হতাশা কিসের?

লিখেছেন লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৪:০৯:৩৩ বিকাল

আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু আমার প্রিয় ব্লগের সম্মানিত ভাইয়া ও আপুনিরা!

এই লেখাটা লিখতে বসেছি আব্দুর রহিম ভাইয়ার দৃষ্টি আকর্ষণঃ

Click this link

এই লেখাটা পড়ে! একটি মন্তব্যও করেছি লেখাতে! সেই মন্তব্যের সারমর্ম এখানে ব্লগাকারে পোস্ট করলাম! ব্লগীং করে আপনি কি সফলতা চান? আপনি কি জানেন আপনার কোন লেখা পড়ে হয়তো কারো সঠিক পথের সন্ধান মিলতে পারে? কেউ হয়তো হেদায়াত পেতে পারে? আপনার লেখা হতে পারে কারো সংসার জোড়া লাগানোর সুপার আঠা! তবে কেন এই হতাশা? বিস্তারিত জানাবেন!

আপনাদের মতো এত মেধা সম্পন্ন, বিবেগবান মগজ খাটানো লেখকেরা যখন এত হতাশ তখন আমাদের মত অল্প মেধার লেখকদের কি অবস্থা হবে? আমরা তো আপনাদেরকে আমাদের আগামির পাথেয় মনে করি! মনে করি আপনারাই আগামি প্রজন্মের জন্য সঠিক দিক নির্দেশক! তো কেন এত হতাশা নিয়ে চলে যেতে চাইছেন! ব্লগে আসার আগে আমিও মনে মনে ভাবতাম এমন একটা স্থান থাকতো যেখান থেকে মনের সকল ভাবকে প্রকাশ করা যায় সহজে!

কিন্তু তখন পাইনি! ভাবতাম সারাদিন পড়াশুনা করা যায়! নতুন নতুন বর্ণ-শব্দ চয়ণ শিক্ষা করা যায়, শেখা যায় অজানাকে! জানা যায়! অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়! কিন্তু আমার হতাশা, আমার ভাবনা, আমার কল্পনা, আমার মনের একান্ত চিন্তাটার বাস্তবতা খুজে পেলাম বিয়ের পরে! খুজে পেলাম জ্ঞানার্জনের এক নতুন প্ল্যাটফর্ম! খুজে পেলাম এলম শেখার নতুন এক পাঠশালার সন্ধান আমার প্রাণপ্রিয় স্বামীর কাছে! মহান আল্লাহ তাকে জাযায়ে খায়ের দান করুন!

তিনি উৎসাহ দিতে থাকেন আমাকে লেখার জন্য! মন্তব্য করার জন্য! প্রতি মন্তব্য করার জন্য! ব্লগে প্রথমে আমি বেশীভাগ সময়ই পাঠক হয়ে থাকতাম! যদিও আমার ব্লগীং আইডি বানানো ছিলো! কিন্তু আমার মনে হতো আমার পর্যাপ্ত জ্ঞানের অভাব আর শংকা হতো নিজেকে নিয়ে আমি কি পারবো আর সবার মতো লিখতে? মানুষ তো কত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন! তাদের জ্ঞানের পরিধির কাছে আমার অবস্থান তো শূন্যের কোঠায়! মন্তব্য করতে রীতিমত ভয় হতো যদি সেটা করতে গিয়ে গীবত করার গুনাহ হয়,বা আমার মন্তব্য পড়ে কেউ কষ্ট পায় মনে, তবে তো আমি আরো শেষ হয়ে যাবো!

আমার যতই ভয় লাগতো, নিজেকে নিয়ে শংকা মনে হতো ততই আমার স্বামী আমাকে উৎসাহ দিতে থাকতো! প্রথম প্রথম তো তিনিই আমার নিক থেকে মন্তব্য করে করে দেখিয়ে দিতেন কিভাবে মন্তব্য লিখতে হবে? এরপর আমার স্বামীর উৎসাহ, সহযোগীতা, সহমর্মিতা, আমার স্বামীর মগজ গলানো, মেধা খাটানো প্রেরণায় আমি আজকের এইব্লগে! প্রথমে বিসর্গ ব্লগে লিখতে শুরু করি!

এরপর এস বি ব্লগে! এসবিতে লেখার চাইতে বেশী পাঠক হয়েছি আমি! যখন পড়তে পড়তে লেখার জন্য আগ্রহ বাড়লো তখন আমার স্বামী বলতেন মাঝে মাঝে একটি করে লেখা পোস্ট করো সাথে নীতিমালা গুলো বলে বলে দিতেন! এরপর থেকে যখন লেখা শুরু করি! তখন প্রতিদিন একটি করে লেখা পোস্ট করতে উৎসাহ দিতেন! মনে মনে সাহসের সাথে সাথে আনন্দানুভব করতে থাকি হৃদয়ের মাঝে! স্বামীর উৎসাহ, অত্যধিক প্রেরণা আর স্বামীর প্রবাসে থাকা সর্ববিষয় মিলিয়ে ব্লগেই সময় বেশী দিতে থাকলাম!

লিখতে লিখতে যখন মনের মাঝে এই বিশ্বাস বদ্ধমূল হলো যে, আমি লিখতে পারি বা না পারি ভালো ভালো জ্ঞানার্জন মূলক, শিক্ষা মূলক লেখা তো নিয়মিত পড়তে পারবো! তাই আমার পুঁজি না থাকলেও স্বামীর অনুপ্রেরণাকে পুঁজি করে ব্লগ জগতে হাঁটতে শুরু করলাম! যখন ব্লগটাকে ছোট বেলার প্রাইমারি স্কুল বানিয়ে নিলাম, যখন মনে হতে লাগলো ব্লগটাকে আমার পড়ার টেবিল, ভাবতে শুরু করলাম এই ব্লগই আমার সেই চিন্তার বাস্তবতা! আমার সেই আকাংখিত পাঠ্যশালা! তখন মনে যে কত আনন্দের ধারা বইতে থাকলো তা লিখে ব্যাখ্যা করা যাবেনা! শুধু অনুভবেই তার আনন্দানুভব উপলব্ধি করা যায়!

ঠিক সেইক্ষনে হঠাৎ করেই অজানা কোন সাইক্লোন এসে আমার সেই পাঠশালাকে হাজার হাজার লেখা সহ গাইব করে দিলো! জানতে বা বুঝতে পারলাম না! এস বি ব্লগের জন্য অনেক কেঁদেছি, যেমন কেঁদেছিলাম প্রাইমারি স্কুল থেকে বিদায়ের দিন! কষ্ট পেয়েছিলাম তাকে হারিয়ে! পরে জানতে পেরেছিলাম এসবি ব্লগটা প্রতিবাদি তাই তার প্রতিবাদি কন্ঠকে চিরতরে বন্ধ করে দিলো ক্ষমতা লোভী ক্ষমতাধর! ক্ষমতায় টিকে থাকতে এসবিকে বানিয়ে ছিলো বলির পাঠা! এসবিকে উধাও করে দিলে কি হবে তার মধ্য থেকে যে প্রতিবাদের কন্ঠ জাগ্রত হয়েছে তাকে তো থামাতে পারেনি শত্রুরা! এসবির কলম সৈনিকদের তো হারাতে পারেনি সেই দুশমনেরা! তাদের চলা আরো দ্রুত হয়েছে! তখন মনে হয়েছিলো যেন আমার খুব আপনজন হারিয়ে গেছে আর তাকে হারানোর ব্যথায় আমি বিমর্ষ হয়ে গেছি!

স্বামী তখনও আমাকে শান্তনার পরশ বুলাতে থাকলো! বলতে লাগলো এতো হতাশ হইও না! আমি তোমার জন্য নতুন ব্লগের সন্ধান করছি! দেখি কোনটাতে মান-সম্মত লেখা-লেখি হয়! কিছুদিন যেতেই সন্ধান পেলাম টুডে ব্লগের! জীবনে যেন প্রাণের সঞ্চার হলো! মাছ যেমন পানি পেলে জীবন ফিরে পায় তেমনী আমিও যেন টুডে ব্লগকে পেয়ে নতুন জীবন পেলাম আলহামদুলিল্লাহ! নতুন ব্লগ হওয়াতে প্রথম লেখার পরই প্রথম পাতায় সুযোগ পেলাম! আবারো লিখতে শুরু করলাম! সেই চলা এখনো চলছে! মাঝে মাঝে হঠাৎ ঝড় আসে সেই ঝড়ে দুই একদিন ব্লগের চলা থেমে থাকলেও আবারো চলা শুরু করে! তার সাথে তাল মিলিয়ে আমিও আমরা চলতে থাকি! আমি হয়তো থাকবো না; ইনশা-আল্লাহ ব্লগ থাকবে! তার জন্য দীর্ঘায়ু কামনা করি! আর সম্পাদক মন্ডলীর জন্যেও সর্বাঙ্গীন কল্যাণ কামনা করি কারন তাদের নিরলস শ্রমের বিনিময়েই আমরা বারংবার টুডে ব্লগকে খুজে পাই নিত্য নতুন নামে!

যাক; আব্দুর রহিম ভাইয়ের লেখাটা পড়ে এখন নিজের অনেক কথাই লিখে ফেললাম! যা লেখার কোন চিন্তাই ছিলোনা! এই ব্লগেও অনেক অনেক উচ্চমানের লেখক-লেখিকা খুজে পেলাম যাদের লেখা পড়লে মনের মাঝে আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা বাড়ে, রাসূল (সঃ) এর প্রতি ভালোবাসা বাড়ে, নিজের জীবনকে সঠিক পথে পরিচালনার যোগ্যতা বাড়ে, সেই সকল লেখক-লেখিকা, ভাইয়া ও বোনদের অনেককেই এখন পাইনা টুডে ব্লগে! তারা হয়তো হারিয়ে গেছে, বা ব্যস্ততায় নিজেকে ডুবিয়ে রেখেছে, বা আব্দুর রহিম ভাইয়ার মতো হতাশ হয়ে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে!

কিন্তু আমি আমরা সব সময় তাদের সকলকে খুবই মিস করি! তাদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য সন্ধ্যাতারাপুকে তো অনেকদিন খুজে পাইনা! ব্লগার মামুন ভাইয়া তো মেঘের পালকিতে চরে হাওয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছেন! আর ভিশু ভাইয়ার লেখা সহ হারিয়ে গেছেন কোন অজানায় আজো জানতে পারিনি। কেন চলে গেছেন সেটাও জানতে পারিনি! এরপর কাহাফ ভাইয়া তো লেখাই ছেড়ে দিয়ে ছিলেন তারপরও সবার অনুরোধে দু'একটি লেখা লিখে, পঠন ও মন্তব্য করে আমাদের সকলকে সঙ্গ দিয়ে যাচ্ছেন! দিয়ে যাচ্ছেন অনুপ্রেরণা! আরো হারিয়ে গেছেন প্রতিবাদি লেখক ইমরান ভাইয়া! প্রতিবাদি কলম সৈনিক ফজলে এলাহি মুযাহিদ ভাইয়াও লেখার জগত থেকে হারিয়ে গেছেন! কেন যে সবাই এভাবে নিরবে চলে যাচ্ছেন আমি জানিনা! তবে তাদের জ্ঞানময় লেখার জন্য হৃদয়ের কোথাও যেন চিনচিন ব্যথা অনুভব করি!

কিন্তু যাদের গভীর জ্ঞানময় লেখাগুলো পড়ে আমরা অনুপ্রেরণা পেতাম, যাদেরকে শিক্ষকের ভূমিকায় রেখেছি তাদের অনেকেই আজকে নেই এই ব্লগে! এভাবে যদি সবাই চলে যেতে থাকে তবে একদিন পরিচিত কোন মুখকেই পাওয়া যাবেনা এই ব্লগে! ব্লগ থেকে কি পেয়েছি কি পাইনি এই হতাশা মনের মাঝে আসার পূর্বে আগে ভাবুন আপনি আমি আমরা কি দিয়েছি কতটুকুন দিয়েছি ব্লগকে! আমি তো মনে করি আমি কিছুই দিতে পারিনি ব্লগকে কিন্তু পেয়েছি অনেক কিছু! নিত্য নতুন লেখা পড়তে পারছি যা প্রতিদিন বই কিনে পড়া হতোনা! কোরআন-হাদীসের অনেক জ্ঞানার্জন করতে পারছি যা শয়তানের ওয়াস-ওয়াসার কারনে হতোনা! পৃথিবীর অবস্থান জানতে পারছি যা বর্তমান সময়ের লুকোচুরির হলুদ মিডিয়ার মাধ্যমে জানা সম্ভব নয়!

সকল ব্লগার ভাইয়া ও আপুনিদেরকে অনুরোধ করছি নিজেকে এত সংকীর্ণ হৃদয়ের না মনে করে, ব্লগ থেকে কিছু আশা-আকাংখা না করে, হৃদয়টাকে উদার আকশের মতো করে লিখতে থাকুন! প্রসস্থ হৃদয়ের গভীর জ্ঞানকে বিলিয়ে দিন সবার মাঝে! সবাই শিখে নিক আপনার জ্ঞান থেকে বের হওয়া আলোকবর্তিকা! যেমনী ভাবে চাঁদের আলোয় উপকৃত হয় রাত! আমি অনুরোধ করবো প্লিজ কেউ যাবেননা ব্লগ ছেড়ে! হতাশ হবেন না কিছু পাননি বলে এই ব্লগে! আপনি কিছু পাননি বলে চলে যাচ্ছেন হতাশিত মনে!

যেখানে আপনি হতাশ হয়ে চলে যেতে চাইছেন সেখানে কেন পাঠক সকলকে চলে গিয়ে নতুন হতাশায় ফেলবেন? এতে কি তাদের কষ্ট হবেনা? আপনি একজনের জন্য আমরা সকলে আপনার জ্ঞানময় লেখা থেকে বঞ্চিত হবো এতে কি সবার কষ্ট হবেনা? তবে কেন সবাইকে কষ্ট দিতে চাইছেন? এটা কি ঠিক হবে আপনার? লেখাটা বড় হয়ে গেছে বলে দুঃখীত!

পরিশেষে জানাতে চাই ব্লগীং করে দ্বীনের দাওয়াতের কাজ করে যান আপনার একটি লেখাও যদি হয় আল্লাহর দ্বীনের জন্য, দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য, খাঁটি মুসলমান বানানোর জন্য তবে এই ব্লগ থেকে আপনি আমি কিছু না পেলেও আল্লাহর কাছে পাবো বিরাট প্রতিদান! সেই প্রতিদানের আকাংখা বুকে নিয়ে, সকল হতাশা মুছে লিখতে থাকুন আপনার মগজের ভাঁজে ভাঁজে থাকা জ্ঞানের কথা মালাকে! আর বিলিয়ে দিন সবার মাঝে! যেমন ভাবে মালির প্রচেষ্টা আর যত্নের ফলে মরা গাছেও ফুল ফোটে! আপনার প্রচেষ্টায় হয়তো কোন বিপথগামি সঠিক পথের সন্ধান পাবে! আর তার সওয়াব ও আপনার আমলনামার একাউন্টে জমা হতে থাকবে! ব্লগের সাথে থাকুন, লিখুন মনকে প্রসস্থ করে, আপনার লেখা, আপনার উদরতা, আপনার সঙ্গ আপনাকে কোন একদিন হয়তো মহীয়ষী করে তুলবে! বিরাট প্রতিদানের প্রত্যাশা বুকে নিয়ে আবারো কী বোর্ডে হাত দিন...........চালিয়ে যান আঙ্গুল গুলো.........বিলিয়ে যান আপনার জ্ঞানের ভান্ডারের জ্ঞান......... যেন সেখানে মানুষ পায় হেদায়াতের নুর! আর সেই নুরের একটা অংশ আপনার আমালনামার একাউন্টে জমা করতে সচেষ্ট হোন.........! মহান আল্লাহ সবার অন্তরকে অনেক অনেক প্রসস্থ করে দিন যেন কোন কাজেই কেউ হতাশ না হয়! মহান আল্লাহ আমাদের সকলের সহায়.................................................হোন!

আমার ওয়েবসাইট থেকে পড়ুন!

বিষয়: বিবিধ

১৩২৮ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

340360
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৩০
মেঘ কাব্য লিখেছেন : আল্লহু আকবর, একজন ব্লগারের চলে যাওয়ার অনুভূতি নিয়ে আপনার লেখাটি মনযোগ সহকারে পড়লাম!!

অবাক হয়ে গেলাম!! এই কথা গুলো কি সেই লেখক বা ব্লগারের নজরে পড়বে!? যদি পড়ে তা হলে তিনি ভাগ্যবান। তিনি যে না পওয়ার হতাশা থেকে চলে যাবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সেই সিদ্ধান্ত বদল করতে এই লেখাটাই যতেষ্ট!


আশা করব আপনার লেখাটি কোন পরিচিত জন ওনাকে মানে ( আব্দুর রহিম ভাইকে) ইনবক্স করবেন। ধন্যবাদ।
340361
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৩০
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আব্দুর রহিম ভাইক
340362
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৩২
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আব্দুর রহিম ভাইকে ব্লগিং এ ফিরিয়ে আনার জন্য কিছু শক্ত ব্লগার ভাই দরকার।

তার চলে যাওয়ার পিছনে আমার মতে কোন সাধারণ কারন নায়।

340367
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৪:৫৭
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : আপু আপনার এই সুন্দর উদাহরন আর ব্লগের অবস্থা তাতে আমি একটু সমালোচনা করি বটে সেটা এ্যাডমিনের আরো নজরদারীর জন্য মাত্র , অভারেল এই ব্লগটি প্রচলিত বর্তমানের অন্যান্ন ব্লগ থেকে হাজার গুনে ভাল
আপু ধন্যবাদ
340384
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিকাল ০৫:৪৬
মাটিরলাঠি লিখেছেন : ধন্যবাদ আপু। হৃদয় স্পর্শ করা অসাধারণ একটি লেখা। ব্লগার ভিশু ভাইয়ের অন্তর্ধান রহস্যটি জানতে ইচ্ছে করে। জাজাকাল্লাহু খাইরান।

মোডারেটরদের প্রতি আবেদন এই পোষ্টটি স্টিকি করা হোক।

340403
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:০০
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ব্লগে সফলতা কি সেটাই হয়ত উনি বুঝতে ভুল করছেন।
সুন্দর লিখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
340444
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৮:৪৭
জ্ঞানের কথা লিখেছেন : এইযে আমি বুজুর্গ ভক্ত পীরের মুরিদ। আমার পোস্টে সবাই কতকথা বলে, কই আমার তো কিছুই হয় না।

আমার পীর বলছে ঘাপটি মেরে বসে থাকতে হবে, মুরিদ জোগার করতে হবে, বুজুর্গ রা তাহলে খুশি হবে। কতক মুরিদ ভাই আমাকে দেখতেই পারে না। ইতর বলেও গালি দেয়। যদিও তারা জানে গালি মুনাফিকের আচরন। আমি অবশ্য আমার পীরের আদেশে তা মাফ করে দেই।

কোন সমস্যা নেই, যে পড়বে পড়ুক, কমেন্টস করবে করুক, না করলে নাই।
340452
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:১৪
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। আপনার করা ছোট্ট কমেন্ট এর এতো বড় বিশ্লেষণ হতে পারে বিশ্বাস করতেই পারছিনা।

আপনাদের অনুভূতি ও ভালোবাসার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ব্লগে ফিরে এলাম।

সুন্দর অনুভূতি উপহার দেবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
340456
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৯:২৭
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, অপরিচিতরাও যেন এক আত্মার বন্ধন। সুন্দর পোষ্টটির জন্য শুকরিয়া। মা-শা আল্লাহ
১০
340510
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ১০:৫৩
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : হুম, লেখাটি অত্যন্ত মনোযোগের সাথে পড়লাম। বেশ গুছিয়ে লিখেছেন, অবশ্য এ আর নতুন কি। সবসময়ই ভাল লিখেন।

আপনার স্বামী তাঁর দায়িত্ব শতভাগ পালন করে যাচ্ছেন, এমন স্বামী পেয়ে যে কোন মেয়েই ধন্য হবে, আপনিও নিশ্চয় ধন্য।
১১
340568
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৩:২৬
সাদিয়া মুকিম লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম আপু! খুব ভালো লাগলো আপনার আন্তরিক লিখাটি!

সুন্দর লিখাটির জন্য শুকরিয়া!
১২
340576
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ রাত ০৪:৫৯
কাহাফ লিখেছেন :
'কাছে থাকার জন্যে একটা কারণই যথেষ্ট,কিন্তু চলে যেতে হাজারো অজুহাত খুজে পাওয়া কোন ব্যাপরই না!'
সুন্দর উৎসাহী আহবান মুলক প্রেরণাদায়ী উপস্হাপনায় জাযাকুমুল্লাহু খাইরান অন্তর থেকেই!!
১৩
340579
০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সকাল ০৫:০৮
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : উনি ফিরে এসেছেন আমাদের ভালবাসায়।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File