একজন মাকে শান্তনা!!
লিখেছেন লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ২৪ জানুয়ারি, ২০১৫, ১১:৩৩:৩০ রাত
পৃথিবীতে স্বজন হারানোর শোক বড়ই বেদনাদায়ক এর চেয়ে বড় কষ্টের কিছু আছে কিনা আমার জানা নেই আর স্বজন হারানোর কষ্টে শান্তনা দেয়ার ভাষা খুজে পাওয়াও কঠিন। কিন্তু আমাদের উচিৎ কোন বিরোধী দল ভেবে নয়, একজন সন্তান হারা মাকে শান্তনা দেয়ার। আমাদের সবাইকে একদিন চলে যেতে হবে না ফেরার দেশে কেউই এখানের চিরস্থায়ী বাসিন্দা নয় আগে পরে সবারই যেতে হবে। আজকে এই মায়ের সন্তান আল্লাহ চিরাচরিত নিয়সে চলে গেছে না ফেরার দেশে (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজীউন)। আমরা একজন সন্তানহারা মাকে শান্তনা দেই, মহান আল্লাহ উনাকে ধৈর্য ধরার তৌফিক দিন। আর উনার ছেলেকে জান্নাতিদের অন্তর্ভুক্ত করেন।
আমিন।
বিষয়: সাহিত্য
১৩৩৮ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
তিনি জানেন তিনি জনতার নেত্রী - সেটাই তাকে সাহস যুগিয়েছে দেশ ছেড়ে না যেতে।
আমেরিকার দুতিয়ালিতে মুজিব ইয়াহিয়ার সাথে সমঝোতা করে গিয়েছিয়েন পাকিস্থানে। মঈনের সাথে সমঝোতা করে এমেরিকা গিয়েছিলেন হাসিনা।
যাননি কোথাও অকুতোভয় খালেদা!
কিন্তু যেসব অন্যায়, জুলুম করা হচ্ছে তা দেখে শয়তানও লজ্জ্বা পাচ্ছে।
এই মুহুর্তে মানবতার দুঃখে যার মন সবচেয়ে বেশি কাঁদে, প্রতি রাত যার বিনিদ্রা কাটে মানবতার সার্বিক কল্যাণ কামনায়, যার ক্ষমতার প্রতি বিন্দু মাত্র লোভ লালসা নেই, মানুষের ভালবাসা পেতে যার হৃদয় মন উদগ্রীব, তিনি আর কেউ নন, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী, আমাদের অভিভাবক, জাতির জনকের কন্যা আমাদের দিদি শেখ হাসিনা!!!!
বাংলার জনপদের প্রতিটি আনাচে কানাচে সর্ব শ্রেণীর মানুষের বিপদে আপদে যিনি সমস্ত ব্যস্ততা এক পাশে রেখে তাদের কাছে ছুটে যান, তারই অংশ হিসেবে, বিশেষ করে এক জন মা হিসেবে, তারই চরম প্রতিদ্বন্দ্বী পূত্রের অকাল মৃত্যুতে শোকাহত খালেদা জিয়াকে দেখতে যান, অথচ তাকে কিনা কার্যালয়ে ঢুকতে দেয়া হয় নি, চরম ধৃষ্টতা! তিনি আজো বুঝাতে পারলেন না, রাজনীতির মাঠে শত্রু হলেও খালেদা কে কতটা ভালবাসেন!
সুপ্রিয় পাঠক, বিপদে পাশে দাঁড়াতে গিয়ে হাসিনার অপমানিত হওয়া দেখে আপ্নারা আবেগে আপ্লুত। আপনাদের মূল্যায়নঃ ' কাজটা ভাল করেন নি, গেইট খোলা রাখা উচিত ছিল, প্রধানমন্ত্রী বলে কথা'।
আসলেই কি তাই? কাল না হয় পূত্র শোকে মুহ্যমান ছিল। যখন টানা দু সপ্তাহ বন্দী করে রাখা হল, বেঁচে থাকার খাবারটা পর্যন্ত ঢুকতে দেয়া হয় নি, তখন কোথায় ছিল মানব হিতৌষী শেখ তনয়ার মানতাবোধ? কোথায় থাকে এত দরদ?
দরদ কোন কালেই উনার ছিল না। দরদ থাকা ডাইনীদের মানায় না। ওদের ডাইণি রুপ আড়াল করার জন্য বহুরূপী বৈশিষ্টের প্রয়োজন হয়। যখন যেখানে যে রুপে আভির্ভূত হওয়া দরকার সেভাবে আভির্ভূত হয়। আমাদের হাসিনা বুবু তেমনি একজন!
মনে আছে, এই হাসিনাই খালেদাকে ঈদের আগের দিন এক কাপড়ে ঘর থেকে বের করে দেয়, আবার কিছুদিন পর নিজের বাসায় খালেদাকে দাওওয়াত করে তার আসার অপেক্ষায় দীর্ঘক্ষণ খাবার নিয়ে অপেক্ষা করে ? মনে করুন, বুঝতে পারবেন। কল্পকাহিনীর ডাইনী রুপ দেখতে চাইলে বাস্তবের হাসিনাকেই দেখে নিন। তার মাঝেই খুঁজে পাবেন গল্পের ডাইনীকে।
শোনা যায় তল্লাশীর সময় সেখানে বিছানার বেডিংয়ের নিচে নাকি পর্ন ম্যাগাজিন পাওয়া গিয়েছিল ।
হাসিনাকে রিফিউজ করে উনি উনার চরম বিপদ ডেকে এনেছেন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন