"অতীত স্মৃতি থেকে একটিদিন"

লিখেছেন লিখেছেন মাহবুবা সুলতানা লায়লা ১৫ আগস্ট, ২০১৪, ০২:১৭:৪১ দুপুর

পড়ন্ত বিকেল! সূর্য ডুবতে আরো কিছুক্ষন বাকি! সকালেই জানানো হয়েছে ছেলে পক্ষ তোমাকে বিকেলে দেখতে আসবে! তুমি রেডি থেকো! সেদিন সবাই খুব চোখে চোখে রাখছে আমাকে! আমার মুখে একটু দাঁগ লাগাটাও যেন সবাই খেয়াল করছে! ফুফুরা জানতে চাইছে থ্রী পিজ কোনটা পরবো? চাচি এনে গয়না সাধছে পরার জন্য! আমি মাকে বলেছি! ওরা নতুন লোক নয়! আর ওরা এখনো আমার মাহরাম হয়নি! বারটি ছিল বুধবার! আগেই জানানো হয়েছিল ছেলের আপন কোন বোন নেই তবে পালিত বোন একজন আছে তিনি আসবেন তার দুই ছেলে আর ছেলের মা! ছেলের মা-ই সবকিছুর হর্তা কর্তা! ছেলের বাবা চুপচাপ মহিলা যা বলে তাই মেনে নেয় বিনা বাক্যে! এটা জানা হয়েছে আরো কয়েকবার এসেছিল সেভাবেই!

বুধবার ছেলে পক্ষের মেহমান আসলেন বিকেল চারটায় কথা থাকলেও তিনটায় চলে আসলেন! ছেলের পালিত বোন, বোনের দুইছেলে, ছেলের মা! বরাবরের মতই আমি ছেলেদের সামনে যেতে নারাজ! সবার বকাবকি, চোখ রাঙানো, এমন কি মায়ের হাতের দুই চারটা চর-থাপ্পর পড়ে ছিল! মহিলাদের কেন যেন প্রথম দেখাতেই অপছন্দ হল! প্রথম যেদিন দেখতে আসলো সেদিন মহিলা সরাসরি বলেছিল আপনার মেয়েকে পছন্দ হয়েছে কিন্তু মেয়ের এই লজ্জা আমার পছন্দ হয়নি! আমার ছেলে তো বোরকা পরা পছন্দই করেনা! ছেলে সৌদিতে থাকে বন্ধু-বান্ধব আছে পার্টিতে যাবে এমন হলে চলবে কি করে? এদিকে আবার বলছে ছেলের বাবা বড় হজ্জ করেছে দুইবার! ছেলেও নাকি করেছে! আমাদের সাথে চলতে চলতে সব ঠিক হয়ে যাবে! এখনো প্রত্যেকটা দিন গত হলেই অতীত নামের বন্ধ ডায়রীতে বন্দি হয়ে যায় একটি করে স্মৃতি। স্মৃতিচারন শুধু অনুভবেই আনন্দ দেয়! কষ্টের অতীত হলে কখনো কখনো কেউ কেউ মনে করে কান্না করেন! আর কেউ কেউ মনে করে হাসেন! আমার ও অতীতের একটি স্মৃতি শেয়ার করছি সবার সাথে!

সেদিন ছেলের মায়ের কথাগুলো আমার মোটেও ভালোলাগেনি! একজন হাজী সাহেবের বউয়ের মুখে এমন কথা? যিনি হবেন শাশুড়ী আম্মা তিনি পরিথান করে আসছেন হাতা কাঁটা ব্লাউজ! নাভীর নিচে পরেছেন শাড়ি! তাও আবার জর্জেটের শাড়ি! পালিত মেয়েরও প্রায় একই অবস্থা! দু্ই দুইটা টেন ক্লাসে পড়ুয়া ছাত্রের সামনে আমাকে যেতে হবে ভাবতেই গাঁ শিউরে ওঠে! আমি সবার সাথে একই কথা বলেছি আমি যাবোনা কিন্তু ছেলের মা সাথে সাথে চলে আসেন আমি যে ঘরে বসেছি সে ঘরে! এবং বলতে থাকেন লজ্জা থাকা ভালো এত লজ্জা থাকা ভালো না! এই ছোট ছোট ছেলেরা তোমার ভাগীনা হবে! তুমি হবে মামি! তাদেরকে এত লজ্জা কিসের? আমি তো অবাক হই এই মহিলা বলে কি? যেখানে প্রিয় নবী (সঃ) ঈমানের আলোচনা করতে গিয়ে বলেছেনঃ- লজ্জা ঈমানের অঙ্গ! নারী পুরুষ সকলের মধ্যেই লজ্জাশীলতা থাকা অপরিহার্য!

রাসূলুল্লাহ (সঃ) আরো বলেছেন, ঈমানের ৭০টিরও অধিক শাখা প্রশাখা রয়েছে । তন্মধ্যে সর্বোত্তম হল 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' একথা বলা এবং সর্বনিন্ম স্তর হল রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে দেয়া! আর লজ্জা হল ঈমানের একটি শাখা!

(বুখারী, মুসলিম, মিশকাত)

নবী করীম (সঃ) আরও বলেছেন, 'লজ্জা ও ঈমান অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত; সুতরাং এর একটি তুলে নেয়া হলে অপরটিও তুলে নেয়া হয়! অন্য বর্ণনায় আছে, "যখন উভয়ের কোন একটিকে ছিনিয়ে নেয়া হয়, তখন অপরটি তার পশ্চাতে অনুগমন করে"

(বায়হাক্বী, হাকিম, মিশকাত)

আবু উমামা (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (সঃ) হতে বর্ণনা করেন, 'লজ্জা ও মিতভাষীতা (অল্প কথা বলা) ঈমানের দুটি শাখা! আর অশ্লীলতা ও বাকপটুতা (বাচালতা) মুনাফিকীর দুটি শাখা'

(তিরমিযী, মিশকাত)

রাসূল (সঃ) আরো বলেছেন, লজ্জা ঈমানের অঙ্গ! আর ঈমানের স্থান জান্নাত! পক্ষান্তরে নির্লজ্জতা দুশ্চরিত্রের অঙ্গ! দুশ্চরিত্রের স্থান জাহান্নাম"

(আহমাদ, তিরমিযী)

তিনি আরো বলেন, 'পূর্ববর্তী নবীগণের বাণী হতে পরবর্তী লোকেরা (অবিকৃতাবস্থায়) যা পেয়েছে এবং (যা অদ্যাবধি বিদ্যমান) তা হল, তুমি যখন নির্লজ্জ (বেহায়া) হয়ে যাবে, তখন তোমার যা ইচ্ছা তাই কর"

(বুখারী)

আমি এই মহিলার কথা শুনে মনে মনে শুধু আল্লাহকে জ্বপতে থাকি আর সেই প্রিয় আল্লাহকেই জানাতে থাকি মনের কথাগুলো কাউকেই যখন বুঝাতে পারছিলামনা তখন শুধু আল্লাহকেই অনুরোধ করছি তুমি এই নির্লজ্জতা থেকে আমাকে বাঁচাও আমাকে হেফাজত করো! তুমি যেভাবে পর্দা করা পছন্দ করো আমাকে সেই রকম পর্দায় থাকার ব্যবস্থা করে দাও! কিন্তু সেদিন সবাইকে অনেক বুঝিয়ে ও রাগারাগি করেও কোন ফল পাইনি! সেদিন ক্লাস টেন এ পড়ুয়া ছেলেদের সামনে আমাকে যেতে হয়েছিলো! একদিকে পর্দার খেলাপ অপরদিকে একটি বেহায়া পরিবারের সাথে কোন ভাবেই আমি নিজেকে জড়াতে পারবোনা! যারা শুরু থেকেই আমার পর্দাকে অপমান অপদস্ত করবে তাদের সাথে সারা জীবন কিভাবে কাটবে? যাদের ইসলাম সম্পর্কে কোন সাধারন জ্ঞানও নেই তারা কিভাবে আল্লাহর হুকুম পালনে সহযোগীতা করবে? যখন তাদের সামনে নেয়া হলো আমাকে আমি লম্বা হাতার জামা ও বড় সূতির ওড়না পরেছিলাম কিন্তু মুরুব্বী মহিলা বারংবার বলেছিল শাড়ি পড়তে! আমি রাজী হইনি কারন যেখানে পর্দা করা ফরজ সেখানে দু'জন ছেলের সামনে আমাকে যেতে হচ্ছে সেখানে শাড়ি পরিধান তো আর জাঁকজমক হয়ে যায়না? আমি সাধারন পোষাকেই গেলাম কিন্তু যেই ভয়টা মনে মনে ছিলো সেটা বাস্তবে রুপ নিলো! আমি ওড়নাটা পরেছিলাম বামদিক থেকে ডানদিকে ঘুরিয়ে মাথা ঢেকে আর ওড়নার আঁচলটা রেখেছিলাম বামদিকে মহিলা অকল্পনীয় ভাবে আমার শরীর থেকে ওনাড়াটা টেনে নিতে চাইলো আর মুখে বলল ওরা তোমার ছেলের বয়ষের ওদের সামনে এত লজ্জার কি আছে? আমি কোন রকমে একটি আঁচল ধরে রেখে ওখানে রাগকে হজম করে কিছু সময় বসে ছিলাম বাবা মায়ের সম্মানের কথা ভেবে! কিন্তু আমার চেহারা ততক্ষনে লালবর্ণ ধারন করেছে চোখে পানি পড়বে পড়বে এমন কঠিন অবস্থা! কিন্তু এই করুন অবস্থার খবর একমাত্র আল্লাহই জানেন! মহিলা তখনও ছেলের পছন্দ আর অপছন্দের কথা নিয়েই ব্যস্ত! আর বার বার বলছে ছেলে আমার বোরকা পরা পছন্দই করেনা! আমি তখন মনে মনে বলছি হে আল্লাহ এই ছেলেকেও আমার কোন দরকার নেই!

মহিলার আরো কিছু কথার পরে সেখান থেকে আমাকে বিদায় দেয়া হলো আমি আরেক রুমে এসে খাটের নিচ থেকে বটি নিয়ে আব্বুকে সাথে সাথেই বলেছি আব্বু দাঁ এর নিচে জীবন দেয়া আমার জন্য সহজ কিন্তু বেপর্দা ভেবে বেঁচে থাকা আমার জন্য কঠিন! আপনি এই নিন দাঁ আর আমাকে কেটে ভাসিয়ে দিন বেপর্দা জীবন নিয়ে বেঁচে থাকার চেয়ে দাঁ এর নিচে জীবন দেয়াই যে আমার কাছে শ্রেয়! যারা এখনো কোন সম্পর্কের সাথে ঘনিষ্ট হয়নি তারা এখনই যা করছে যখন সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হবে তখন তো মনে হয় আমাকে নর্তকী বানিয়ে ছাড়বে! যিনি হবেন শাশুড়ী তিনিই যদি এবেশে থাকেন তো বউয়ের বেশ কতখানি বেহায়া করবে তা কল্পনায়ই এসে যায়! আপনি ওদেরকে না বলে দিন! আমি বাড়ি গাড়ি প্রাসাদ চাইনা আমি চাই একজন দ্বীনদার ফরহেজগার মানুষ যার সম্পদের পাহাড় থাকবেনা কিন্তু আল্লাহ ভীরুতা থাকবে! সে আমাকে গাছ তলাতে রাখলেও আমি সন্তুষ্ট মনে সেখানে বাস করবো! আপনি আমার জন্য টাকা ওয়ালা নয় দ্বীনদার আল্লাহ ভীরু যার কোন সম্পদ না থাকলেও তার ফরহেজগারিতা থাকবে এবং সে আল্লাহর হুকুমের মূল্যায়ন করবে! আপনি আমার জন্য সেই রকম লোক খোজেন! যেখানে আমি আত্মতৃপ্ততা নিয়ে জীবন কাটাতে পারবো! সহজেই আল্লাহর হুকুম পালন করতে পারবো! আব্বু চুপ! কোন কথাই বলছেন না তিনি! পাশ থেকে ফুপু এসে আমার মুখ চেপে ধরেছে চুপ কর বর পক্ষের লোকেরা শুনতে পাবে! তখন এখানে সম্পর্ক করা যাবেনা! অনেক বড় ঘর মানিক নগরে ছয়তলা বাড়ি আছে আর ছেলে একাই এমন ঘর পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার! আমি তখন ফুপুকে বলেছি ফুপু আমাকে বিয়ে দেবেন সুখি হতে কিন্তু এই পরিবারে আমি কখনোই সুখি হতে পারবোনা! তাদের ছয়তলা বাড়ি দিয়ে আমি কি করবো? আল্লাহর হুকুমই যদি পালন করতে না পারি? কারন তারা শুরুতেই আল্লাহর হুকুম পর্দা করাকে পছন্দ করেনা! সেখানে আমি কিভাবে নিজেকে আল্লাহর হুকুমের মধ্যে রাখবো?

ফুপুরা রাগ করে চলে গেলো আমার কথা শুনে! আর বলে গেলো ওর বিয়ের ব্যাপারে আমরা আর আসবোনা! কারন ও আমাদেরকে মানেনা! আমি আন্তরিকভাবে খুবই কষ্টে পড়ে গেলাম! কাঁদলাম খুব! শুধু আল্লাহকেই বন্ধু মনে হলো! আর তার কাছেই শেয়ার করলাম! হে আল্লাহ যারা আসছে তাদের তো ইসলামের কোন জ্ঞান নাই-ই আর আমার পরিবারের ও তোমার হুকুম সম্পর্কে কোন ধারনা নেই এইক্ষনে তুমিই আমার শেষ আশ্রয়স্থল! তুমি আমার জন্য যা কল্যানকর তাই করো! আমি তোমার রহমতের আশায়ই থাকলাম! শেষে অনেকদিন ঘুরে ফিরে সেখানে আর সম্পর্কটা হয়নি! আত্মীয় স্বজনেরা বলেছে সেই মহিলার অভিসাপ লাগবে আমার উপর কারন তিনি অনেক আন্তরিক ছিলো ওর উপর! আর ও সেই মহিলার মনে কষ্ট দিয়েছে! ও কখনোই সুখী হতে পারবেনা! আমি যখন শুনতাম এই কথাগুলো তখন শুধু বলতাম আল্লাহই ভালো জানেন কাকে সুখ দেবেন আর কাকে দুঃখ দেবেন! তিনিই আমার সহায় সবসময়! এই ঘটনার ও আরো কয়েকবছর পরে আমার বিয়ে হয়েছে! যখন এখানে বিয়ে ঠিক হয় আমি পাত্রকে সরাসরি বলেছি আমাকে সারাজীবন পর্দার মাঝে রাখতে হবে! বিয়েরদিন যখন বর পক্ষদের থেকে বোরকা পাঠানো হয়নি তখন আমার হবু বরকে ফোন করে বলেছিলাম আজকে যদি আমাকে বোরকা ছাড়া বের হতে হয় তো আমি বাকি জীবন আর পর্দা করবোনা! আর আজকে যদি আমাকে পর্দার সাথে আপনার বাড়িতে নেয়া হয় তবে আর কোনদিনও পর্দা ছাড়বোনা! একটু পরেই আমার শশুরকে দিয়ে বোরকা নেকাব হাত মোজা পা মোজা পাঠিয়ে ছিলো! সেদিন মনের জোরে কথাগুলো বলতে পারিনি বলেছিলাম ঈমানের জোরে! আর আল্লাহ ও আমাকে তার প্রিয় ব্যক্তিদের থেকে একজন প্রিয় ব্যক্তিকে উপহার দিলেন স্বামী হিসেবে! আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর হুকুমের মধ্যে ছিলাম বিধায় তিনি আমাকে সম্মানের সাথে পর্দার মাঝেই রেখেছেন! এবং আমাকে দিয়েছেন পৃথিবীর মানুষের মাঝে সেরা মানুষটি! আলহামদুলিল্লাহ বর্তমান জীবনে খুবই সুখী! আল্লাহর হুকুম পালন করতে পারছি সহজে! বেপর্দার ভয় নেই কারন যে আমাকে নিয়ে বেপর্দা ভাবে চলার উৎসাহ দিতো সে নিজেই আল্লাহকে ভয় করে চলে তাই আমার জন্যেও সহজ হয়েছে আল্লাহর বিধানমতে থাকার!

শেষাংসে শুধু বলবো আল্লাহর জন্য জীবনের সবকিছুই হওয়া উচিৎ! জীবনের সকল চাওয়া পাওয়া যদি সেই মহান রবের ইচ্ছা মোতাবেক হয় তার বিধান মত হয় যে কাজে তিনি সন্তুস্ট সেই কাজের মত হয় তবে আর কোন চাওয়াই অপূর্ণ থাকেনা তিনি নিজে থেকে তা পূর্ণ করে দেন! অতীত স্মৃতি থেকে একটিদিন সবার সাথে শেয়ার করলাম কারো প্রশংসায় বড় হতে নয় বরং আমার বোনদেরকে উৎসাহ দিতে! সবার থেকে আমার পরিবারের জন্য কল্যানের দোয়া চাই! মহান আল্লাহ পৃথিবীর সকল পরিবারের কর্তাকে দ্বীনদার মুত্তাকী বানিয়ে দিন আর আমার প্রিয়তম বোনদেরকে আল্লাহর বিধান মত চলার তৌফিক দান করুন!

আমিন ছুম্মা আমিন!

বিষয়: সাহিত্য

১৬২৩ বার পঠিত, ৪৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

254543
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:২৮
নিউজ ওয়াচ লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫১
198259
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ভালোলাগা মন্তব্য রেখে যাবার জন্য আপনাকে যাযাকুমুল্লাহ!
254545
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৩১
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : হৃদয়ছোঁয়া লিখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের দেশে পর্দা সম্পর্কে অসচেতনতা এবং বাড়াবাড়ি দুটাই প্রকট। অনেক পর্দানশিন নারিকে বিয়ে বা এ ধরনের ব্যাপারে যেভাবে চলতে দেখেছি সেটা আমাদের সমাজের অধঃপতন কেই প্রকাশ করে। এটাও দেখেছি যে এরা নিজেরা সচেতন হলেও মা,ফুফু,খালারা তাদের বাধ্য করেন। আমাদের দেশে ইসলামি শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি বড় জেনারেশন গ্যাপ হয়ে গিয়েছে। যে মা,খালারা এই ধরনের কাজে বাধ্য করেন তাদেরকেই বলতে শুনি যে আগে নাকি সব ভাল ছিল!! জবাব দিতে ইচ্ছা করে আপনারাই সব ধ্বংস করেছেন।
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫৪
198263
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আমরা বড়দের থেকেই ইসলামের শিক্ষা নেব সেখানে বড়রাই আমাদেরকে ইসলামের বিধান থেকে বের হতে সহায়তা করে! আমরা আধুনিকতার নামে নগ্নতাকে প্রতিষ্ঠা করছি! আর আল্লাহর বিধান থেকে বেড়িয়ে পড়ছি! আল্লাহ আমাদেরকে সবসময় হেফাজত করুন! আমিন!
254549
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৪১
ইসলামিক বই লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ Rose
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫৪
198264
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ভালোলাগা মন্তব্য রেখে যাবার জন্য আপনাকে যাযাকুমুল্লাহ
254550
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৪৪
রাইয়ান লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকে রক্ষা করেছেন সুনিশ্চিতভাবেই ..... এবং আপনার পছন্দ অনুযায়ী মুত্তাকীদের একজনকেই আপনার জীবন সাথী নির্বাচিত করে দিয়েছেন ৷ আপনার অভিজ্ঞতাটি এক অর্থে ভীতিকর হলেও অন্য অনেকের জন্য শিক্ষনীয় হতে পারে ৷ শুকরিয়া , সুন্দর ও বাস্তবভিত্তিক লেখাটির জন্য !
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫৮
198268
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আল্লাহই আমাকে রক্ষা করেছেন! আর আমাকে আরো সুযোগ করে দিয়েছিন আজীবন তার বিধান মত থাকার! হঠাৎ অতীতের স্মৃতির স্তুুপ থেকে একটি স্মৃতি শেয়ার করলাম!
254553
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৫৭
ইবনে হাসেম লিখেছেন : রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : হৃদয়ছোঁয়া লিখাটির জন্য অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের দেশে পর্দা সম্পর্কে অসচেতনতা এবং বাড়াবাড়ি দুটাই প্রকট। অনেক পর্দানশিন নারিকে বিয়ে বা এ ধরনের ব্যাপারে যেভাবে চলতে দেখেছি সেটা আমাদের সমাজের অধঃপতন কেই প্রকাশ করে। এটাও দেখেছি যে এরা নিজেরা সচেতন হলেও মা,ফুফু,খালারা তাদের বাধ্য করেন। আমাদের দেশে ইসলামি শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি বড় জেনারেশন গ্যাপ হয়ে গিয়েছে। যে মা,খালারা এই ধরনের কাজে বাধ্য করেন তাদেরকেই বলতে শুনি যে আগে নাকি সব ভাল ছিল!! জবাব দিতে ইচ্ছা করে আপনারাই সব ধ্বংস করেছেন।
পোস্ট এবং এই মন্তব্য দু'টিই পছন্দ হয়েছে। বিশেষতঃ পোস্ট দাতার এই কাহিনীটি যদি তাঁর নিজের হয়, তাহলে মহান আল্লাহর দরবারে তাঁর জন্য খাস করে দোয়া করছি, তিনি যেন তাঁকে আজীবন তাঁর বিশেষ রহমতরে ছায়া দিয়ে ঢেকে রাখেন।
১৫ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:০১
198270
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আপনার দোয়ার সাথে আমিন! বাস্তবতাই শুধু তুলে ধরতে চেয়েছি! জানিনা কতটুকু পেরেছি! এটা আমার বাস্তব জীবনেরই একটি অংশ!
254568
১৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৩০
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : অন্নেক ভালো লাগলো Good Luck Good Luck যাজাকাল্লাহু খাইর শেয়ার করার জন্য। আল্লাহ সব দ্বীনি বোনদেরকে আপনার পর্দার সতর্কতা থেকে শিক্ষা নেয়ার তৌফিক দান করেন। আমীন।
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১৮
198591
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আপনার কথার সাথে আমিন! আর আপনাকেও যাযাকুমুল্লাহ খাইরান!
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
198596
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ইমরান ভাইয়ের কথার সাথে আমিন! আর যাযাকুমুল্লাহ খাইরান!
254570
১৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৭
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : বিয়েরদিন পর্দা করাটা আমার মনের মতো হয়েছে। খুব ভালো লাগছে আমার। আমিও আমার প্রিয়জনটা এক সেকেন্ডের জন্যও বেপর্দা থাকুক সেটা চাই না। হোক না সেটা বিয়ের দিন তবুও হাজার জনে বল্লেও, বেপর্দা হতে দেবো না ইনশাআল্লাহ্। বিয়ের দিনের পর্দা (বোর্কা নিকাব পরা) সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করি আমি। আমার জন্য দোআ করবেন আপু।
১৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:০১
198312
ইমরান ভাই লিখেছেন : আপু+আপু... Tongue
তোমার বউও এরখম পর্দা করবে ইনশাআল্লাহ। প্যাম্পার্স পড়াটা ছাড়ুক পরে পর্দা করা শুরু করপে...Tongue Tongue
১৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:১৮
198319
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : ‍"আপু+আপু..."Rolling Eyes Rolling Eyes রহস্যটা বুঝলাম না দাদা Crying Crying
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
198592
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আমি আমার বরকে বলেছিলাম আমাকে পর্দা করাতে হবে সারা জীবন! সে বলল এখন তো বিয়ে কিভাবে কি করবো? আমি পরামর্শ দিয়েছিলাম স্টেজ তো আলাদাই হয় তবে চতুর্দিকে পর্দা ঝুলানো হবে এবং (আমার মাহরাম ছাড়া) অন্য কোন পুরুষ লোক সেখানে যাবেনা! আর বলেছিলাম সবাই আপনার কথাকে গুরুত্ব দিবে! আমার এই কথার উপরই সে সবকিছু পর্দা মোতাবেক করেছে! আলহামদুলিল্লাহ! আমার বিয়েতে গান বাজানো হয়নি, অতিরিক্ত আলোকসজ্জা হয়নি, হয়নি বেহায়পনার মত কোন কাজ! অনেকে অসুন্তুষ্ট থাকলেও আল্লাহর জন্য আমি এটাকেই পছন্দ করেছি! এবং আমরা বাস্তব জীবনে অনেক অনেক সুখী! আল্লাহ আপনার জন্যেও উত্তম ব্যবস্থা করে দিন! আমিন!
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
198597
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ইমরান ভাইয়ের কথার সাথে আমিন! আর যাযাকুমুল্লাহ খাইরান!
১৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:৪০
198878
ইমরান ভাই লিখেছেন : আমিন। আল্লাহ আপনার মতো ব্যাবস্তা হারিকেনের বিয়াতে আমাদের করার তওফিক দিন। এছাড়া আল্লাহ হারিকেনকে একটা দ্বীনদার মেয়ে দিন আমীন যে আপনার মতো পর্দা করবে। Love Struck Love Struck

অফটপিক: আপনার পরিচিত কোন দ্বীনদা মেয়ে আছে? Love Struck
১৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:৫৫
199122
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আমার জানা মতে নেই তবে আপনি থাকতে এত চিন্তা কিসের? আপনি খোজ করতে থাকেন! ইনশা-আল্লাহ পেয়ে যাবেন!
254576
১৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৪
আফরা লিখেছেন : আপনার ঈমানী জোর দেখে অনেক ভাল লাগল আপু। আমি ও মনে অনেক উৎসাহ পেলাম আপু। অনেক ধন্যবাদ হৃদয় ছোঁয়া লেখাটি শেয়ার করার জন্য ।
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
198593
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : সবচেয়ে বড় বিষয় হলো আল্লাহর সাথে গভীর সম্পর্ক রাখা! আর এজন্য কেউ যদি মন খারাপ করে করুক, আমার আল্লাহকে খুশী রাখতে পৃথিবীর সবার অখুশীতেও আমার কোন কিছু যায় আসে না! বাস্তবে আল্লাহ যদি কোন কাজে খুশী থাকেন! আর আল্লাহকেই সবসময় খুশী রাখতে চাই! বোন দোয়া করবেন যেন আল্লাহর সন্তুষ্টি নিয়ে ওপারে যেতে পারি! আর আপনার উৎসাহ আমাকে অনেক আনন্দিত করেছে! আল্লাহ সবাইকে তার পছন্দশীল পথে পরিচালিত করুন! আমিন!
254582
১৫ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:০৪
কালো পাগড়ী লিখেছেন : আমরা নামে মুসলিম। তবে প্রাকটিসিং মুসলিম না। আর যতদিন এই প্রাকটিসিং মুসলিম হতে না পারবো ততোদিন পর্যন্ত আমাদের সামাজিক অবক্ষয় দূর হবে না। অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার এ তথ্য ভিত্তিক লেখাটি। জাজাকাল্লাহ্‌
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
198594
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আপনার মতের সাথে সহমত প্রকাশ করছি! পছন্দ করা এক বিষয় আর বাস্তবে পরিণত করা আরেক বিষয়! আর কষ্টের পরেই সুখের আগমন ঘটে! সবাইকে আল্লাহ তা"য়ালা তার বিধান বাস্তবে পরিণত করার তৌফিক দান করুন! আমিন
১০
254627
১৫ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১৬ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩০
198595
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ভালোলাগা রেখে যাবার জন্য আপনাকে যাযাকাল্লাহ খাইরান!
১১
255425
১৮ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৯:১৬
বুড়া মিয়া লিখেছেন : লেখাটা আগেই পড়েছিলাম – তবে মন্তব্য করতে ভুলে গিয়েছিলাম।

আপনার ধর্মীয় অনুরাগ এবং একনিষ্ঠতা প্রশংসনীয়, তবে বাস্তব অবস্থা বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই মনে হয় বিপরীত।
১৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
199150
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আপনার দ্বিতীয় কথাটা ঠিক বুঝলাম না!
১৮ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:০৩
199160
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনার একনিষ্ঠতার কারণে আপনার আত্মীয়-স্বজনদের ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও যেমন আপনাকে বিয়ে দেয়া যায়নি ওমন পাত্রে সাথে; অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় কনে আপাতদৃষ্টে পর্দানশীল হলেও নিজেই ওমন পাত্রের সাথে বন্ধনে ইচ্ছুক থাকে লায়লাপুহ।
২৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
202524
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : কেউ যদি ইসলাম মানতে চায় তবে আল্লাহর সাহায্যে তা সহজ হয় আর মানতে না চাইলে তো কোন কথাই নেই!
১২
256717
২১ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:০৯
তৌহিদ মাহমুদ লিখেছেন : সুন্দর পোষ্ট । ভালো লাগলো । অনেক ধন্যবাদ।
২৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৮
202525
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : লেখাটা পড়ে কারো উপকার হলে মনে প্রশান্তি পাবো! দোয়া করবেন আমাদের জন্য
১৩
258876
২৭ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১২
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম
অনেক দিন পরে এলেন..... কেমন আছেন আপনি?
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:২২
203971
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আস-সালাম! এই তো আলহামদুলিল্লাহ! ভাল মন্দ মিলিয়েই চলছে! আপনি কেমন আছেন?
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৩০
203976
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি। ভাইয়া ও নুসাইবা মামণিও নিশ্চয় ভালো আছে। আমার জন্য দোআ করবেন আপু।
০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪ বিকাল ০৪:৪৯
206659
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : হাঁ আল্লাহর রহমতে আমরা সবাই ভালো আছি! নুসু মামনি নিয়মিত স্কুলে যায়! মামনিকে সময় দিতে হয় তাই আমি ব্লগে নিয়মিত হতে পারিনা! আপনার জন্যে কল্যানের সকল দোয়া রইলো! ভালো থাকবেন!
১৪
265518
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
ফজলে এলাহি মুজাহিদ লিখেছেন : "পনি ওদেরকে না বলে দিন! আমি বাড়ি গাড়ি প্রাসাদ চাইনা আমি চাই একজন দ্বীনদার ফরহেজগার মানুষ যার সম্পদের পাহাড় থাকবেনা কিন্তু আল্লাহ ভীরুতা থাকবে! সে আমাকে গাছ তলাতে রাখলেও আমি সন্তুষ্ট মনে সেখানে বাস করবো! আপনি আমার জন্য টাকা ওয়ালা নয় দ্বীনদার আল্লাহ ভীরু যার কোন সম্পদ না থাকলেও তার ফরহেজগারিতা থাকবে এবং সে আল্লাহর হুকুমের মূল্যায়ন করবে! আপনি আমার জন্য সেই রকম লোক খোজেন! যেখানে আমি আত্মতৃপ্ততা নিয়ে জীবন কাটাতে পারবো! সহজেই আল্লাহর হুকুম পালন করতে পারবো!"

-উপরের কথাগুলোতে অনেক আবেগ। কিন্তু বাস্তবতা ততোধিক কঠিন। আল্লাহ্ তৌফিক দিন অটল থাকার।

ভালো লাগলো লেখাটি।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৪১
209699
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : মানুষ তো অটল থাকা কঠিন! তবুও দোয়া করবেন যেন ঈমান ও আমলের সাথে যেতে পারি! আল্লাহ যেন আমার আখেরকে সহজ করেন যেভাবে এখানে সহজ করেছেন!
১৫
266880
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১২
ভিশু লিখেছেন : এত সুন্দর, শিক্ষার, বাস্তব লেখাটি আমার এতদিনেও দেখা হয়নি...Whew! দারুণ লাগ্লো শ্রদ্ধেয়া আপুজ্বি! আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন, আমীন... Praying Good Luck Rose
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০৯:৩২
210670
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : প্রতিটি জীবনেই বাস্তব ও শিক্ষনীয় বিষয় থাকে কেউ জানাতে পারে আর কেউ পারেনা! জীবনটা কঠিনই ভাইজান আর সব কঠিনতাকেই ধৈর্য আর শান্ত মেজাজে মোকাবেলা করতে হয়! আপনার দোয়ার সাথে আমিন! আপনার জন্যেও কল্যানের দোয়া!
১৬
267379
২২ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৯:৩৬
সাদামেঘ লিখেছেন : দারুণ লাগ্লো শ্রদ্ধেয়া আপুজ্বি!
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
211563
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : শুভেচ্ছা নিবেন আপুনি!
১৭
268431
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১০:৫৯
অয়ন খান লিখেছেন : ভালো লাগলো। আপনার দোয়া আল্লাহ তায়ালা কবুল করেছেন।
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
212631
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহই সবার মনের ইচ্ছা পূরন করেন! ভালোলাগা রেখে যাবার জন্য ধন্যবাদ আপনাকেও
১৮
285070
১৭ নভেম্বর ২০১৪ রাত ০৪:০৭
তার কাটা লিখেছেন : ফজলে এলাহি মুজাহিদ ভাইয়ের মেয়ের নাম নুসাইবা সে ও স্কুলে যাওয়া শুরু করছে। তাহলে ...। অনেক ভাল লেগেছে আপনার এই উৎসাহ ব্যাঞ্জক শিক্ষনীয় বাস্তব স্মৃতিচারন। আল্লাহ যেন আমাদের স্ত্রী, মা, বোনদের ও আজীবন তাঁর হুকুম মত চলার তৌফিক দেয়। আমীন।
১৭ নভেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২৬
228635
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আমিন আপনার দোয়ার সাথে! আর পড়ে মন্তব্য রেখে যাবার জন্য আপনার শুকরিয়া!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File