যে বাঘ প্রথম গর্জনেই বেড়াল হল
লিখেছেন লিখেছেন অকপটশুভ্র ০৬ মে, ২০১৪, ০৬:১২:৪৯ সন্ধ্যা
আমাদের আলেম সমাজের অধিকাংশের মধ্যে মোটা দাগে একটা মানসিকতা কাজ করে। এই মানসিকতাকে সোজা বাংলায় বলতে গেলে কয়েক শব্দে বেধে ফেলা যায়।এই মানসিকতার সোজা বাংলা হল "আমি ভালো, ওরা ভণ্ড"। এই "ওরা" র মধ্যে মোটামুটি আর বাকি সব ইসলাম পন্থিরা পড়েন, কিন্তু সেকুলাররা পড়েন না। কেমনে কি! বিধি আমার এ চোখ অন্ধ করে দাও!
কাল ৫ ই মে গত হল। এই ৫ ই মে আমাদেরকে উম্মতের ঐক্যের দিগন্তে এক করুণ কালো মেঘের সন্ধান দিলো। যা আগে কখনও এতটা করুন ভাবে আমাদের চোখে ধরা দেয় নি। আমাদের করুণা হতো যখন দেখতাম দেওবন্দীরা মউদুদী কে গালি দিচ্ছেন, জামায়াতকে গালি দিচ্ছেন। চরমোনাই গালি দিচ্ছেন, সারসিনা ফতোয়া হাঁকাচ্ছেন, জামায়াতিরাও বাদ থাকেন না। সালাফীরাতো এতটাই নাক উঁচিয়ে চলেন যে আমি তাদের অধিকাংশের চাহনি, চলন বলন ও এটিচ্যুডে নান্দনিক দাম্ভিকতা স্পষ্ট দেখতে পাই ।জেনারেলাইজেশন করাটা এড়ানোর জন্য আমি "অধিকাংশ" শব্দটা বলেছি বস্তুত স্বচক্ষে দেখা সালাফী কেউকেই আমি এই নান্দনিক দাম্ভিকতার বাইরে আসতে দেখি নাই। এদিকে সূফীদের অবস্থা এতটাই করুণ যে প্রচুর হাস্যরসের উৎপাদন ঘটে। বিশ্বজোড়া সেক্যুলার মুভমেন্ট "সুফি"দেরকে "শারিয়া" ইসলামের বিরুদ্ধে দাড় করিয়ে দিচ্ছে সুফীরা আর নফসের জিহাদের নামে ভাববাদের জলে হাবুডুবু খাচ্ছেন আর যারা সুফী নন তাদের পিণ্ডি চটকাচ্ছেন। এর ফলাফলটাই প্রদর্শিত হয়েছে ২০১৩ সালের ৫ই মে থেকে আজ অবধি। আমি চূড়ান্ত নিরাশ যে এই ব্যর্থতার প্রদর্শনী আরও অনেক কাল চলবে।
নাস্তিকরা যখন আল্লাহ, নবী (সা) সাহাবা এবং কুরানের অকথ্য অবমাননা করলো তখন হেফাজত বাংলাদেশের ইসলাম প্রিয় জনগণকে জাগিয়ে তুলেছিলো। জনগণ হেফাজতের ডাকে সাড়াও দিলো। ক্ষমতা লোভী ইসলাম বিরোধী শক্তি সেই জাগরণের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ালো। ইভেঞ্চুয়ালি ৫ই মে আওয়ামীলীগ সরকার চূড়ান্ত আঘাত হানলো ইসলাম প্রিয় আলেম উলামাদের উপর। কতজন শহীদ হয়েছেন সেই ম্যাসাকারে তা আমি জানি না। কিন্তু সংখ্যাটা যখন ২৫০০ থেকে ২৫০ পর্যন্ত চালা চালি হচ্ছে, এবং আমি নিজেও সে সময়ে আমার হাতে যতগুলো ছবি এসেছে সেগুলোতে মৃতের সংখ্যা গুনে দেখেছি এবং সেটা অনায়াসেই পঞ্চাশ ছুঁয়েছে সেহেতু অন্তত এতটুকু বলা যেতে পারে যে ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডটি সেদিন ঘটেছিলো। এবং সেই হত্যাকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা নেহায়েত কম নয়।
কিন্তু এই ইসলাম পন্থিরা আজীবন নিজেরা নিজেদের বিরুদ্ধে ফতোয়া দিয়েছে। অথর্বগুলো একে অপরকে কাফের মুরতাদ থেকে শুরু করে হেন অপবাদ দিতে বাদ রাখেনি। যখন সেক্যুলার-বাম শক্তি এদের বিপক্ষে একদিকে রাইফেল হাতে দাঁড়িয়ে গেলো এবং অন্যদিকে প্রশাসনিক শক্তি প্রয়োগ করতে শুরু করলো তখনই দেখা গেলো আসল রূপ। যেই তেজ-দীপ্ত ইমানের বলে বলিয়ান হয়ে এরা একে অপরের বিরুদ্ধে ফতোয়া দিতো সেই ইমান মোমের মতো গলে গেলো। কর্পূরের মতো উবে গেল সেই হুংকার। এখন আওয়ামীলীগ তাদের বন্ধু কারণ তারা অনুদান দিয়ে থাকেন। শুধু অনুদান বন্ধ হয়ে যাবার ভয়ে যে ইমান স্তব্ধ হয়ে যাবে সে ইমানের শিক্ষাই কি আমরা পেয়েছিলাম?
বলতে পারেন হেফাজত করবেটা কি! তাদের তো যাবার কোনও পথই নেই! আমি বলি যাবার পথ থাকবে কোথা থেকে? আগেইতো ভণ্ড, কাফের, মুরতাদ ও ধর্ম ব্যবসায়ী বলে ফতোয়া দিয়ে স্বপক্ষের সকল দরজা গুলো বন্ধ করে রেখেছেন। সালাফী, জামায়াত ও দেওবন্দ যদি একে অপরের শত্রু না হতো তাহলে কি আর অনুদানের কথা চিন্তা করে বাঘকে বিলাই হয়ে যেতে হয়? জামায়াতের ফান্ডের কথাতো তিলকে তাল করে হোক বা যেভাবেই হোক সবাই জানেন। সালাফীদের জন্য আরব-বিশ্ব থেকে কি পরিমাণ অর্থ আসে সেটাও বোধ করি অনুমান করার শক্তি রাখেন। কওমিদের হাতে কি পরিমাণ ওয়াকফ সম্পত্তি আছে তাও তো অনুমান করা কষ্টের ব্যাপার নয় মোটেও।সুফীদের ধন-দৌলতের কথা নাই বা বললাম। একেকটা খানকা দেখে আপনারাই বুঝে নিন। যদিও নফসের সাথে উনাদের জিহাদ শেষ হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই তবুও ঐক্যের আশায় এদের দিকটাও ভেবে দেখা দরকার বৈকি! এর পরেও কেন অনুদানের ভয়ে কালেমার ঝাণ্ডা পতিত হবে? কেন অস্ত্রের মুখে ঈমান বোবা-কালা হয়ে যাবে? এ কোন ইমান!
বিষয়: বিবিধ
১৭০৩ বার পঠিত, ২৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
বড় বিষ-জ্বালা এই বুকে-
দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি-
তাই যাহা আসে কই মুখে...
.......
......
.....
....
...
..
.
.
.
মসজিদ মাদ্রাসা কিংবা খানকায় গিয়ে ইসলাম সম্পর্কে কিছু জানলেন কিংবা মানলেন তাতে কি ঈমানের পরীক্ষায় উর্ত্তীর্ন হতে পারবেন কিনা তার কোন নিশ্চয়তা বা সুযোগ নেই। পূর্ন ইমানদার হতে গেলে ঈমান নেয়ার পর থেকেই প্রতিনিয়তই বাধার সম্মুক্ষীন হতে হবে। কিন্তু আমাদের দেশে হেফাজতিরা কি প্রতিনিয়ত ঈমানের পরীক্ষা দিচ্ছে? যদি তারা না দেয় তাহলে কারা দিচ্ছে?
৯০% মুসলমানের দেশে ১৩ দফা বাস্তবায়নই কি আলেমদের ঈমানের দাবী?
কতবড় মুফতি সাহেব উনি? তথাকথিত চার দলের বিরুদ্ধে কথা বললেই ইসলামের বিরুদ্ধে চলে গেলাম।
=============================
নিশ্চিত করে বলতে পারি_ ৫ মে আওয়ামী লীগকে সাহসী করেছে। ঐ কালো মে, আওয়ামী লীগের উচ্চাকাঙ্খা ১০০গুন বৃদ্ধি করেছে।
এভাবেই চলতে থাকে বুঝলেন? এইযে আমি বললাম আর আপনি রেগে গিয়ে বিন্দুমাত্র মগজ না খাটিয়ে একটা মন্তব্য করে বসলেন এরকম সস্তা প্রতিক্রিয়াি আপনাদের ধ্বংসের কারণ ।
এবার ক্ষোভ নয়, আপনার জন্যই দীর্ঘ কমেন্টের করতে যাচ্ছি
========
আল্লামা সাঈদীর প্রতি অগাধ মুহাব্বত থেকেই কমেন্টের প্রতি মন্তব্য করেছেন। (আমার অনুমান ভুল হতে পারে)। আপনি শাইখুল হাদিস আজিজুল (র)এর দিকে ইঙ্গিত দিতে চেয়েছেন কিন্তু বাংলাদেশ প্রেক্ষিতে বলতে পারি, আওয়ামীলীগকে ঘৃণার সাথে সাথে চার দলীয় জোটকেও পছন্দ করে নি এই রকম হাজার হাজার আলেমে দ্বীনের অস্তিত্ব আছে। সাঈদী সাহেব যখন আমভাবে বক্তব্য দিয়েছেন তখন এটাকে আপনি খাস করছেন কোন যুক্তিতে। সম্ভবত সাঈদী সাহেবের প্রতি অগাধ সিমপ্যাথি থেকে।
=============
========================
খালেদার সাথে জোটের কারণ হিসেবে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছিল দ্বীনের স্বার্থ। বলুন কি স্বার্থ হাসিল করেছেন? বরং নিশ্চিতভাবেই বলা যায় জোটের কুকর্ম বর্তমান জালিম ধর্মনীরপেক্ষ সরকার।
========================
জেমবি যখন সারা দেশে বোমা হামলা করল,দুজন বিচারক(সম্ভবত)এবং কয়েকজন পুলিশকে হত্যা করল তখন সাঈদী সাহেবের বক্তব্যগুলি শুনেছিলেন? সাঈদী সাহেবের ইসলামের নামে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বইটি পড়েছেন? আমার ধারণা, আমার কমেন্টের থেকে আল্লামা সাঈদী সাহের জেএমবির বিরুদ্ধে বক্তব্য ও লিখনী আরও সস্তা। উনার ঐ বক্তব্য ও লিখনীগুলি যা তিনি বলতে চেয়েছেন এবং বলেছেন তার থেকে কয়েকগুন বেশি নিরীহ মানুষ, পুুলিশক জামাত শিবিরের হাতে নিহত হয়েছেন।
==================
জামাআত নেতাদের মিথ্যা মাললায় গ্রেফতার করার কারণে যখন জামাআত শিবির দিনের পর দিন হরলাত দিয়ে মানুষের জানমালের ক্ষতি করে তখন সাঈদী সাইদী সাহেবের কক্তব্য এই বক্তব্য শুধু মিথ্যা প্রমাণিত হয়নি জঘন্য হয়েছে। এবং এতই হালকা হয়েছে যে ঐ বক্তব্যগুলির রেকর্ড যদি তিনি শুনেন তাহলে তার লজ্জার সীমা থাকবে না।
================================
অন্যান্য দল জামাআত শিবিরের নাম ধরে ধরে সমালোচনা করে কিন্তু জামআত নেতারা নাম ধরে ধরে সমালোচনা করে না 'এই দুইয়ের মধ্যে খুব বেশি পার্থক্য আছে কি?'
================
=============
===========
শেষ এই অংশটুকু সেটি ফেসবুক থেকে সংগৃহিত।
চিন্তাশীল মুসলিম জিহাদ এবং মুজাহিদদের কথা উঠলেই জামাতের কিছু ভাই বোনদের মুখ থেকে কিছু কথা বের হয়, যা তাদের মাঝে খুবই কমন-
* মুজাহিদরা নিরীহ মানুষ হত্য করে
>আল্লাহু আকবার, যারা নিজেদের সর্বস্ব ত্যাগ করে জিহাদের ময়দানে এসেছেন, তাদের নামে এমন মিথ্যাচার। নিজের ভাইদের কথা নেন কুফুরী মিডিয়া থেকে। যাচাই করার দরকার মনে করেন না।
>> আবার যখন বাম মিডিয়া তাদের ক্যাম্পাসের খুনি হিসেবে চিহ্নিত করে, তাদের নেতাদের '৭১ এর অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত করে, তখন 'ভ্রাতৃত্বের' দোহাই দিয়ে অন্যান্য মতের মুসলিম ভাইদের পাশে চান, তারা চান তারাও বলুক/বুঝুক এসব মিথ্যা।
*মুজাহিদরা পশ্চিমা টাকা খায়
>আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ রত মুজাহিদদের নামে আরেকটি জঘন্য কুৎসা। আমেরিকা ঐতিহ্যগত ভাবে এ কুৎসা ছড়িয়ে আসছে। ইমাম মাহদী আসার পরে তাকেও তাদের 'টাকা প্রাপ্ত' বলে প্রচার করলে যেখানে অবাক হবার কিছু থাকবে না। এই ভাইয়েরা এ ব্যাপারে এখানে আমেরিকান মিডিয়ার স্পোক্সম্যান হিসেবে কাজ করছেন। আল্লাহ আমাদের এই জঘন্য কুৎসা রটনার অংশ হওয়া থেকে হেফাজত করুন।
>> আবার সবার সামনে আমেরিকান এম্বেসেডর কিংবা অফিশিয়াল পাবলিকের সাথে কাদের দহরম মহরম দেখা যায়, সেটা সব্বাই জানে। হরতালে মুসলিমদের সম্পদ ধ্বংস করলে সমস্যা নাই, কিন্তু আমেরিকান এম্বেসিরা গাড়ি ভাংলে দ্রুত ক্ষতিপূরণ দেয়া হয় তাদের, ক্ষমাও চাওয়া হয়। তাছাড়াও দেশের আভ্যন্তরীন ব্যাপারে আমেরিকার হস্তক্ষেপ চাওয়ার ব্যাপার গুলোতো ঐতিহ্যবাহী।
*মুজাহিদরা দেশ ধ্বংস করে
>তাদের নির্লজ্জতা ও মিথ্যাচার এ ব্যাপারে অবিশ্বাস্য আকারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সারা দুনিয়া যেখানে জানে ইরাক-আফগানিস্তান কারা ধ্বংস করেছে, কে সিরিয়ার লাখো মুসলিম হত্যা করেছে, সেখানে এই ভাইয়ের এরকম কথা বলে আল্লাহর ক্রোধই শুধু অর্জন করছেন।
>> উপরন্তু তাদের নেতাদের রায় বের হলে দিনের পর দিন হরতালের নামে মুসলিমদের সম্পদ নিজেদের জন্য হালাল করে নেন। যেখানে রাসূল স. এক মুসলিমের রক্ত ও সম্পদ অপর মুসলিমের জন্য হারাম করেছেন। তারা নিরীহ মুসলিমদের যান বাহন ভাংচুর করেন। ভাংতে হয় সরকারী বাহন ভাংগেন। আওয়ামী লিগের বাহন ভাংগেন। না, তারা তা না করে নিরীহ মুসলিমদের বাহন ভাংবেন। আর তা করতে গিয়ে কেউ নিহত হলে শহীদ, আহত হলে মুজাহীদ। সুবহান'আল্লাহ! নিরীহ মুসলিমদের সম্পদ (যান বাহন ভাংগা) ধ্বংস সাধন তাদের জিহাদ।
আমি এরকম কথা বলতে পছন্দ করি না। কিন্তু দিনের পর দিন এরকম ডবল স্ট্যান্ডার্ড দেখতে দেখতে বিরক্ত আমি। আমি অবশ্যই তাদের ভালোবাসবো যদি তারা ইসলামের হুকুম আহকামের উপর শ্রদ্ধাশীল থাকেন, অপর মুসলিমদের উপর শ্রদ্ধাশীল থাকেন। নিজের দলের 'মুসলিম সম্পদ ধ্বংস' সমস্যা মনে হয় না আবার কুফফারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত মুজাহিদদের বলেন শান্তি বিনষ্টকারী, এরকম মুনাফেকি কথাবার্তা/মানসিকতা আসলে যাবতীয় শ্রদ্ধা পোষন করার ইচ্ছাকে গলা টিপে হত্যা করে।
=====================
===========
এই দীর্ঘ কমেন্টের একমাত্র কারণ এই যে, জামাআত এবং শিবির দাবি করে তারা অন্য ইসলামী দলগুলির প্রতি সহানূভৃুতি সম্পন্ন এবং তারা সহিংসতা পছন্দ করে না কিন্তু তাদের দাবি মিথা এবং তারা কতটা উগ্র হতে পারে এবং কতটা দ্বিমুখি আচারণ করতে পারে তার নমুনা মাত্র।
===========
আমারও ভুল হতে পারে বা আমি ভুল পথে থাকতে পারি। মহান আল্লাহর সাহা্য কামনা করছি।
আস-সালাম,
ভাই আপনার দীর্ঘ মন্তব্য পড়লাম,
৭০% ঠিক আছে,
৩০% বাড়াবাড়ি মন্তব্য
আপনার কথাতে বুঝলাম আপনি,
দেওবন্দি সাপোর্ট করেন
সাধারণত দেওবন্দি মানে = তাবলীগ জামায়াত,
আবার আপনার কথাতে জিহাদকারির পক্ষপাতিত্ব !!!
আমার ভালমত জানা আছে , তাবলীগ জামায়াত জ্বিহাদে ১০০% অমত ,
সহজ বাংলায় বিরুদ্ধে ,
তাই আপনার মন্তব্য পড়ে অনেকটা দ্বিধায় আছি,
আমি ২/১ টি নামে মাত্র ইসলামী দল ছাড়া বাকি সব ইসলামী দলকেই পছন্দ করি, আলহামদুলিল্লাহ্
আমি সকল মুজাহিদ ও জ্বিহাদে ভালবাসে এমন সবাইকে ভালবাসি ,
আপনি যদি মুজাহিদ হন !
আপনার মতের সাথে আমার মত মিলুক আর না মিলুক ,
আল্লাহ্ ও রাসুলের সন্তুষ্টির জন্য আমি ১ জন মুজাহিদকে ভালবাসতে বাধ্য ,
আপনি যদি আপনার মতামত খুলে বলেন অনেক ভাল লাগবে,
আমি মাওঃ সাইদির ১ জন ভক্ত , তবে অন্ধ নই,
এমন অনেক মুসলমান আছে জদের সাথে ব্যক্তিগত ভাবে আমার শত্রুতা , কিন্তু যখনই ইসলামের কোন প্রয়োজন হয় তবে আমি বা আমরা অভিমান ভুলে , ১ হতে চেষ্টা করি ,
মন্তব্য করতে লগইন করুন