পৃথিবীতে আল্লাহ প্রদত্ত গজব বা প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কিছু করুন তথ্য
লিখেছেন লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪, ০৫:৪৪:৫৫ বিকাল
দুর্ভিক্ষ:
১৭৬৯ – ১৭৭৩ সালের ভয়ানক দুর্ভিক্ষের ফলে বাংলা-বিহার-উড়িষ্যার প্রায় এক কোটি মানুষ অনাহারে মারা গিয়েছিল। এই ভয়ানক দুর্ভিক্ষে সর্বত্রই জীবন যাত্রা, অগ্রযাত্রা সবই মুখ থুবড়ে পড়ে যায়। পথে প্রান্তরে লাশ আর লাশে ভরপুর হয়েছিল। ইতিহাসে এই করুন দুর্ভিক্ষকে ‘ছিয়াত্তরের মন্বন্তর’ হিসেবে চিত্রায়িত করা হয়েছিল।
আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাত:
শুধুমাত্র ৭৯ সালের ২৪শে আগস্ট সকালে রোমান সম্রাজ্যের অন্তর্গত বহুদিন আগে থেকেই মৃত; ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরি বিকট গর্জনে জেগে উঠে। বিকট গর্জন আর ভয়ানক তাণ্ডব নিয়ে ভিসুভিয়াস কোটি কোটি টন ছাই আর পাথর নিয়ে আছড়ে পড়ে চারিদিকের জনপদের উপর। ভিসুভিয়াসের ভয়াবহতা এতই প্রবল ছিল যে, তার নিক্ষিপ্ত ছাই ও পাথর আকাশের মেঘের চাদর ভেদ করে ৩৩ কিলোমিটার পর্যন্ত উপরে উঠেছিল! প্রতি সেকেন্ডে ১৫ লক্ষ টন নিক্ষিপ্ত ছাই আর পাথরের আস্তরণে চিরদিনের জন্য চাপা পড়ে যায় পম্পেই আর হারকুলেনিয়াম নামক দুটো শহর! পৃথিবীর মানচিত্র থেকে হারিয়ে যায় এই শহর দুটো! কয়েকদিন ধরে ভিসুভিয়াসের চরিত্র ভাল ঠেকছিল না, তাই শহরের গরীব ও মধ্যবিত্ত মানুষেরা আগেই পালিয়েছিল, তারপরও ১৬ হাজার সচ্ছল ও ধনী মানুষ, কোটি টন চাই-ভস্মের তলায় চাপা পড়ে সিমেন্টের মত সেঁটে গিয়েছিল।
বন্যা:
১৯৩১ সালে মধ্য চীনে সংঘটিত ভয়াবহ বন্যায় পুরো দেশের অধিকাংশ জনপদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১ লক্ষ ৭৪ হাজার বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে প্লাবন সৃষ্টিকারী এই ব্যাপক বন্যাকে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহতম বন্যা হিসেবে ধরা হয়! এই বন্যায় পৌনে তিন কোটি থেকে চার কোটি মানুষ প্রাণ হারিয়েছে বলে ধারণা করা হয়।
ঘূর্ণিঝড়:
১৯৭০ সালের ১২ ই নভেম্বর প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় আঘাত হানে সমগ্র বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চল জুড়ে। এই ঝড়ে পুরো দক্ষিণাঞ্চল বিরান হয়ে পড়ে। ভোলায় প্রাণের স্পন্দন পাওয়া দুষ্কর ছিল ইতিহাসে এটাকে ভোলার ঘূর্ণিঝড় বা ভোলার সাইক্লোন বলে। মানব ইতিহাসের এই ভয়ানক দুর্যোগের কবলে পড়ে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায়!
ভূমিকম্প:
১৫৫৬ সালের ২৩শে জানুয়ারি, এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে চীনের স্যানাক্সি রাজ্যের ৮৪০ কিলোমিটার ব্যাপী ৯৭টি প্রদেশের সর্বত্রই ধ্বংস করে দেয়। সারা দেশের বিশাল অঞ্চল জুড়ে এই ধ্বংস যজ্ঞ থেকে উদ্ধার করার জন্য মানুষ পাওয়া যায়নি। ইতিহাসে রেকর্ডের খাতায় এটিকে দুনিয়া কাঁপানো ভয়াবহতম ভূমিকম্পের তালিকায় আনা হয়েছে। আর এই ধ্বংসে শুধুমাত্র চীন থেকেই প্রায় ৮৩ লক্ষ মানুষ প্রাণ হারায়।
সুনামি:
২০০৪ সালের ২৬শে ডিসেম্বর ভারত মহাসাগরের তলদেশে সংঘটিত ভূমিকম্প থেকে সৃষ্ট সুনামির কারণে সমগ্র এশিয়া মহাদেশের দক্ষিণাঞ্চল লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। ভারত মহা সাগরের বিপর্যয় কর পানির ঢেউয়ের থাবায় জাপান থেকে আন্দামান পর্যন্ত সর্বত্রই ধ্বংস আর মৃত্যুর বিভীষিকায়, দুই লাখ ত্রিশ হাজার মানুষ বেঘোরে প্রাণ হারায়!
রোগবালাই:
১৩৪৬ – ১৩৫৩ সালের ভয়াবহতম প্লেগ রোগের আক্রমণে এশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা ও সমগ্র ইউরোপ মিলে তিন মহাদেশে এক সাথে কবরের নিস্তব্ধতা নিয়ে হাজির হয়েছিল। ইতিহাসে এটাকে ‘ব্ল্যাক ডেথ’ বা কালো মরণ হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছিল। কালো মরণের ছোবলে শুধুমাত্র ইউরোপ থেকে ৩০ থেকে ৬০ শতাংশ মানুষই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। ইতিহাসে কালো মরণ খ্যাত এই মারাত্মক ব্যাধি ইউরোপের জনসংখ্যা প্রায় খালি করে ফেলেছিল।
ফসল হানি:
১৮৪৫ – ১৮৫২ সালে আলুর উপর ছত্রাকের আক্রমণে পুরো আইরিশ জাতি ধ্বংসের মুখে পতিত হয়েছিল! আলুর উপর নির্ভরশীল আইরিশেরা এই রোগ দমনে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়। ইতিহাসের এই দুর্যোগকে ‘আলু দুর্ভিক্ষ’ বলা হয়ে থাকে। আলু দুর্ভিক্ষে শুধুমাত্র আইরিশ জাতির প্রায় দশ লক্ষ মানুষ অকালে প্রাণ হারায়।
খরা:
১৮৭৬ – ১৮৭৯ সালে চীনের নয়টি প্রদেশে মারাত্মক খরার কবলে পড়ে পুরো জনপদ পুড়ে বিরান হয়ে পড়ে। খরার কারণে খাদ্যের অভাবে মানুষ কীট পতঙ্গের ন্যায় মারা পড়েছিল! দুনিয়া কাঁপানো ভীতিকর এই খরায় প্রায় ৯০ লক্ষ থেকে ১ কোটি ত্রিশ লক্ষ মানুষ অকাতরে প্রাণ হারায়।
‘ফ্লু’ ভাইরাস জ্বর:
১৯১৮ – ১৯২০ সাল এই দুই বছরে ফ্লু’তে (ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস) আক্রান্ত হয়ে পড়ে, সারা দুনিয়ার সাড়ে তিন কোটি থেকে সাত কোটি মানুষ। মতান্তরে শুধু ভারতেই আক্রান্ত হয় দশ কোটির মত মানুষ। দুনিয়া কাঁপানো জাতি বিধ্বংসী এই ‘ফ্লু’র আক্রমণে এক কোটি ষাট লক্ষ শিশু এবং বৃদ্ধ নির্মম ভাবে প্রাণ হারায়।
আল্লাহ পৃথিবী থেকে বহু জাতিকে ধ্বংস ও নিশ্চিহ্ন করেছে যারা কোনদিন ফিরে আসেনি
বিষয়: বিবিধ
৪৭২৩ বার পঠিত, ৫৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
ধ্বংসমুখী আল্লা শুধু ধ্বংস করতে জানেন্। অথচ :
১।এক কেজি চাল উৎপাদন করে দেখাতে পারেনা। মানুষকেই লাঙ্গল চালিয়ে তা করতে হয়।
২। তিনি একটি ইমারত তৈরি করে দেখাতে পারেন্না, মানুষকেই চুন সূরকি বালি সিমেন্ট যোগান দিয়ে তা তৈরি করতে হয়।
৩। তিনি রোগ জিবানুর প্রতিষেধক তৈরি করতে জানেন্না। ল্যাভিসিও, লুইপাস্তরের মত মানুষকে গবেষণা করে তা আবিস্কার করতে হয়।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> লিটুয়ারা লিখেছেন : এই আল্লার জন্য করুনা ছাড়া আর কি করার আছে???আপনি যে সব কথা বললেন সেগুলো আবিষ্কারের ব্যাপার আর আল্লাহ হলেন স্রষ্টা। স্রষ্টায় আবিষ্কার করতে যাবেন কোন খেয়ালে! হিন্দুদের ভগবান কথনও স্রষ্টা কথনও স্রষ্টা কখনও আবিষ্কারক। আপনি হয়ত সে ধ্যঅন ধারণা থেকে এখনও বের হতে পারেন নি।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> লিটুয়ারা লিখেছেন : @ নজরুল ইসলাম টিপু,"আপনার প্রশ্নরে এক কথায় উত্তর হল, আল্লাহ এই পৃথিবীতে অনেক জাতীকে সম্মানিত ও সেরাও করেছিলেন।"
মাথায় ধর্মের গোবর একবার ঢুকে গেলে মানুষ যে কতটা আহম্মক হয়ে যায় তার উদাহরন আপনি স্বয়ং।
ফোয়েনিসিয়ান এলফাবেট যুগের গ্রীস, পেপিরাস যুগের মিশর, হাং যুগের চীন, হরপ্পা যুগের ভারত অথবা মহাস্থানগড় যুগের বাংলাদেশ যদি সম্মানিত হয়ে থাকে তা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে হয়েছে সে সময়ের মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা এবং আবিস্কারের কারনে। নিশ্চয় কোন মুসা নবীর লাঠি চালনায় আপনি আপনি তা গজিয়ে যায় নি। বাংলাদেশের মহাস্থানগড় সভ্যতা কারো কুদরতে একদিনে গড়ে উঠেনি।
আজকের জাপান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি নিজেদের যোগ্যতা বলেই। যদিও আপনার ইতর আল্লা সেখানে ভূমিকম্পের গজব নাজিল করছেন ঠিকই।
এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার যোগ্যতা আল্লাপূজারীদের নেই।
২@লিটুয়ারা
অপ্রিয় সত্য কথা,খেলাঘর বাধঁতে এসেছ,আকবার ,স্বাধীনতা,জুলিয়া,
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তার এত নিক
সুন্দর পোস্ট, ধন্যবাদ আপনাকে।
যাক, আপনার খোলামেলা কথার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
তবে মন্তব্য করার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি এই লিটুয়ারা নামের শয়তানের এজেন্টির কমেন্ট পড়ে। আমি বুঝি না, আপনি এদেরকে ব্লক করে দেন না কেন? এদেরকে হেদায়েতের দায়িত্ব আআমদের নয়? এদের হৃদয়ে সীলমোহর মেরে দেয়া হয়েছে হয়ত। এরা আমাদের মত সাধারণ মুসলমানদের হৃদয়ে অহেতুক আঘাত দেয়া ছাড়া আর কি-ই বা করতে পারে।
১। আমর বিল মারুফ ও নাহি আনিল মুনকার না থাকা।
২। জেনা-ব্যাভিচার বেড়ে যাওয়া অন্যতম।
উপরে যেসব গজবের কথা বলেছেন তার অন্যতম কারণ
১। বাংলার দুর্ভিক্ষের অন্যতম কারণ এদেশের মানুষের জিহাদে না যাওয়া এবং বেঈমান হিন্দু ও ইংরেজদের সহযোগিতা করা, নবাব সিরাজুদ্দৌলাকে হত্যা করা।
২। আগ্নেয়গিরির যে কথা বললেন, যে ১৬ হাজার মানুষ মরেছে তারা হয়ত চারিত্রিক সমস্যায় ভুগছিল।
৩।এ সময় চীনে কম্যুনিষ্টদের অপকর্মের বাধা দেয়ার বা সত্য বলার কোন মানুষ ছিল না।
৪। ৭০ এ বাংলাদেশের মানুষ কোন কুলাংগারকে সমর্থন করেছে তাতো সবাই জানে।
৬। সুনামি তো ছিল সমুদ্রের তীরের বিকিনি পড়া পতিতা ও তাদের খদ্দেরদের ধ্বংশ করার একটি ছোট্র প্র্র্রয়াস।
৭। জ্বি, এই সময় এশিয়া, ইউরোপ আর আফ্রিকার এই অঞ্চলগুলোতে সাধারণ মানুষের চোখের পানিতে আল্লাহর আরশ ভারি হয়ে উঠেছিল।
৮। পৃথিবীব্যাপী ব্রিটিশদের অপকর্মকে ভালভাবেই সমর্থন দিচ্ছিল আইরিশরা।
বনী ইসরাইলকে আল্লাহ 'তীহ' প্রান্তরে ৪০ বছর শাস্তি দিয়েছিল জিহাদ না করার কারণে, লুত জাতিকে ধ্বংশ করেছিল লুচ্চামির কারণে। যুদ্ধাপরাধ মামলা ও দেশবাসীকে তার সমর্থন দেওয়ার জন্য আশংকা করছিলাম বাংলাদেশেও আল্লাহর গজব আসবে তবে আল্লামা সাঈদী সাহেবের রায়ের পর জনগণ যেভাবে প্রতিবাদ করেছে তাতে আল্লাহকে সে দায়িত্ব পালন করতে হয়নি।
৮।
আল্লাহতায়লা ফিরআউন এবং তার জাতির উপর দশটি বা বিশটি গজব নাজিল করেছিলেন। তার পরও তারা সাবধান হয়নি।
আমরাও চোখের সামনে এত নিদর্শন দেখেও সাবধান হচ্ছিনা।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
"আপনার প্রশ্নরে এক কথায় উত্তর হল, আল্লাহ এই পৃথিবীতে অনেক জাতীকে সম্মানিত ও সেরাও করেছিলেন।"
মাথায় ধর্মের গোবর একবার ঢুকে গেলে মানুষ যে কতটা আহম্মক হয়ে যায় তার উদাহরন আপনি স্বয়ং।
ফোয়েনিসিয়ান এলফাবেট যুগের গ্রীস, পেপিরাস যুগের মিশর, হাং যুগের চীন, হরপ্পা যুগের ভারত অথবা মহাস্থানগড় যুগের বাংলাদেশ যদি সম্মানিত হয়ে থাকে তা শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে হয়েছে সে সময়ের মানুষের অক্লান্ত পরিশ্রম, মেধা এবং আবিস্কারের কারনে। নিশ্চয় কোন মুসা নবীর লাঠি চালনায় আপনি আপনি তা গজিয়ে যায় নি। বাংলাদেশের মহাস্থানগড় সভ্যতা কারো কুদরতে একদিনে গড়ে উঠেনি।
আজকের জাপান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি নিজেদের যোগ্যতা বলেই। যদিও আপনার ইতর আল্লা সেখানে ভূমিকম্পের গজব নাজিল করছেন ঠিকই।
এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার যোগ্যতা মূর্খ আল্লাপূজারীদের নেই।
উপরের এসব কিছু আল্লাহর অনুগ্রহ ও অবদান!
মানুষ স্বভাবগত আলসে প্রকৃতির, আগামী কালের দুঃচিন্তা যদি তার কাছে না থাকে, তাহলে সে আজকের দিনটা ঘুমিয়ে কাটাবে।
উপস্থিত মানুষের অন্যায়, ব্যবিচার, অযাচার সহ নানাবিধ কারণে যখন গজব নাজিল হয়, তখন তারা বিনাশ হয়। পরবর্তী সময়ে জন্ম নেওয়া মানুষ উপরোক্ত পাপ থেকে বেঁচে থাকে, তারা পরিশুদ্ধ হয়। ফলে তারা অতীতের জাতি সমুহের ভুল গুলো বুঝে নিজেরাই সঠিক পথে আসতে শিখে। আল্লাহ তাদের অন্তরে জ্ঞান দেন ফলে, তাদের সমসাময়িক প্রয়োজন মিটানোর জন্যই তারা বিদ্যা বুদ্ধিকে কাজে লাগাতে শুরু করে।
যেটা আপনার ভাষায় ঐতিহাসিক আবিষ্কার!!
তাছাড়া মানুষ যদি হনুমান হত, বান্দর হত তাহলে তার মেধা আর অক্লান্ত পরিশ্রম সব পন্ডশ্রম হত। মহান আল্লাহ তাকে দয়া করে মানুষ বানিয়েছেন তাই সে মেধাবী হয়েছে!
তাই মানুষ কি সব আবিষ্কার করল সেটা খুবই গৌন ব্যাপার, আসল ব্যাপার হল, পৃথিবীর সকল সৃষ্টির মাঝে মানুষকে মেধাবী বানিয়েছেন, এটাই হল আল্লাহ সবচেয়ে বড় দয়া ও মেহেরবানী।
আর আল্লাহ যদি বাস্তবিকই ইতর হতেন, তাহলে যে হাত দিয়ে লিখছেন, সেই হাতকে বান্দরের হাত বানিয়ে একই হাতে মল আর একই হাতে ফল খাওয়াতেন। কিঞ্চিত বুদ্ধি জ্ঞান কিছু আছে বলে, পাগলের মত পুরো দুনিয়াবাসীকে মাতাল ভাবছেন আর নিজেকে ঠাউরাচ্ছেন মাকাল ফলের খদ্দের হিসেবে।
অতীতে এমন অনেক জনপদ ধ্বংস হয়ে গেছে। কিন্তু জালিমেরা অতীতের ইতিহাসের দিকে দৃষ্টি দেয়নি এবং তা থেকে শিক্ষা নেয়নি। তাদের চোখ,কান ও বিবেক যদি সত্যকে দেখতে পেত এবং সত্যকে মেনে নিত তাহলে তাদের পরিণতির শিকার হতে হত না। আমরাও সেই দিকে যাচ্ছি। আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে হেফাজত করুন। আমীন
তথ্য সমৃদ্ধ পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> লিটুয়ারা লিখেছেন : এখন মোহাম্মদের মূর্খ জামানা নেই যে আকাশের বজ্র দেখিয়ে মানুষকে আল্লার কুদরুতির ভয় দেখানো যাবে?চোখের সামনে সব কিছু দেখেই মানুষ সঠিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে। প্রকৃতি দূর্যগে আল্লার কোন ক্ষমতা নেই তা জানাজানি হয়ে গেছে। বিজ্ঞানের কল্যানে প্রকৃতিক দূর্যগের সবগুলো কারন মানুষ এখন জানে। যে কারনে ঝড়ের পূর্বাভাস এবং নিরাপদ স্থানে চলে যাওয়া, ভূমিকম্প প্রট্রেক্ট ঘরবাড়ী নির্মান, বজ্রপাত নিরোধক ইলেকট্রড, বন্যানিয়ন্ত্রন বাঁধ..... সবই ইতর আল্লার কুদরতি নস্যাত করার জন্য মানুষ সচেষ্ট।
ছবিতে দেখুন- ইতর আল্লা টরোন্টোর সিএন টাওয়ার ধ্বংস করার জন্য যারপর নেই চেষ্টা করছেন। কিন্তু মানুষের প্রযুক্তি কৌশলের কাছে ইভেল গড বারবারই শোচনিয় ভাবে হেরে যান।
২০০৪ এ সুনামিতে তোমার মত বিকিনি পরা কেন সাগরে ভেসে গেল। কোথায় ছিল তোমার সতর্কতা?
যদি রাবার গাছ জন্ম না হত, তাহলে মানুষের হাতে বিদ্যুত আবিষ্কার হয়ে কি উপকার হত? আল্লাহ বলেছেন, তিনি প্রতিটি উপাদান যথোপযুক্ত হাতে দুনিয়াতে মজুদ রেখেছেন।
আপনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জ্ঞানী ছাত্রীদের মত যে উদাহরন দিলেন তাতে বে-আক্কেল মানুষেরও আক্কেল গুড়ুম হবে।
বিদ্যুত মানুষের কল্যানের জন্য ভুপৃষ্টে ধাবিত হয়। এটা গজব কিংবা ধ্বংসের লক্ষণ নয়!!
বিদ্যুত মানুষ নির্মিত টাওযার ধ্বংস করে এ জাতীয় অপ্রকৃতস্থ আইডিয়া গোপাল ভাড়ের বইতেও পাওয়া যায় না। আমার উর্বর মাথায় আসল কিভাবে বুঝলাম না!! উচু থাম পেলে বিদ্যুত মাটিতে চলে যায়। বিদ্যুতের কাজ নয় এসব ধ্বংস করা।
দেখুন, হাওলাতি জ্ঞানে বিদ্ধান হওয়া যায়না, সাময়িক চালাক হিসেবে দু'চারটে হাত তালি পাওয়া যায়।
তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট, আপনাকে অনেক ধন্যোবাদ টিপু ভাই।
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 8870
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
চোখের সামনে সব কিছু দেখেই মানুষ সঠিক প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে। প্রকৃতি দূর্যগে আল্লার কোন ক্ষমতা নেই তা জানাজানি হয়ে গেছে। বিজ্ঞানের কল্যানে প্রকৃতিক দূর্যগের সবগুলো কারন মানুষ এখন জানে। যে কারনে ঝড়ের পূর্বাভাস এবং নিরাপদ স্থানে চলে যাওয়া, ভূমিকম্প প্রট্রেক্ট ঘরবাড়ী নির্মান, বজ্রপাত নিরোধক ইলেকট্রড, বন্যানিয়ন্ত্রন বাঁধ..... সবই ইতর আল্লার কুদরতি নস্যাত করার জন্য মানুষ সচেষ্ট।
ছবিতে দেখুন- ইতর আল্লা টরোন্টোর সিএন টাওয়ার ধ্বংস করার জন্য যারপর নেই চেষ্টা করছেন। কিন্তু মানুষের প্রযুক্তি কৌশলের কাছে ইভেল গড বারবারই শোচনিয় ভাবে হেরে যান।
২০০৪ এ সুনামিতে তোমার মত বিকিনি পরা কেন সাগরে ভেসে গেল। কোথায় ছিল তোমার সতর্কতা?
যদি রাবার গাছ জন্ম না হত, তাহলে মানুষের হাতে বিদ্যুত আবিষ্কার হয়ে কি উপকার হত? আল্লাহ বলেছেন, তিনি প্রতিটি উপাদান যথোপযুক্ত হাতে দুনিয়াতে মজুদ রেখেছেন।
আপনি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জ্ঞানী ছাত্রীদের মত যে উদাহরন দিলেন তাতে বে-আক্কেল মানুষেরও আক্কেল গুড়ুম হবে।
বিদ্যুত মানুষের কল্যানের জন্য ভুপৃষ্টে ধাবিত হয়। এটা গজব কিংবা ধ্বংসের লক্ষণ নয়!!
বিদ্যুত মানুষ নির্মিত টাওযার ধ্বংস করে এ জাতীয় অপ্রকৃতস্থ আইডিয়া গোপাল ভাড়ের বইতেও পাওয়া যায় না। আমার উর্বর মাথায় আসল কিভাবে বুঝলাম না!! উচু থাম পেলে বিদ্যুত মাটিতে চলে যায়। বিদ্যুতের কাজ নয় এসব ধ্বংস করা।
দেখুন, হাওলাতি জ্ঞানে বিদ্ধান হওয়া যায়না, সাময়িক চালাক হিসেবে দু'চারটে হাত তালি পাওয়া যায়।
মন্তব্য করতে লগইন করুন