অদৃশ্য করণ টুপির সন্ধানে : ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত গ্রহণ! এক পিকুলিয়ার মানুষ, পর্ব-১৩ (রোমাঞ্চকর কাহিনী)

লিখেছেন লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ২৬ এপ্রিল, ২০১৪, ০৬:২২:৪৪ সন্ধ্যা



টম এন্ড জেরি কার্টুন ছবিটি কম বেশী সবার প্রিয়। ১৯৫০ এর দশকে যখন উইলিয়াম হানা ও জোসেফ বারবারা টম এন্ড জেরির ‘দ্যা ভ্যানিসিং ডাক বা অদৃশ্য-কারী হাঁস’ নামের সাদা কালো কার্টুন ছবিটি বাজারে ছাড়ে, তখন তার মেলা কদর বেড়েছিল। পরবর্তীতে নতুন শতাব্দীর শুরুতে রঙ্গিন টম এন্ড জেরি ছবিতে ভ্যানিস বা অদৃশ্য জেরি এবং হাঁস মিলে টমকে কিভাবে হেস্তনেস্ত করে, তার একটি মজাদার সুন্দর চিত্র আঁকা হয়েছে। আমিও একদা যাদুর টুপির সাহায্যে অদৃশ্য হবার সুযোগ খুঁজতে গিয়ে এক ভয়ানক সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে হাত লাগিয়েছিলাম! বুঝতে পেরেছিলাম যুগ এবং সময় বদলালেও মানুষের মনোবৃত্তির কোন পরিবর্তন হয়না। আমাদের ছোটকালে ইউনিয়ন পরিষদে একটি টিভি ছিল, তিন মাইল হেটে গিয়ে তা দেখে আসতে হত। তাই ছোটকালে টম এন্ড জেরির আবিষ্কৃত অদৃশ্য হবার ক্রিমের কথা শুনিনি। তবে মানবের ইচ্ছা যেমনি অদৃশ্য হবার চেষ্টা থাকে, দানবের ইচ্ছা তেমনি প্রকাশিত হবার চেষ্টা করে, আর এতেই যত সমস্যা ও জটিলতা।

পাঠকেরা নিশ্চয়ই 'ঐন্দ্রজালিক যাদু বা সুলেমানী তেলেসমাতি' নামক বইয়ের কথা ভুলে যান নাই। ভাবীর জন্য তাবিজের বই জোগাড় করতে গিয়ে, সেই বইটি চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা থেকে কিনেছিলাম। আকর্ষণ সৃষ্টিকারী শিরোনামের, সেই বইটি দীর্ঘদিন বাজারে পাওয়া যেত। এই বইয়ে বর্ণিত অনেকগুলো যাদুর মাঝে, সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ও কষ্টসাধ্য যাদুর নাম ছিল, অদৃশ্য হবার টুপি লাভ! যা কোন মানুষ মাথায় দিলে নিমিষেই অদৃশ্য হতে পারে। এই টুপি অর্জন করতে গিয়ে রীতিমত ভয়ঙ্কর ও রোমহর্ষক এক পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়েছিলাম। এখনও মনে পড়লে শিউরে উঠি, আসলে টিন এজ বয়সটাই এডভেন্সারে পূর্ণ থাকে, তার মধ্যে আমার ছিল অতি উৎসাহ, তাই ষোল কলা পূর্ণ হবার বাকী ছিল। সেই যাদুর বইয়ে প্রথম যে যাদুটির কথা বলা আছে, তা হল ভুত থেকে অদৃশ্য হবার টুপি অর্জন করার পদ্ধতি। এই টুপি ভুত গায়ে পড়ে যেচে কিংবা খুশী-চিত্তে দিয়ে দিবে না! ভুত কে কাবু করে, তার নিকট থেকে এটা ছিনিয়ে নিতে হবে। মানুষের পক্ষে সবই সম্ভব, এই বইয়ের ঘটনাটি আমাকে প্রায় ধরে বসেছিল, আমার আস্তা শতগুন বেড়ে গিয়েছিল যে, এই দূরহ কাজ আমি করতে পারব। যদি কোন একদিন সুযোগ পেয়ে যাই, ভূত থেকে সে টুপি ছিনিয়ে নিয়েই ছাড়ব। এই আকাঙ্ক্ষা আমার মত ব্যক্তির থাকতে পারে, তাই বলে এই ধরনের ভয়ানক ইচ্ছে যাদুকরদের থাকতে হবে কিনা জানা ছিলনা! যিনি বইটি লিখেছেন, নিশ্চয়ই তিনিও এই ধরনের চিন্তা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকবেন! নতুবা এত টাকা খরচ করে বই প্রকাশ করার কি লক্ষ্য থাকতে পারে! আমি যদি গ্রামের বাড়ীতে থাকতাম তাহলে বইটির ছবি ও ঘটনার উদ্ধৃতি বই থেকেই সরাসরি উল্লেখ করতে পারতাম। হতেও পারে সেই বইটি পড়েছে, এমন কোন পাঠক এই ব্লগে জুঠেও যেতে পারে! তারপরও ভুতের নিকট থেকে সেই টুপি কিভাবে অর্জন করতে হবে, তার বর্ণনা যদি সেই বই থেকে উল্লেখ করি, তাহলে পাঠকদের বুঝতে সুবিধা হবে এবং কাজটির ধরন কেমন হবে তা অনুধাবন করতে পারবেন।

বইয়ের হুবহু ভাষা শতভাগ মনে নেই, তবে বইয়ের ঘটনার সারমর্ম করলে যা দাঁড়ায়, সেই ভাষায় জানুন, ভুত থেকে অদৃশ্য হবার টুপি অর্জনের নিয়মাবলী:

খবর রাখতে হবে, অমাবস্যার কালে শনি কিংবা মঙ্গল বারে কোন হিন্দু মারা গিয়েছে কিনা! সেই হিন্দুকে যদি কোন নদীর ধারে শ্মশানে পোড়ানো হয়, সেই শ্মশান থেকেই অদৃশ্য টুপি অর্জনের মুল সরঞ্জাম সংগ্রহ করতে হবে। অমাবস্যার ঘন কালো রাত্রির তৃতীয় প্রহর যখন শুরু হবে। (প্রতি আড়াই ঘণ্টায় এক প্রহর, আট প্রহরে এক রাত বা দিন) শরীরে কোন কাপড় এমন কি সুতার কোন নিদর্শন থাকতে পারবে না, উদোম নাঙ্গা শরীরে নদী সাঁতরিয়ে শ্মশানে পৌঁছতে হবে। অমাবস্যার গভীর কৃষ্ণকায় ঘুটঘুটে অন্ধকারে, নির্ভয়ে চিতার সন্নিকটে পৌঁছতে হবে! কোন অবস্থাতেই ভয় পাওয়া চলবে না। আতঙ্কে চিল্লানো যাবেনা, ভয় দূর করতে গান গাওয়া যাবেনা। বুকে প্রচণ্ড সাহস ও হিম্মত রাখতে হবে কেননা ভুত মানুষের এই ধরনের ভয়ঙ্কর সাহস দেখেই হার মানে ও বশ্যতা স্বীকার করে। অন্ধকারে চিতার উদ্দেশ্যে চলার পথে আশ পাশ থেকে নানাবিধ আওয়াজ আসতে পারে! কোন অবস্থাতেই সেদিকে তাকানো যাবেনা। কেউ কান্না করে সাহায্য চাইলেও থামা যাবেনা, কেউ অপূর্ব হাসি দিয়ে আকর্ষণীয় সুরে আহবান করলেও শোনা নিষেধ। পিছন থেকে নানাবিধ ভীতিকর ডাক ও মরণ চিৎকার শোনা গেলেও পিছনে তাকানো নিষেধ, থেমে যাওয়া নিষেধ। কেননা সাহসী মানবকে, দানবেরা ভয় লাগিয়েই কাজ সারে, তারা কখনও শক্তি প্রয়োগ করতে পারে না। সামনের দিকে নানা বিধ অন্তরায় দাঁড়াতে পারে। প্রতিবন্ধক হিসেবে যত বড় বাধা, ভয়, মুসিবত আসুক না কেন নির্ভয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। বাধা দেখে থামা যাবেনা, বাধার নিকটে পৌছলে এমনিতেই তা পিছনে সড়ে যাবে। এসব বাধার মূল উদ্দেশ্য হবে, ভয় লাগানে! যদি ভয় একবার পেয়েই যায়, তাহলে মৃত্যু শতভাগ নিশ্চিত। আর যাদুর টুপি অর্জন তো সাধারণ জিনিষ নয় যে, ভীতু কোন কাপুরুষের গলে তা শোভা পাবে। সুতরাং অভিযানে যাবার আগে বহুবার ভেবেই এই পথে যেতে হবে।

যখন চিতার কাছে পৌঁছানো যাবে তখন চিতায় দগ্ধ সেই মানুষটি ভুত হয়ে নানাবিধ কথা বলতে চাইবে। সে মনুষ্য আকৃতিতেই দেখা দিবে। তবে সে তো ভুত সুতরাং তার কোন কথা শুনা যাবেনা। চিতার পাশেই থাকবে একটি মাটির কলসি! কলসিটি ভাঙ্গা অবস্থায় হলে তার অর্ধেক মাটিতে পোঁতা থাকবে। কলসি ভাল থাকলে তাতে পানি থাকবে, তখন সেটি ভাঙ্গতে হবে এবং কলসির কাঁখ তথা গলাটি সংগ্রহ করে নিয়ে আসতে হবে! ভুলেও যেন কলসির পানি গায়ে না লাগে। কলসির গায়ে হাত দিলে মৃত মানুষের ভুত বহু অনুনয় বিনয় করবে, যেন তা নিয়ে আসা হয়। তার কোন কথা শুনা যাবেনা। যেহেতু তার কথা মানা যাবেনা, তাই এক পর্যায়ে সে ক্ষিপ্ত আচরণ করবে! ভয় পাবার কোন কারণ নাই, সে ভয় দেখানো ব্যতীত অন্য কোন ক্ষতি করতে পারবে না। যখন কলসির কাঁখ নিয়ে ফিরে যাবার চেষ্টা করবে, তখন সে পুরো শ্মশান কে লন্ড ভণ্ড করতে চাইবে। দানবীয় ভাবে তার পক্ষে সম্ভব সবকিছু করার চেষ্টা করবে। ভূমিতে, পানিতে, আকাশে সবদিক দিয়ে সে তোমাকে ভীত সন্ত্রস্ত করতে চাইবে। যেভাবে আসা হয়েছে সেভাবে ফিরে যেতে হবে।

পরবর্তী অমাবস্যার কাছাকাছি শনি কিংবা মঙ্গলবার সন্ধ্যায়, নির্জন-নিভৃত তিন রাস্তার মোহনায় সেই কলসি কাঁখ নিয়ে হাজির হতে হবে। সূর্য ডুবে যাবার সময়ে কলসির কাঁখ দিয়ে সূর্যের অস্তগমন পথে খোলা ময়দান বা বিল পানে তাকাতে হবে। দীর্ঘক্ষণ তাকিয়ে থাকতে হবে, কোন অবস্থাতেই অন্যদিকে মনোনিবেশ করা যাবেনা। এভাবে পর্যবেক্ষণের এক পর্যায়ে টুপি মাথায় মানবাকৃতির অদ্ভুত কিছু দেখতে পাওয়া যাবে। তার কাছে যেতে হবে। সে দুরে থাকতে চাইবে কিন্তু সে বেশী দূরে যেতে পারবে না। তার পিছু নিলে এক পর্যায়ে সে পরাস্ত হবেই এবং নিজেই ধরা দিবে। সে স্ব-ইচ্ছায় নিজের অদৃশ্য হবার টুপিটি দিয়ে দিবে এবং নিজেকে অনুগত হিসেবে ঘোষণা করবে। সে কিছু শর্ত দিবে, এসব শর্ত মানলে সেই ভূত এই মানুষের সাহাযার্থে যখন চাইবে, তখনই হাজির হবে এবং একজন ভৃত্যের মত সাথে থাকবে। তার সাথে অদৃশ্য হবার টুপি-তো আছেই যখন ইচ্ছা তখনই অদৃশ্য হয়ে যেতে পারবে।

বন্ধুদের বলে রেখেছিলাম শনি-মঙ্গলবারে হিন্দু মরলে যাতে আমাকে খবর দেওয়া হয়। শনি-মঙ্গলবারে হিন্দু মরলেও অমাবস্যায় কারো মৃত্যু হলনা। মানুষের ঝামেলা এড়াতে বাবা আমাকে কিছু দিনের জন্য শহরে রাখলেন! একদা দিনের দ্বিপ্রহরে বাড়ী ফিরেছিলাম। দেখলাম স্কুল বন্ধ কিছু ছেলেরা মাঠে খেলছে। প্রশ্ন করলাম কি ব্যাপার! একজন বলল আজ সকালে আমার ক্লাস মেট সমরের মা মারা গিয়েছে। তাকে পোড়ানে হয়েছে হালদা নদীর তীরে অবস্থিত চিতায়! মৌসুমি বায়ু পরিবর্তন হয়ে, মানুষ পোড়া গন্ধে স্কুলে অবস্থান করা দায় হয়েছিল, তাই স্কুল ছুটি দিয়েছে। হালদা নদীর ওপাড়ে তাকিয়ে দেখলাম মানুষ পোড়া ধুয়োর কুন্ডুলী আকাশ ছুঁয়েছে! হরিবল বলে বাহ্মন চিৎকার করছে এবং কিছু ছেলেরা মাঠে খেলায় মত্ত থাকলেও, চামড়া পোড়া কটু গন্ধে সেখানে দাঁড়ানো দায় ঠেকাচ্ছে! জিজ্ঞাসা করলাম আজকে কি বার? জানতে পারলাম মঙ্গলবার! মাথায় নতুন সম্ভাবনা ঝিলিক মেরে উঠল! এক মুরুব্বীকে প্রশ্ন করে জানতে পারলাম, আজই তো অমাবস্যা! অংক কোথাও থেকে শুরু হয়ে পুরোপুরি কোথায় যেন মিলে যাচ্ছে। শনি-মঙ্গল বারের মৃত্যু, অমবস্যার রাত, নদীর পাড়ের শ্মশান! পুরো শরীরে শিহরণ বেয়ে গেল, এ ধরনের একটি রাতের জন্য কত অপেক্ষা করতে হয়েছে। আজ এমনিতেই এসে ধরা দিবে কল্পনাও করিনি! নতুন এই ভয়ঙ্কর অভিযানে নামতে হলে অনেক প্রস্তুতির দরকার! হাতে অনেক কাজ বাকি কিন্তু সময় একেবারেই কম। দ্রুত বাড়ী চললাম, কেননা আজ রাত্রেই কাঙ্ক্ষিত সেই কলসের কাঁখ, যেভাবেই হোক ভুত থেকে ছিনিয়ে নিতে হবে।

চলবে............

আগের পর্ব: এক জ্বিনের সাক্ষাৎকার! এক পিকুলিয়ার মানুষ, পর্ব-১২ (রোমাঞ্চকর কাহিনী) পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

প্রথম পর্ব: এক পিকুলিয়ার মানুষ! (রোমাঞ্চকার কাহিনী- ভূমিকা পর্ব)

বিষয়: বিবিধ

৬৭৮৩ বার পঠিত, ৬৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

213589
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫১
আবু সাইফ লিখেছেন : সবগুলো পর্বই পড়ে যাচ্ছি- Thumbs Up Rose

সত্যিফ এক পিকুলিয়ার মানুষ আপনি- Praying
ভীষণ হিংসে হচ্ছে At Wits' End

হাতের কাছে পেলে নিশ্চিত মুরীদ হয়ে যেতাম!! Big Grin

[আহা রে!! ছেলের তো এসবের সুযোগ পাবার কোন সম্ভাবনাই দেখহিনা!!]

২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫৩
161883
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ, আপনার আন্তিরক মন্তব্য পেয়ে খুশী হলাম। ছেলে তো এসব কল্পনাও করতে পারে না।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৩৫
162206
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আমার কাছে মুরিদ হওনের কিছু আসন এখনো খালি আছে। আগে আসলে আগে পাবেন। ছইল্যা আয়েন। ফ্রিতেই আপনেরে মুরিদ বানাইয়া লইমুনে।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৪৩
162334
আবু সাইফ লিখেছেন : @ গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি : আপাততঃ বুকিং দিয়ে রাখি-Waiting

সময় হলে একটা উপায় করা যাবে..:Thinking
213593
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৫
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আপনি যে বইটির কথা বললেন সে বইটি হিন্দু গাজাখোর টাইপের কোন ব্যক্তি লিখেছিল কিনা বুঝতে পারছি না।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫৪
161884
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : কোন হিন্দু লিখেছে বলে মনে করতে পারছিনা, পীর কবর পূজারী মুসলমান আর হিন্দুর মাঝে তফাৎ কোথায়? অনেক ধন্যবাদ।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:২৭
162203
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : তফাত এক জায়গায় আছে। তবে হেইডা কইতে একটু শরম শরম করে। বঙ্গরসিক সালাহউদ্দীন কাদের চৌধুরী বাবু চোরঞ্জিতের উদ্দেশ্য একবার এরশাদ করেছিলেন- আমারটা চাঁছাছোলা আছে। আমারটা নিয়ে তোমার এতো মাথা বৃথা ক্যান? আগে নিজে বালেগ হও। তার পরে আমারটা নিয়ে চিন্তা কইরো।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৪৮
162257
আহ জীবন লিখেছেন : দুর্দান্ত তফাৎ?
213595
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:০৮
জেদ্দাবাসী লিখেছেন : যাদুর এই বই গুলো পুটপাত থেকে কম দামে কিনেছিলাম ।
তবে গুরুত্ত দিয়ে পড়িনি । চিতার কাহিনিটা যেভাবে আপনি লিখেছেন সেই ধরনেই ছিল । ধন্যবাদ
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫৫
161885
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : তাহলে আপনিও পড়েছেন বলে মনে হচ্ছে, যাক সন্দেহ থেকে মুক্তি পেলাম। ধন্যবাদ।
213596
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৮
আহমদ মুসা লিখেছেন : খুবই মনোযোগ সহকারেই পড়েছি। আকর্ষণটা লাগিয়ে পরবর্তী পর্বের জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে বাদ্য করলেন।
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছি।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫৬
161886
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : মূলত কাহিনী এ ধরনেরই, হাত চলছে ইনশায়াল্লাহ পরবর্তী পর্ব সহসাই পেয়ে যাবেন। অনেক ধন্যবাদ।
213597
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:২০
সালমা লিখেছেন : ধন্যবাদ পিকুলিয়ার মানুষ,,,,,,
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৫৭
161887
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : বদদোয়া করলেন বলে মনে হল! অনেক ধন্যবাদ।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৩২
162205
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আপনে এহানে ব্লগে ধন্যবাদ দিতে আইলেন কিল্লাই? হেইডা তো আপন হুজরাতে বসে সরাসরি কানে মুখে দিবার পারেন!!!
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:৫৬
162783
সালমা লিখেছেন : গ্যাঞ্জাম খালি গ্যাঞ্জাম লাগায় .......লেখাটা পড়েছি ব্লগে তাই ধন্যবাদ ব্লগেই...বুঝলেন গ্যাঞ্জাম
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৬
162796
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আপু - আপনারা কি একই ঘরের বাসিন্দা? (মাইন্ড করবেন না প্লীজ - আমি জানি না, তাই)। @সালমা আপু
213617
২৬ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৩
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : এইচ জি ওয়েলস এর "দি ইনভিজিবল ম্যান" পড়ার পর থেকেই ইনভিজিবল হওয়ার ইচ্ছা মাথায় আসত। কিন্তু এই পদ্ধতি তখন জানতাম না!!
শশ্মান এর কান্ডের বর্ণনা শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্তের সাথে একই রকম মনে হয়।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০০
161888
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : শরৎচন্দ্রের শ্রীকান্তে কলেরা রোগের আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ কারী হিন্দুদের নিয়ে শ্মশানের কাহিনী আছে। তাছাড়া অভাগীর স্বর্গ প্রবন্ধে শ্মশানের দাহ নিয়ে করুন একটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। তিনি আসলেই খুবই উঁচু মানের সাহিত্যিক। সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
213627
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:১০
আহ জীবন লিখেছেন : আমার এক বন্ধু এ ধরনের কাজ করেছিল। ফল পায়নাই।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০১
161889
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : তিনি কি ফল আশা করেছিলেন তা তো বলেন নাই। তাঁর ওস্তাদ কে ছিল তাও লিখলেন না! অনেক ধন্যবাদ।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৫৩
161965
আহ জীবন লিখেছেন : আগামিকাল বলব কমেন্ট এ।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:২৯
162204
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আপনার বন্ধুরে কইয়েন আমার কাছে মুরদ হওনের লিগ্যা।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:২৩
162217
আহ জীবন লিখেছেন : ভাই সে ইন্তেকাল করেছে প্রায় ৫ বছর।
213645
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:২৩
শফিউর রহমান লিখেছেন : কঠিন সময়ের পরীক্ষার সম্মুখীন হতে যাচ্ছেন মনে হচ্ছে।
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০১
161890
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : শিউরে উঠার মত কাহিনী, লিখে যাচ্ছি, অনেক ধন্যবাদ।
213648
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৯:৩১
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : সত্যিই পিকুলিয়ার!
২৬ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:০২
161891
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সমালোচনা করলেন নাকি প্রশংসা করলেন কোনটাই তো বুঝলাম না। অনেক ধন্যবাদ।
১০
213739
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০২:৫৭
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : আপনিতো মনে হয় কামরুককামাইক্ষা থেকে এসেছেন।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০০
162122
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : কামরূপ ত্রিপুরা রাজ্যের একটি স্থানের নাম। কাজ ও খাদ্যের অভাবে এখানকার বেশীর ভাগ ঘুরে ফিরে কাজ জোগাড় করে খায়। যখন কোন একটি এলাকার প্রচুর পরিমান মানুষ কাজের সন্ধানে বের হয়, তখন তারা নানাবিধ কাজ নিজেরা সৃষ্টি করে নেয়। কামরূপে ওঝা, বৈদ্যি, সাপুড়ে, বানর নাচিয়ে, সিঙ্গা বসানো সহ নানাবিধ মানুষের পেশা আছে। এদের অনেকেই খোলা মাঠে জাদু দেখাতে সিদ্ধহস্ত। এসব কারণে মানুষ মনে করে দুনিয়ার সকল যাদুকর বুঝি সেখানে।

আমাদের গ্রামের বাড়ী থেকে ত্রিপুরা যাওয়া একদম সহজ। ফটিকছড়ি উপজেলার প্রায় শেষ প্রান্তেই ভারতের বর্ডার। রামগড়ের দূরত্বও বেশী নয়। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১১
213762
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৫:৪৯
মদীনার আলো লিখেছেন : ভালো লাগলো ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০১
162124
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
১২
213769
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৬:১৪
শেখের পোলা লিখেছেন : কি ভয়ঙ্কর দুঃসাহস! ভাবতেও লোম খাড়া হয়ে যায়৷ দেখি সামনে কি আছে৷
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০২
162127
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : এডেভেঞ্চারে একটু সাহস রাখতেই হয়। তবে এই কাজে শারীরিক সাহসের চেয়ে মানসিক সাহসের প্রয়োজন অনেক বেশী দরকার। অনেক ধন্যবাদ।
১৩
213801
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৩২
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : আপনার সিরিজ এর প্রতিটি পর্ব আমি পড়েছি।
অনেক কিছু শিখেছি অনেক কিছু জেনেছি বেশ ভালো লেগেছে।
আমার কিছু অভিজ্ঞতা যতটুকু মনে আছে সেই আলোকোঃ
১, আমি ছোটবেলায় তখন ক্লাস সিক্স/সেভেনে পড়ি হয়তো মনে নেই ঠিক। কৌতুহল বসত একটি তাবিজ নিজের হাতে লিখে গলায় দেই পড়ে দু তিন দিন মারাত্মক জ্বর থাকে আমার। এক পর্যায়ে আমার মা সেই তাবিজটি ছিড়ে ছুড়ে ফেলেদেন তাড়পড় আমি সুস্থ হয়ে উঠি। আমি এ বিষয়টির ব্যাখ্যা এখনো পাইনি।
যেমন বাবার উপর বাটি চালানোর ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। তবে এ বিষয়ে অবাক না হয়ে পারিনা কেনো নুরানি কুরআন শরীফে তাবিজের নকশা থাকে? এটা কি কোন চক্রান্ত?
২, আমি একবার এক সন্ধ্যায় মানুষের মত কন্ঠ এক কুকুরের মুখে শুনেছি।
৩, একবার এক জ্বীনকে জিজ্ঞাস করা হয় আমার ছেলে হবেনা মেয়ে হবে?
জ্বীন বলেছিলো মেয়ে হবে পড়ে হয়েছিলো ছেলে Rolling on the FloorRolling on the FloorRolling on the FloorRolling on the FloorRolling on the Floor দুইটার একটাতো হবে।Rolling on the FloorRolling on the FloorRolling on the Floor
Good Luck আমাকে মানুষ বলতো আজিব, পিকুলিয়ার এরকম কিন্তু আপনি হচ্ছেন আমার থেকে ১কোটিগুণ বেশি পিকুলিয়ার।
তর সইছে না আর পরের পর্ব চাই।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:১০
162130
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : ১। তাবিজের মাধ্যমে জ্বর সাড়তে পারে কিংবা জ্বর সৃষ্টি পারে কিনা আমার কোন ধারনা নাই। তাবিজের বইতে বহু কিছু উল্লেখ থাকে বটে, তবে সেগুলো পরীক্ষা করার জন্য একটি ভৌতিক ল্যাবরেটরী দরকার বলে অন্তত আমি করি।

২। কুকুরও একপ্রকার জ্বিন। হাদীসে বলা আছে, কুকুর, সাপ ও উট জ্বিন সম্প্রদায়ের অন্তভূক্ত। এ্বই তিনটি প্রাণী অন্য সকল প্রাণীর তুলনায় মানুষের মতি গতি বুঝতে অগ্রগামী।

৩। জ্বিনেরা মানুষের চেয়ে বেশী প্রজ্ঞার অধিকারী নয়। ছেলে হবে কি মেয়ে হবে, বাচ্চা পেটে আসার কয়েক মাসের মধ্যে মানুষও বলতে পারে! তবে শুরুতে কি হবে, সেটা মানুষ জ্বিন কারো পক্ষে বলা সম্ভব নয়।

৪। আপনিও পিকুলিয়ার মানুষ জেনে আনন্দিত হলাম। সিরিয়ালে থাকেন হয়ত আপনার অভিজ্ঞতাও কাজে লেগে যেতে পারে। অনেক ধন্যবাদ।
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৩৯
162155
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন :
২৭ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:২১
162197
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : আমি কুনো পিকুইলিয়ার মানুষ না। আমি শুধু গ্যাঞ্জাম লাগাই। গ্যাঞ্জাম খান!!!
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৩
162792
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : গ্যাঞ্জাম খাইয়েন না, জ্যুস খান Winking

@গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি
১৪
213802
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ০৯:৪৭
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : অ্যাডভেঞ্জারপূর্ণ। গাঁয়ের লোম কাটা দিয়ে উঠছে। পরবর্তী পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষমাণ..............
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:১১
162133
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সহসাই পরের পর্ব আসিতেছে, আগ্রহ রাখুন ধৈর্য্য হারাবেন না। আপনার আগ্রহের জন্য আমি আনন্দিত আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন।
১৫
213877
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৩৮
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : পড়ে শেষ করলাম অল-পর্ব। বাকি পর্বগুলো একসাথে দেয়া যায় না? Winking Day Dreaming
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০২:০৬
162161
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : lighthouse24.org/blog এ তোমাকে কবিতা লিখে বার্তা দিছি দেখো।
২৯ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
163044
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : অনেক দূরে যেতে হবে, প্রথমে যখন পর্ব গুলো দিতাম তখন অনেক পাঠক বলত অনেক লম্বা পর্ব, আপনি চাচ্ছেন আরো লম্বা করে পড়তে। আসলে সময় সল্পতায় ভূগছি, অবশ্যই তাড়াতাড়ি শেষ করব ইনশায়াল্লাহ।
১৬
213881
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৫৪
মোস্তাফিজুর রহমান লিখেছেন : ভাই টুপিটা পাইলে ধার দিয়েন, বিমানের টিকিট ছাড়া বাড়ি যেতে মন চায়। পরবর্তী পর্বের প্রতীক্ষায় আছি ..........
২৭ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:০৪
162178
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : এই টুপি পড়ে বিনা পয়সায় বিমান যাত্রার মত ছোট কাজে ব্যবহার করতে হবেনা। অবশ্যই অনেক ভাল কাজ করতে পারবেন। অনেক ধন্যবাদ, আপনাকে দেওয়া হবে।
১৭
213993
২৭ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১২
আওণ রাহ'বার লিখেছেন : পড়ের পর্বটির জন্য আজকে কতবার আপনার ব্লগে ঢু দিলাম তার হিসেব নাই।
খুব এক্সাইটেড আছি নতুন পর্বটির জন্য। Good Luck Good Luck Happy
কিছু কিছু প্রশ্নের জন্য পেট ফুলে আছে Happy অনেক ধন্যবাদ।
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২০
162531
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আসলে লিখে কুলাতে পারছিনা, প্রচুর কাজের চাপে কাহিল হয়ে পড়েছি। মাঝে মধ্যে মনে হয়, ইস্ যদি এমন একটি কাজ পেতাম যেখানে সকাল সন্ধ্যা লিখা যায়, তাহলে অনেক লিখতে পারতাম।

দোয়া করুন যাতে আল্লাহ আমাকে সে তৌফিক দেন। একদা সময় ছিল এই লিখাটি লিখার, তখন হাত দিই নাই, ভাবতাম কে কিভাবে নিবে কে জানে! ভুমিকাতেই কথাটি বলা হয়েছে। অপেক্ষা ও আখাঙ্ক্ষার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১১
162790
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আমিও টিপুভাইয়া Waiting Waiting
১৮
214089
২৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:৩৩
দ্য স্লেভ লিখেছেন : খুব দারুন হচ্ছে। পড়লাম। আরও লিখুন
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২১
162532
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : ইনশায়াল্লাহ লিখব, আপনাকে ধন্যবাদ।
১৯
214198
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:০৮
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:২১
162533
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : উত্তর আগেই দেওয়া হয়েছে, অনেক ধন্যবাদ।
২০
214513
২৮ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৪
সূর্যের পাশে হারিকেন লিখেছেন : আচ্ছা টিপু ভাই, সব কমেন্ট এর জবাব দিছেন, কিন্তু ১৫নং মন্তব্যে'র জবাব দিলেন না কেন? "পঁচা কমেন্ট" এ জন্য? Sad Sad
২৯ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০১:৫৫
163045
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সময় গেলেও আমি সবার উত্তর দেবার চেষ্টা করি। তবে কিভাবে সেখানে বাদ পড়ে গেল বুঝতে পারলাম না! অনেক ধন্যবাদ মনে করিয়ে দেবার জন্য উত্তর যথাস্থানে পেশ করেছি।
২১
215940
০১ মে ২০১৪ দুপুর ০১:২৯
মাটিরলাঠি লিখেছেন : ১৩ ও ১৪ পর্ব একসাথে পড়লাম। ছোটবেলায় টুপি, লাঠি ও ঝোলা / থালার (যার মধ্যে, যে কোন খাবারের ইচ্ছা করলে চলে আসে) খুব সখ ছিলো। এখনো ইচ্ছাটা আছে। Happy
০১ মে ২০১৪ দুপুর ০১:৪২
164148
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সুন্দর ইচ্ছা, কষ্টকর আখাঙ্ক্ষা। আল্লাহ বলেছেন মানুষের আখাঙ্ক্ষা সে যত কঠিন, জঠিল আর অসম্ভব হউক না কেন তিনি তার প্রিয় বান্দাদের সেসব ইচ্ছা পূর্ণ করবেনই। অনেক ধন্যবাদ।
২২
216807
০৩ মে ২০১৪ সকাল ১১:১২
নেহায়েৎ লিখেছেন : একুট দেরীতে হলেও পুরোটা পড়ছি। এবং মজা পাচ্ছি। সত্যই এই পর্বে আমি দিনের বেলায়ই ভয় পাচ্ছি। আর আপনার সাহসের কথা চিন্তা করে অবাক হচ্ছি।
০৩ মে ২০১৪ সকাল ১১:২১
165003
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : অনেক ধন্যবাদ, আল্লাহ ভাল রাখুন এবং অপেক্ষায় থাকুন।
২৩
218234
০৬ মে ২০১৪ রাত ০৮:২১
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : পারবেন তো
০৭ মে ২০১৪ সকাল ১১:২৬
166437
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : দেখা যাক কি হয়!
২৪
265959
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ১২:১০
আফরা লিখেছেন : ওমা গো আমি অনেক ভয় পাইছি ........ভাইয়া আপনি আসলেই পিকুলিয়ার ।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৫৪
209796
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : অবশেষে আপনিও আমাকে একই দোষে দোষি বানালেন! এটাই হল আমার মুল প্রাপ্তি, তাতে আমার কোন দুঃখ নাই। অনেক ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File