বদমাশ জ্বিনের কবলে আবদুল কাদের! এক পিকুলিয়ার মানুষ, পর্ব-৭ (রোমাঞ্চকর কাহিনী)

লিখেছেন লিখেছেন নজরুল ইসলাম টিপু ১২ এপ্রিল, ২০১৪, ০৩:২৬:২৯ দুপুর



এমনি সময় ঘর থেকে বের হয়ে এলেন ‘আবদুল কাদের’! সম্ভবত আমার বাবার ঘরেই ছিলেন! তিনি চিৎকার করে বলে উঠলেন, বেয়াদব! এভাবে আমাকে আর কত জ্বালাবি। তোর অত্যাচারে আমার কোথাও সুখ হয়না। দেশ বাড়ি সব ছেড়েছি তোর কারণে। বুঝলাম, মনে হয় তিনিও পাগল হয়েছেন? কিছু বুঝে উঠার আগেই তিনি আমার মেঝ ভাইয়ের চুলের মুষ্টি ধরে টেনে ঘরে নিয়ে গেলেন! রসি দিয়ে বাঁধলেন! বিড় বিড় করে কিছু পড়তে রইলেন! তিনি খুবই কড়া গলায় আমার আম্মাকে বললেন, সরিষার তৈল আর গোল মরিচ দেন! মেঝ ভাইও সমান তালে আবদুল কাদেরকে হুমকি দিতে রইলেন। সরিষার তৈল আনার পরে মেঝ ভাই যেন ভয়ে চিল্লাতে রইলেন! গোল মরিচে আগুন দেবার পর মাফ চাইতে থাকলেন এবং বলতে রইলেন এই কাজ আর করবেন না। এবারে বুঝতে পারলাম মেঝ ভাইকেও জ্বিনে ধরেছে আর আবদুল কাদের ও একজন বৈদ্য! এক পর্যায়ে জ্বিন ভয়ে আতঙ্কে পালালেন!

আবদুল কাদের সেই রাত্রিতে আমাদের বাড়িতে রইলেন। আমার একটি প্রশ্ন মাথায় ঘুর ঘুর করছিল সেটার যোগসূত্র এই আবদুল কাদেরের কাছেই হয়ত থাকবে! মেঝ ভাইয়ের ঘটনার পূর্বে, আগে বর্ণিত সেই ভাবী সহ গ্রামের আরো এক ভাবী তিনবার জ্বিন দ্বারা পাগল হয়েছিল! এসব ঘটনা গুলোর ঘটার প্রতিদিন সন্ধ্যায় আবদুল কাদের আমাদের বাড়ীতে এসেছিল! আবদুল কাদেরকে আমাদের বাড়ীতে আসতেই হত, বাগানের ফল, সবজি, বাজারে বিক্রি করত। তাছাড়া তার পরিবারের জন্য চাউল, তৈল, লবণ বাড়ী থেকেই দেওয়া হত। এসব কাজেই আবদুল কাদের আমাদের বাড়ী হয়ে ঘুরে যেতেন। আমার দৃষ্টিতে লক্ষণীয় ছিল, সে যদি দিনে আসে কিংবা রাত্রিতে বাড়ি আসে তাহলে সমস্যা হয় না। সে সন্ধ্যা বেলায় যদি বাড়ীতে আসে কিংবা সন্ধ্যায় তার অবস্থান যদি আমাদের বাড়ীতে হত, তাহলে একটা অঘটন ঘটেই!

আবদুল কাদের আমার পছন্দনীয় ব্যক্তি। পরম বিশ্বস্ত মানুষ, কৌতুহল উদ্দীপক আচরণ, হাতে লোহার চুড়ি, গলায় তামার চেইন, লম্বা দাড়ি, বাবরী কাটা চুল, হাতে ও গলায় তাবিজের মালা! চোখ দুটো ঈষদুষ্ণ লাল, কারো দিকে তাকালে মনে হবে শরীরের ভিতরটা পরখ করছেন। কাঁচা পিয়াজ ব্যতীত কোন খাদ্য ধরেন না, রসুন ব্যতীত চা পান করেন না! মেঝ ভাইয়ের ঘটনায় রাত্রে একাকী তিনি আর বাড়ীতে যাবেন না। আমাদের কাছেই থাকবেন, ফলে তাকে কায়দা মত পেয়ে যাই।

তার উপস্থিতিতেই আমাদের বাড়ীতে জ্বিনের উপদ্রব হয়, ব্যাপারটা উল্লেখ করে তার মন্তব্য চাইলাম! তিনি যেন আকাশ থেকে পড়লেন! এক পর্যায়ে আমার হাত ধরে বললেন বাড়ীর এসব অতি প্রাকৃতিক ঘটনা শুধুমাত্র তার কারণেই ঘটেছে! আমার হাত ধরা অবস্থায় বললেন কাউকে যেন এসব কথা না বলি। তিনি আগামী দুই একদিনের মধ্যেই আমাদের অঞ্চল ত্যাগ করে চলে যাবেন! তার এই ওয়াদায় আমি একেবারেই ভেঙ্গে পড়ি। তাকে বললাম আমি এসব কাউকে বলব না, তাছাড়া আপনি চলে গেলে আমার বাবার কষ্ট বেড়ে যাবে। তিনি বাগান পরিচর্যা কিংবা পাহারা দেবার জন্য আপনার চেয়ে বিশ্বস্ত কাউকে পাবেন না। তাকে জোড় করলাম যাতে আমার কাছে কিছু রহস্য প্রকাশ করে এবং জ্বিন তাড়ানোর মূল কৌশল আমাকে বাৎলে দেন! আমি শিখতে চাই!

আমার এই আগ্রহে তার ধড়ে যেন প্রাণ ফিরে এলো। তিনি বললেন আসামের একটি গরীব পরিবারে তার জন্ম। পিতার ১১ সন্তানের তিনিও একজন। একটি সচ্ছল জীবন পাবার জন্য হেন কাজ বাকী নাই যা তিনি করেন নাই। সাপুড়ে সেজেছেন, গণক বনেছেন, পথে প্রান্তরে যাযাবরদের সাথে ঘুরেছেন, তান্ত্রিক হিসেবে কাজ করেছেন, রাজমোহিনী তাবিজের পসার সাজিয়েছেন, তান্ত্রিক বৈদ্যের সাথে লম্বা সময় কাটিয়েছেন। কোথায় ভাগ্যের চাকা ভালভাবে ঘুরেনি। পরে বাংলাদেশে চলে আসেন এবং চা বাগানে কুলির চাকুরী নেন।

অশিক্ষিত কুলীরা তার অর্জিত এসব বিদ্যাকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করে, ফলে তার পুরানা অভিজ্ঞতা কে কাজে লাগিয়ে নিজেই তান্ত্রিক সেজে গেছেন। সব কুলিরা তাকে একবাক্যে পছন্দ করত বিধায় সর্দারের চাকুরীটি তার করায়ত্বে আসে। সর্দার হলেও, কুলির সর্দার তো! বন্দরের সর্দার হলে না হয় কথা ছিল। এই সর্দারি পেশাতেও তার জীবন সব্চ্ছল হল না, জীবনের অবস্থাও বদলায় না! সে চায় আরো অধিকতর সচ্ছলতা!

বাগানের এক মৌলভীর কাছে জানতে পারে, জ্বিন সাধন করলে অগাধ অর্থ সম্পদের মালিক হওয়া যায়! আর জ্বিন সাধনের জন্য দরকার একাগ্রতা, সাহস, কঠোর অধ্যবসায়, নিরবচ্ছিন্ন প্রচেষ্টা, মজবুত ইচ্ছা শক্তি। নিয়ম মাফিক আমল করতে থাকলে তিন মাসের ব্যবধানে কোন একটি জ্বিন বশ্যতা স্বীকার করে তার ইচ্ছার গোলামে পরিণত হবে। পরে সেই জ্বিনকে কাজে লাগিয়ে কিংবা মানুষের কিছু উপকার ঘটিয়ে ভাল আয় রোজগার করা যায়। মানুষের সম্মানও পাওয়া যায়।

যেই ভাবা সেই কাজ। মৌলভী সাহেব জ্বিন সাধন করার জন্য যত জিনিষের প্রয়োজনীয়তার কথা বলল, তার কোনটাতেই নগদ টাকা পয়সা খরচ করার দরকার নাই। দরকার শুধু দৃঢ় মনোবল, কঠিন সিদ্ধান্ত আর কঠোর সাধনা। যার সবগুলোই আবুদল কাদের করতে পারবে। মৌলভী থেকে বিস্তারিত পরামর্শ নিয়ে, নির্ধারিত পদ্ধতিতে তিনি জ্বিন সাধনের সিদ্ধান্ত নিলেন!

এই পর্যায়ে দীর্ঘক্ষণ বিরতি দিলেন....... হয়ত চিন্তা করছেন কথাটি আমাকে কিভাবে বুঝানো যায় অথবা আমার মত ছোট বয়সের কাউকে বলা উচিত হবে কিনা ইত্যাদি! আমি মতলব বুঝতে পেরে তাগাদা দিলাম, আমি আপনার কোন সমস্যা তৈরি করব না, আর আমিও অতি কৌতূহলী হয়ে বিপদের পথে পা দিব না, করলেও আপনার পরামর্শ নিয়েই করব।

তিনি কথার ধরণ পাল্টালেন। বললেন, দেখ! মানুষের মাঝে ভাল-খারাপ আছে, বুদ্ধিমান-বেকুব আছে, গোঁয়ার-ভদ্র আছে, অন্ধ কিংবা পাগল আছে।

উত্তর দিলাম, হ্যাঁ, আপনার কথা ঠিক!

বললেন! দেখো, তুমি যদি তোমার ক্ষমতা বলে কোন মানুষকে দীর্ঘ দিন তোমার গোলাম বানিয়ে রাখ। তার ইচ্ছা অনিচ্ছার কোন মূল্যায়ন না কর। তাকে বেতন না দাও, খানা না দাও এমনকি থাকার জন্য একটি বাসস্থান না দাও। সে মানুষটি কখনও তোমার বন্ধু হবে?

উত্তরে বললাম! বন্ধু তো হবেই না, শতভাগ নিশ্চিত যে, সে ব্যক্তি চরম শত্রুই হবে। পারলে ক্ষতিই করবে, হতেও পারে ক্ষোভের কারণে জীবন হানি হবে।

তিনি বললেন, ঠিক ধরেছ! আমি এই কথাটিই তোমাকে বুঝাতে চেয়েছি। জ্বিন সাধন আসলে কষ্টকর একটা কাজ, শরীর ও মনের জন্য ক্ষতি হয়। জীবনটা অনিরাপদ হয়ে যায়, ঝুঁকি বাড়ে। এক কথায় জ্বিন সাধন হল উপরে বর্ণিত একজন বন্ধী মানুষের মতই। একটি জ্বিনকে বন্ধী করে, নিজের মত করে কাজে লাগানোতে ঝুঁকি ও বিপদ দুটোই আছে। কদাচিৎ, জ্বিন কখনও স্ব-ইচ্ছায় মানুষের বন্ধু হয়ে যায়, সেটা ভিন্ন ব্যাপার। তবে সাধন করা জ্বিন বিপদজ্জনক হয়। সাধনের অর্থই হল, ‘কোন জ্বিনকে জোর জবরদস্তি করে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে নিজের মত করে কাজে লাগানো’!

প্রশ্ন করলাম, তাহলে আপনি কি অবশেষে জ্বিন সাধন করতে সক্ষম হয়েছিলেন?

লম্বা নিঃশ্বাস ফেলে উত্তর দিলেন। হ্যাঁ, একটি জ্বিনকে বশ্যতা স্বীকারে বাধ্য করেছি।

তবে, দুর্ভাগ্য যে সে জ্বিন যেমনি গোঁয়ার তেমনি বেতমিজ ও কিছুটা পাগলাটে স্বভাবের! তাকে সর্বদা শাসন করে দমিয়ে রাখতে হয়। তাকে আজ অবধি পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে পারিনি! উল্টো সেই আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে চায়! কখনও সে আমাকে শাস্তি দিবার মতলবে, আমার কোন আত্মীয়ের উপর ভর করে। ছেলে-মেয়ে, স্ত্রী-নাতিদেরকে কষ্ট দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় আমি কোথাও কারো বাড়িতে বেড়াতে গেলে, সুযোগ মত সে বাড়ীর কাউকে বিরক্ত করে! উদ্দেশ্য আমাকে নাজেহাল করা। যেভাবে তোমাদের বাড়ীতে ঘটনা গুলো ঘঠে চলছে! কোন কারণেই হোক বেয়াড়া জ্বিনটি মানুষকে কষ্ট দেবার জন্য সন্ধ্যার সময়টাকে বাছাই করে! জ্বিন সাধন করে আমি তো সচ্ছল হতে পারলাম না, উল্টো সেই জ্বিনই মানুষ সাধন করার জন্য আমার পিছনে লেগে থাকে। এই বিষয়টি বিরাট মুসিবত হয়ে হয়ে আমাকে তাড়া করছে। আমি না পারি কাউকে বলতে না পারি পরামর্শ নিতে! আমি জ্বিনটাকে ছাড়তে চাইলেও সে আমাকে ছাড়ছে না। তার উত্তরোত্তর বিরক্ত উৎপাদন, উৎপীড়নে আমি কোথাও বেশীদিন থাকতে পারি না!

আগের পর্ব: আব্দুল কাদের যেখানে, জ্বিনের উৎপাত সেখানে! এক পিকুলিয়ার মানুষ, পর্ব-৬ (রোমাঞ্চকর কাহিনী)পড়তে চাইলে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন।

প্রথম পর্ব: এক পিকুলিয়ার মানুষ! (রোমাঞ্চকার কাহিনী- ভূমিকা পর্ব)

বিষয়: বিবিধ

১৬৮৭ বার পঠিত, ২৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

206434
১২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৩৪
গেরিলা লিখেছেন : ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
১২ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ০৩:৪১
155141
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।
206467
১২ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:০৩
সিটিজি৪বিডি লিখেছেন : চলতে থাকুক। ভালো লাগলো
১২ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:১২
155175
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : ধন্যবাদ
206489
১২ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৯
মাটিরলাঠি লিখেছেন : এমন জায়গায় আটকালেন, এখন যে কোনদিক যেতে পারছিনা। দ্রুত পরবর্তী পর্ব চাই।
১২ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:০৪
155189
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : খুব দ্রুতই পরবর্তী পর্ব পেয়ে যাবেন, চোখ রাখুন আপনাকে আবারো আমন্ত্রণ জানানো হবে। অনেক ধন্যবাদ ভাল থাকুন।
206690
১২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১০:১২
সিকদারর লিখেছেন : আস্-সালামু-আলাইকুম ওয়া রহমতুল্লাহ। আছিরে ভাই আছি । আপনার লেখা পড়ার জ্বীনে পাইছে আমারে । হায় হায় কখন ছাড়বেন পরের পর্ব।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:২৯
155432
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : সাথে থাকেন আর জ্বিনে যদি কাউকে পেয়েই যায় আমিতো আছি, তাছাড়া সকল পর্বগুলো পাঠ করা পাঠকেরা শেষতক একজন দক্ষ বৈদ্য হয়ে যাবেন। সুতরাং লোকসানের কোন ভয় নাই। অনেক ধন্যবাদ।
206719
১২ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১১:৩৪
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : সিকদার ভাই এর মত বলি আমরা পড়ার জন্য জ্বিনগ্রস্ত হয়ে আছি। মানে তারাতারি পরের পর্ব না দিলে আমরা জ্বিনের মত আপনার উপর আপতিত হবো।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৩৩
155434
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : বহুদিন ধরে ভেবেছি, এই কাহিনী গুলো লিখব কিনা? আমার বন্ধু মহলে যারা আমার সহপাটি ছিল তারা এখনও আমাকে প্রশ্ন করে ব্যাপার খানা কি ছিল খুলে বলবে কি? চলতি মাসে ওমরাতে গিয়েছিলাম, ত্রিশ বছর পর একজন স্কুল বন্ধুর সাথে দেখা, মসজিদে হারামের সন্নিকটে সে স্ত্রী-পুত্রের সামনেই প্রশ্ন করে বলল, আমি এখনও এসব কাজ করতে পারি কিনা? না বলাতে নতুন প্রশ্ন কেন পারিনা ইত্যাদি।

যাক, অনেক ধন্যবাদ এ ধরনের একটি ব্যক্তিক্রম ধর্মী রচনার পাঠক হিসেবে শুরু থেকে সাথে থাকার জন্য।
206769
১৩ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০১:১৫
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : এই ধরনের কাজগুলো কখনোই সুফল বয়ে আনেনা। ভাল জ্বিনরা মানুষের কাছ থেকে দূরে থাকে। সুতরাং, যারা মানুষের কাছে আসে তারা নিজ স্বার্থেই আসে, আমাদের স্বার্থে নয়।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:১৫
155460
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনার এই মন্তব্যটি তো আমি আমার উপসংহারে সন্নিবেশ করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। আপনিতো সর্বশেষ মন্তব্যটি সর্বাগ্রে করে বসলেন। অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:৫২
155487
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : আপনার লেখার উপসংহার নিজের অজান্তে লিখে ফেলার জন্য দুঃখিত। আপনি চাইলে মন্তব্যটি মুছে দিতে পারেন Worried
১৩ এপ্রিল ২০১৪ দুপুর ১২:০২
155505
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : না কেন মুছতে যাব! বরং পাঠকেরা জানতে পারবে একজন প্রজ্ঞাবান পাঠক ও লেখক এই বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব রেখেছে। আপনার মন্তব্য আমার প্রতিবেদন টিকে আরো মূল্যায়িত করবে। অনেক ধন্যবাদ।
১৩ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫০
155828
রেহনুমা বিনত আনিস লিখেছেন : মন্তব্যটি রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য ধন্যবাদ। Happy তবে আমার ব্যাপারে আপনার মূল্যায়ন সঠিক নয়। আমি অত্যন্ত সাধারন মানের পাঠক এবং আপনাদের তুলনায় লেখক তো নইই। Worried
207138
১৩ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৫
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : মজার ঘটনা তো!
১৩ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৫:০৭
155742
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনার নিকট মজা লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। ধন্যবাদ।
207837
১৪ এপ্রিল ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৪
মোস্তাফিজুর রহমান লিখেছেন : ধন্যবাদ ভাই ভাল লাগা এখনো আছে বরং বাড়ছে.... চালিয়ে যান। তবে জ্বীনটাকে আমাদের থেকে দূরে রাখুন...
১৫ এপ্রিল ২০১৪ রাত ১২:৩৬
156542
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনিও দূরে থাকুন তাহলে জ্বিন ও দূরে থাকবে। ধন্যবাদ।
208067
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১০:৫১
নেহায়েৎ লিখেছেন : দেখি আজ পুরোটা শেষ করতে পারি কিনা। আব্দুল কাদের এর জ্বিন শেষ পর্যন্ত তাকে ছাড়ে কিনা?
১৫ এপ্রিল ২০১৪ সকাল ১১:১৭
156717
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : দেখতে থাকুন আমিও আছি আপনার সাথে। ধন্যবাদ।
১০
208829
১৬ এপ্রিল ২০১৪ বিকাল ০৪:৫৪
সালমা লিখেছেন : ভয়ে আছি ব্লগ আবার জ্বিনগ্রস্ত হয়ে পড়ে কিনা.....
১৭ এপ্রিল ২০১৪ রাত ০৮:০৯
157743
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আধুনিক ব্লগারেরা জ্বিনকে নিয়ে চিন্তায় নাই। ধন্যবাদ।
১১
218173
০৬ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:১৭
সত্য নির্বাক কেন লিখেছেন : অবশেষে জ্বীন সাধন করবেন না তো?
০৬ মে ২০১৪ বিকাল ০৫:৩৭
166232
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : দেখতে থাকেন, তবে উল্টো যাবেন না।
১২
265635
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ রাত ০১:২৮
আফরা লিখেছেন : কি যে ভাল লাগছে পড়তে । আগে কেন এই লেখাগুলো আমি দেখি নাই ।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ১০:৪১
209422
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আপনার আন্তরিক অনুভুতি প্রকাশের জন্য অনকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File