ঢাকা এয়ার পোর্টে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিস, স্বীকার করলো মিডিয়া
লিখেছেন লিখেছেন নিউজ ওয়াচ ১৫ এপ্রিল, ২০১৪, ০১:১১:১৬ দুপুর
অবশেষে ভারতীয় ও বাংলাদেশী মিডিয়া গুলো স্বীকার করলো
ঢাকা এয়ার পোর্টে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিস আছে। সেখানে বসে ভারতীয় গোয়েন্দারা কাজ করছে.। ভারতীয় দৈনিক ইন্ডিয়ান টাইমসের বরাত দিয়ে প্রথম আলোর লিখেছে---
ঢাকা বিমানবন্দরে নিষিদ্ধ ভারতভিত্তিক সন্ত্রাসী সংগঠন ইন্ডিয়ান মুজাহিদিনের (আইএম) এক সদস্য ধরা পড়েছেন। জিয়াউর রেহমান ওরফে ওয়াকাস নামের ওই ব্যক্তি পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের হয়ে কাজ করছিলেন। পরে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (র) তাঁকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এসব দাবি করা হয়েছে। তবে ধরা পড়ার পর ওয়াকাসকে কীভাবে বিমানবন্দরের বাইরে এবং সেখান থেকে ভারতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে—তা পরিষ্কার নয়।
প্রতিবেদনটিতে দাবি করা হয়েছে, পাসপোর্ট তৈরিতে আইএসআইয়ের সামান্য ভুলের কারণে তাদের দোসর ওয়াকাস ঢাকা বিমানবন্দরে ধরা পড়েন। পরে চলে যান ভারতীয় গোয়েন্দাদের হাতে।
ওয়াকাস বাংলাদেশে লুকিয়ে ছিলেন। নেপাল হয়ে পাকিস্তানে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ‘র’-এর জালে বন্দী হলেন এই আইএম সদস্য।
ওয়াকাস বাংলাদেশে লুকিয়ে থাকতে পারেন বলে ‘র’-এর কাছে আগেই তথ্য ছিল। তবে তাঁর সঠিক অবস্থান জানা ছিল না ভারতীয় গোয়েন্দাদের। ওয়াকাসের জন্য একটি পাসপোর্ট তৈরি করে আইএসআই। কিন্তু বিমানবন্দরে পৌঁছার পর অভিবাসন কর্মকর্তারা দেখতে পান, তাঁর পাসপোর্টে বিমানবন্দরে প্রবেশের টিকিট নেই। তাঁকে আটকের প্রস্তুতি নেন কর্মকর্তারা। বিষয়টি ‘র’-এর একজন কর্মকর্তারা নজরে আসে। তিনি তাঁর স্মার্ট ফোনে দ্রুত ওয়াকাসের একটি ছবি তোলেন। ছবিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেন। কর্মকর্তারা যাচাই করে দেখতে পান, ছবির ওই ব্যক্তিকেই খুঁজছেন তাঁরা। এরপর ‘র’-এর কর্মকর্তারা তাঁদের কারিকুরি খাটিয়ে ওয়াকাসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। পরে তাঁকে ভারতে নিয়ে যান।
ভালো করে লক্ষ্য করুন রিপোর্টের এই অংশটুকু---
ঢাকা বিমানবন্দরে পৌঁছার পর অভিবাসন কর্মকর্তারা দেখতে পান, তাঁর পাসপোর্টে বিমানবন্দরে প্রবেশের টিকিট নেই। তাঁকে আটকের প্রস্তুতি নেন কর্মকর্তারা। বিষয়টি ‘র’-এর একজন কর্মকর্তারা নজরে আসে। তিনি তাঁর স্মার্ট ফোনে দ্রুত ওয়াকাসের একটি ছবি তোলেন। ছবিটি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠিয়ে দেন। কর্মকর্তারা যাচাই করে দেখতে পান, ছবির ওই ব্যক্তিকেই খুঁজছেন তাঁরা। এরপর ‘র’-এর কর্মকর্তারা তাঁদের কারিকুরি খাটিয়ে ওয়াকাসকে নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসেন। পরে তাঁকে ভারতে নিয়ে যান।
বাংলাদেশের কর্মকর্তারা আইএসএস এর চরকে গ্রেফতারের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এটা জানতে পেরে "র এর কর্তা তার মোবাইলে সেই ছবি তুলে দিল্লী পাঠান। তাহলে ঐ "র (RAW) কর্তা কোথায় বসে কাজ করছেন?
এতোদিন শুনতাম, ডিজিএফআই এর হেড অফিস ঢাকা ক্যানটমেন্টে বসে "র কাজ করছে। বিশ্বাস হতে চায়নি। এখন ঢাকা বিমান বন্দরের মত সেন্সটিভ যায়গায় যখন "র কর্তা বসে মোবাইলে ছবি তুলে দিল্লী পাঠাচ্ছে তখন ঢাকা ক্যান্টমেন্ট তো মামুলি ব্যাপার।
বিষয়: বিবিধ
১৮০৪ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তার এত নিক খেলাঘর বাধঁতে এসেছ,আকবার ,স্বাধীনতা,জুলিয়া,
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তার এত নিক
এ নিয়ে প্রশ্ন কোনো উথ্থাপন করে সাম্প্রদায়িক, অন্ধ ভারত বিরোধীতাকারী, রাজাকার ও মৌলবাদী হতে যাবেননা।
আর ডাক ঢোল পিটিয়ে - ২০০৯ সালের গোড়াতেই যেখানে প্রাইম মিনিস্টারের অফিসে 'র' এর শেয়ারড অফিস খোলা হয়েছে আর বিডিআর হত্যার পর পরই গণভবনে - 'র' এর ২৪/৭ অফিস কাজ করে যাচ্ছে - সেখানে এয়ারপোর্ট এ 'র' এর অফিস - এটা কোন নিউজ ই হতে পারেনা।
আমার তো মনে হয় - পাঠক অমন নিউজ খুজছে - যেখানে বলা হবে - ঐ জায়গায় 'র' নেই?
বাংলাদেশ সরকার - তাদের ভাষায় 'আল্লাহ ছাড়া **র** এর সহায়তায়' ৫ বছরের বেশী সময় ধরে চমৎকার দেশ শাসন করেছে - ইউনুস মজিনার মত ঘুঘুদের কে ধান খাইয়েছে - খালেদাকে এক কাপড়ে ঘর হতে বের করে দিয়েছে - ডজন ডজন লোককে জীবন ও মৃত্যুর সিদ্ধান্ত দিয়েছে - সেখানে সরকার দ্বারা 'র' এর উপস্থিতি ও এক্সপানশান ব্যাপকতর হবে না তো কি আল্লাহর উপস্থিতি ও এক্সাপানশান ব্যাপকতর হবে?
এর মর্মবানী বোঝার জন্য বাংলাদেশীদেরকে শেখ হাসিনার মত নামাজ পড়ি প্র্রচার করে দূর্গার গীত গাইতে জানতে হবে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন