ঢাকাসিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে গনতন্ত্র চর্চার হালহাকিকত।
লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ২৫ এপ্রিল, ২০১৫, ১২:০০:৩১ দুপুর
ঢাকাসিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে গনতন্ত্র চর্চার হালহাকিকত।
---------------
১.খালেদা জিয়াকে হত্যার উদ্দেশ্যে বারবার আক্রমন।
২.প্রতিনিয়ত বিশদল সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীদের বাড়ি বাড়ি পুলিশী তল্লাশী চালানো হচ্ছে।
৩.প্রচারকর্মীদের আটক করা হচ্ছে। মাইক কেড়ে নেয়া হচ্ছে। ৪.বিশদল সমর্থিত প্রচারকর্মীদের উপর পুলিশ ও সরকারীদলের সন্ত্রাসীরা একযোগে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ৫.পুলিশ ও জনপ্রশাসনকে সরকারদলীয় প্রার্থীদের পক্ষে প্রচারণায় দলীয় কর্মীদের মত ব্যবহার করা হচ্ছে।
৬.আশকোনা হাজিক্যাম্পে রাজধানীর বিভিন্ন মসজিদের ইমামদের মাসিক সমন্ময় সভায় সরকারীদলের প্রার্থীদের পক্ষে নিজ নিজ মসজিদে ভোট চাইতে বাধ্য করার জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
৭.সরকারের শীর্ষপদ থেকে মন্ত্রী-এমপিরাও নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে ফ্রিস্টাইলে হুমকি-ধামকি দিয়ে যাচ্ছেন।
৮. যাকেই ভোট দেয়া হোকনা কেন সরকারীদলীয় প্রার্থীদেরই বিজয়ী করা হবে এমন বক্তব্যের পরও কমিশন তাদের বিরুদ্ধে কোনই ব্যবস্থা নিচ্ছেনা।
৯.বুধবার রাতে ১৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আঞ্জুমান আরা রবের পুরানা পল্টনস্থ বাসায় পুলিশ বিনা কারণে অভিযানের নামে বাসার আসবাবপত্র তছনছ করে ও তার নির্বাচনী প্রচার পত্র নিয়ে যায় এবং সেখান থেকে ২ জন কর্মীকে গ্রেফতার করে পল্টন থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার বেলা একটার দিকে কাকরাইল আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সামনে প্রচারণার সময় ঢাকা দক্ষিণের ১৩ নং ওয়ার্ডের প্রার্থী আঞ্জুমান আরা রবের পক্ষে গণসংযোগকালে তার কর্মীদের উপর হামলা করে ছাত্রলীগ। এ সময় তারা রোবায়েত হোসেন নামে এক সমর্থককে মারধর করে পল্টন থানা পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
১০. হামলা নির্যাতনের বিষয়ে থানায় অভিযোগ করতে গেলে পাল্টা পুলিশের হয়রানীর শিকার হতে হচ্ছে। প্রকাশ্যে অস্ত্র নিয়ে প্রচারণায় হামলার ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও তাদের আইনের আওতায় আনতে নির্বাচন কমিশন স্থানীয় প্রশাসনকে কোনই নির্দেশ দিচ্ছেনা।
(রফিকীয় এন্ড জামায়াত ক্ষণার বচন প্রম নয়াদিগন্ত।)
বিষয়: বিবিধ
১৬০৫ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন