সব মতবাদের উপর ওপেন চ্যালেঞ্জে জয়ী হওয়ার সাহস রাখুন।
লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১২:৩২:৫৬ দুপুর
সব মতবাদের উপর ওপেন চ্যালেঞ্জে জয়ী হওয়ার সাহস রাখুন।
১.আপনি যদি প্রশ্ন করেন রাজনীতি করে দেশ পরিবর্তন হবে। আমি উত্তরে বলব রাজনীতি অনেক হয়েছে।কাংখিত পরিবর্তন যেহেতু হয়নি সেহেতু এই পদ্ধতিতে দেশ পরিবর্তন হবেনা।
২.আপনি যদি বলেন একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন। আমি উত্তরে বলব সারাদেশে যে স্কুলগুলো প্রতিষ্ঠা হয়েছে তাদের আউটপুট দেখেন তারা কেন নৈতিক সমাজ গঠন করতে পারেনি। যদি বলেন সিলেবাস আমি বলব মাদরাসার আউটপুটের দিকে তাকান সার্ভে করুন। অনেক বিষয়ের উত্তর পেয়ে যাবেন।
৩.যদি বলেন "নারীদের চিন্তা ও কাজ নারীরা করবে, দ্বীনের কাজ করতে গিয়ে দীলের কাজ হয়ে যাবে, মুহরিমাতের মাধ্যমে কাজ হবে" আমি বলব এই সব কথার কথা ও ইনইফিশিয়েন্ট প্রমানিত।
৪.আপনি যদি বলেন দুনিয়ার সফলতা দরকার নেই পরকালীন মুক্তিই কাজ তাহলে আপনি আপনার পথে থাকুন। কারন শরীয়াহর কাজ হল সমাজ রাষ্ট পরিচালনা। এখানে সফলতাই আলটিমেট লক্ষ্য। আর আমার কাজ সমাজ নিয়ে।
৫. আপনি যদি বলেন আগামীর প্রজন্ম গড়বেন তবে আমি বলব ছোট বয়সে ব্রেনওয়াশ করা একমাত্র কাজ মনে করা কাপুরুষতা। ছোটদেরও লাগবে কিন্তু সেটা একমাত্র প্রায়োরিটি না। ভিভিআইপি আর নিম্মবিত্ত ও নারীরা হবে কাজের অগ্রাধিকার।
৬. যদি বলেন আপনি ডক্টরেট ডিগ্রী নিবেন তারপর করবেন তবে আপনাকে বলব আদর্শ ঢাবি বুয়েট ঢামেক আর পিএইচডির উপর নির্ভর করেনা। সমাজ পরিবর্তনের কর্মী হওয়ার জন্যে পেরাশানীই মূল কাজ। দার্শনিক ও চ্যাঞ্জমেকার হওয়ার জন্যে সার্টিফিকেট ও প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ন নয় আদর্শ ও মানুষ বুঝা গুরুত্বপূর্ন। কনসেপ্ট এর শক্তিতে গাড়ি শুধুই সামনে চলবে।
৭. আপনি যদি বলেন বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ মূল।বর্তমান বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রেনী নিয়ে কাজ করি তখন আমি বলব আসুন বর্তমান কাজের সাথে সাথে ফিউচার বুদ্ধিবৃত্তিক প্রজন্ম তৈরীর দিকে নজর দিই।
৮. আপনি যদি বলেন উদ্যেক্তার কনফেডারেশন করবেন তখন আমি বলব যে সেক্টর গুলোতে কাজ নাই সেখানে কারা কাজ করবে?
৯. আপনি যদি মনে করেন পড়ালেখা করবেন কাজ করবেন না তবে আমি বলব যারা এবনরমাল বা মদন বলে সমাজে স্বীকৃত তাদের সাথে আপনারও কোন পার্থক্য নেই। পড়া আর কাজে সমন্নয় করতে হবে। আর আপনার পড়া যদি ফিউচারের বড় কাজ আঞ্জাম দেয়ার জন্যেও হয় তবু বলব আপনি পড়াকে ৮০% আর কাজকে ২০% রাখুন। কারন কাজও একধরনের পড়া।
১০. আপনি যদি সব কাজে হাত দিতে চান তবে আমি বলব আপনি বেশী করে ভাবুন আপনার কাজটি আর অন্য কাউকে দিয়ে করানো যাবে কিনা। যদি যায় তবে তা করুন। আর কাজের প্রায়োরিটি অনুসারে কাজ করলে আউটপুট বেশী আসে।
১১. জীবন সংক্ষিপ্ত সময় বাচান। সময় কাজে লাগান। দুরদৃষ্টি সম্পন্ন হোন। রিস্ক এনালাইসিস করুন। আপনার কাজটি যদি অন্য কেহ করে থাকে তবে তাদের আউটপুট ও সীমাবদ্ধতা কি মাথায় রেখে কাজে নামুন।
১২. সবার উপর জয়ী হওয়ার মত কনসেপ্ট বিল্ডাপ করুন। আবেগ এড়িয়ে চলুন।
১৩. সুস্থ থাকুন। সুন্দর থাকুন। কথা ও কাজে মিল রাখুন। নিজে নীতিবান হোন।
১.আপনি যদি প্রশ্ন করেন রাজনীতি করে দেশ পরিবর্তন হবে। আমি উত্তরে বলব রাজনীতি অনেক হয়েছে।কাংখিত পরিবর্তন যেহেতু হয়নি সেহেতু এই পদ্ধতিতে দেশ পরিবর্তন হবেনা।
২.আপনি যদি বলেন একটি স্কুল প্রতিষ্ঠা করবেন। আমি উত্তরে বলব সারাদেশে যে স্কুলগুলো প্রতিষ্ঠা হয়েছে তাদের আউটপুট দেখেন তারা কেন নৈতিক সমাজ গঠন করতে পারেনি। যদি বলেন সিলেবাস আমি বলব মাদরাসার আউটপুটের দিকে তাকান সার্ভে করুন। অনেক বিষয়ের উত্তর পেয়ে যাবেন।
৩.যদি বলেন "নারীদের চিন্তা ও কাজ নারীরা করবে, দ্বীনের কাজ করতে গিয়ে দীলের কাজ হয়ে যাবে, মুহরিমাতের মাধ্যমে কাজ হবে" আমি বলব এই সব কথার কথা ও ইনইফিশিয়েন্ট প্রমানিত।
৪.আপনি যদি বলেন দুনিয়ার সফলতা দরকার নেই পরকালীন মুক্তিই কাজ তাহলে আপনি আপনার পথে থাকুন। কারন শরীয়াহর কাজ হল সমাজ রাষ্ট পরিচালনা। এখানে সফলতাই আলটিমেট লক্ষ্য। আর আমার কাজ সমাজ নিয়ে।
৫. আপনি যদি বলেন আগামীর প্রজন্ম গড়বেন তবে আমি বলব ছোট বয়সে ব্রেনওয়াশ করা একমাত্র কাজ মনে করা কাপুরুষতা। ছোটদেরও লাগবে কিন্তু সেটা একমাত্র প্রায়োরিটি না। ভিভিআইপি আর নিম্মবিত্ত ও নারীরা হবে কাজের অগ্রাধিকার।
৬. যদি বলেন আপনি ডক্টরেট ডিগ্রী নিবেন তারপর করবেন তবে আপনাকে বলব আদর্শ ঢাবি বুয়েট ঢামেক আর পিএইচডির উপর নির্ভর করেনা। সমাজ পরিবর্তনের কর্মী হওয়ার জন্যে পেরাশানীই মূল কাজ। দার্শনিক ও চ্যাঞ্জমেকার হওয়ার জন্যে সার্টিফিকেট ও প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ন নয় আদর্শ ও মানুষ বুঝা গুরুত্বপূর্ন। কনসেপ্ট এর শক্তিতে গাড়ি শুধুই সামনে চলবে।
৭. আপনি যদি বলেন বুদ্ধিবৃত্তিক কাজ মূল।বর্তমান বুদ্ধিবৃত্তিক শ্রেনী নিয়ে কাজ করি তখন আমি বলব আসুন বর্তমান কাজের সাথে সাথে ফিউচার বুদ্ধিবৃত্তিক প্রজন্ম তৈরীর দিকে নজর দিই।
৮. আপনি যদি বলেন উদ্যেক্তার কনফেডারেশন করবেন তখন আমি বলব যে সেক্টর গুলোতে কাজ নাই সেখানে কারা কাজ করবে?
৯. আপনি যদি মনে করেন পড়ালেখা করবেন কাজ করবেন না তবে আমি বলব যারা এবনরমাল বা মদন বলে সমাজে স্বীকৃত তাদের সাথে আপনারও কোন পার্থক্য নেই। পড়া আর কাজে সমন্নয় করতে হবে। আর আপনার পড়া যদি ফিউচারের বড় কাজ আঞ্জাম দেয়ার জন্যেও হয় তবু বলব আপনি পড়াকে ৮০% আর কাজকে ২০% রাখুন। কারন কাজও একধরনের পড়া।
১০. আপনি যদি সব কাজে হাত দিতে চান তবে আমি বলব আপনি বেশী করে ভাবুন আপনার কাজটি আর অন্য কাউকে দিয়ে করানো যাবে কিনা। যদি যায় তবে তা করুন। আর কাজের প্রায়োরিটি অনুসারে কাজ করলে আউটপুট বেশী আসে।
১১. জীবন সংক্ষিপ্ত সময় বাচান। সময় কাজে লাগান। দুরদৃষ্টি সম্পন্ন হোন। রিস্ক এনালাইসিস করুন। আপনার কাজটি যদি অন্য কেহ করে থাকে তবে তাদের আউটপুট ও সীমাবদ্ধতা কি মাথায় রেখে কাজে নামুন।
১২. সবার উপর জয়ী হওয়ার মত কনসেপ্ট বিল্ডাপ করুন। আবেগ এড়িয়ে চলুন।
১৩. সুস্থ থাকুন। সুন্দর থাকুন। কথা ও কাজে মিল রাখুন। নিজে নীতিবান হোন।
বিষয়: বিবিধ
১১০২ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন