ইসলামী ব্যাংক গুলো টিকে থাকবে তাদের আপন যোগ্যতায়...
লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫, ১১:৩১:৪৮ রাত
ইসলামী ব্যাংক গুলো টিকে থাকবে তাদের আপন যোগ্যতায়...
------------------------------------------------------------
০৩ রা মে, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
মিশরের মিটগামার ব্যাংক হল বিশ্বের প্রথম ইসলামী ব্যাংক। এর অল্প কিছুদিন পরে অনুপ্রানিত হয়ে ইসলামী ব্যাংকে বাংলাদেশ লিমিটেডের যাত্রা শুরু। আর এখন দেশে অনেক ইসলামী ব্যাংক দক্ষতা ও শুনামের সাথে কাজ করছে।
ইসলামী ব্যাংক ১৯৮৩ সালে প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে লুৎফুর রহমান সরকার এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার আগ পর্যন্ত ডুবো ডুবো তরী ছিল। প্রফেশনালিজম ও সিস্টেম ডেভেলাপের কারনে ১৯৯০ সালের পর ইসলামী ব্যাংক এর বিজয় রথ ক্রমে সামনে ধাবমান । আজকের এই সময়ে ইসলামী ব্যাংক সকল বিরোধী শক্তিকে টিটকারি ও ভ্রুকুটি মেরে দেশের প্রথম স্থান অর্জনকারী বেসরকারী ব্যাংক।
সুন্দর পথ পরিক্রমায় আজকের ইসলামী ব্যাংক। প্রতিদিন ফাইট করে যায় নিজের সাথে। নিজের সাথে নিজেরাই প্রতিযোগীতা করে । গতদিনের চেয়ে আজকের দিনটি যাতে ভাল হয় সেই চেষ্টাই ইসলামী ব্যাংক করছে।
সমস্যা কিছু বিদ্যামান। এর পরও ইসলামী ব্যাংক গুলো টিকে থাকবে তাদের আপন যোগ্যতায়।
১.মানুষ সুদ চায়না:
সুদ প্রচলিত অর্থনীতির মধ্যমনি। এটা ছাড়া কনভেনশনাল অর্থনীতি অচল।কনভেনশনাল অর্থনীতির ধ্যানে জ্ঞানে সুদ। তাদের মাথার চিন্তাটা ঐ একটি জায়গায় ঘুরপাক খাচ্ছে সুদ সুদ এবং সুদ। এরাও দর্শনের দর্শনীয় পাগল। চিন্তার নির্দিষ্ট জায়গাটা থেকে যারা বের হতে পারেনা তারা দর্শনের দর্শনীয় পাগল। এদের থেকে নতুন কিছু দুস্প্রাপ্যই বটে। পৃথিবীর অর্থনৈতিক সমস্যা গুলোর সমাধানে এরা সুনির্দিষ্ট ফরমেটে এগিয়ে যাচ্ছেন। ফলাফল হল এই যে সমস্যার পুনরাবৃত্তি। সমাধান আর হয়না। প্রচলিত অর্থনীতি পৃথিবীকে পৌনপুনিক সমস্যার মধ্যে রেখেছে। অর্থনীতিতে পি.এইচ.ডি ঠিকই হচ্ছে । কিন্তু পি.এইচ.ডিও সুনির্দিষ্ট কক্ষপথে সামনে আগায়। তাদের রিসার্চ মানবতার সমস্যা সমাধান করতে আর পারে না।
এমন অবস্থার মধ্যে বিশ্ব অর্থনৈতিক শক্তিকে এবং বিশ্ব অর্থনীতিবিদদেরকে ইসলামী অর্থনীতিবিদরা একটি ক্লিয়ার মেসেজ দিতে পেরেছে ।আর সেটি হল "No Interest ,and profit loss sharing Method is more secured for Entrepreneur . Not only for entrepreneur but also more profitable for partner and client. This is inspiring method for client and shareholder. profit loss sharing methods make the client , management body and shareholder more responsible for their jobs and activity."
ইসলাম সুদের ব্যাপারে কড়া কথা বলেছে।সুদ একটি আনপ্রোডাক্টিভ মেথডলজি। এই সিস্টেমে একজনের পকেটের টাকা অন্য জনের পকেটে যায় মাত্র। রহিম ১০০ টাকা ধার দিয়ে করিম থেকে ১০% সুদ নিলে করিমের পকেট থেকে ১১০ টাকা রহিমের পকেটে স্থানান্তর হয় মাত্র। সুদী কারবারে তাই বাড়েনা। আপাত দৃষ্টিতে রহিমের বাড়ে। করিমের কমে। সর্বসাকুল্যে সমাজ বা রাষ্টের বাড়েনা। সমান থাকে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে কমে। তাই ইসলাম সুদী কাজ কারবারে অনাগ্রহী। ইসলাম সুদী কারবারীদের হুমকী দেয়,থ্রেড করে। যেটা বাড়াতে পারে না সেই কাজ করে মানবতার ডেভেলপমেন্টে বাধা দানকারীদেরকে ইসলাম যুদ্ধের মুখোমুখি করতে চায়। সুদী কারবারীরা মানবতার শত্রু।
তাই মুসলিম সমাজ সুদ চায়না। বাংলাদেশ মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠ। এই কারনে ইসলামী ব্যাংক গুলো ঠিকে থাকবে বাংলাদেশে আপন যোগ্যতায়। আর ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড টিকে থাকার লড়াইয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে আলহামদুলিল্লাহ।
২.ইসলামী ব্যাংকিং এর পূর্ব শর্ত ইসলামী মাইন্ডের কর্মকর্তা:
ইসলামী ব্যাংক গুলো নিয়োগের ক্ষেত্রে প্র্যাকটিসিং মুসলিমদের গুরুত্ব বেশী দেয়া উচিত।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড নিয়োগের ক্ষেত্রে প্র্যাকটিসিং মুসলিমদের গুরুত্ব বেশী দেয়।কারন শেয়ার হোল্ডার বা এমডি ব্রাঞ্চে গিয়ে গিয়ে ইসলাম কায়েম বা প্র্যাকটিস করে যাবেনা। এমপ্লয়ীদেরকেই শরীয়াহ বাস্তবায়ন করতে হবে। ইসলামী অনুশাসন মানা লোক না হলে সে তার কার্যক্রমে শরীয়াহ ফলো না করে যাচ্ছে তাই ভাবে বা তার সুবিধা মত করে এবং অফিসকে বুঝ দেয়ার মত করে কাজ করবে। তাই ইসলামী ব্যাংকিং এর পূর্ব শর্ত ইসলামী মাইন্ডের কর্মকর্তা। এই মূহুর্তে আলহামদুলিল্লাহ ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের শেয়ার হোল্ডার এবং ৯৯% এমপ্লয়ী শরীয়াহ বাস্তবায়নে আগ্রহী। তাই ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড একটি আন্দোলন। একটি সুন্দর পথ ও মত।এমন প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে অন্য ইসলামী ব্যাংক এর উদ্যেক্তারা শরীয়াহ পালনে ব্যাক্তি জীবনে আগ্রহী কিনা ??? ধর্মনিরপেক্ষতা আদর্শের অনেকে এসেছেন ইসলামী নামটা ব্যবহার করে মুনাফা বাড়াতে। ইসলামি ব্যাংকিং করতে এসেছে কি? কালক্রমেই পরিস্কার হবে।তবুও ইসলামী ব্যাকিং এ এদের স্বাগত না জানালে কৃপনতা হবে।
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড গড়ে তুলেছে ইসলামী ব্যাংক ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ একাডেমী (আইবিটিআরএ)। আগ্রহী ইসলামী ব্যাংক ও সাধারন ব্যাংক গুলোকে ইসলামী ব্যাংকিং এর উপরে ট্রেনিং এর মাধ্যমে ইসলামি ব্যাংকিং এর উপর জ্ঞান দিচ্ছে। এবং সাধারন ব্যাংক গুলোর উচ্চ লেবেলের কর্মকর্তাদের থিউরিটিক্যালী ইসলামী অর্থনীতির জ্ঞান বাড়াতে সহায়তা করছে। প্র্যাকটিক্যাল এবং টেকনিক্যাল সাপোর্ট তো দিচ্ছেই। অন্য ইসলামী ব্যাংকগুলোকেও তাদের এমপ্লয়ীদেরকে ইসলামী অর্থনীতি ও ব্যাকিং এর উপর ট্রেনিং দেয়া অপরিহার্য সঠিক ইসলামী ব্যাংকিং আন্দোলনের জন্য।
অমুসলিম ও ইসলামী ব্যাংকঃ
অমুসলিম যেভাবে ক্লায়েন্ট আছে ঠিক তেমনি ভাবে অমুসলিমদের মধ্যে থেকে যারা অর্থনীতির ক্ষেত্রে শরীয়াহ পালনে আগ্রহী তাদেরকে ইসলামী ব্যাংক গুলো কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দিবে কিনা ভেবে দেখতে পারে। ইসলামী ব্যাংক তাদের কেপাবিলিটি ইউটিলাইজ করলে ইসলামের কোন সমস্যা নাই । দেশ সবার । সবার জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা ইসলামী উদ্যেক্তাদের জন্য জরুরী । অমুসলিম ! নো এন্ট্রেন্স ইন ইসলামী ব্যাংক । এই মনোভাবও ইসলামের রাষ্ট্রীয় অবস্থানের জন্য ভাল নয় । সুন্দর দেখায় না। তবে আগে নিজের অস্তিত্ব। অমুসলিমদেরকে বাংলাদেশে মেকি লালন পালন করার জন্য অন্য অনেক শক্তি আছে। ইসলাম পন্থীরা যেহেতু অনেক জায়গায় কদর পায়না তাই ইসলামী উদ্যেক্তাদেরকে আগে ইসলাম পন্থীদেরকেই মূল্যয়ন করতে হবে। একটি পর্যায়ে অমুসলিম ভাইদেরকেও কাজের সুযোগ করে দিতে হবে। লক্ষ লক্ষ অমুসলিম গ্রাহকেরা এই দাবী করতেই পারে। অমুসলিমদেরকে যে ইসলাম পন্থীরা ভালবাসে তা কাজের মাধ্যমে প্রমান করতে হবে।
৪.পরে বুঝলেও ক্ষিপ্রগতিতে দৌড় মারতে জানে:
ইসলামী আন্দোলনের নেতৃত্বের বড় রোগ হল "পরে বুঝে, হারিয়ে বুঝে" বুঝার পরে ক্ষিপ্র দৌড় মারে । নাওয়া খাওয়া ভূলে টাগের্ট অর্জনে লেগে যায়। কেহ টাগের্ট অর্জনে লাগে কেহ লাগে না। টাগের্ট অর্জনে কেহ সফল হয় কেহ হয়না।কিন্তু ইসলামী ব্যাংকের সাথে যারা আছে তারা টার্গেট পুরনে পাগল। তাই এদের দিয়ে কিছু হবে।
ইসলামপন্থীদের একটা সমস্যা লক্ষ্য করছি আর তা হল প্রবীনরা তরুনদের বলে "বেশি বুঝে" আর তরুনরা প্রবীনদের বলে "পরে বুঝে"। সুন্দর একটা ট্রানজিশনাল পিরিয়ড পার করছে ইসলামী আন্দোলন ও ইসলামী প্রতিষ্ঠান।
৫.মাকের্টিং এর জন্য বিনা পয়সার এজেন্ট আছে:
ইসলামী দলগুলো ইসলামী ব্যাংকিং এর বিজ্ঞাপনের কাজ করে। তারা ইসলামী অর্থনীতির বিনাপয়সার মার্কেটিং ম্যানেজার । অথচ বিজ্ঞাপনের জন্য গেলে এই ইসলামি ব্যাংকগুলো তাদের হাইকোর্ট দেখায়। কৃপনবাজী করে তাদের পত্রিকাগুলোতে বিজ্ঞাপন দিতে। লাভ করে কারা আর ব্যাংকের বিনা পয়সার মার্কেটিং করে কারা!!! মার্কেটিং করে যারা তাদেরকেই এই প্রতিষ্ঠানগুলো মূল্যয়ন করেনা। শুধু কি মার্কেটিং করে ? ৫/৭ বছর ইসলামাইজ করে দিয়ে অনেক সময় কর্মকর্তাও তো সাপ্লাই দেয়।
৬.সওয়াবের নিয়তে কম সেলারীতে জব করার ম্যানপাওয়ার আছে:
একমাত্র ইসলামী ব্যাংকেই সওয়াবের নিয়তে কম সেলারীতে জব করার ম্যান পাওয়ার আছে।
৭.ইসলাম ক্ষমতায় যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত র্শতহীন আনুগত্যের ক্লায়েন্ট আছে:
ইসলাম ক্ষমতায় যাওয়ার আগ পর্যন্ত শর্তহীন আনুগত্যের ক্লায়েন্ট একমাত্র ইসলামী ব্যাংকেই আছে।
৮.অলটারনেট ডেলিভারী চ্যানেল গুলো শক্তিশালী হবে অচিরেই:
ইসলামী ব্যাংক সমুহ ও ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড এই মূহুর্তে গ্রাহক সেবার মান বৃদ্বির জন্য যেটাকে গুরুত্ব দিচ্ছে সেটা হল "অলটারনেট ডেলিভারী চ্যানেল।"
যেমন:
অ. এক একাউন্ট থেকে অন্য একাউন্টে ফান্ড ট্রান্সফার (ইন্টারনাল)।
আ.মোবাইলে রিসার্জ করা
ই. এটিএমের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন। এবং দ্রুত সময়ে ৫০০ এটিএম বুথ করা।
ঈ. কিয়স্ক এর মাধ্যমে টাকা জমা দান করা। অর্থাৎ বুথে টাকা জমা দান সিস্টেম।
উ.এটিএম কার্ড দিয়ে শপিং এর সুযোগ।
ঊ. বিভিন্ন ধরনের বিলগুলো পেমেন্ট এর সুযোগ।
ঋ. রেমিটেন্স কার্ড
এ. ক্রেডিট কার্ড
ঐ. এসএমএস ব্যাংকিং,ইন্টারনেট ব্যাংকিং
ও. সুইফট কার্যক্রম।
৯.কনভেনশনাল অর্থনীতির বয়স থেকে ইসলামী অর্থনীতির বয়স কম:
কনভেনশনাল অর্থনীতির বয়স থেকে ইসলামী অর্থনীতির বয়স কম। তাই একে সুযোগ দিতে হবে। অনেক কিছুই তো গবেষনার পর্যায়ে। তবে অন্যদের থেকে সবসময় দেখে শিখার আমি পক্ষপাতি না। কিছু নতুন বের করতে না পারা অপমানজনক। জীবন ঘনিষ্ট না হলে জনবান্ধব কর্মসূচী মাথায় আসবেনা। নিজে নতুন কিছু না করে অন্যদের দেখে শিখা এবং অনুকরন করা জনবিচ্ছিন্নতারই প্রমান। আগে বুঝতে হবে। পরে বুঝলে কৃতিত্ব পাওয়া যায়না ।
ইসলামী ব্যাংক সমুহ
মুদারাবা হজ্জ স্কীম বা মোহরানা স্কীমের মত
১. উচ্চ শিক্ষা সহায়তা স্কীম
২.মেরেজ সহায়তা স্কীম
৩.চিকিৎসা সহায়তা স্কীম চালু করতে পারে। মোহরানা স্কীমের আদলে হতে পারে বা বেটার কোন পন্থায়।
১০.করাপশান ফ্রি তাই আস্থা তৈরী হয়ে গেছে:
ইসলামী ব্যাংক ৯৯.৯৯% করাপশান ফ্রি। ইনভেস্টমেন্ট পেতে কোন ঘুষ নেই। নিয়োগ পেতে কোন ঘুষ লাগে না। এভাবে সব জায়গায় করাপশান ফ্রি হওয়াতে জনগনের আস্থা অর্জনে সক্ষম হয়েছে। এটি ইসলামী ব্যাংকের বড় সম্পদ। আর একটি ইসলামী ব্যাংকের বড় সম্পদ আছে সেটি হল ইসলামী ব্যাংকের কর্মকর্তাগন যে প্র্যাকটিসিং মুসলিম তা কর্মকর্তাদের আশেপাশের মানুষই যার প্রত্যক্ষদর্শী। এটাও আশা করছি যে অন্য ইসলামী ব্যাংক সমুহও ৯৯.৯৯% করাপশান ফ্রি।
নৈতিক ও বৈষয়িক যোগ্যতার কারনে ইসলামী ব্যাংক গুলো টিকে থাকবে তাদের আপন যোগ্যতায়...
বিষয়: বিবিধ
১১৬৩ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 917
"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : বাংলাদেশের অর্থনীতি বিশ্ব উন্নয়নে কতটুকু ভুমিকা রাখে?। যার পুরোটাই বৈদেশিক সাহায্য, ফরেন রিমিটেন্স, পশ্চিমা পোশাক শিল্প এবং ঘুষ/দূর্নীর টাকা নির্ভর।পক্ষান্তরে চীন, জাপান, ভারত, আমেরিকা এবং ইউরোপিয়ন ইউনিয়নের সুদী অর্থনীতি কি ভুমিকা রাখে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন কখনো!! শুধু শুধু হাইপোথিটিক্যাল ইসলামী কল্পরাজ্যে বেহুশ হয়ে পরে থাকার চেয়ে করব খুদে পাটি/তজবি নিয়ে বসে থাকা আনেক ভাল। নাকি??
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 10348
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
পক্ষান্তরে চীন, জাপান, ভারত, আমেরিকা এবং ইউরোপিয়ন ইউনিয়নের সুদী অর্থনীতি কি ভুমিকা রাখে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন কখনো!! শুধু শুধু হাইপোথিটিক্যাল ইসলামী কল্পরাজ্যে বেহুশ হয়ে পরে থাকার চেয়ে করব খুদে পাটি/তজবি নিয়ে বসে থাকা আনেক ভাল। নাকি??
মন্তব্য করতে লগইন করুন