আমার সাংগঠনিক দৃষ্টিভঙ্গীর ক্রমগঠন যেভাবে (আমার জামায়াত নেতাদের পরিবার ও প্রতিষ্ঠানের কাছাকাছি থাকা)

লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ০৯ জুলাই, ২০১৪, ০১:৩৪:০৮ রাত

আমার সাংগঠনিক দৃষ্টিভঙ্গীর ক্রমগঠন যেভাবে (আমার জামায়াত নেতাদের পরিবার ও প্রতিষ্ঠানের কাছাকাছি থাকা)

১.স্কুল ও কলেজ জীবনে আমার বন্ধু ও সহপাঠী ছিল খাগড়াছড়ি জামায়াতে ইসলামীর দীর্ঘ ১২ বছরের আমীর মাওলানা হাবীব আহমদের চতুর্থ সন্তান মাজেদুল আনোয়ার। তার বড় তিনটি ছেলে খালেদ ভাই জাহেদ ভাই রাশেদ ভাই যথাক্রমে আমাকে কর্মী, সদস্য প্রার্থী, সাথী হতে প্রভাব রাখে। মাজেদ আমার হাতে সাথী প্রার্থী হয় আর সাজেদ হয় কর্মী। (তিন ছেলে আমার ফ্রেন্ড লিস্টে আছেন।) তাদের পরিবারের সাথে আমাদের রিলেশান ছিল এমন যে আমার ছোট চাচা,ছোট ফুফু,আমার ছোট ভাই ও ছোট বোনের প্রত্যেকের তাদের ফ্যামিলিতে ক্লাসমেট আছে।

২. চবি থেকে গনিত/ইতিহাস ছেড়ে এসে স্কলারশিপে ভর্তি হই আইইউসির কম্পিউটার সায়েন্সে। সেকেন্ড সেমিস্টারে আইইউসির সেক্রেটারী মনোনীত হই। এইটা সেই বিশ্ববিদ্যালয় যেখানে দুই জন সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আছেন। আনম শামসুল ইসলাম যার ছেলে সালাম আবদুহু আমার আইআইইউসির সভাপতি থাকার সময় বিবিএ ফ্যাকাল্টি এর কর্মী ছিল। আবদুহুকে মানউন্নয়নের জন্যে আমি মহসিনকে দায়িত্ব দেই। (আরেক এক্স সিপির কন্যার জামাই)।আরেকজন সাবেক সভাপতি আজম ওবায়দুল্লাহ ভাইয়ের ফ্যামিলির কাছে থাকতেন আমার হাতের সদস্য মহসিন ও খোরশেদ ভাই।

৩. আইআইইউসির দায়িত্ব পালন করার সময় কাছে আসেন কুমিল্লার স্বনামধন্য ও শ্রদ্ধেয় নেতা আবদুর রব সাহেবের ছেলে আবদুল্লাহ আল হাসান। আমার টার্গেটে সদস্য প্রার্থী হন। (আমার ফ্রেন্ড লিস্টে আছেন)

৪. এরপর কাছে পাই বৃহত্তর নোয়াখালীর আপনাদের প্রিয় এই সরকারের আমলে অসংখ্যবার জেলজুলুম নির্যাতনের শিকার এবং থানা হেফাজতে পুলিশের গুলির শিকার স্নেহের সাব্বির আহমেদ আফগানী। সাব্বির ভাইয়ের দুলাভাই হারুন সাহেবের বাসা আমার চট্টগ্রামের বাসার দক্ষিন পাশে কয়েকটি বিল্ডিং এর পর।

৫. একদিন আজম ওবায়দুল্লাহ ভাইয়ের রুমে গিয়ে দেখি ফেনীর মাওলানা লিয়াকত সিদ্দিকী।পরিচয় ও আলাপ হল। হাসিখুশি এই মানুষটির ছেলে মুসান্না আইআইইউসির ইংরেজী বিভাগে ভর্তি হন যে আমার শাখার কর্মী ছিল।

৬. চট্টগ্রাম শহরে আমার বাসাটি হল মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর নেতা সকলের প্রিয় মোহাম্মদ উল্লাহ ও অধ্যাপক নুরুল আমীনের বাসার অল্প দুরে। ২য় জনের বাসার সাথে যোগাযোগ ছিল। তারাবীহ পড়তাম এক মাসজিদে।

আর চট্টগ্রাম মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর অধ্যাপক আহসানুল্লাহ ও কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য মাও: মমিনুল হক সাহেবের বাসার পাশে। অধ্যাপক আহসানুল্লাহ সাহেবের বড় ছেলে হাসান আল বান্না আমার ক্লাসমেট(ইংরেজী ডিপ্লোমা কোর্সের ছাত্র ছিলাম)। মেঝ ছেলে মান্না আমারকর্মী ছিল। আমার টার্গেটে সাথী প্রাথী হয়। মাহমুদ আমার টার্গেটে কর্মী হয়। (আমার লিস্টে আছে)।

আর মাওলানা মমিনুল হক সাহেবের ছেলে রুহুল্লার রিপোর্ট চ্যাক করার জন্যে বাসায় যেতাম। বারবার বাসা বদলানোর কারনে তাকে অনেক ইচ্ছা থাকা স্বত্ত্বেও সাথী প্রার্থী করতে পারিনি।

৭. অধ্যাপক মফিজুর রহমান স্যারের ছেলে রাকিবের সাথেও বাসায় গেলে কথা হত। আর নায়েবে আমীর আফসার সাহেবের পরিবার সম্পর্কে জানতাম।

৮. সুপ্রীমকোর্ট বার এসোশিয়েশনের এসিস্টেন্ট সেক্রেটারী এডভোকেট সাইফুর রহমান ভাইয়ের হাতে সাথী। তখনকার চট্টগ্রামের সকল ছাত্রের নয়নমনি আলমগীর মুহাম্মদ ইউসুপ ভাইয়ের সঙ্গ পেয়েছি। দাপুটে ছাত্রনেতা মোরশেদুল ইসলাম চৌধুরীর হাতে সদস্য প্রার্থী। সাবেক সিপি সেলিম ভাইয়ের হাতে সদস্য। সঙ্গ পেয়েছি চট্টগ্রাম মহানগরীর সাবেক সভাপতি ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুস , আনোয়ারুল আলম চৌধুরী , কলিম উল্লাহ , মিজানুর রহমান ভাইয়েরও। বর্তমান চট্টগ্রাম মহানগরী সভাপতির সাথে ২০০৮ সালে আরইসরাতে একসাথে পাঠাগার বিভাগে দায়িত্ব পালনের সুযোগ হয়।

৯. অনার্স জীবনের একটি সময় ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিকেলস লিমিটেডের চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রধান হুমায়ুন রশিদ সাহেবের পাশের রুমে থাকতাম আর আড্ডা দিতাম অবসরে তার সাথে।এখন তিনি ইবনে সিনার হেড অফিসে। বুঝলাম ইবনে সিনার ম্যানেজমেন্ট। আমার এলাকার দুজন সাবেক ইবনে সিনায় চাকরী করতেন.. খালেদ ভাই আর শাহজান সিরাজী(বর্তমানে চাকরী ছেড়ে এডভোকেট)।

১০. ২০০০ সালের এইট মার্ডার পরবর্তী চট্টগ্রাম সংগঠনের হাল ধরেছিলেন মামুনুর রশিদ। বর্তমানে বিডিফুডের উর্ধ্বতন কর্মকতা।আইআইইউসির ডেভেলেপমেন্ট নিয়ে যখন কাজ করছিলাম একটি বিখ্যাত উক্তি করেছিলেন বলেছিলেন নিজের চেয়ার নিয়ে ঝামেলা কইরনা। তবুও স্বার্থপর হতে কখনোই পারিনি। ইসলামী ব্যাংক শরীয়াহ বোর্ডের সদস্য সচিবের ভাগ্নে আইইউসির জনপ্রিয় টিচার ছিলেন সদ্যপ্রয়াত মাসুদ ভাই আমার কর্মী ছিলেন।

১১. বিদায় নিয়ে ২য় কর্মস্থল ইসলামী ব্যাংক ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (পলিটেকনিক) লেকচারার হিসেবে যোগ দিই। সুযোগ হয় ইসলামী ব্যাংক ফাউন্ডেশনকে বুঝার। বগুড়ার রব ভাইয়ের স্মৃতি তো আছেই।

১২. দিগন্ত টেলিভিশানে কাজ করতেন সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার এহসান ভাই ও আইটিতে শোয়াইব ভাই । দুইজনেই আমার হাতে সাথী হয়।

১৩. মিশনগ্রুপে জব হয় কুমিল্লার আরেক নেতার ছেলের। কেয়ারীতে কাজ করতেন এইরকম অনেকেই কাছের ছিলেন।

১৪. শেষে জয়েন করি আরেকটি জামাত প্রভাবিত প্রতিষ্ঠানে।

১৫. দৈনিক কর্নফুলী ও সংগ্রামে কাজ করতেন বন্ধুবর প্রখ্যাত সাংবাদিক রায়হান আজাদ। জজকোর্ট হাইকোর্টের উকীল ভাইদের দারেদারে এলাকার মামলা নিয়ে ঘুরাঘুরিও তো করেছি।

আমার আন্ডার স্ট্যান্ডিং অন্যদের থেকে একটু ব্যতিক্রম হওয়া অস্বাভাবিক নয়।

বিষয়: বিবিধ

১৬১৯ বার পঠিত, ১৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

243021
০৯ জুলাই ২০১৪ রাত ০২:৪৪
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : আরেকটা কথা কইতে ভুলে গিয়েছিলাম...
লীগের বাহিনী যেমন দেখেছি। নাসির বাহিনীও দেখেছি।
243051
০৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৫:১১
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : ভাই হঠাৎ করে নিজের ঢোল পিঠাতে শুরু করলেন,বুঝলাম না । Day Dreaming Day Dreaming Day Dreaming
০৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:০৭
188798
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : মাঝে মাঝে নিজেরে প্রকাশ করে মেসেজ পৌছাতে হয়।
০৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:০৮
188814
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আমি এটাকে ঢোল পিটানো বলব না।
কেননা তিনি নিজে কিভাবে শুরু করেছেন, কার মাধ্যমে প্রভাবিত হয়েছেন সেটার ব্যাখা দিয়েছেন। সেখানে তিনি নিজেকে বড় করেন নি, বরং এসব ব্যক্তিদের সান্নিধ্য পেয়ে নিজেকে ধন্য মনে করেছন।

দ্বিতীয় পর্যায়ে যাদের নাম বলছেন তারাও তার থেকে অনেক সিনিয়র। সেখানেও তিনি তাদের সান্নিধ্যকে মর্যাদা দিয়েছেন।

তৃতীয় পর্যায়ে এসে, কিছু বন্ধুদের কে তিনি নিজেই প্রভাবিত করতে পেরেছেন উপরের অভিজ্ঞতার আলোকে, সেটার ব্যাখা দিয়েছেন।

সব মিলিয়ে ধারনাটি আমার নিকট খারাপ লাগে নাই।

যেমন 'প্যারিস থেকে আমি' ব্লগারের অনেক গুলো পোষ্ট আমার ভাল লেগেছে আমি ওনার লিখাগুলো পড়ি। কিন্তু তাঁর সম্পর্কে কোন ধারনাই আমার নাই। অথচ আমার কিংবা আমাদের আগ্রহ আছে এভাবে সবার সর্ম্পকে জানা। সে জন্য একটু আগ বাড়িয়ে নিজেকে একটু প্রকাশ না করলে কারো পক্ষে কাউকে চেনা সম্ভব নয়।
243095
০৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আমার কথা কিছুই লিখলেন না! Happy
243097
০৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
Anwarulhaque67 লিখেছেন : 'আমার আন্ডার ষ্ট্যান্ডিং অন্যদের থেকে একটু ব্যতিক্রম হওয়া অস্বাভাবিক নয়।' এই ব্যতিক্রমধর্মী আন্ডারষ্ট্যান্ডিং টাই আন্দোলনের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই ব্যতিক্রম ছেড়ে সচরাচর পথে আন্দোলন করাই ভাল। আমরা ব্যক্তি দেখে আন্দোলন ও সংগঠন করব না। আদর্শ দেখে দল করবো । ব্যক্তিকেন্দ্রিক দল করলে দল থেকে ছিটকে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। তখন ব্লগে ব্যতিক্রমধর্মী উলটা পালটা লেখা পাওয়া যায়। লাভ কিছু হয় না হতাশাগ্রস্হ হওয়া ছাড়া।
০৯ জুলাই ২০১৪ রাত ১০:৫৭
188923
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : সন্দেহবাতিকতা রোগ। যারা গতকালের চেয়ে আজকের দিন উত্তম নয় তাদের কি বলা যেতে পারে? কনভেনশনাল সিস্টেমে কখনোই উন্নতি আসেনা। ব্যতিক্রম যে কোন কিছুই যোগ্যতার সাক্ষর বহন করে। ব্যতিক্রমকে গ্রহন না করাই আন্দোলনকে পিছিয়ে দেয়া বা নির্জিব করে দেয়া বা জার্নি টু ব্যাক। ব্যক্তি ভুল নামক উপসর্গ সিস্টেম তৈরী করে।
যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই পাইলেও পাইতে পার মনের মত রতন!!!

মুমীনরা হতাশ হয়না। যে হতাশ হয় সে মুমীন কি? যে কর্মী হতাশ হয় সে কর্মী গঠন প্রক্রিয়ায় সমস্যা আছে।
243102
০৯ জুলাই ২০১৪ সকাল ১১:১৪
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : পোষ্টটি ভাল লাগল। যাদের নাম লিখেছেন তাদের অনেক কে ব্যক্তিগত ভাবে চিনি। অসংখ্য ধন্যবাদ।
243160
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:০৮
প্রেসিডেন্ট লিখেছেন : জাযাকাল্লাহ।
243161
০৯ জুলাই ২০১৪ দুপুর ০২:০৯
243334
১০ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:৩২
Anwarulhaque67 লিখেছেন : বর্তমান যুগে মানবজীবনকে উন্নতির পথে এগিয়ে নিতে যত কিছু আবিস্কার করা হয়েছে কোন আবিস্কারকেই ব্যতিক্রমী আবিস্কার বলা হয় না। কম্পিউটার সম্পর্কে বলা হয় recent invention , exceptional invention বলা হয় না।আপনার আগের লেখাগুলোতে সংগঠনের সমালোচনা ছাড়া গঠনমূলক কোন কিছু পাওয়া যায় না। অবশ্য আপনার দৃষ্টিতে সেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হতে পারে।
১১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৮:৫৪
189311
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : ঢালাও মন্তব্য না করে আমি কোন লেখায় শুধু সমালোচনামূলক মন্তব্য ছিল জানতে আগ্রহী। আমার প্রত্যেক লেখায় বিকল্প বা গাইডলাইন ছিল এবং বিতর্কতে আমি আমার দৃষ্টিভঙ্গী ইফিশিয়েন্ট হিসেবে প্রমান করতে পারব ইনশাআল্লাহ।

আর আপনি কোন প্যারামিটারে লেখাকে তুলনা করলেন। পূর্ব ইনষ্টল করা কিছুর মাধ্যমে অথবা নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গী অথবা অন্য কোন প্যারামিটার?
243722
১১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:০৯
Anwarulhaque67 লিখেছেন : ভাই, আমি অত্যন্ত মর্মাহত এজন্য যে আপনার মত একজন যোগ্যতাসম্পন্ন দ্বীনি ভায়ের সাথে আমার এরুপ অনাকাংখিত হিচ হচ্ছে। সংগঠনকে এগিয়ে নেয়ার জন্য গঠনমূলক সমালোচনা, পরামর্শের অবশ্যই প্রয়োজন আছে। সম্প্রতি শিবির সংক্রান্ত আপনার লেখাটি আমাকে খুব ভাল লেগেছে। এধরনের আরো বেশী বেশী লেখা আহ্বান করেছি। আমার দৃষ্টিভঙ্গি হলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে পজিটিভ দিকগুলো তুলে ধরবো। নেগেটিভগুলো সংশোধনের জন্য সাংগঠনিক সিষ্টেম অনুসরন করবো।
১১ জুলাই ২০১৪ সকাল ১০:২৩
189326
লোকমান বিন ইউসুপ লিখেছেন : লেখাটি সিরিজ হিসেবে আসবে ইনশাআল্লাহ...
১০
243723
১১ জুলাই ২০১৪ সকাল ০৯:১০
Anwarulhaque67 লিখেছেন : ভাই, আমি অত্যন্ত মর্মাহত এজন্য যে আপনার মত একজন যোগ্যতাসম্পন্ন দ্বীনি ভায়ের সাথে আমার এরুপ অনাকাংখিত হিচ হচ্ছে। সংগঠনকে এগিয়ে নেয়ার জন্য গঠনমূলক সমালোচনা, পরামর্শের অবশ্যই প্রয়োজন আছে। সম্প্রতি শিবির সংক্রান্ত আপনার লেখাটি আমাকে খুব ভাল লেগেছে। এধরনের আরো বেশী বেশী লেখা আহ্বান করেছি। আমার দৃষ্টিভঙ্গি হলো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে পজিটিভ দিকগুলো তুলে ধরবো। নেগেটিভগুলো সংশোধনের জন্য সাংগঠনিক সিষ্টেম অনুসরন করবো।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File