আমজনতা প্রশ্ন করে ইসলাম কায়েম হলে তাদের দুনিয়াবী লাভটা কি?
লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ০৭ জুন, ২০১৪, ১১:৪৮:৩৯ সকাল
আপনি ইসলাম কায়েম করে সালাত প্রতিষ্ঠা করবেন।
ভাল। আমজনতা প্রশ্ন করে এতে তাদের লাভটা কি?
আপনি ইসলাম কায়েম করে যাকাত আদায় করবেন।ভাল।গরীবের লাভ হবে। তাতে অন্য জনগনের লাভ কি?
আপনি ইসলাম কায়েম করে সৎকাজের আদেশ দিবেন।ভাল। তাতে জনগনের দুনিয়াবী স্বার্থের লাভ কি!
আপনি ইসলাম কায়েম করে অসৎ কাজে বাধা দিবেন। তাতে ভুক্তভোগী ছাড়া অন্যদের লাভটা কি?
আমগনতার প্রশ্নের উত্তর খুজতেছি আপনাদের দরবারে।
বিষয়: বিবিধ
১১৪৬ বার পঠিত, ১৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মুসলমানদের পতনে বিশ্ব কি হারাল
তা এগুলো কি ??? ও এগুলো তো সমঅধিকারের। যেখানে ইসলাম নেই সেখানে নারীদের কি অবস্থা তা পরিসংখ্যানই বলে দেয়। গলাবাজি করে আর কতকাল
(১) ১৮ই জুলাই ২০১৩ পর্যন্ত হিসাব মতে-
-পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে আমেরিকাতে। এর ৯৯% ঘটনার সাথে পুরুষরা জড়িত। ধর্ষিতদের মধ্যে ৯১% নারী, এবং ৯% পুরুষ। যার মধ্যে মাত্র ১৬% মামলা হিসেবে নথিভূক্ত করা হয়।
-পৃথিবীর মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে ইংল্যান্ডে। এর মধ্যে নারীদের জন্য সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি থাকে ট্যাক্সিতে। এমন কী ইংল্যান্ডে এক সপ্তাহের মধ্যে এক মেয়ের ৯০ বার ধর্ষিত হওয়ার ঘটনাও আছে।
-পৃথিবীর মধ্যে পঞ্চম সর্বোচ্চ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে কানাডায়। সেখানে প্রতি তিনজন নারীর মধ্যে একজন ধর্ষণের ঝুঁকিতে থাকে।
-পৃথিবীর মধ্যে ষষ্ঠ সর্বোচ্চ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে জার্মানীতে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ থেকে এখন পর্যন্ত সেখানে প্রায় ২ লক্ষ ৪০ হাজার নারী ও শিশু ধর্ষিত হয়ে মারা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটি প্রযুক্তি দিয়ে যতটা এগিয়েছে, মানবতার দিক দিয়ে ঠিক ততটাই পিছিয়ে গেছে।
(২) ২৭ই অক্টোবর ২০১৩ পর্যন্ত হিসাব মতে-
-পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি টিনএজ প্রেগনেন্সির ঘটনা ঘটে আমেরিকাতে। ১৫-১৯ বছর বয়সী মেয়েদের মধ্যে- প্রতি ১০০০ জনে ৫২.১ জন টিনএজ প্রেগন্যান্ট হয়। যার মধ্যে ৭৫% হিসপানিক এবং কালো’রা। আর ৮৯% নারীরা বিয়ের আগেই প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়ে।
-পৃথিবীতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ টিনএজ প্রেগনেন্সির ঘটনা ঘটে ইংল্যান্ডে। ১৫-১৯ বছর বয়সী মেয়েদের মধ্যে- প্রতি ১০০০ জনে ৩৮.৮ জন টিনএজ প্রেগন্যান্ট হয়।
-পৃথিবীতে অষ্টম সর্বোচ্চ টিনএজ প্রেগনেন্সির ঘটনা ঘটে কানাডাতে। ১৫-১৯ বছর বয়সী মেয়েদের মধ্যে- প্রতি ১০০০ জনে ২০.২ জন টিনএজ প্রেগন্যান্ট হয়।
তা ছাড়া তালিকার অন্যান্য নামগুলোও অযুহাত দেওয়ার মত নয়। তৃতীয় নিউজিল্যান্ড (১০০০ জনে ২৯.৮ জন), চতুর্থ স্লোভাকিয়া (১০০০ জনে ২৬.৯ জন), পঞ্চম হাঙ্গেরি (১০০০ জনে ২৯.৮ জন), ষষ্ঠ আইসল্যান্ড (১০০০ জনে ২৪.৭ জন), সপ্তম পর্তুগাল (১০০০ জনে ২১.২ জন)।
আল্লাহর বিধি বিধান আদায় করাতে লাভ কি?
মানুষ সৃষ্টি করার মূল কারন কি? জবাব: একমাত্ আল্লাহর র দাসত্ব করা, আল্লাহর প্রত্যকটি বিধি বিধান এর মধ্য দাসত্ব প্রমানিত আছে।
যেমন আপনা কে একটি উদহারন দিয়ে বুঝাই„„„
।আমরা বাংলাদেশী ,উক্ত দেশের একটি সংবিধান রয়েছে এবং সংবিধানের বহু ধ্বারা রয়েছে„বসবাস কৃত সব জনগণের জন্য সংবিধান আবশ্যক মানতে হবে।
কেহ যদি সংবিধান কে অমান্য করে
তাহলে তাহাকে আইনি কঠুর ব্যবস্তা নেওয়া হবে বা হয়।তদরুপ কেহ যদি আল্লাহর দেওয়া বিধান কে অস্বীকার সে কাফের আর যদি না মানে পালন করেনা ,তার জন্য আল্লাহর পক্ক থেকে কঠুর শাস্তি রয়েছে।
ইসলাম কায়েম হলে লাভ কি কন?
সুতরাং সুখী সম্বৃদ্ধশালী সমাজ তৈরিতে ইসলামের কোন বিকল্প নাই।
মন্তব্য করতে লগইন করুন