"গণভিত্তি রচনায় জামায়াতে ইসলামীর অন্তরায় ও তার প্রতিকার" একটি চ্যাটালাপ।

লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ২০ ডিসেম্বর, ২০১৩, ১২:৪৮:৫২ দুপুর

আচ্ছালামু আলাইকুম।

ভাইজান কেমন আছেন?

ভাইজান কিছু পয়েন্ট দরকার

"গণভিত্তি রচনায় জামায়াতে ইসলামীর অন্তরায় ও তার প্রতিকার"

এই বিষয়ের উপরে

--------------------------

ওয়াআলাইকুম সালাম।

ken vi...?

-------------------------

আমার ঐ বিষয়ে একটা লিখা দরকার।

যদি সম্ভব হয় তাহলে কিছু পয়েন্ট চাচ্ছি।

একটা বিতর্ক হবে আমাদের এখানে।

-------------------------------

kar sate bitorko?

---------------------------------

বিতর্ক প্রতিযোগিতা

শাখা / শাখা

--------------------------

jamat bonam jamat ..naki shibir shibir

?

------------------------

ভাই সৌদি তে তো সব জামায়াত

------------------------

ooooo

তবে আমরা যারা সাবেক শিবির তাদের তো জয়ী হতে হবে।

সম্ভব হলে কিছু পয়েন্ট সহ একটা লিখা দিয়েন।

-------------------------------------------------

গনভিত্তি ও জামায়াতে ইসলামী।

তাইলে আপনি দায়িত্বশীলকে প্রশ্ন করুন উনি জামায়াতের ব্যানারে কি কাজ করেন? উনি উত্তর করবেন... কুরআন তালিম, রুকন বৈঠক, সামষ্টিক পাঠ, দায়িত্বশীল বৈঠক (কাজের হিসাব), বায়তুলমালে এয়ানত তোলা, ব্যাক্তিগত কন্টাক্ট, মানউন্নয়ন। আর রাজনীতি .... তারপর আপনি বলুন কুরআন তালিম রুকন বৈঠক সামষ্টিক পাঠ দায়িত্বশীল বৈঠক (কাজের হিসাব) বায়তুলমাল তোলা ব্যক্তিগত কন্টাক্ট মানউন্নয়ন। এই সব তো দেশের নুরানী মাদরাসার শিক্ষকরাই করতে পারে। তাইলে আপনার কাজ আর নুরানী মাদরাসার শিক্ষকের কাজে কোন পার্থক্য নেই কেন? ইসলামী আন্দোলনের একটা ক্ষুদ্রপার্ট নুরানী মাদরাসা হতে পারে। পুরো ইসলামী আন্দোলন নয়। তাই ইসলামী আন্দোলনের কর্মসূচীর মধ্যে নুরানী মাদরাসার কাজ কোন অক্সিলিয়ারী বডিকে দিয়ে মানুষের উপকার করাটাকে মূল কাজ হিসেবে সামনে নিয়ে আসতে হবে।

-------------------------------------

ইয়েস

আর কিছু পয়েন্ট

wait প্লিজ liksi....

জী

------------------------------------

২. তারপর জিজ্ঞাসা করুন ডাক্তার কখন লাগে? আইনজীবী আদালত কখন লাগে? নিশ্চয় উত্তর করবেন অসুস্থ হলে বা কেহ কারো সাথে অন্যায় করলে তখন ভুক্তভোগী আদালতে যায়। আপনি প্রশ্ন করুন তাইলে মানুষের আপনাকে লাগবে কেন? উনি হয়ত বলতে পারেন... উনি ভাল লোক নামাজী কালামী, সৎ, ঘুষ খায়না, সুদ খায়না, নফল নামাজ পড়েন, কুরআন হাদীসের জ্ঞান আছে তাই। আপনি তাকে প্রশ্ন করুন "সব সমস্যার সমাধান দিতে পারে আলকুরআন" এই শ্লোগান যদি ঠিক থাকে //ভাল লোক নামাজী কালামী, সৎ, ঘুষ খায়না , সুদ খায়না , নফল নামাজ পড়েন, কুরআন হাদীসের জ্ঞান আছে // এইটা দ্বারা মানুষের উপকার কি? উনি বলতে পারেন সুদ ঘুষ না খাইলে তো মানুষের উপকার। আসলে সুদ ঘুষ দুইটাতেই চাক্ষুষ মানুষের উপকার আছে যদিও বৃহৎ অর্থে উপকার নাই। এখন আমাদেরকে আমাদের পর্যালোচনা করলে দেখা যায় গঠনতন্ত্র বা কর্মপদ্ধতির প্রোগ্রামগুলো আমাদের সংগঠনের ডিসিপ্লিন ঠিক রাখছে , সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা বাড়াচ্ছে কিন্তু সাংগঠনিক ব্যস্ততার ফাকেঁ আমরা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ছি। আর জনবিচ্ছিন্ন নেতা আদর্শের প্রসারে ইফিশিয়েন্ট নন।

------------------------------------

হুম ঐ পয়েন্ট নিয়ে অনেক আগে থেকে জামায়াতের সাথে আমার বিতর্ক হচ্ছে

আর কিছু ??

-----------------------------------

তারপর বলুন... কর্মীর সাথে আপনার সম্পর্ক কেমন... উনি বলবেন আলহামদুলিল্লাহ চমৎকার... আল্লাহর রাহমাত। তারপর জিজ্ঞাসা করুন কিভাবে এই সম্পর্ক তৈরী হয়েছে? উনি একটা উত্তর দিবেন... এই তো প্রোগ্রামে আসে... বি.এম দেয়। আপনি বলুন আপনার এই সম্পর্ক পরীক্ষিত না। আবেগী রিলেশান। এটা মানের পরীক্ষায় উত্ত্বীর্ন না। তবে কাউকে কাউকে পাবেন কর্মী বা উর্ধ্বতন অধস্তনের খবর ও সহযোগিতা করতে। পরিচিত ইসলামী ভাইয়ের বিপদ দেখলে ঝাপিয়ে পড়তে। এই সম্পর্ক মানের পরীক্ষায় উত্তীর্ন। এই কর্মীকে আপনি ডাকার সাথে সাথে পাবেন। এই ভাবে সমাজকে পেতে হলে সমাজের সেবা মানে কেহ বিপদে পড়লেই আপনাকে হাজির হতে হবে। দায়িত্বশীল বলতে পারেন উপকার করার যোগ্যতা নাই। আর্থিক সীমাবদ্ধতার কথা। আপনি বলুন ৫% বায়তুল মাল জনগনের উপকার করেনা। বরং সিন্ডিকেট সমাজসেবার(কয়েকজন মিলে কোন সমাজসেবার উদ্যোগ) সুচনা করা গেলে সমাজ আস্তে আস্তে দলের অধীনে/প্রভাবে চলে আসবে । মানুষ আস্থা পাবে। মানুষেরা তার বিপদের বন্ধু খোজে। নির্ভরতা চায়। আশ্রয় চায়। উসীলা খোজে। বিপদের বন্ধুর চরিত্র যতই খারাপ হোকনা কেন মানুষ তার পাশে থাকে। এই ভাবে আলীগ বিএনপি জনপ্রিয়। সেভাবে সিন্ডিকেট সমাজ কাজের মাধ্যমে জামাত শিবির সইসলামের দাওয়াত এর কাজ শুরু করতে পারে। যেমন গ্রামের একটা রাস্তা ঐই ইউনিয়নের সকল জনশক্তিরা মিলে মেরামত করবে। টিউবওয়েল বসাবে। ইত্যাদি।এতে প্রদর্শনেচ্ছার কিছু নেই। হাসপাতালের প্রদর্শনেচ্ছা না হলে মানুষ জানবেনা যে এই জায়গায় হাসপাতাল আছে ...তাকে যেতে হবে। জামাতকে প্রদর্শনেচ্ছা করে নিজেকে হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত করাতে পারলে জনগন ছুটে আসবে।

----------------------------

হুম খুব ভালো পয়েন্ট

অনেকদিন আগে হাসান ভাই এই পয়েন্ট টা তুলে ধরেছিলেন

আচ্ছা জামায়াতের লোকেরা যেভাবে ব্যবসা শুরু করেছে সংগঠনের নাম ব্যবহার করে সেটাকে কিভাবে বলা যায়

----------------------------------------

মানুষের উপকার বা সমাজসেবার মাধ্যমে যে সম্পর্ক গড়ে উঠে তা ঠুনকো কারনে ছিড়ে যাওয়ার মত নয়। বরং আজীবন লাস্টিং করে। সামাজিক কাজের মধ্যে দিয়ে সম্পর্ক তৈরী করতে হবে। একটা হচ্ছে কাজে নিষ্ক্রিয়তা আরেকটা মানসিক নিষ্ক্রিয়তা। সমাজসেবার মধ্যে দিয়ে সম্পর্ক করে কর্মী তৈরী হলে এতে কর্মীর মানসিক নিষ্ক্রিয়তা কখনোই আসবেনা। প্রত্যেকটা কর্মীই বারুদের মতন হবে।

---------------------

হুম অবশ্যই

----------------------

অভ্যন্তরীন বিচার ব্যবস্থা না থাকার কারনে ভুক্তভোগীরা নাজেহাল হবে। পাপের বিরুদ্ধে প্রয়োজনের তুলনায় জামাত প্রশাসন কঠোর নয়।সংগঠনের সিস্টেমের ভিতরে নির্বাহী বিভাগ, বিচার বিভাগ, নির্বাচনী বিভাগ আলাদা না হলে জামাত শিবির শেষ হয়ে যাবে। এই জামাত ঘরানার লোকদের ব্যবসা বানিজ্যে অনিয়ম হলে এই গুলা বিচার করার বা ভূক্তভোগীদের বিচার চাওয়ার যথাযথ জায়গা নেই। আর ব্যক্তি অনিয়ম করলে দোষ হবে জামাতের। অথচ শিবির থেকে বিদায়ের ব্যবস্থা না থাকলে ...ট্রান্সফারের ব্যবস্থা থাকলে এটা হতনা। তারা নিজেকে সংগঠনে নেই বলার দুৃঃসাহস করতনা। জামাত ঘরানার লোকদের অনিয়ম রোধ করার জন্যে উগ্র অভ্যন্তরীন শাসনব্যবস্থার উদ্ভব ঘটাতে হবে। আর বহু সাইড সংগঠন তৈরী করতে হবে। পদে থাকতে চাওয়া বা আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে মানুষ থাকতে চায়না।

মেয়েদের এবং অমুসলিমদের সাথে ব্যবহার ও দৃষ্টিভঙ্গী জামাতের গনভিত্তি রচনা না হওয়ার আরেকটি অন্যতম কারন।

--------------------------------------

অমুসলিমদের মাঝে তো জামায়াতের কাজ আছে

আর মহিলা সংগঠন ও আছে

--------------------------------------

ট্রান্সফার সিস্টেমের কারনে অনেক এলাকায় শক্তিমান নেতা তৈরী হতে পারছেনা। যে শক্তিমান নেতা এলাকার সাথে দীর্ঘদিন মেশার কারনে জনগনের ভিতর মায়া মমতার আপীল সৃষ্টি করে। আস্থাভাজন হয়। দুই তিন দিনের মৌসুমী নেতাদেরকে জনগন বিশ্বাস করেনা। শিবির এখানে প্রত্যেক এলাকায় কাজের নামে গনভিত্তির মূলে কুঠারাঘাত করেছে। আর জামাত করেছে গনভিত্তিকে ব্লক। যেমন ঢাকার একজন রুকন তার গ্রাম এলাকার জনশক্তি নন। অথচ আলীগ বিএনপিতে নিজ এলাকায় সে মূখ্য। যার কারনে নিজ এলাকার লোক তাকে যে রকম বিশ্বাস করে অন্য এলাকায় করবেনা। এখানে জামাত গনভিত্তি রচনা করতে পারার যোগ্যতা সম্পন্ন লোককে নিজ এলাকায় ব্লক করে দিয়ে গনভিত্তি রচনাকে ব্লক করে দিয়েছে।

জামাতের বর্তমান দৃষ্টিভঙ্গী নারী স্বার্থের জন্যে সহায়ক নয়। আর অমুসলিমদের মাঝে কাজ মানে হচ্ছে অমুসলিম শূন্য করে দেয়া। আর এই অমুসলিম অস্তিত্ব বিনাশী কাজ সিংহভাগ অমুসলিমকে আস্থায় নিতে পারবেনা। এখানে একটা কাজ করা যেতে পারে। ইসলামী রাজনীতি দিয়ে অমুসলিমদের সাথে আস্থাভাজন হতে হবে যা তাদের কমুনিটির সদস্যকে ধর্মান্তরিত করবেনা। আর ইসলামী আন্দোলন দিয়ে বিশ্বাস পরিবর্তনের কাজ করা যেতে পারে।

---------------------------

হুম এইবার বুঝেছি

-------------------------------

নারীরা নেচারালী রাজনীতি ও নেকাব পছন্দ করছেনা। আপনি তাদের উপর এটা ফরজ করে দিতে পারেননা। এই ফিল্ডে ইসলামাইজেশনের কাজ ছাড় দেয়ার মানসিকতা নিয়ে অরাজনৈতিক ভলান্টারী সংগঠন দিয়ে করাতে হবে।

-------------------

হুম

---------------------

সর্বোপরী জনসাধারনের আস্থাভাজন এমন এক নিরপেক্ষ অরাজনৈতিক দাওয়াতে তাবলীগ থাকতে হবে যা আলীগ বিএনপি সবার দরজায় গিয়ে ইসলামের মূলবানী আন্তরিকতা দিয়ে ভালবাসা দিয়ে বলে আসতে পারে। রাজনৈতিক ইসলামের কারনে ইসলামী রাজনীতির অর্ন্তভূক্ত ব্যক্তির প্রতি রাজনৈতিক বিরোধী পার্টির কারনে এলার্জিটা যাতে কাউকেই ইসলাম থেকে দুরে সরাইয়া না দেয় তারও নিশ্চয়তা তৈরী করতে হবে। স্পেসিফিক ফিল্ডে কাজ করার জন্যে অনেক গুলো স্বেচ্ছা সেবী ইসলামী সংগঠন লাগবে। রাজনীতি বিমূখ বিশাল একটা জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা ইসলামকে ভালবাসে তাদেরকে অরাজনৈতিক প্লাটফরম করে কাজের সুযোগ তৈরী করে দিতে হবে। "জনগন বোঝেনা" এমন বালখিল্য কথা বন্ধ করতে হবে। আসলে যে নেতা বলে জনগন বুঝেনা আসলে সে নেতা চরম অহংকারী ও গর্দভ। আর লোক তৈরী হয় নাই বলে পদ আকড়ে থাকা সহ স্থবিরতা মুক্ত করতে হবে। সমাজের ভিআইপিদেরকে "মানের না" বলে দুঃসাহস দেখানো বন্ধ করতে হবে। আমাদের তৈরী করা সাহিত্য ,সাংগঠনিক সিস্টেম ও দৃষ্টিভঙ্গীর সুরে সুরে কথা বলতে পারলেই মানের মনে করা এক বড় ধরনের চিন্তার বিকলাংগতা। ফরজ ওয়াজিব হালাল হারাম মানলেই সবাইকে মানের বলতে হবে। জামাতের জন্যে আজীবন রিপোর্ট রাখা একটা বড় থ্রেড। যেটা আল্লাহ ফরজ করেননি তা সাংগঠনিক ভাবে অঘোষিত ফরজ করার সুযোগ নেই। পুরো জিন্দেগীভর বয়ে বেড়াবার একমাত্র দাবীদার হল আল্লাহর ফরজগুলো। আজীবন রিপোর্ট প্র্যাকটিস গীবত, নিরানন্দতা ও প্রদর্শনেচ্ছা তৈরীর সংগঠন নির্ধারিত শক্তিশালী উপাদান। শিবিরের জন্যে এটা কার্যকরী হলেও জামায়াতের জনশক্তির জন্যে দীর্ঘদিন রিপোর্ট দরকার নাই। দায়িত্বশীল যখন কারো জন্যে দরকার মনে করবেন তখন কয়েকমাস রিপোর্ট রাখতে বলতে পারেন।

----------------------------------

আমরা তো ফাঁকিবাজ রিপোর্ট না রাখতে পারলে বাঁচি

আমাদের অনেক দুর্বলতা আছে

কিছুদিন রিপোর্ট মিছ হলেই দুর্বলতা চলে আসে

----------------------------------

ভাই গৃহপালিত ঈমানদার দিয়ে বিপ্লব সম্ভব না।

নাম পরিবর্তন করে ৭১ বৃত্ত থেকে বের হতে হবে। পুরা বাংলাদেশকে টাগের্টে না নিয়ে ১০০ আসনকে টাগের্ট করে কাজ করতে হবে। পুরো বাংলাদেশের জনশক্তিকে ঐই ১০০ আসনে নিয়ে এসে ২০/৩০ বছরের টার্গেট নয় ৫ বছরের টার্গেটের আওতায় এনে ন্যাশনাল পলিটিকসকে ডমিনেট করতে হবে। যার ধাক্কা পুরো দেশে লাগবে। আগে থেকেই আইন কমিশন করে সংবিধান তৈরী করে রাখতে হবে। ইসলামী সংবিধান আগেই পাবলিশড করে জনসমর্থন আদায় করার জন্যে বিতর্ক উসকে দিতে হবে।জনগনের মাইন্ড সেটআপ হয়ে যাবে ইসলামী সংবিধানের ব্যাপারে। যা পাকিস্তানের সংবিধান তৈরীর অনিশ্চয়তা বা মিশরের নতুন সংবিধান তৈরীর আতংক এরম বিষয় থেকে জনগনকে মুক্তি দিবে। সর্বশেষ সংগঠনের অভ্যন্তরে সকল ভিন্নমতাবলম্বীকে জায়গা করে দিতে হবে। কারন ক্লাসের মধ্য সেই যোগ্য যে প্রশ্ন করতে পারে। দৃষ্টিভঙ্গী বদলালে পৃথিবী বদলে যাবে। দলীয় পত্রিকায় দলের সমালোচনা করতে হবে। সমালোচনাকে একটা শিল্পতে রুপান্তরিত করে ইজতিহাদের দরজাকে উন্মুক্ত করতে হবে। সমালোচনা সহ্য করে ঠিকে থাকার মত কর্মীদের টেম্পারমেন্ট তৈরী করতে হবে তাহলে গোবেচারা কর্মীদের নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়া রোধ হবে। একজন বা একদল রাহবার আমাদেরকে আমাদের কাঙ্খিত স্থানে নিয়ে যেতে পারে। সকল জুনিয়র মওদুদীদের কথাকে যদি আমরা মূল্যয়ন করতে পারি ও সকল জুনিয়র মওদুদীদের চিনে যদি কাজে লাগাতে পারি তবে আল্লাহর রাহমাত নিয়ে আমরা অজেয় শক্তিতে রুপান্তরিত হতে পারব ইনশাআল্লাহ।

-----------------------------

ধন্যবাদ

-------------

আল্লাহ হাফিজ

-----------------

আল্লাহ হাফিজ।

বিষয়: বিবিধ

২৩৩৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File