ফারুক মওদুদী: জামায়াতে ইসলামী পরিবারের সন্তান ইসলামী ছাত্রশিবির বা ইসলামী রাজনীতি করছেনা বলে অভিযোগ করা চরম মিথ্যাচার ও অবিচার।

লিখেছেন লিখেছেন লোকমান বিন ইউসুপ ২৯ অক্টোবর, ২০১৩, ০১:৪৪:৩২ দুপুর

আমার সম্মানীয় আব্বু তালাবায়ে আরাবিয়া(ছাত্রসংঘ) এর কর্মী ছিলেন। পরবর্তীতে রাউজান জামায়াতে ইসলামীর থানা নাজেম ছিলেন। এখনো রুকন। তার ছেলে হয়ে

আমি চট্টগ্রাম মহানগরী শিবিরের পাঠাগার-২০০৮,আইটি (বিজ্ঞান ওপ্রযুক্তি)-২০০৯,তথ্য ও গবেষনা -২০১০ সম্পাদক ছিলাম।

ফটিকছড়ি জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা হাবীব আহমদ এর মেঝ ছেলে আহমদ জাহেদুল আনোয়ার চট্টগ্রাম মহানগরী শিবিরের সভাপতি ও কেন্দ্রীয় অফিস সম্পাদক ছিলেন-২০০৯। বর্তমান চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তর শিবিরের সভাপতি আ.ম.ম মাসরুর হুসাইনের সম্মানীয় পিতা জামায়াতে ইসলামীর দায়িত্বশীল। নোয়াখালী নায়েবে আমীরের ছেলে সাব্বির আহমেদ এই সরকারের আমলে চারবার গ্রেফতার হয়েছেন ও চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তরের সদস্য। খ্যাতিমান তাফসীর কারক তারেক মনোয়ারের পিতাও জামায়াতে ইসলামীর সাথে ছিলেন।

মেহেরপুর জেলাশিবিরের সাবেক সভাপতি তারেক ভাইয়ের আব্বা বর্তমান মেহেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর। নাটোর জেলা জামায়াতের আমীরের(২০০৭-০৮) ছেলে নাটোরের জেলা শিবিরের সভাপতি ছিল।

একেএম ইউসুপের ছেলে জামাতের রুকন, মিল্লাতের প্রিন্সিপ্যালের সব ছেলে শিবিরের সদস্য ছিল। কাদের মোল্লার ছেলে শিবিরের সাথী ছিল। মতিউর রহমান নিজামীর বড় ছেলে ঢাকার ৫৩ নং ওয়ার্ড জামাতের সভাপতি ছিল। অধ্যক্ষ তাহেরের ছেলে রানিং সদস্য প্রার্থী, আলহাজ্ব মকবুল আহমদের ছেলে সদস্য ছিল। মাগুড়া জেলা জামায়াতের আমীর আবদুল মতিন সাহেবের ছেলে শিবিরের সদস্য ছিল। কুমিল্লার আবদুর রব সাহেবের ছেলে আবদুল্লাহ আল হাসান শিবিরের সদস্য প্রার্থী ছিল।

এভাবে উদাহরন দিলে অনেক উদাহরন দিয়ে তথ্যভান্ডার সমৃদ্ধ করা যাবে। সুতরাং জামায়াতে ইসলামী পরিবারের সন্তান ইসলামী ছাত্রশিবির বা ইসলামী রাজনীতি করছেনা বলে অভিযোগ করা চরম মিথ্যাচার ও অবিচার।

জামায়াতে ইসলামী পরিবারের সন্তানদের ইসলামী ছাত্রশিবিরের দায়িত্বশীল হওয়ার পিছনে বাধা:

১.শিবিরের টার্গেট ভিত্তিক কাজ জামায়াতে ইসলামী পরিবারের সন্তানদের মানউন্নয়নে অন্যতম বাধা কারন শিবির কাজ করে উপশাখা, ওয়ার্ড, থানা , প্রতিষ্ঠানের ইসলামী আন্দোলনের কাজ কাকে কাকে সমর্থক কর্মী সাথী সদস্য করলে ভাল ভাবে করতে পারবে তাকে। কাকে করলে ময়দানের উন্নতি হবে ময়দান ভালভাবে চলবে তাকে। এক্ষেত্রে যদি শিবিরের কোন দায়িত্বশীলের সুনজরে ভাগ্যক্রমে কেউ পড়ে যায় তবে শুধু তারই মানউন্নয়ন হয়। আর কেউ যদি নিজের উদ্যেগে শিবিরের দায়িত্বশীলদের পিছনে পিছনে আত্বসম্মানের দিকে না দেখে ঘুরে ঘুরে শিবিরের দয়ার ভিত্তিতে মানউন্নয়ন হয় তাহলে ভিন্ন ব্যাপার। আবার জামায়াতে ইসলামী পরিবারের ছেলেরা নিজউদ্যোগে মানউন্নয়ন করতে আসলে শিবির ১০০% নীতি ফলো করে মানউন্নয়ন করে। অন্যদের বেলায় ১২ আনা আর জামাত পরিবার হলে ১৬ আনা টাইট। শিবির জামাত পরিবারের সন্তানদের ফ্রিতে কর্মী হিসেবে পায় বলে সহজে মানউন্নয়ন হয়না। জামাত পরিবারের সন্তানদের বিনা পরিশ্রমে সস্তায় পাইছে বলে দাম আবার একটু কম।

২.বাংলাদেশের মানুষের পারিবারিক রাজনীতির প্রতি অনীহার প্রভাব জামায়াত পরিবারের সন্তানদের ছাত্রশিবিরের ভিতরে মানউন্নয়নের পিছনে বাধা হিসেবে কাজ করছে। কারন মাঠের আবেগী অল্প বয়স্ক ছাত্র দায়িত্বশীলরা স্বাভাবিক কারনে দেশের পারিবারিক রাজনীতিকে ঘৃনা করে মনের অজান্তে প্রমিনেন্ট ইসলামী পরিবারের সন্তানদের দিকে গুরুত্ব সহকারে নজর কম দিচ্ছে।

৩. জামায়াত নেতারা সার্বক্ষনিক ভাবে ব্যতিক্রমবাদে আন্দোলনে সময় দেন। পুরোদিন নিজের পেশায় সমযদানের পর সকাল ও রাতে ইসলামী আন্দোলন। এর ভিতরে হুলিয়া মামলা হামলা গ্রেফতার , সাংগঠনিক ও ইসলামী স্টাডি, সামাজিক কাজ , দলের ভিতরের ও বাহিরের সমালোচনা সহ নিজের , পরিবারের , সমাজের , দেশ ও বিশ্বের জন্যে আগামীর কর্মকৌশল নির্ধারন ও এক্সিকিউশানে ব্যস্ত থাকতে হয়। এর ভিতরে নিজ সন্তানদের সময় দেয়া অনেক টাফ। সময় দিতে গেলে বাহিরের কাজ ক্ষুন্ন হয়। নিঃসন্দেহে জামায়াত নেতারাও মানুষ। যেখানে এই যুগের মা বাবারা সব ছেড়ে শুধু সন্তানেরর মানুষ হওয়া নিয়ে চিন্তা করেন ও টাইম দেন সেখানে জামায়াত নেতাদের সন্তানরা তাদের পরিবারকে হালাল অল্প আয়ে চালাচ্ছেন আবার ইসলামী রাজনীতির মানউন্নয়নটাও করে দেবেন সে আশা আমরা কিভাবে করতে পারি? শিবিরের বায়তুলমালে নিয়মিত

এয়ানত দান করার পরও শিবিরের মানউন্নয়নের ক্ষমতা জামাত নেতাদের হাতে না থাকা সত্ত্বেও কিভাবে আমরা শিবিরের ভিতরে জামাত পরিবারের সন্তানদের মানউন্নয়ন কেন হচ্ছেনা সেই দোষ অতি ব্যস্ত জামায়াত নেতাদের ঘাড়ে চাপায়? জামায়াত পরিবারের সন্তানদের মানউন্নয়ন কম হওয়ার জন্যে দায়ী একমাত্র ছাত্রশিবিরের সিস্টেম । যে জামায়াত নেতারা শিবিরকে নিজের সন্তানদের চেয়েও বেশী ভালবাসেন তাদের সন্তানদের মানউন্নয়নের জন্যে আলাদা কোন উইং না থাকা বিপদজনক ও ইসলামী পরিবার গঠনের অন্তরায় ও ইসলামী পরিবার ,ইসলামী আন্দোলনের জন্যে সম্মানহানীকর। মনে রাখতে হবে আজ আপনি শিবির কাল আপনি অটোমেটিক জামাত। আপনি জামাতে নিজেকে মানউন্নয়ন করেন আর না করেন আপনাকে সাধারন জনগন ও আপনার সাবেক জনশক্তি জামাতের বড় নেতাই মনে করবে যদি আপনার কোন পদ জামাতে নাও থাকে। সুতরাং এক সময় আজকের শিবির নেতারা একটা সময়ে এসে তাদের সন্তানদের জন্যেও আফসোস করবেন। আজ আপনি বর্তমান জামায়াতের সন্তানদের মানউন্নয়ন করছেননা ।কালকের শিবির আপনার সন্তানদের মানউন্নয়ন করবেনা। এভাবে চলতে থাকবে অনন্তকাল যদি কেহ রাহবারের ভুমিকা না নেয়। এইটা এমন একটা মেধাবী গর্দভদের সংগঠন যারা বড় ধরা না খেলে বুঝেনা কোনদিন বুঝেনি, সামনে বুঝবে কিনা সেটা চিন্তা করাও একটা বড় রকমের আহাম্মকী আশা ।

৪. জামায়াত পরিবারের সন্তানরা ইসলামী ছাত্রশিবির বা ইসলামী রাজনীতি করছেনা এটা যাচাই করার চেয়ে কতজন ইসলামী ছাত্রশিবির বা ইসলামী রাজনীতির বিরোধিতা করছেন তা দেখাই হবে মূল কাজ। সবাইকে আল্লাহ নেতা হওয়ার যোগ্যতা দেননা। সুতরাং শুধু জামাত পরিবারের সন্তান হওয়ার যোগ্যতার কারনে কেহ শিবিরের বড় দায়ত্বশীল হয়ে যাবেন এটা কামনা করা সহীহ নয়।

৫. এখন পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামী পরিবারের মেয়েদেরকে ছাত্রশিবিরের দায়িত্বশীলদের সাথে বিয়ে দিতে অভিভাবকরা স্বাচ্ছন্দ ফিল করেন।

ছাত্রীসংস্থা সাধারন মেয়েদের সংগঠন হিসেবে গড়ে উঠতে না পারলেও জামায়াত পরিবারের মেয়েদের মানউন্নয়নের কাজে ভাল ভূমিকা রেখে চলেছে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্র শিবিরের রাজনীতির যে সিস্টেম গ্যাফ বা সিস্টেম লিমিটেশন বা ড্রব্যাক রয়েছে তা সরাসরি গিয়ে পড়েছে জামায়াত নেতাদের ছেলেদের উপর। যেমন সংস্কৃতিক জগতে আমাদের আধিপত্য নেই। রকমারী গান ও সিনেমা না থাকায় মনের খোরাক হিসেবে বিনোদন সাপ্লাই করতে ইসলামী জগত পারছেনা। দীর্ঘদিন রসকসহীন পরিবেশে থাকার ফলে কিছুদিনের জন্যে অপসংস্কৃতিকে ভাল লেগে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। পর্যাপ্ত মানউন্নয়নের সু্বিধা বঞ্চিত জামায়াত নেতাদের ছেলেরা যদি ব্যস্ত অভিভাবকদের চোখ ফাকিঁ দিয়ে বাংলাদেশের সাধারন সমাজে থেকে সাধারন সমাজ দ্ধারা প্রভাবিত হয়ে যায় তাহলে ছাত্রশিবিরকেই দায়ী করা যায় কোনভাবেই জামায়াত নেতাদের দায়ী করা যায়না।

৬. জামায়াত পরিবার গুলোতে শিবিরের বড় দায়িত্বশীলদের যোগাযোগ ও আসা যাওয়া থাকে। আর ছোটকাল থেকে জামায়াত পরিবারের সন্তানরা শিবিরের বিভিন্ন রকমের দায়িত্বশীলদের একটু ছেকে দেখার সুযোগ পায়। এরই মধ্যে জামায়াত নেতাদের সন্তানদের সাথে পরিচয় হওয়া শিবির নেতাদের চেয়ে ছোট শিবির নেতারা মানউন্নয়ন করতে আসলে ছোট শিবির নেতারা জামায়াত নেতাদের সন্তানদের কনভিন্স করতে কম পারেন। নিজেকে উপস্থাপনায় সক্ষম হওয়ার কারনে কোন জামায়াত নেতার ছেলে আমার হাতে মানউন্নয়ন হয়নি এই রকম ঘটেনি।

৭. নিরস পরিবার, নিরস সংগঠন, ত্যাগের পরিবার , ব্যস্ত পরিবার , নেগেটিভলি মোটিভেশন, নিজে নিজে ফরজ করে নেয়া ব্যাক্তিগত রিপোর্টের কড়াকড়ি , নিরস সাহিত্য, বিনোদনের অভাব, সাংগঠনিক স্ট্রাকচারগত দুর্বলতা , অতি আশা , কম বয়সী ছোট আবেগী শিবির দায়িত্বশীলদের উপর আস্থাহীনতায় ভোগা অভিভাবক (কারন দায়িত্বশীলরা তো ভুল করে) , সমালোচনা গীবতের বিষবাষ্প , একট্রা কেয়ার না পাওয়া সহ হরেক কারনে জামায়াত সন্তানদের মানউন্নয়ন হয়না। সবাই রাজনীতি পছন্দ করবেনা। সবাই কবিতা লিখবেনা সবাই ক্রিকেটার ফুটবলার হয়না, সবাই আকঁবেনা, সবাই গাইবেনা, সবাই এক্সট্রোভার্ট হবেনা। বাট সবাইকে শিবির জামাত একই কোয়ালিটি ও ফরমেটে আনতে চাওয়ার কারনে জামায়াত নেতাদের সন্তানদের ইচ্ছা অনিচ্ছার গুরুত্ব না দেয়ার কারনে জমায়াত নেতাদের সন্তানদের কাংখিত মানউন্নয়ন কমে গেছে।

৮. কাছে থাকলে নেগেটিভ গুন গুলো চোখে পড়ে বেশী। জামায়াত পরিবারের সন্তানরা জামাতের নেতাদের দুর্বলতা বেশীই জানে। ইসলামী নেতৃত্বকে নিস্পাপ এর কাছাকাছি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা বা দেবত্ব আরোপের চেষ্টা , ইসলামী নেতৃত্বের গাম্ভীর্যতা , সংগঠনকে বাড়িতে নিয়ে আসা , সংগঠনের অফিসের বিষয় ড্রইং রুমে আলোচিত হওয়া ও বাসায় বসে মোবাইলে বলার ভিতর নেগেটিভ বিষয়গুলো শুনে সন্তানরা নিস্ক্রিয় হয়ে যায়।

৯. বিদেশে অধ্যয়নরত জামায়াত সন্তানদের মানউন্নয়নের জন্যে বিদেশে ছাত্র শিবিরের কোন শাখা না থাকা একটা বড় বাধা হিসেবে বিবেচিত ।

১০. সামগ্রিক ভাবে জামায়াত ও শিবিরের ড্রবেক গবেষনার জন্যে , পরামর্শ পর্যালোচনার জন্যে ঠুটোঁ জগন্নাথ নয় এমন মেরুদন্ড সোজা ওয়ালা কেন্দ্রীয় গবেষনা সেল না থাকাতে মাঠের হাহাকার মাঠেই থেকে যায়। জামাত শিবির আল্লাহর আইন আল্লাহর জামীনে কায়েম করবে কিন্তু দলের ভিতর স্বাধীন কোন বিচার বিভাগই নাই। সেলুকাস! তাদের চাওয়া আর সাংগঠনিক ফরমেট। আন্তরিক সমালোচকদের মারাত্বকভাবে মানসিক আহত করা ও সাংগঠনিক ডিমোশান ও মুলতবি বাতিল , নিজের মত করে ইসলামী মান ও কাজের সংজ্ঞায়ন , সকল দায়িত্বশীল ব্যাক্তির ব্যস্ততা , সবাইকে রাজনীতিতে নিয়ে আসার চেষ্টা , সেল্পমোটিভেশানকে নিরুৎসাহিত করে সাংগঠনিক উদ্যোগ প্রাধান্য দিয়ে উদ্যোক্তা তৈরীতে ব্লক মেরে দেয়া, মওদুদী রঃ লেখা প্রাধান্য সিলেবাস, অতি আবেগ তৈরীতে ব্যস্ততা , নির্বাচনী ক্যামোপ্লেজ , ৭১ এ বাংলাদেশের জন্ম বিরোধী নাম রেখে দেয়া সহ যোগ্যতার পরিমাপে বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক সংগঠন থেকে চমৎকার এই দলটির কর্মী সমর্থকে ইসলাম বিরোধী শক্তি নির্যাতন না করলে ও সাংগঠনিক সিস্টেম আপগ্রেড না করার কাজটি যুগপৎ ঘটলে ২০ বছরের ভিতরে এই দলটি ঘুনে ধরা কাঠের মত ভিতর থেকেই শেষ হয়ে যাবে। তেলাপোকার মত টিকে থেকে লাভ নেই। টিকে থাকার নাম সফলতা নয়। জনগনের রেসিও অনুসারে সমর্থক বেড়েছে কি? এক্স অভিজ্ঞ ও ব্যাতিক্রম মানসিকতার লোকদের নেগলেট করা সহ হরেক রকম কারনে জামাত পরিবারের সন্তানরা আশাহীন হয়ে পড়লে কি করা যেতে পারে!

জামাত শিবিরের রাজনীতির ড্রব্যাক ও লিমিটেশনের প্রভাব জামায়াত পরিবারের সন্তানদের উপর পড়ে থাকলে জামাত নেতারা নয় জামাত শিবিরের সিস্টেমকেই দায়ী করতে হবে।

তবুও হতাশার দিক থেকে আশার দিক অনেক অনেক বেশী হওয়ার কারনে আমার ছোট ভাইবোনকে মানউন্নয়ন করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু ঐই এক টার্গেটের সুনজরে না পড়াতে কর্মী পর্যন্তই রয়ে গেল তারা। এভাবে আজ বা কাল আমিও সমালোচনার শিকার হলেও অবাক হবনা , আফসোসও করবনা। এই আফসোস না করাটা আমার জীবনের দুই তৃতীয়াংশ সময় শিবিরে দিয়েও ইসলামী ছাত্রশিবির ও জামায়াতে ইসলামীর ড্রব্যাক ও সিস্টেম লিমিটেশনের বিপক্ষে আমার তীব্র প্রতিবাদ।

বিষয়: বিবিধ

২৯৫১ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File