বাচা মরার সন্ধিক্ষণে জামায়াত শিবিরের কর্মীদের জন্য করণীয়
লিখেছেন লিখেছেন বিবেক ০৫ নভেম্বর, ২০১৪, ০১:০৮:২৩ দুপুর
সরকার আতঙ্কিত! তারা পৃথিবীর দেশে দেশে প্রত্যাখ্যাত! বিদেশী বিনিয়োগ বন্ধ! কর্ম সংস্থান মুখ থুবড়ে পড়েছে! শিক্ষা ব্যবস্থায় অরাজকতা। অর্থনীতি দেউলিয়া হবার পথে! রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ক্ষণভঙ্গুর ভিত্তির উপর দাড়িয়ে! পুলিশই সরকারের একমাত্র বন্ধু! বন্দুকের নলই সরকারের নির্ভরতার একমাত্র উপায়! এই মুহূর্তে নির্বাচন দিলে ১০শতাংশ সিটও পাবেনা, নির্বাচনে সরকার পরাজিত হলে আওয়ামীলীগের দশা জামায়াত-শিবিরের চেয়েও মর্মান্তিক ও করুন হবে। সেদিন এসব পুলিশের একজনও তাদের রক্ষা করতে আসবে না। পারত পক্ষে যার যার মত আত্মগোপন কিংবা ভারতে পালিয়ে থাকতে চাইবে।
তাই সরকার যে কোন উপায়ে, সেটা যত ঘৃণ্য ও অমানবিক হউক না কেন হাশরের দিন পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে চায়। সে জন্য এককালের গণতান্ত্রিক নেতা তোফায়েল, আমুরাও হুমকি দিয়ে বলছে কোন নির্বাচন নয়। কেননা তাদের সামনে কি করুন ও মর্মান্তিক পরিণতি অপেক্ষা করছে সেটা তারা বিছানায় শুতে গেলেই চোখে পড়ে। এখন সরকার তাল, বাহানা, ফাজলামি, বাঁদরামি, শঠতামী, ধূর্তামি সবই করে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইবে। তাদের ক্ষমতায় থাকার মাধ্যমে দেশ ও জাতির বারোটা বাজলেও তারা নিরাপদে থাকতে পারবে সেটাই বড় কথা। ফলে ক্ষমতায় থেকে যাবার জন্য যত ফন্দি-ফিকির আছে সবই তারা প্রয়োগ করতে বাধ্য হয়েছে।
সরকার যেখানে যাচ্ছে সেখানে আগের মত গ্রহণ যোগ্যতা পাচ্ছেনা। হয়ত তাদের কে অপমান করছেনা তবে আপ্যায়নও করছে না। আর আপ্যায়ন না করলে বেশী দিন এভাবে ক্ষমতায় বসে থাকা যাবেনা। এক পর্যায়ে গণ বিস্ফোরণ ঘটবে। তাই তাদের দরকার বিদেশী বন্ধুদের স্বীকৃতি ও সহযোগিতা এবং সরকারের গ্রহণ যোগ্যতার জন্য যাতে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে না হয়।
২০১২ - ২০১৩ সালে পুরো ইসলামী দুনিয়ায় একটা পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। আমরা দেখেছি মিশরের নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মুরসীকে কিভাবে সরানো হয়েছে। তার সমর্থকদের নির্মম ও নিষ্ঠুর ভাবে বিদায় করা হয়েছে। এই ঘটনায় পুরো আরব বিশ্ব মুরসীর পক্ষে থাকে নাই, তারা সরাসরি সিসির পক্ষে থেকেছে। এই সমীকরণ টা আরব বিশ্বের বেলায় প্রযোজ্য হয়েছে। আপনার হয়ত অনেকেই জানেন, মুরসীর মূল অপরাধ ছিল, ইরান তার অস্ত্র সামগ্রী সুদানে পাঠিয়েছে, সুদান থেকে সে সব সামগ্রী ট্রাকে করে মিশর বর্ডার পার হয়ে সুরঙ্গের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করেছে! মুসরী সরকার এসব দেখেও না দেখার ভান করেছে। সে কারণে ইসরায়েল, আমেরিকা এবং মধ্য প্রাচ্যের কিছু দেশ মুরসির উৎখাতে ব্যয়বহুল প্রচেষ্টায় জড়িয়ে পড়েছিল।
পরিণতিতে আরব দেশে ব্রাদার হুডের নেতা কর্মীদের উপরও আইনের খড়গ নেমে এসেছিল। এই ঘটনা আমাদের দেশের সাথে কোন সম্পর্কিত নয়। তবে মধ্য প্রাচ্যের সরকার ইসলাম পন্থিদের নিয়ে বেশী মাত্রায় সতর্ক হয়ে পড়ে। এটা তাদের দেশের নিরাপত্তার ব্যাপার, সেটা আমার আজকের বিষয় নয়। মধ্য প্রাচ্যের সরকারের মতি গতি বুঝতে আওয়ামী সরকারকে বহুদিন বেগ পেতে হয়েছিল তবে ব্রাদার হুডের ঘটনায় আওয়ামী সরকার বুঝতে পেরেছিল আমরা যতটা চিন্তিত ছিলাম ততটুকু চিন্তিত হবার কারণ নাই।
মধ্যপ্রাচ্যে বাংলাদেশীদের বদনামের কোন কিছু বাকী নাই। সুনাম বলতে এই জাতির কোন কিছুই নাই। আমাদের দেশে কোন ঘটনা ঘটলে পুলিশের বিচার পাবে না, এই কারণে জনতা আইনকে নিজের হাতে তুলে নেয়। ফলে সংঘর্ষ, খুন, রক্তারক্তি, ছিনতাই, মাদকের আসর বসানো সহ সব বাজে কাজে বাংলাদেশীরা জড়িয়ে পড়েছে। আইনকে নিজের হাতে তুলে নেবার প্রবণতা আমাদের দেশে মামুলী ব্যাপার হলেও মধ্য প্রাচ্য সরকার খুবই সিরিয়াসলি নেয়। ওদিকে বাংলাদেশ সরকারের অব্যাহত জঙ্গি প্রচারণার মাসুল মধ্য প্রাচ্যেও ধাক্কা লেগেছে। এখানকার সরকারের যেহেতু আগে থেকেই ইসলামী জঙ্গি ভীতি কাজ করছে, সে হিসেবে কোন বাংলাদেশী সন্দেহভাজন গ্রেফতার হলে সে জঙ্গি কিনা পুলিশ আগে সেটা প্রশ্ন করে কিংবা জঙ্গি সম্পর্কিত কোন তথ্য আছে কিনা সেটা জানতে চায়।
প্রকৃত পক্ষে মধ্য প্রাচ্যে বাংলাদেশী যারা বসবাস করে, তারা কোন মতেই এই দেশ গুলোর অকল্যাণ চায়না। তারা এই দেশ গুলোকে ভাল বাসে, তাই এই দেশের অভ্যন্তরে কি হচ্ছে সেটা নিয়ে তাদের মাথাব্যথাও নাই। সকল বাংলাদেশীরা চায়, ভালভাবেই দুটো পয়সা আয় করতে পারলেই তাদের দিন চলে যায়। সে হিসেবে আরব দেশ গুলো বাংলাদেশীদের জন্য আয় রুজির বড় নিরাপদ স্থান। তাছাড়া বাংলাদেশীদের সাথে আরবদের সাথে ভাষাগত একটা বিরাট দুর্বলতা তো আছেই। ভিন্ন ভাষাভাষী হবার কারণে বাংলাদেশীদের পক্ষে আরব দেশের ক্ষতি করতে পারার সক্ষমতা একদম নাই বললেই চলে।
কিন্তু আমাদের সরকারের বাজে বিদেশ নীতি, আভ্যন্তরীণ দলন নির্যাতন, বিরোধীদের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও বিদেশীদের সমর্থন প্রত্যাহারের বিপরীতে যে দেশ যে জিনিষটা পছন্দ করে সেটার পক্ষে বলতে ও গাইবার নীতি গ্রহণ করে। আমিরাতে এসে শেখ হাসিনা কোনভাবে আন্দাজ করতে পেরেছেন ইসলাম পন্থিদের ঠিক এই মুহূর্তে মিশরীয় স্টাইলে দলন ও দমন করলে মধ্য প্রাচ্য থেকে আপাতত বকাঝকা শুনতে হবেনা। এটা তিনি তার কাজ বাস্তবায়নের জন্য বিরাট পয়েন্ট মনে করেছেন। অন্য দিকে এতদিন আমিরাত সরকার যে সব সুযোগ সুবিধা চেয়ে বাংলাদেশ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয় ফিরে আসছে। শেখ হাসিনা একপ্রকার গায়ে পড়েই সে সব সুবিধা গুলো দিয়ে এসেছে কিন্তু আসল কাম ভিসার খোলার ব্যাপারে কিছুই হয়নি। ওদিকে জামায়াত নেতা গোলাম আজমের স্মরণাতীত কালের বিশাল জানাজা হাসিনার গালে চপেটাঘাত তুল হয়ে উঠেছে।
তবে তার জন্য একটি রাস্তা খুলে যায়, সেটা হল ইসলাম পন্থিদের নির্মম হাতে দমন করার বাসনা। এই মুহূর্তে ইসলাম পন্থিদের নির্মূল করলে পুরো দুনিয়াতে কেউ প্রতিবাদ করবেনা এমন কি তাদেরকে সহানুভূতি জানাবার মত শক্তিও দুনিয়াতে নাই। সেই কাজেই হাত দিয়েছে শেখ হাসিনা! বলতে পারেন তাহলে তাতে হাসিনা ফায়দা কি?
ফায়দা গুলো নিম্নরূপ:
- বিএনপিকে একমুখো হয়ে যেতে হবে: জামায়াতের পক্ষে বললে সরকার মামলা দিয়ে হামলে পড়বে, পক্ষে না বললে জামায়াত এমনিতেই তাদের জোট থেকে বিচ্ছিন্ন হতে বাধ্য হবে। দুটো পথই শেখ হাসিনার জন্য আনন্দদায়ক।
- জামায়াতের সাংগঠনিক ভিত্তি দুর্বল হয়ে পড়বে, তাহলে উপজেলা নির্বাচনে যে তেলেসমাতি দেখিয়েছিল, সে ধরনের সক্ষমতা কেবিনেট নির্বাচনে থাকবে না।
- জামায়াতের নেতাদের ফাঁসি দেবার পরে, ক্ষমতা থেকে যদি আওয়ামীলীগ চলেও যায়, তাহলে জামায়াত কর্মীদের উদ্দীপনা এক মুখো হয়ে যাবে। এতে জামায়াতের বিরোধিতার করার শক্তিকে শেষ করা হল আবার নিজেদের কর্মীদের মনোবল চাঙ্গা করার সুযোগ থাকল।
- জামায়াতকে ভয়-ভীতি লাগিয়েও যখন জোট থেকে বের করতে পারল না তখন, শেখ হাসিনার চরম প্রতিশোধ নেবার সুযোগটাও হাসিল হবে।
- সর্বোপরি সরকার চাইলে জামায়াত ক্ষিপ্ত হয়ে আগেকার মত পুরো দেশ জুড়ে প্রতিবাদে নেমে পড়ুক। তাহলে সরকারের এজেন্টেরা আগের মত পেট্রল বোমা মেরে গাড়ি জ্বালাতে পারবে।
- জামায়াত প্রচণ্ড প্রতিবাদ করতে থাকলে সরকারী এজেন্টেরা নিজেদের দায়িত্বে কিছু নিরীহ মানুষ হত্যা করতে থাকবে। ফলে দেশে জরুরী অবস্থা জারি করার সুযোগ পাবে। জরুরী অবস্থা জারী করলে অনির্দিষ্ট মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা যাবে। জরুরী অবস্থার দোহাই দিয়ে বহু মানুষকে চিরতরে নিঃশেষ করা সহজ হবে।
- এই লক্ষ্য বাস্তবায়িত হতে দেরী হলে, সরকার আরো জামায়াত নেতাদের ফাঁসিতে লটকাতে বিন্দুমাত্র সময় ক্ষেপণ করবে না, কেননা তাদের হাতে সময় খুবই কম।
- জরুরী অবস্থার দোহাই দিয়ে কিংবা যেন তেন মার্কা একটি নির্বাচন করিয়ে বসে যেতে পারলে, তাদের জন্য নিরাপদ থাকার ব্যবস্থা হয়।
- শেখ হাসিনার নতুন বুদ্ধির উদয় হয়েছে যে, বিদেশীরা শেখ হাসিনাকে ১৫৩ টি আসনে বিনা প্রতি প্রতিদ্বন্ধিতায় নির্বাচিত হওয়াকে খারাপ বলেছে, ভোট ডাকাতিকে খারাপ বলে নাই। সুতরাং যেন তেন মার্কা নির্বাচন হলে অন্তত একজন প্রতিদ্বন্ধি সাথে লড়াই করে জিতে আসলেও বিশ্ব সম্প্রদায় তাকে সমর্থন দিবে।
- তাই তার সমুদয় বিরোধিতা কারীকে আগে নির্মূল করতে হবে, তারপর যত সহসা সম্ভব আরেকটি নির্বাচনের নাটক মঞ্চস্থ করতে হবে।
- আর এই মুহূর্তে বিরোধিতা কারীই হল জামায়াত। বিএনপি কোন সমস্যা নয়, মামলা দিয়েই কাবু করা হবে।
করণীয়:
- জন্ম মৃত্যুর ফায়সালা আসমানে হয়, দুনিয়াতে নয়। অন্যায় মৃত্যুর প্রতিবাদ করতেই হবে, তাই বলে আন্দোলনে যাতে সহিংসতা না হয় মনোযোগ দিতে হবে।
- আগেই ধরে রাখতে হবে যে, বন্ধী সকল নেতার মৃত্যু ফাঁসিতে হবে, সে হিসেবে অগ্রিম কর্মপন্থা ঠিক করে রাখতে হবে।
- কর্মী বাহিনীকে জেলের অভ্যন্তরে সঁপে দেওয়া চলবে না।
- নিজেরা বেশী সংখ্যায় আহত হয়ে দুর্বল হওয়া চলবে না।
- জানি এই উপদেশ পালন করা কঠিন, তবে একটু ধৈর্য ধরতে পারলেই মহা বিজয় সামনে অপেক্ষা করছে।
- প্রসূতি মায়ের ব্যথা যখন চূড়ান্ত পর্যায়ে যায়, বুঝতে হবে হাসির খবর পিছনেই লুকিয়ে।
- জামায়াত যদি ব্যান হয়, তাহলে নির্বাচনে লড়াই করার জন্য আরেকটি বিকল্প হাতে রাখতে হবে। এসব কথা কর্মীদের বাহাদুরির সাথে জানাতে হবে ফলে তারা প্রাণ ফিরে পাবে।
- নির্বাচনের ঠিক আগের মুহূর্তেই সরকার জামায়াত কে ব্যান করবে যাতে করে প্রস্তুতি নিতে না পারে। অন্যভাবে বলা যায়, জামায়াত কে ব্যান করার অর্থ হল সরকার ইতিমধ্যেই নির্বাচনের যেতে চাচ্ছে, তাই মানসিক প্রস্তুতি ও সার্বিক ব্যবস্থা করে রাখতে হবে।
- এই উপদেশ দেওয়া কঠিন কেননা যারা ময়দানে কাজ করছে, তারাই জানে উত্তপ্ত কড়াইয়ে হাটা কত কঠিন। তারপরও এই উপদেশ কেননা এই ধরনের একটি কঠিন সময়ে রাসুল (সাঃ) ক্ষত বিক্ষত খাব্বাব (রাঃ) কেও একই উপদেশ দিয়েছিলেন।
- সবাইকে আল্লাহ রহম করুন, সবার উচিত ভাইদের খবর নেওয়া ও তাদের সজাগ ও সতর্ক করা যাতে উত্তেজনার বশে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ না করে।
- নিরপরাধ মানুষকে মারার জন্য যখন শাসক মরিয়া হয়ে উঠে, তখন বুঝতে হবে তিনি/তারা পরিণাম ও পরিণতি ভোগের দরজার সামনেই দাড়িয়ে আছে।
পরিণাম ও পরিণতি নিয়ে আবার লিখব অন্য আরেক দিনে। সবাইকে ধন্যবাদ।
বিষয়: বিবিধ
২১৯৭ বার পঠিত, ২৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
- নির্বাচনের ঠিক আগের মুহূর্তেই সরকার জামায়াত কে ব্যান করবে যাতে করে প্রস্তুতি নিতে না পারে। অন্যভাবে বলা যায়, জামায়াত কে ব্যান করার অর্থ হল সরকার ইতিমধ্যেই নির্বাচনের যেতে চাচ্ছে, তাই মানসিক প্রস্তুতি ও সার্বিক ব্যবস্থা করে রাখতে হবে
ভাল লেগেছে।
আপনার পর্যালোচনা-বিশ্লেষণ ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে করণীয় বিষয় গুলোর সাথে সহমত পোষণ করছি!
কঠিন এই মুহুর্তে পরম ধৈর্য্য নিষ্ঠা আর আল্লাহর উপর পুর্ণ ভরসা অতীব জরুরী!
A PHP Error was encountered
Severity: Notice
Message: Undefined offset: 7238
Filename: views/blogdetailpage.php
Line Number: 764
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তাকে বেন করা হোক। যার এত নিকরায়হান রহমান ,মহি১১মাসুম,রায়হান রহমান,খেলাঘর বাধঁতে এসেছ,আকবার ,স্বাধীনতা,জুলিয়া,
মারিয়া
পরীবানু
মরুর মুসাফির
পরীবানু ,সততার আলো
অশ্বথমা
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
পরমা ,নীলমণীলতা
বিলকিস লায়লা
দস্তার
রুপবান
মুক্তিযুদ্ধ ৭১
দ্রাবীড় বাঙাল
লেয়লা ইসলাম
বিলকিস
বাংলা ৭১
ভিক্টোরিয়া
হেলেনা
পল্লব প্রভাতে
খালেদ
রুশো তামজিদ
বারাংগনা
মধুবালা
সখি
ফয়সাল১
মাঝি-মাল্লা, ,
লায়লার
লায়লা০০৭
রাতুল দাস
চকো চকো
সায়েদ-রিয়াদ
বিভ্রান্ত নাবিক
ফাজিল
অপ্রতিরোধ্য স্বাধীন সমালোচক
মুক্তিযুদ্ধ ৭২
দ্রাবীড় বাঙাল
পিচ্চি পোলা
কাওসাইন হক
চাষা
jahed_ullah
নীরু
সাদা মন
সাদা মন
চোথাবাজ
আমি বিপ্লবী
সততার আলো সকাল সন্ধ্যা
এই নেরিকুত্তাকে বেন করা হোক। যার এত নিক
দিয়ে কাজ করত। কয়েক বছর পর জামাত
তার অরিজিন্যাল নামে ফিরে যায়।
জামায়াত কে নরম করতে একটি বিষয় নিয়ে চল্লিশ বছর চিল্লাতে হয়েছে, এটা জামায়াতের কম পাওনা নয়। নামটা যদি জামায়াত না হত, তারপরও মুক্তি মিলত না। অনেক ধন্যবাদ।
শ্রদ্ধেয় মাঝার১৩ ভাইয়ের সাথে সহমত পোষণ করছি!!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন