ফরহাদ মজহারের কন্ঠে সত্যের বিস্ফোরনে কুপোকাত ব্যা. আমিরুল ইসলাম চৌধুরীর নোংরা ব্যক্তি আক্রমন

লিখেছেন লিখেছেন হাসান ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৯:২১:৩৬ রাত



৭১ টিভির আজ রাত ৮ টার টকশোতে ফরহাদ মজহারের কন্ঠে সত্যের বিস্ফোরনে কুপোকাত হয়ে ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম চৌধুরী চরম অশোভণ, নোংরা ও ব্যক্তি আক্রমন করলেন!




চুম্বক অংশ

- স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সমাজতন্ত্র ছিল না, রাজনৈতিক হীন স্বার্থে এগুলো যোগ করা হয়েছে।

- ঘাতক দালাল কমিটি যুদ্ধাপরাধের যথার্থ বিচার চায়নি, একটি রাজনৈতিক শক্তির নির্মূল চেয়েছে। যা মোটেই সাংস্কৃতিক অবস্থান হতে পারে না, বরং পুরোপুরি রাজনৈতিক।

- পাকিস্থানের গঠণতন্ত্র তৈরির জন্য নির্বাচিত স্ব-ঘোষিতভাবে নিজেদের স্বাধীন বাংলাদেশে সংবিধান প্রণয়নকারী বানিয়েছেন।

- ভাষার যদি একটি রাজনৈতিক রুপ থাকতে পারে, তাহলে ধর্মেরও রাজনৈতিক অবস্থান খুবই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের নিজস্ব সংস্কৃতিতে ধর্মের অবস্থান অস্বীকার করা উপায় নেই। যেখানে গণতন্ত্র বলতেই সকল ধর্মের সমানাধিকার অর্থে ধর্মনিরপেক্ষ, সেখানে আলাদাভাবে ধর্মনিরপেক্ষ যোগ করার অর্থ দেশের সংখ্যাগরিষ্ট জনগণের বিশ্বাসকে আঘাত বা কটাক্ষ করা।

ফরহাদ মজহারের যৌক্তিক ও সাহসী বক্তব্যের কাছে মুনতাসির মামুন, ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম চৌধুরী ও উপস্থাপিকার মলিন মুখ-অসহায়ত্ব না দেখলে বুঝবেন না। সম্ভব হলে ভিডিও দেখতে পারেন।

শেষ পর্যায়ে গিয়ে মুনতাসির মামুন বলেই ফেললেন, মনে হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ করেই ভুল করেছিলাম। জানতে ইচ্ছে করছে মুনতাসির মামুন কোথায় মুক্তিযুদ্ধ করেছেন?

ব্যারিস্টার আমিরুল ইসলাম চৌধুরী ফরহাদ মজহারকে চরম ব্যক্তি আক্রমন করে বলেন, কবিদের কল্পনা শক্তি অকল্পনীয়। তবে কবিদের চিন্তা উন্নত হওয়া দরকার। এছাড়া তিনি ফরহাদ মহজারকে আক্রমন করে চরম অশোভণ কয়েকটি বিশেষণ বলেন।

বি. দ্র. কেউ পারলে ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।

বিষয়: বিবিধ

২৩২২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File