জামায়াতে আম্মাহ কি আসমান থেকে নাজিল হবে নাকি জমিন থেক গজাবে?
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ০২ ডিসেম্বর, ২০১৫, ১২:০৬:৫৪ রাত
জামায়াতে আম্মাহ কি আসমান থেকে নাজিল হবে নাকি জমিন থেকে গজাবে?
আল্লাহর জমিনে তাঁর দীন কায়েমের জন্য তিনি যুগে যুগে নবী রাসূল প্রেরণ করেছেন। যার ধারাবাহিকতায় আমাদের প্রিয় নবী মোহাম্মদ(সঃ) সর্ব শ্রেষ্ঠ এবং সর্ব শেষ। রাসূলুল্লাহ(সঃ) যে জামায়াত কায়েম করেছিলেন এবং আল্লাহর জমিনে আল্লাহর দীন কায়েম করে সর্ব শ্রেষ্ঠ নমুনা পেশ করেছিলেন সেরকম আল জামায়াত এযুগের দায়ী ইলাল্লাহদের পক্ষে হয়ত কায়েম করা সম্ভব হবে না কিন্তু তাই বলে আল জামায়াত বা জামায়াতে আম্মাহ কবে প্রতিষ্ঠিত হবে সেই আশায় চুপচাপ বসে থাকার সুযোগ আছে বলেও মনে হয়না। কারণ আল জামায়াত বা জামায়াতে আম্মাহর মাধ্যমে দীন কায়েম করার জন্য আর কোন নবী রাসূল দুনিয়া আসবেননা। আল্লাহর দীনকে তাঁর জমিনে কায়েম করার দায়িত্ব তাই শেষ নবী মোহাম্মদ (সঃ) এর উম্মতের।
আল্লাহর দীন কায়েমের জন্য যে জামায়াতের প্রয়োজন তাকে অবশ্যই জামায়াতে আম্মাহ হতে হবে কিন্তু প্রশ্ন হল সেই জামায়াত কি আসমান থেকে নাজিল হবে নাকি জমিন থেকে গজাবে?
দুনিয়ায় কোন নবীই আসমান থেকে নাজিল হয়নি বা জমিন ফুঁড়ে উঠেনি তাই জামায়াতে আম্মাহও আসমান থেকে নাজিল হবেনা বা জমিন ফুঁড়ে উঠার সম্ভাবনাও নাই। মজার ব্যাপার হল নবী রাসূলগণকেও আল্লাহ মানুষের মধ্য থেকেই নির্বাচিত করেছিলেন যদিও তিনি তাদের সেই উপযুগী করেই সৃষ্টি করেছিলেন এবং নিজের কুদরতে ত্বত্তাবধান করেছেন অথছ তাঁদের তথা সমাজের মানুষের কাছে তাছিল একান্তই গোপন।
নবী রাসূল গণ আল্লাহর পক্ষ থেকে মনোনীত হওয়ার পর তাঁরা আল্লাহর হুকুমে নিজেদেরকে আল্লাহর নবী বা রাসূল হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন এবং নবুয়তের প্রমাণ স্বরূপ আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রাপ্ত মুজেজা দেখিয়েছেন। বর্তমান জামানায় বা ভবিশ্বতে যাদেরকেই আল্লাহ রব্বুল আলামিন জামায়াতে আম্মাহর দায়িত্ব দিবেন তাদের পক্ষে কিন্তু নিজেদেরকে আল জামায়াত বা জামায়তে আম্মাহ বলে দাবী করার সুযোগ নাই। কারণ তাদের হাতে কোন মুজেজা নাই। এমতাবস্থায় আমরা আল জামায়াত বা জামায়াতে আম্মাহ চিনব কি করে?
জামায়াতে আম্মাহ যেহেতু আসমান থেকে নাজিল হবেনা, জমিন ফুড়েও উঠবেনা এমনকি বাজারে রেডিমেড কিনতেও পাওয়া যাবেনা তাই আমাদের করণীয় কি?
বর্তমান বিশ্বে অনেকগুলো জামায়াত কাজ করছে এবং নিজেদেরকে আল্লাহর প্রতিনিধী হিসেবেই পরিচয় দিচ্ছে যদিও সবার মধ্যেই কম বেশী দোষ ত্রুটি আছে। মানুষের সংগঠন হিসেবে দোষ ত্রুটি যে থাকবে সেটাই স্বাভাবিক কিন্তু দেখার বিষয় হল সে দোষ ত্রুটিগুলোকি ইচ্ছাকৃত নাকি অনিচ্ছাকৃত? যদি ইচ্ছাকৃত হয় তাহলে তারা যতই নিজেদেরকে আল্লাহর প্রতিনিধী দাবী করুকনা কেন আসলে তারা আল্লাহর প্রতিনিধি নয় বরং নিজেদের পেটের প্রতিনিধি। আল্লাহর কালামকে শস্তায় বিক্রি করার জন্য তাদের এই ধান্দাবাজি। কিন্তু যে জামায়াত খালেছ নিয়তে আল্লাহর দীন কায়েমের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যদিও তারাও ভুলের উর্ধ্বে নয় কিন্তু কেউ যখনই কুর'আন হাদীসের দলীল দিয়ে তাদের ভুল ধরিয়ে দেয় আর তারা কালবিলম্ব না করে তা মেনে নেয় সেই জামায়াতকে আল জামায়াত বা জামায়াতে আম্মাহ বলা না গেলেও অন্তত এতটুকু বলা যায় যে এ জামায়াতকেই হয়ত একদিন আল্লাহ জামায়াতে আম্মাহ হিসেবে কবুল করে নিবেন এবং তারা মানুষের মনে স্থান করে নিবে।
বর্তমান বিশ্বে যত গুলো জামায়াত প্রতিষ্ঠিত আছে তার মধ্যে দুটি জামায়াত ইতি মধ্যেই বিশ্বব্যাপি বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। সংগঠন দুটির নাম আলাদা হলেও কর্মসূচী এবং কর্মপদ্ধতি মোটামুটি এক ও অভিন্ন এমনকি পুরা দুনিয়া ব্যাপি বিস্তৃত। আধুনিক যুগে ইসলামী হুকুমত কায়েম করে তা পরিচালনার জন্য যত প্রকার উপায় উপকরণ দরকার তার অনেকগুলোই মোটামুটি ইতি মধ্যে তারা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। পুরা বিশ্বব্যাপি তারা এক নামে পরিচিত। বাতিল শক্তি সেই জামায়াত দয়ের ভয়ে কম্পমান না হলেও অন্তত সমীহ করে তা হোকনা তারা অমুসলিম বা ইসলামের ভেকধারী।
উল্লেখিত জামায়াত দয় যে মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে এবং সে কারণেই যে তারা বাতিলের এক নম্বর টার্গেটে পরিণত হয়েছে তা আমরা নিকট অতীতে এবং বর্তমানেও দেখতে পাচ্ছি। এটা উক্ত জামায়াত দ্বয়ের জামায়াতে আম্মায় পরিণত হওয়ার চুড়ান্ত টেস্ট কিনা জানিনা। তবে এতটুকু অন্তত বলতে পারি হাজার মাইলের দূরত্বে অবস্থান করার পরেও উভয় জামায়াত যে পরীক্ষার সম্মুখীন তাতে চলতি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারলে তারা যে জামায়াতে আম্মাহর পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
চুড়ান্ত ভাবে আল জামায়াত কবে প্রতিষ্ঠিত হবে সেই আশায় যদি আমরা হাত গুটিয়ে বসে থাকি আর আল জামায়াত প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগেই যদি আমার ডাক এসে যায় তাহলে আদালতে আখেরাতে আল্লাহর কাছে কি জবাব দিব? তাই প্রচলিত জামায়াত গুলোর মধ্যে যেটাকা নিজের কাছে জামায়াতে আম্মাহর নিকটবর্তি মনে হয় সেটাতে যোগ দিয়ে সংশ্লিষ্ট জামায়াতকে জামায়াতে আম্মাহয় পরিণত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা একান্ত কর্তব্য বলে মনে করি। আরেকটা কথা যেন সব সময় মনে রাখি, যে জামায়াতকে জামায়াতে আম্মাহয় পরিণত করার মিশনে অংশ নিয়েছিলাম কিন্তু কোন কারণে যদি মনে হয় সেই জামায়াতের পক্ষে জামায়াতে আম্মাহয় পরিণত হওয়া সম্ভব নয় তাহলে যেন কাল বিলম্ব না করে যে জামায়াতের পক্ষে জামায়াতে আম্মাহয় পরিণত হওয়া সম্ভব সেই জামায়াতে সামিল হই।
যারা নিজেরা কিছু না করে জামায়াতে আম্মাহর অপেক্ষায় আছেন তাদেরকে বলব, এভাবে বসে থাকলে জামায়াতে আম্মাহ এসে গেলেও তাকে খুজে পাবেন কিনা সন্দেহ আছে কারণ জামায়াতে আম্মাহর ঘোষণা কোন ঘোষক দিবেনা। তাই জামায়াতে আম্মাহর সন্ধান পেতে হলে অবশ্যই প্রচলিত জামায়াত গুলোর মধ্য থেকে যেটাকে সঠিক না হোক কমপক্ষে সত্যের কাছাকাছি মনে হবে সেটাতে অংশগ্রহণ করা জরুরী বলে অন্তত আমি বিশ্বাস করি। কারণ সেই জামায়াত যদি ভাগ্য ক্রমে জামায়াতে আম্মাহ হয়ে যায় তাহলে তো সোনায় সোহাগা আর না হলেও অন্তত জামায়াতে আম্মাহ ময়দানে এসেগেলে সেটাকে সহজেই চিনে নেয়া যাবে। আল্লাহ আমাদেরকে জামায়াতে আম্মাহ কায়েম করার তাওফিক দিন। আমীন।
বিষয়: বিবিধ
১৭৩৯ বার পঠিত, ১৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ওটা হয়তো কোন (রাজ)দরবারশরীফ থেকে বিতরণ করা হতে পারে!!
জাযাকাল্লাহ...
আললাহ আমাদের জামায়াতে আম্মাহ কায়েম করার সংগ্রামে সম্পৃক্ত করে দিন। যারা সেই অপেক্ষায় বসে আছে তাদেরকেও সত্যের পথে চলার তাওফিক দিন। আমিন।
ধন্যবাদ।
জাযাকাল্লাহ খায়ের
লিখাটি সুন্দর হয়েছে। এমন লিখা সময়ের দাবী অনুযায়ী হয়েছে।
আপনার বিশ্বাসটিকে সন্মান করি।
কিন্তু যা কিছু ফ্যাক্টস্, ফিগার ও ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা আমি পেয়েছি - তা বলছে - '''সঠিক না হোক কমপক্ষে সত্যের কাছাকাছি''' - এমন সংগঠনের সাথে আস্ট্রেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেলে - বাকি সংগঠনের লোকদেরকে বড় বেশী হীন, দূর্বল, ভুল ইত্যাদি মনে হয় এবং নিজেই 'ঠিক' এমন জেদ চেপে বসে।
সো আমার এই মূহুর্ত পয্যন্ত বরং এটাকে বেশী যথার্থ মনে হয় - একজন মুসলমান হিসাবে আমি ইসলামের জন্য কাজ করছে এমন সংগঠন সমূহকে সাধ্যমত সাহায্য সহযোগীতা করবো, তাদের ভাল চাইবো এবং সে সাথে তাদের কাছ হতে যা কিছু ইসলামিক্যালী ভাল তথা কোরান ও হাদীস অনুযায়ী শেখা যায় - তা শিখব - তাতে আখেরে আমি রিজিড থাকবোনা - এবং সত্য জামায়াত আসলে সহজেই জাম্প করতে পারবো - তথা একীভূত হব।
ইসলাম পারফেক্ট। সো ফলোয়ার হিসাবে আমি কোন সংগঠনের কিছু ভুল মেনে নিয়ে এক্সেপ্ট করার কোন স্কোপ আমি দেখি না। কে জানে আজকের এই কম্প্লেক্স ও ডিসিভটিভ দুনিয়ায় - ঐ একটি ভুল শির্কতুল্য ভুল ও হতে পারে।
আল্লাহ ভাল জানেন।
'সো আমার এই মূহুর্ত পয্যন্ত বরং এটাকে বেশী যথার্থ মনে হয় - একজন মুসলমান হিসাবে আমি ইসলামের জন্য কাজ করছে এমন সংগঠন সমূহকে সাধ্যমত সাহায্য সহযোগীতা করবো, তাদের ভাল চাইবো এবং সে সাথে তাদের কাছ হতে যা কিছু ইসলামিক্যালী ভাল তথা কোরান ও হাদীস অনুযায়ী শেখা যায় - তা শিখব - তাতে আখেরে আমি রিজিড থাকবোনা - এবং সত্য জামায়াত আসলে সহজেই জাম্প করতে পারবো - তথা একীভূত হব।'
আপনার যুক্তি মোতাবেক যদি সবাই সংগঠন ছেড়ে দেয় তাহলে দুনিয়ায় তো কোন সংগঠনই থাকবেনা।
আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে আমাদের প্রায় প্রিতটি আলোচনায় আল জামায়াতের কথা উঠে আসে। এই জামায়াতকেই যেন আলজামায়াতে পরিণত করা যায় সেই আলোচনাও করা হয়। এই জামায়াতকে আলজামায়াত করা না গেলে এবং আল জামায়াত এসে গেলে এই সংগঠনেরই সবচেয়ে বশী লোক সেই সংগঠনে যোগ দিবে ইনশা'আল্লাহ।
যারা সংগঠনের সাথে জড়িত নয় তাদের পক্ষে আল জামায়াত চেনা কঠিন হবে এমনকি ইচ্ছা থাকার পরেও অনেকের পক্ষে আলা জামায়াত চেনা সম্ভব নাও হতে পারে। কারণ যারা সংগঠন করে অভ্যস্ত নয় তারা সঠিকটা এসে গেলেও সন্দেহে ভুগবে।
আল্লা আমাদের জামায়াতকে আলজামায়াতে পরিণত করুণ অন্যথা আল জামায়াতের সাথে আমাদের সম্পৃক্ত করে দিন। আমীন।
ধন্যবাদ।
কিন্তু ভবিষ্যত কেন্দ্রিক কিংবা প্রেফেসী কেন্দ্রিক বিষয়সমূহের ক্ষেত্রে ইসলামিক ফ্যাক্টস্ সমূহ ভিন্ন ধারনাই দিচ্ছে।
যেমন রাসুলুল্লাহ সঃ এর দাজ্জালের কপালে 'কাফ ফা রা' কিংবা কাফির লিখাটি পড়তে পারার জন্য মুমিন হবার বিষয়ে এম্ফাসিস দেওয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে অক্ষরজ্ঞান সম্পন্ন কিংবা অক্ষরজ্ঞানহীন মানুষ উভয়ে তা পড়তে পারবে। যা স্যেকুলার এবং সেন্সুয়াল নলেজ এ কন্ট্রাডিক্ট করে।
আবার ব্যাবিলন হতে ইয়াহুদীরা ফিরে এসে তাওরাতের ডিকটেশান অনুযায়ী ইয়াহুদী রাষ্ট্র যেমন স্থাপন করেছিল সোলেমন টেম্পল ও বানিয়ে অপেক্ষা করছিল এই জন্য যে, যাতে তারা আপকামিং মসীহকে ওয়েলকাম করতে পারে। দূর্ভাগ্যজনক ভাবে এ্যাফোর্ট স্বত্তেও তারা ব্যার্থ হয়েছিল - কারন তারা বড় বেশী জামায়াত বদ্ধ হয়ে লিডারশীপ নির্ভর হয়ে পড়েছিল। একই কথা ইয়াতরিব (মদীনা)র ইয়াহুদীদের ক্ষেত্রেও বলা যায়। তারা অনেক পরিশ্রম করে ইয়াতরিব এ অপেক্ষা করছিল মোহাম্মদ সঃ এর জন্য। কিন্তু লিডারশীপ ও সাংগঠনিক (গোত্রীয়) নির্ভরতা তাদেরকে সত্যিকারের সময়ে এক্সেপ্ট করতে দেয়নি কিংবা বলা যায় ব্যার্থ হয়েছে। কারন ইয়াহুদী ধর্ম অপেক্ষা গোত্র প্রায়োরিটি পেয়ে গিয়েছিল। আজকের সময়ে আমরা সিমিলার প্যাটার্ন দেখতে পাই ইসলামের বিভিন্ন সংগঠন ও মতের মধ্যে। সবাই তার সংগঠনকে কিংবা মতকে কিংবা লিডারশীপকে এমনভাবে ডিফেন্ড করেন - ঠিক সেভাবে ইসলাম কিংবা কোরান কিংবা নবী মোহাম্মদ সঃ কে ডিফেন্ড করছেন না। তারা সম্পর্ক চিহ্ন করে দেন শুধু মাত্র সাংগঠনিক কোন বিষয়ে দ্বিমতের জন্য। সো একটা সম্ভাবনা কি থাকে না প্রয়োজনের সময়ে এই মানুষগুলো ই বরং রিজিড হয়ে যাবে, তারা নড়তে চাইবেনা - আনটিল অর আনলেস তাদের লিডারশীপ তা করতে মতামত দেন। যেখানে আজকের লিডারশীপ শত ব্যস্ততার কারনে কিংবা আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক কারনে কিংবা সময়ের অভাবে কিংবা অতি দ্রুতলয়ে পরিবর্তনশীল বিশ্বের কারনে কিংবা একের পর এক দ্রুত ঘটমান ঘটনাসমূহের কারনে - ইসলামের সাথে সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়েই আর সেভাবে অর্ন্তচক্ষুর ব্যবহার করতে পারছেন না।
ব্যাক্তিগতভাবে আমি মনে করিনা পৃথিবীর সব মুসলিম - সংগঠন করা ছেড়ে দেবেন কিংবা আমি তা করা হোক অমন মতামত দিচ্ছি না। আমি সিম্পলী বলতে চাইছি (১) সত্য জামায়াত চেনার জন্য এটা ম্যান্ডেটরী কোন কন্ডিশান হতে পারে না (২) সংগঠন করা ভাইবোনরা 'অহী-বিহিন আজকের লিডারশীপ' এর প্রতি অন্ধ আনুগত্য না করলেই সম্ভব আগামীর সেই সংগঠনকে চেনা ও জানা।
আশা করি আমার আন্ডারস্ট্যান্ডিং এ ভুল থাকলে ফ্যাক্টসচুয়ালী শোধরে দেবেন এবং কোন রেফারেন্সকে ভুল ভাবে নিবেন না।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুণ এবং আলজামায়াতে শরিক হওয়ার তাওফিক দিন। আমিন।
মন্তব্য করতে লগইন করুন