ফিরে এস হে অবিশ্বাসী বন্ধুরাঃ আলোর দিকে, মুক্তির পথে
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ১১ আগস্ট, ২০১৫, ০১:৩২:৪৭ রাত
অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে ব্লগার পরিচয় দানকারী নাস্তিক শাহাবাগী 'নীলয় নীল' নিজের লিভ টুগেদার পার্টনার আশামণির লালসার শিকার।
যুগে যুগে নাস্তিকদের শেষ পরিণতি এমনটাই হয়। কারণ ওরা সব কিছু পারে কিন্তু নিজেদের মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠিত করতে পারনে। তাই সাময়িক সময়ের জন্য লম্ফ ঝম্ফ করে অবিশ্বাসের আগুণ জ্বালিয়ে পাখনা গজান উই পোকার মত নিজেরাই এসে নিজেদের জ্বলন্ত অগ্নী কুণ্ডের মধ্যে পরে আত্মহুতি দেয়, আর তখন তার সাথীরা দোষ দেয় বিশ্বাসীদের!
ধর্ম বিদ্ধেসী যেই নাস্তিকেরা আজ বিশ্বাসীদের দোষ দিচ্ছে, ঘটনা চক্রে যদি আর একজন নিজেদের অবিশ্বাসের আগুনে জ্বলে পুরে ছারখার হয় তখনও তার সাথীরা বিশ্বাসীদেরই দোষ দিবে!
এরা নিজেদের মরণ নিজেরাই ডেকে আনে। মরেও নিজেদের লোকদেরই হাতে কিন্তু দোষ দেয় অন্যের!
আর দিবেই বা না কেন এরা তো আপণ পরই চেনেনা। বিশ্বাসীরাই বরং এদের আপন, কারণ বিশ্বাসীরা চায় এরা ভুল পথ থেকে সঠিক পথে ফিরে আসুক যেমনি শিক্ষকরা চান তাদের ছাত্র ছাত্রীরা অশিক্ষার অভিশাপ থেকে মুক্ত হয়ে শিক্ষার আলোতে আলোকিত হোক।
হে নাস্তিক অবিশ্বাসী বিপথগামী বন্ধুরা তোমাদের সাথে বিশ্বাসীদের কোন শত্রুতা নাই। তারা চায় তোমরা অন্ধকারের পথ ছেড়ে আলোয় ফিরে আস। তারা চায় তোমরা নিজেদের জ্বালান অগ্নী শিখায় ঝাপ না দিয়ে আগুণকে নির্বাপিত করে শান্তির সমাজ প্রিতিষ্ঠিত কর। তোমরাও সমাজের শান্তিপূর্ণ বিশ্বাসী মানুষের কাতারে সামিল হও।
তোমরা যে ভুল পথে হাটছ তা তোমাদের কাছে ভালো মনে হলে এবং বিশ্বাসীদের কথা অপছন্দ হলে অন্তুত নিজেদের পিতামাতার কাছে প্রশ্ন করে দেখ তারা কি উত্তর দেয়? আমাদের বিশ্বাস যে তোমাদের পিতামাতাও বিশ্বাসীদের মত একই উত্তর দিবেন।
অতএব, হে অবিশ্বাসী বন্ধুরা তোমাদের প্রতি উদাত্ত আহবান, প্লিজ ফিরে এস আলোর দিকে মুক্তির পথে। দুনিয়া পাবে অনাবিল শান্তি আর আখেরাতে রয়েছে তোমাদের জন্য মুক্তির গ্যারান্টি।
বিষয়: বিবিধ
১৮০০ বার পঠিত, ৩৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
---একমত... ধন্যবাদ
আমাদের কাজ আমাদের করেই যেতে হবে। ইসলামের সুমহান দাওয়াত সবার কাছেই তুলে ধরা আমাদের দায়িত্ব।
ধন্যবাদ।
মাইয়ারা এই দল গুলো করেনা, একবার ঢুকিলে বার হইবার রাস্তা পায়না। দলের নেতারা বিয়ে করেনা, দলীয় তরুনী কর্মীদের ব্যবহার করে। নিচের সারির নেতারা রাস্তার টোকাই খোঁজ কইরা বলাৎকার কইরা দিন পার করে। তাদের কেন্দ্রিয় নেতা 'আবুল হাশেম' বাসদের অফিসেই তাদের অফিস বয়কে বলাৎকার করিয়া রক্তাক্ত করিয়া ধরা খাইয়া গন পিটুনি খাইল। অফিস বয়কে আগেও নেতারা বলাৎকার করিত কিন্তু আবুল হাশেমের সাইজ ছিল ডবল এক্সেল। সমস্যা হবেই! সমস্যা হইয়াছে।
নিলয় মাইটারে একাই ভোগ করিতে আলাদা করিয়া নিয়া গিয়াছিল, এটাই তার দোষ। তাহা ছাড়া সে চরম হিন্দু বিদ্ধেষী ছিল। হিন্দু ধর্মের বিরুদ্ধেই বেশী লিখত।
অপি বাইদান তার লেখা থেইকাই কাট এন্ড পেষ্ট মারিয়া এখানে ব্লগ লিখিত। এক জন কইল, বেটাও একজন পুরুষ ও রাস্তার টোকাই বলাৎকার করার নেশা আছে। আমি কিন্তু কথাডা বিশ্বাস করিনাই।
আমার এক ক্লাসমেট একজন দীনদার মেয়েকে ফাসাতে গিয়ে নিজেই ফেঁসে গেছে। সে এখন কেবল বদল করে মুসলিম হয়েছে। মাশা'আল্লাহ মুখে বড় মাপের দাড়িও রেখেছে। তবে তার কন্সেপ্ট এখনও পুরাপুরি ক্লিয়ার হয়েছে বলে মনে হয়না। তবে বাম ছেড়ে ইসলাম পন্থী হয়েছে।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
এই পোস্ট দেখি ইসলাম বিদ্বেষী সামুতেও দিছেন জারীর (ওরফে অগ্নিবীণা!) ভাই ।
ব্লগার নৈশ শিকারীও (একই ব্লগের ভাই বেরাদর)দেখি সহমত জানিয়েছে !
সামুর খাস ব্লগাররা আসার আগেই পালান । ঐ গুলি আসলে তো ঘেউ ঘেউ শুরু করে দেবে।
'অগ্নিবীণা'কে আমি ব্যক্তিগত ভাবে চিনিনা। তবে তাকে সাধুবাদ জানাই।
আমার কোন লেখা যদি কারো পছন্দ হয় এবং অপরিবর্তিত অবস্থায় (বানান সংশোধনের যোগ্য) নিজের নামে যে কোন জায়গায় পোস্ট করতে চায় তাতে আমার কোন আপত্তি নাই। বরং এমনটা কেউ করলে তাকে সাধুবাদই জানাব। ইতিমধ্যে অনেকের পোস্টে গিয়ে পজেটিভ মন্তব্যও করেছি।
ধন্যবাদ।
ভাইয়া কেউ আপনার আহবানে সাড়া দিক বা দিক আপনি উত্তম কাজ করেছেন ভাইয়া ।
জাজাকাল্লাহ খায়ের ভাইয়া ।
কে দাওয়াত কবুল করবে আর কে কবুল করবেনা সেটা দেখার দায়িত্ব আমাদের না। আমাদের কাজ হল উত্তম কথার মাধ্যমে মানুষের কাছে আল্লাহর দীনের দাওয়াত পেশ করে।
ধন্যবাদ আপু, ভালো থেক।
ধন্যবাদ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন