ঈদের দিনে প্রিয় খাবার! আর তা যদি হয় নিজের তৈরী! উহ! মজাই আলাদা।

লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ১৯ জুলাই, ২০১৫, ০৫:২৩:২৩ বিকাল

ঈদের দিনে প্রিয় খাবার! আর তা যদি হয় নিজের হাতে তৈরী! উহ! মজাই আলাদা। আর একটু খাব নাকি?



(রান্নার ধারাবাহিক ছবি একদম নিচে)

ভোজন রসিক আর পেটুক হিসেবে নাম ডাক সেই ছোট বেলা থেকেই। মরহুমা দাদীর (আল্লাহ্‌ তার প্রতি রহম করুন) কল্যাণে প্রায় সকল মজাদার এবং উপাদেয় খাবারই নছিবে জুটেছে। মাঝে মধ্যে মনপুত খাবার না পেলে মায়ের সাথে বেশ ক্যাচাল লেগে যেত। ক্ষোবের সাথে মা বলতেন, রাজা বাদশাহের মুখ নিয়ে গরিবের ঘরে জন্মেছি! দাদি বলতেন বাপ দাদার গরীব হতে পারে কিন্তু ওর নানা তো আর গরিব না তাছাড়া দাদার পয়সা না থাকলেও ওরা বার ভূঁইয়ার বংশ ধর। ঈসা খাঁ ওদের পর দাদা। আমি বলতাম দেখে নিও মা, গরিবের পোলা বলে অবহেলা করনা, বেচে থাকলে ইনশা’আল্লাহ সারা জীবন রাজা বাদশাহের খাবারই খাব।

মা-বাবা, দাদা-দাদী, নানা-নানী আজ কেউ বেচে নাই। আল্লাহ্‌ তাদের প্রতি রহম করুন এবং জান্নাতে তাদের জন্য উত্তম খাবারের ব্যাবস্থা করুন, যেমনটা দুনিয়ায় তারা আমার জন্য করেছেন বরং তার চেয়েও বেশুমার উত্তম।

বয়স যখন মাত্র বছর দশেক তখন একদিন বাজারে গিয়ে হাক ডাক শুনে এক হোটেলে গিয়ে বিকেলের নাস্তা করতে বসলাম। নাস্তার মেনুতে মুগলাই পরোটা! মানে মোগল বাদশাহরা যে পরোটা খেতেন সেই পরোটার! রাজা বাদশাহদের খাবার সামনে পেয়েও খাবনা এমন বেউকুফি করার প্রশ্নই ওঠেনা। খেলাম, পেট ভরে খেয়ে তৃপ্তির ঢেকুর নিলাম।

এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে ঢাকায় এসে কিছু দিন ছিলাম পুরাণ ঢাকায়। ও মা! হোটেল গুলোতে সব মোগল স্টাইলের বাদশাহী খাবার। তবে সব চেয়ে মজা পেয়েছি বাখরখানি আর হাজীর বিরিয়ানি খেয়ে। মাকে চিঠি লিখে জানিয়েছিলাম, ‘মা, তোমার ছেলে গরিব হলেও এখন রাজা বাদশাহদের খাবারই খায়’। চিঠি পড়ে মা যে বেজায় খুশি হয়েছিলেন তা আর বলার অপেক্ষা রাখেনা।

ভাগ্যের টানে আর রিজিকের সন্ধানে দেশ ছেড়ে বিদেশে পাড়ি জমাতে হয়েছিল সেই ১৯৯৯তেই। মনে মনে ভাবলাম বিদেশে বিভুয়ে কে খাওয়াবে আমাকে বাদশাহী খাবার। কিন্তু আমার ‘রব’ প্রবাসেও যে আমার জন্য বাদশাহী খাবারের ব্যবস্থা করে রেখেছেন তা কে জানত?

রিয়াদের সিটি সেন্টারে অবস্থিত দিল্লি দরবারে গিয়ে খেলাম শাহী বিরিয়ানি, আলহামদুলিল্লাহ। নছিবে থাকলে গরিবের সন্তান হয়েও যে বাদশাহী খাবার খাওয়া যায় তা ভাবতেই মহান রবের তরে মাথা অবনত হয়ে আসে।

হঠাৎ একদিন না বলেই বস রিয়াদ থেকে জেদ্দায় বদলি করে দিল! মনে মনে প্রমাদ গুনলাম, ‘ভাগ্য থেকে বুঝি বাদশাহী খাবার বিদায় নিল’। কিন্তু কে জানত মনিব আমার তাঁর গোলামের জন্য শাহী বিরিয়ানির চেয়েও সুস্বাধু হায়দারাবাদের নেজামী বিরিয়ানির ব্যবস্থা করে রেখেছেন?

দিনে দিনে সাত দিন অর্থাৎ সপ্তাহ ঘুড়তেই একদিন রুমে বসে সেই বেহেস্তি খাবারের সুঘ্রাণ পেলাম। নাসিকা রন্দ্রের উশখুশ আর পেটের মোচড়ে যখন আমি দিসে হারা ঠিক তখনই কেউ যেন এসে আমার দড়জার কড়া নাড়ল। দড়জা খুলতে দেখি জুনিয়র কলিগ আব্দুল জলিল একটা ট্রে হাতে দাড়িয়ে! ঢাকনা খুলে দেখি ও মা একে বারে হায়দারাবাদী বিরিয়ানি। কিসের কার্টেসি? সোঁ মেরে আব্দুল জলিলের হাত থেকে প্লেটটা নিয়ে টেবিলে বসেই গাপুস গুপুস করে সব শেষ করে দিলাম। সেদিন আব্দুল জলিল কি ভেবেছিল তা জানিনা তবে তার পর থেকে প্রতি বৃহস্পতিবারই সে বিরিয়ানি নিয়ে হাজির হত আর আমিও পরম আনন্দে খেতাম আর তার জন্য দুয়া করতাম।

ভাগ্যে সেই বিরিয়ানি আর বেশী দিন জোটেনি। বেতন ভাতা নিয়ে কোম্পানীর সাথে বনিবনাত না হওয়ায় সে একেবারেই বিদায় নিয়ে চলে গেছে তার নিজের দেশ ইন্ডিয়া। আব্দুল জলিল আই মিস ইউ।

কিছুদিন পরে আমিও বদলি হয়ে দাম্মামে চলে যাই। গত বছরটা দাম্মাম, জেদ্দা, রিয়াদ, ঢাকার মধ্যে দৌড়া দৌড়ি করেই কেটে যায় ফলে কিসের বিরিয়ানি আর কিসের কি হোটেলের খাবার খেয়েই কোন রকম জীবন কাটিয়েছি।

নতুন প্রজেক্টের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিয়ে এবার চলে এসেছি হাইলে। একটা ফার্নিসড এপার্টমেন্টে উঠেছি। সাথে ভারতীয় একজন ইঞ্জিনিয়ার। আমি তো জেমন তেমন সে সোবহান আল্লাহ্‌ প্লেট ধুয়েও খাওয়ার পাত্র নয়।

এভাবে আর কয়দিন চলে তাই ওকে পাম্প পট্টি দিয়ে রাজি করলাম। যেমন কথা তেমন কাজ। শুরু হল রান্না বান্না। আলু ভত্তা, বেগুন ভাজা, ডালের চচ্চরি, না মোটামুটি খারাপ হয়না। ভাত গলে যায় বলে রুটিই আসল ভরসা। উইক এন্ডে তুর্কি, আফগানি আর বাঙ্গালী রেস্তরাতো আছেই।

বাঙ্গালী বিরিয়ানি খেতে গিয়ে মনে পরে গেল ইন্ডিয়ান আব্দুল জলিলের সেই বিরিয়ানির কথা। তখন আফসোস হতে লাগল কেন যে হায়দারাবাদী বিরিয়ানি পাকান শিখে রাখলাম না কেন?

ভাবলাম চেষ্টা করলে হয়না এমন কোন কাজ নাই তাই পাক না করলে কি হয়েছে খেয়েছি না? যেমনি ভাবনা অমনি কাজ। শুরু করে দিলাম বিরিয়ানি পাক। না, মাশা’আল্লাহ একটু ল্যাটরপ্যাটর হয়েছে বটে তবে খেতে খারাপ লাগে নি।

ওস্তাদ ছাড়াই নিজস্ব স্টাইলে আমি এখন হায়দারাবাদী বাংলা বিরিয়ানির স্পেশাল কুক।



গরু, খাসি, মুরগী যাই হোক দেড় কেজি।



বাসমতী চাল ১কেজি, পিয়াজঃ ৫০০গ্রাম, মেহেরান বিরিয়ানির গুড়া মশলাঃ ৫০ গ্রাম, আদা রসুন বাটা বাটাঃ ৫০গ্রাম করে, বাতাবি লেবু, আলু, টমেটোঃ ২টা করে, দারু চিনি, এলাচি, লবঙ্গ, জিরা, তেজপাতাঃ ১০গ্রাম করে, আলু বুখারা, কাজু বাদাম, কিচমিচঃ ১০০ গ্রাম করে, জাফরান কয়েক রেণু। তেল/ঘী/বাটার ওয়েল, লবনঃ পরিমাণ মত, ধনে পাতাঃ ১০০গ্রাম, কাঁচা মরিচ ৫/৭টা, টক দধি ২৫০গ্রাম।



চাল, কাজু বাদাম, কিচমিচ, জিরা, দারু চিনি, লবঙ্গ বাদে মাংস সহ উপরোক্ত সকল উপকরণের মাখানো মিক্স।



চালের সাথে জিরা, দারুচিনি, তেজপাতা, লবঙ্গ এবং কিচমিচ মিশিয়ে আধা সেদ্ধ করতে হবে।



আধা সেদ্ধ চালের সাথে কাজু বাদাম মিক্স করে নিতে হবে।



মশলা মাখান মাংস পূর্ণ মাত্রায় জ্বলন্ত চুলার উপর বসিয়ে দিতে হবে।



কাল বিলম্ব না করে পানি ঝড়া আধা সেদ্ধ চাল মাংসের পাতিলায় লেয়ার আকারে ছিটিয়ে দিতে হবে।



এক তৃতীয়াংশ সেদ্ধ চালের উপরে পেয়াজ ভাজা ও ধনে পাতার এক তৃতীয়াংশ ছিটিয়ে দিতে হবে।



বাকী চালের অর্ধেকটা একই ভাবে ছিটিয়ে লেয়ার তৈরী করতে হবে।



পুনরায় ধনে পাতা ও পেয়াজের ফোড়ন ছিটিয়ে দিতে হবে।



এবার অবশিষ্ট চালের সাথে তেল/ঘী মিশিয়ে নিতে হবে।



তেল/ঘী মেশান চালের শেষ লেয়ারের উপর বাকী পিয়াজ ফোঁড়ন ও ধনে পাতা ছিটিয়ে দিতে হবে।





এবার ঢাকনা দিয়ে এয়ার টাইট করার জন্য ঢাকনার উপরে ভারি কিছু রেখে দিতে হবে, এয়ারটাইট ঢাকনা হলে ভারি বস্তু রাখার দরকার নাই।



হালকা জ্বালে ৪০/৪৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। চুলার আগুণ বার্নার এবং হাড়ির মাঝা মাঝি থেকবে এবং হাড়িকে স্পর্শ করবে না। হাড়ির মাঝ বরাবর শুধু তাপ লাগবে।



৪০/৪৫ মি্নিট পরে চুলা বন্ধ করে ঢাকনা না খুলেই আরও ৪০/৪৫ মিনিট রেখে দিতে হবে।

এবার ঢাকনা খুলুন দেখবেন কিছু একটা হয়ে গেছে। মন চাইলে খেতে পারেন আর না চাইলে টেস্ট করার জন্য আমাকে ডাকতে পারেন। তবে আমাকে ডাকলে কিন্তু পরিমাণ ডাবল করতে হবে। কারণ যে পরিমাণের রেসিপি দিলাম এটা শুধু আমার একার জন্য। সাধারণ পাব্লিক হলে ৬/৭জন এবং আপুরা হলে ৯/১০ জন খেতে পারবে।

রেসিপি একান্তই নিজস্ব, তাই কোন গড়বড় হলে লেখক দায়ি থাকবেনা আর অপচয় হওয়া সময়ের মূল্য ও উপকরণের পয়সা ফেরত দিতেও বাধ্য থাকবেনা।

ধন্যবাদ, সবাইকে ঈদ মুবারক।

বিঃদ্রঃ কয়েক জন সম্মানিত ব্লগারের উপদেশে প্রিয় খাবার প্রিতিযোগিতার জন্য লেখাটা শুরু করেছিলাম কিন্তু লেখা শেষ না হতেই সময় ফুরিয়ে গেলে আর পোস্ট করা হয়নি।

বিষয়: বিবিধ

৩৭৯০ বার পঠিত, ৭৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

330652
১৯ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৩৪
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : এতদিন পর প্রকাশ করলেন!! ! যাক অনুরোধেও এত ভালো লেখা হতে পারে জানতে পারলাম! !!!

রান্না শিখাও হয়ে গেলো। ভবিষ্যৎ এর জন্য প্রয়োজন হবে বলে বিশ্বাস।
১৯ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৪০
272887
আবু জারীর লিখেছেন : যেদিন প্রতিযোগিতার শেষ সময় জানতে চেয়েছিলাম সেদিনকার লেখা। সময় শেষ হয়ে যাওয়ায় পোস্ট করা হয়নি তাছাড়া আমার ল্যাপ্টপে ব্লগ একেবারে শ্লো হয়ে গিয়েছিল বিধায় ছবি গুলো এড করা সম্ভব ছিলনা। যথা সময়ে আপনাদের উপদেশ গ্রহণ করতে পারিনি বলে দুঃখিত।
ধন্যবাদ। ঈদ মুবারক।
330656
১৯ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩৩
সুশীল লিখেছেন : খাইতে মুঞ্চায় রে ভাই, দাওয়াত কই?
১৯ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৫৯
272892
আবু জারীর লিখেছেন : ঝটপট বানিয়ে ফেলুন আর পারাপড়শিকে দাওয়াত দিন।
330660
১৯ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩০
আফরা লিখেছেন : এত ঝামেলা করে খাবার পেটুকরাই খাবে ।আমি ও একটু খাব ভাইয়া যদি রান্না করে দাওয়াত দেন ।
১৯ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
272893
আবু জারীর লিখেছেন : তোমাকে এত কষ্ট করতে হবে কেন। তুমি আদরের বোন না?

তোমাকে হররোজ দাওয়াত।
330662
১৯ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩২
শেখের পোলা লিখেছেন : জারীর ভাই, খাসা হয়েছে বটে,তবে বাতাবি লেবু কোথায় দিলেন৷ এটাতো কখনও কোন বিরিয়ানীর রেসিপিতে দেখিনি৷ আর আসুন আমি আর একটু সাহায্য করি৷হাল্কা আঁচে রাখাকে দমে দেওয়া বলে৷ ঐ সময় যদি পাতিলের তলা পাতলা হয় তবে পোড়া লাগার ভয় থাকে, সে ক্ষেত্রে পাতিলের নীচে চুলার উপর একটা তাওয়া দিয়ে নিলে আর পোড়া লাগবে না৷ ঈদ মুবারক৷
১৯ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৮
272894
আবু জারীর লিখেছেন : মাংস মাখানর সময় বাতাবি লেবুর রস দিতে হবে।

পাতিলায় যদি আগুণ টাচ না করে তাহলে আমি যে সময় দিয়েছি তাতে নিচে পোড়া লাগবেনা। এখন ননস্টিকি কুকার বের হয়েছে। পাতিলার নিচে তাওয়া দিলে নিশ্চিন্তে একটা ঘুম দিয়ে নিলেও পোড়া লাগবেনা।
ধন্যবাদ।
330671
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:০৮
আবু জান্নাত লিখেছেন : দারুন রিসিপি, কিন্তু এত সময় দিয়ে বানিয়ে খাওয়ার সময় কোথায়! দেখি ছুটিতে দেশে গেলে গিন্নির সহায়তার পারা যায় কিনা চেষ্টা করে দেখবো।
ঈদ মোবারাক, সুন্দর পোষ্টটির জন্য শুকরিয়া।
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:১৮
272899
আবু জারীর লিখেছেন : আমরা দুজন মিলে প্রতি বৃহষ্পতিবার বানানোর চেষ্টা করি। আপনাকে দাওয়াত রইল।

গিন্নিকে নিয়ে চেষ্টা করতে যাবেন না ভুলেও। পাছে বিরিয়ানির পরিবর্তে অন্য দিকে খেয়াল চলে যেতে পারে। প্রবাসীদের বিশ্বাস নাই।

সেরকমটা হলে বিরিয়ানি ছ্যারতব্যারত হয়ে যাবে আখেরে সারাজীবন গিন্নীর খোটা শুনতে হবে।

ভাই অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।
330672
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:০৯
আবু জান্নাত লিখেছেন :
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:১৯
272900
আবু জারীর লিখেছেন : ইউ আর মোষ্ট ওয়েল কাম।
330675
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:৩১
চোথাবাজ লিখেছেন : সুশীল লিখেছেন : খাইতে মুঞ্চায় রে ভাই, দাওয়াত কই?
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:৪০
272901
আবু জারীর লিখেছেন : আপনি দেশ বিদেশ ঘুরে যেভাবে খাচ্ছেন দাচ্ছেন তাতে বাংলা বিরিয়ানি খেয়ে কি মজা পাবেন? তার পরেও যখন দাওয়াত চেয়েছেন তাই একদিন চলেই আসুন না?
330683
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:১২
মোঃ ওহিদুল ইসলাম লিখেছেন : দারুণ রেঁধেছেন ভাই। লিখেছেনও দারুণ বটে। প্রিয়তে নিলাম। তাক্বাব্বাল আল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:২২
272902
আবু জারীর লিখেছেন : তাক্বাব্বাল আল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম।
আপনাকে আগেই ব্লক করা দরকার ছিল। রান্নার বিষয়ে প্যাটেন্ট চিরিতে আপনি যে ভদ্রতার পরিচয় দিবেন তা ভুলে গিয়েছিলাম।

যাক তার পরেও প্রাক্টিস করে সফল হলেই কেবল আমার লেখা স্বার্থক হবে।

ঈদ মুবারক।
330690
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৬
রক্তলাল লিখেছেন : এক কেজি চাইল আফনে খেয়ে ফেলেন?
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৩৭
272971
আবু জারীর লিখেছেন : হ্যা খাই। কোন সমস্যা? তবে একবারে না।
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৬:১৫
272981
রক্তলাল লিখেছেন : সমস্যা মানে? আপনি কি খাবেন তাতে আমার কি সমস্যা।

২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:২০
272988
রক্তলাল লিখেছেন : আইচ্ছা। আপনার চেহারাতে অবশ্য এত খাদক মনে হয়না Happy
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:২৬
272990
আবু জারীর লিখেছেন : ডোন্ট মাইন্ড! বাচ্চাদের মত উত্তর দিয়েছি।
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:২৯
272991
আবু জারীর লিখেছেন : চেহারটা ২১ বছরের পুরাণ।
তাছাড়া দুইটা অমিল আছে। কম্পিটিশানে খেলে স্বাভাবিকের চেয়ে চার গুণ খেতে পারি। আর দেখতে সভ্য শান্ত লেজ বিশিষ্ট মনে হলেও আমার ভিতরে যথেষ্ট ছেলে মানুষী আছে। যে কোন মানুষের সাথেই একটু হালকা কথা না বললে পেট ভরে না।
ধন্যবাদ।
১০
330695
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৫৬
চাটিগাঁ থেকে বাহার লিখেছেন : বুঝতে পারছি দেশে আসলে আপনাকে বাসায় দাওয়াত করতে হবে আপনার রান্না খাওয়ার জন্য।
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৩৯
272972
আবু জারীর লিখেছেন : বাসায় দাওয়াত করলে তোব দ্দার বৌর হাতের রান্না খেতে মন চাইবে। বরং আমার হাতের রান্না খেতে হলে আমার বাসায় আসতে হবে। আপনাকে অগ্রিম দাওয়াত দিলাম।
১১
330697
১৯ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:৫৯
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : দেখেই পেট কি যেন বলতেছে ,ওহ বুঝেছে খেতে চাচ্ছে !!
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৩৯
272973
আবু জারীর লিখেছেন : দাওয়াত রইল। কামিং উইক এন্ডে আবার হবে ইনশা'আল্লাহ।
১২
330708
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:১৪
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : ভাইজান, পড়তে পড়তে মুখে কোন সময় পানি চলে এসেছে নিজের অজান্তেই। এর জন্য কে দায়ি থাকিবে
জাতি জানতে চায়।
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৪১
272974
আবু জারীর লিখেছেন : যার যার নিজের বৌ আর অবিবাহিতদের আল্লাহর কাছে দুয়া করতে হবে যাতে দোষ দেয়ার মত কাউকে খুজে পাওয়া যায়।
২০ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৪০
273023
আবু তাহের মিয়াজী লিখেছেন : হা হা হাTongue
১৩
330710
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:২৭
আবূসামীহা লিখেছেন : ভালই রান্না শিখেছেন, মাশা'আল্লাহ|
কিন্তু বাতাবী লেবু [মানে বাংলাদেশী জাম্বুরা/শন্তারা] কীভাবে বিরিয়ানীতে দেয়? Eat
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৪৫
272975
আবু জারীর লিখেছেন : ভালো আর শিখলাম কই? লেবু বা কাগজি লেবুর জায়গায় বাতাবী লেবু লিখে সব কিছু তাল গোল পাকিয়ে ফেলেছি।
ধন্যবাদ বদ্দা। ঈদ মুবারক।
১৪
330714
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:৪৯
এনাম বিন আব্দুল হাই লিখেছেন : এত রসালো খাবারের রেসিপি ও ছবি দেখে লোভ হচ্ছে যে।
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৪৬
272976
আবু জারীর লিখেছেন : দাওয়াত রইল। যখন যেখানে থাকি এসে পরুন।
ধন্যবাদ। ঈদ মুবারক।
১৫
330728
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০২:০৬
সুশীল লিখেছেন : চোথাবাজ লিখেছেন : সুশীল লিখেছেন : খাইতে মুঞ্চায় রে ভাই, দাওয়াত কই?
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৪৭
272977
আবু জারীর লিখেছেন : দাওয়াত আবার দেয়া লাগে নাকি। দরজা খোলা, এসে পরলেই ঝটপট হয়ে যাবে রান্না।
১৬
330744
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৩:৩৮
বাকপ্রবাস লিখেছেন : ছবি দেখেই বুঝা যাচ্ছে খুব মজাদার হবে, রেসিপি ছবি সহ পাওয়াতে ভাল হলো, চেষ্টা করা যাবে, এখনো এমন রিস্ক নিনাই, হালকা পাতটা এটা সেটা ফান করে করার চেষ্টা করি, বাট এটা করাতে হবে ভাবছি
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৪৮
272978
আবু জারীর লিখেছেন : করে ফেলুন তবে সাবধান! বিবিদের একবার রান্না করে খাওয়ালে বারবার খাওয়াতে হবে।
১৭
330750
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৪৫
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : ইশ যদি কাছাকাছি থাকতাম তাহলে অনেক খাওয়া যেত।
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৪:৫৭
272979
আবু জারীর লিখেছেন : এজন্যইতো স্বচিত্র রেসিপি দিয়ে দিলাম। একটু কষ্ট করে ট্রাই করলেই ২/৪ বারে পার্ফেক্ট হয়ে যাবে।
১৮
330751
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৮:৫১
দ্য স্লেভ লিখেছেন : ওরে ভাই,এ তো রান্না নয় যেন সমুদ্র জয়....তার চাইতে দাওয়াত খাওয়াই ভালো....দেখেই কিন্তু সর্বনাশ হয়ে যাচ্ছে...
২০ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:২৭
273018
আবু জারীর লিখেছেন : এমনিতে কি আর হাজির বিরিয়ানি খেতে লোকে লাইন দেয়?

আপনার দই মিষ্টির রেসিপিও কিন্তু বেশ মজাদার।

হ্যা দাওয়াত খাওয়াই ভালো তবে নিত্ত দাওয়াত পাওয়াতো দায় সে ক্ষেত্রে বিকল্প চিন্তা করা যায়।

পুটির মাকে বলতে হবে রান্না কর আর দাওয়াত দাও।

ধন্যবাদ। ঈদ মুবারক।
২১ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:০৯
273264
দ্য স্লেভ লিখেছেন : পুটির মাকে নিয়েই আপনার বাড়ি আসব.....আবার পুটির মা লোক ভালো। নিজে রান্না করেও দাওয়াত দেয়...Happy Happy
২২ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:২৭
273276
আবু জারীর লিখেছেন : হ্যা এরকমটাই তো চাই। তা প্রথমেই ঘটুকনা পুটির মার শুভাগমন। অপেক্ষায় থাকলাম।
১৯
330755
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৯:৪২
হতভাগা লিখেছেন :


এটা কি প্রেসার কুকারের বিকল্প ? আর চুলাটা কি ইলেক্ট্রিক চুলা ?

ব্লগে এত এত খাদক ! খাবারের পোস্ট ! এরকম খাবার খেতে আমারও লোভ লাগে । কিন্তু বেশী খেতে পারি না ।
২০ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:২৮
273019
আবু জারীর লিখেছেন : ইয়েস বস!
না গ্যাস বার্নার।
একটু পেটুক না হলে মজা আছে নাকি?
ঈদ মুবারক।
২০
330760
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:২৪
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : পেশাদার রাধুনী না হলেও, খাবারের রঙ, বর্ণ ও গন্ধ শুঁকে আমারই জিহবায় জল এসে গেল। যাক ঈদের দিনে খাবারের পোষ্ট দেখে খারাপ লাগেনি, মডারেটর বৃন্দ দারুন একটি পোষ্ট ষ্টিকি করেছে দেখে বুঝলাম, তাঁরাও তন্দ্রায় যায় নাই। আপনাকে অভিনন্দন। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন আর উদর পূর্তি করে খেতে থাকুন।
২০ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৩৩
273020
আবু জারীর লিখেছেন : ভাবীর অবস্থা জানিনা তবে বাপ বেটাকে দেখে বেশী খাদক মনে হয়নি। ছেলের বাবাকে এখন থেকেই খাবারের প্রাক্টিস করা উচিৎ। বেয়াই বাড়িতে গিয়ে দাওয়াত খেতে হবেনা?

বন্ধুরা যারা খেয়েছে তারা মাঝে মধ্যে আলাপ করে, ইউক এন্ডে হবে না নাকি?

ধন্যবাদ বদ্দা। ঈদ মুবারক।
২১
330781
২০ জুলাই ২০১৫ সকাল ১১:৫৬
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : ও ভাই অাপনার রান্না দেখেই তো পেট ব্যাথা শুরু হয়ে গেছে!! না খাওইলে অামার অসুস্থথতার জন্য আপনি দায়ি!!!!!!!!!
আপনার ফর্মুলা তে চেষ্টা করব এবার!
২০ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৩৪
273022
আবু জারীর লিখেছেন : দুয়া রকে দিলাম যাতে পেট ব্যাথা না হয়। ট্রাই করুণ হয়ে যাবে ইনশা'আল্লাহ। বহদ্দার হাটের তাজা গরুর গোস্ত হলে তো কোন কথাই নাই।
২২
330815
২০ জুলাই ২০১৫ বিকাল ০৫:৪২
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : ঈদ মোবারক, ভাইয়া, মোঘলাই টা আমার ও খুব ভাল লাগে, বেশির ভাগ সময় খাও্য়া হয়, আমার বাসার পাশের হায়দারাবাদ রেসতোরা থাকাতে হায়দারাবাদী বিরিয়ানীর সাথে খুব পরিচিত,বলতে পারেন মাসে ৩/৪ বার হায়দারাবাদের বিরিয়ানী ও খাওয়া হয়, তবে বেশির ভাগ সময় আরবি বিরিয়ানী(মেহেদী বিরিয়ানী) টাই খাই, মসলা কম বলে এটা খুব ভাল লাগে, তবে বাকের খানি খাওয়ার সখটা রয়েই গেল। আপনার বিরিয়ানি পা্কানোর রেসিপি দেখে খুব ভাল লাগলো। আমিও মাঝে মাঝে বিরিয়ানী পাকাই।

তবে আমি একা বিরিয়ানী পাকাতে এখনো ভয় করি, তাই সাথে আরেক জন ভাই কে রাখি। ভালো লাগলো ধন্যবাদ আপনাকে।
২০ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩৪
273041
আবু জারীর লিখেছেন : একা পাকাতে বেশ ঝামেলা তাই সাথী থাকলে কাজ সহজ হয়।

মাশা'আল্লাহ আপনি তো দেখছি একেবারে খান্দানি কুক।
২০ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৩৮
273062
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : হা হা হা, ভাইয়া আমি বেশিরভাগ সময় হেলপার হিসেবে থাকতে ভালবাসি, কারন বিরিয়ানীর স্বাদ বেশ কম হলে আর কেউ সরাসরি আমাকে দোষারোপ করতে পারবেনা...।হা হা হা
২০ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:৪৫
273065
আবু জারীর লিখেছেন : বুদ্ধিমান বালক।
ধন্যবাদ।
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:১০
273068
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ডেকচি ছোট্ট হয়েছে? কয় জনের রান্না ভাইজান..?
২৩
330820
২০ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩১
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : বাহ! ঝড় বৃষ্টির জন্য টিপু ভাইকে মিস করেছিলেন। আমি ওদিকে আসার সুযোগ পেলে মেহমান না হয়ে ক্ষ্যামা দেবোনা কিন্তু।
২০ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৪২
273043
আবু জারীর লিখেছেন : আপনাদের মেহমান হিসেবে পেলে নিজেকে ধন্য মনে করব।

এতেকাফে নিশ্চয়ই দুয়া করেছেন সে আশা করতেই পারি।

ধন্যবাদ বদ্দা।
২৪
330849
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:১১
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : ধন্যবাদ, একটি সুন্দর রান্না বিষয়ক মজার অভিজ্ঞতা শেয়ার জনার জন্য। আমিও ভোজন রসিক। ...এখনও কি জেদ্দা আছেন?
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:২৬
273078
আবু জারীর লিখেছেন : ধন্যবাদ। ঈদ মুবারক।
না ভাই, জেদ্দা ছেড়েছি ২০১০ এর মাঝামাঝি।
বর্তমানে সাময়িক সময়ের জন্য হাইলে আছি।
২৫
330853
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:২১
আকবার১ লিখেছেন : চমৎকার লেখা।
আমি জানি না রান্না করতে পারবো কিনা। তবে আমার রাইজ
কুকার আছে। মাংশ আপনার মত করে রান্না করে, পোলাউ
এর সাথে মিশিয়ে দিব। দেখি হয় কিনা।
২০ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:৩২
273080
আবু জারীর লিখেছেন : রাইস কুকার থাকলেতো কথাই নাই। মাংস রান্না করলে আসল স্বাধ পাবেন না। বরং আমার দেখান প্রকৃয়ায় মুরগীর মাংশ মশল্লার সাথে মিক্স করে রাইস কুকারে রাখুন এবং আলাদা ভাবে রাইস হাফ বয়েল করে মাংসের উপর লেয়ার করে ঢেলে দিন এবং শেষে ধনে পাতা ও পেয়াজ ফোঁড়ন দিয়ে পুরে বাটারের আবন দিয়ে কুকারের ঢাকনা বন্ধ করে নিশ্চিন্তে ঘণ্টা খানেক রেখে পরীক্ষামূলক রান্না করে দেখতে পারেন।
২৬
330929
২১ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৬:৫২
সাদাচোখে লিখেছেন : আসসালামুআলাইকুম। উপাদেয় খাবারের সাথে উত্তম ভাষায় সাবলীল পরিবেশনা - চমৎকার হয়েছে। মাশাআল্লাহ্‌। খাবারের দোকান থাকলে ছবিগুলো বিজ্ঞাপনের জন্য কাজে লাগাতে পারতাম।

ইদানিং অবাক লাগছে আপনাদের ইউজুয়াল লিখা না পাবার জন্য - কেন যেন মনে হচ্ছে আমাদের ভাইরা বুঝিবা ঢাল-তরবারী (সিম্বলিক) ও বহিরাংগন ছেড়ে - হাড়ি পাতিল ও কিচেন এর দিকে ঝুঁকে পড়ছে। (সমালোচনা হিসাবে নিবেন না।)

উম্মতে মোহাম্মদীরা তাকিয়ে আছে মরু প্রান্তরের আপস ও ডাউন এর দিকে, শত্রুর মতিগতি জানতে ও বুঝতে, নিজেদের সুখ সুবিধার উপর অন্যের সুখ সুবিধা নিশ্চিতের আহ্বানকে অনুভব করতে, দুনিয়াকে এড়িয়ে আখেরাতকে চোখের সামনে আরো বিমূর্ত করতে।

আমার ধারনা, আপনাদের অভিজ্ঞতা লব্ধ ঐ সব লিখার জন্য আপেক্ষায় থাকে অনেক মানুষজন।
২২ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:৩৩
273283
আবু জারীর লিখেছেন : ধন্যবাদ।
সবাই যেভাবে প্রশংসা শুরু করেছেন তাতে দেশে এসে বিরিয়ানির রেস্তরা খুলব কিনা ভাবছি।

হ্যা ঠিক বলেছেন। সবাই কেমন যেন গাছাড়া ভাব হয়ে গেছে। আগের সেই মজা ব্লগ থেকে কেন যে হারিয়ে গেল বুঝতে পারছিনা। এখন অনেই ফেবুতে লিখে।

আমি আছি দোটানায়। লেখকদের উপস্থিতি যেমন সরব না তেমনি পাঠকদের চাহিদাও কেন যেন ভাটির দিকে, সব মিলেয়ে একটা বন্ধা দসা কাজ করছে।

সবাই এগিয়ে আসলে এ বন্ধা দসা থেকে বেড়িয়ে আসা সম্ভব।

আবারও ধন্যবাদ এবং ঈদ মুবারক।
২৭
331027
২১ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:৩৫
কুয়েত থেকে লিখেছেন : ঈদ মোবারক! ভাই আপনিতো ভালই রান্না করতে পারেন। লেখাটি ভালোই লাগলো অনেক অনেক ধন্যবাদ
২২ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:০৫
273287
আবু জারীর লিখেছেন : দাওয়াত রইল।
ঈদ মুবারক ও অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৮
331118
২২ জুলাই ২০১৫ দুপুর ০২:৫৮
মু নূরনবী লিখেছেন : নানা ভাই, ঈদ মুবারক...

ভাইরে এই অভাগা চৌদ্দ বছর ম্যাসে থেকেও রান্না শিখতে পারে নাই...শুধু পানি গরম, ডিম ভাজি আর ভাত রান্না করা ছাড়া!

এই কাম মনে অয় আমারে দিয়া অইবো না...

খানাপিনার বিবরণ দেখে তো ক্ষুধা লেগে গেল!

নানী কি কখনো ভং ধরে অসুস্থ হয়ে আপনাকে দিয়ে রান্না করিয়েছে?
২৩ জুলাই ২০১৫ রাত ০১:২৫
273436
আবু জারীর লিখেছেন : রেধে কাকে খাওয়াবেন তেমন মানুষই তো এখনও জোটান নি। আগে কেউ আসুক তার পরে দেখা যাবে বিড়াল কেন মাদার গাছে ওঠে।

না তেমন সুযোগ দেইনি। অভিনয়ে তার চেয়ে আমি পাকা।

ধন্যবাদ।
২৯
331244
২৩ জুলাই ২০১৫ সকাল ১০:২৯
মু নূরনবী লিখেছেন : বিড়াল মাদার গাছে ওঠে?..

কন কি?..

বিড়াল নিয়ে এত কথা ক্যারে ভাই?..

এই যেমন বিড়াল মারো..বাসর রাতে!!!
২৩ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৭:২২
273547
আবু জারীর লিখেছেন : ওঠে কিনা জানিনা তবে লোকে বলে।
কেউ কেউ আবার বলে, 'গরম ভাতে বিলাই বেজার'।

জানিনা তবে সময় হলে নিজেই টের পাবেন ঘটনা কি?

ধন্যবাদ।
৩০
332049
২৭ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:৪৬
গ্যাঞ্জাম খানের খোলা চিঠি লিখেছেন : এবারের ঈদে নিজস্ব চিন্তা প্রসূত একটা ব্যতিক্রমী আইটেম তৈরী করতে গিয়ে সব কিছু তালগোল পাকিয়ে গ্যাঞ্জাম বাধিয়ে ফেলেছি। আপনার দেয়া রেসিপি দেখে আমারও তৈরী করতে ইচ্ছে করে। কিন্তু যদি আবারও গ্যাঞ্জাম লেগে যায় তবে হযরত মেডাম সাহেবা কম্পক্ষে এক সপ্তাহের জন্য অগ্রীম পানিশমেন্টের রেসিপি তৈরী করে নিবে বদ্দা!!!
২৭ জুলাই ২০১৫ রাত ০৯:৪৫
274303
আবু জারীর লিখেছেন : প্রথম প্রথম একটু আধটু গ্যাঞ্জামতো লাগবেই নইলে পাক্কা কুক হবেন ক্যামনে?

চেষ্টা করুন। পরাজয়ে ডরেনা বীর।
৩১
332567
৩০ জুলাই ২০১৫ রাত ১২:২৮
বৃত্তের বাইরে লিখেছেন : অনেক দেরীতে দেখলাম। রেসিপিটা জানা থাকলো চেস্টা করব। আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে Rose Good Luck
৩০ জুলাই ২০১৫ সকাল ০৭:১৪
274856
আবু জারীর লিখেছেন : আপনাকেও ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
৩২
332898
৩১ জুলাই ২০১৫ সন্ধ্যা ০৬:৩২
জোনাকি লিখেছেন : যেমন মজারু লেখা তেমন রান্না। Thumbs Up Thumbs Up Thumbs Up
৩১ জুলাই ২০১৫ রাত ০৮:৩৬
275115
আবু জারীর লিখেছেন : একটু খেয়েই দেখু মজার চোটে এসে যাবে কান্না।
ধন্যবাদ।
৩৩
332926
৩১ জুলাই ২০১৫ রাত ১০:২৪
আব্দুল গাফফার লিখেছেন : মাসাল্লাহ! খাবার যে মজাদার হয়েছে তা ছবি দেখেই বুঝা যাচ্ছে । আমিও মাঝে মধ্য রান্না করি অনেক সময় লাগে বিধায় এখন আর রান্না করিনা ,মাঝে মধ্য মার্কেটে গেলে হোটেলেই খেয়ে আসি । আপনার আব্বা-আম্মুর সবার জন্যই অনেক দোয়া রইলো । রাব্বি হামহুমা কামা রাব্বায়ানি ছাগিরা । PrayingPraying
৩১ জুলাই ২০১৫ রাত ১১:১৬
275143
আবু জারীর লিখেছেন : রাব্বির হামহুমা কামা রাব্বায়ানি ছাগিরা
আপনার জন্যও দুয়া রইল।
ধন্যবাদ
৩৪
333291
০৩ আগস্ট ২০১৫ রাত ০২:৩২
মাহবুবা সুলতানা লায়লা লিখেছেন : আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু! ভালো লাগলো অনেক ধন্যবাদ
০৩ আগস্ট ২০১৫ রাত ০৮:৫৬
275555
আবু জারীর লিখেছেন : ওয়ালাইকুম'আসসালাম ওয়ারহমাতুল্লাহ।
না খেয়ে যাদের ভালো লেগেছে তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File