পুরুষ্কার সর্বদাই মূল্যবান আর তা যদি হয় জ্ঞনার্জনের মাধ্যম তাও আবার ঐশী জ্ঞান তাহলেতো কথাই নাই।

লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ০২ নভেম্বর, ২০১৩, ০১:১৪:৪২ দুপুর

জীবনের যেই দিন গুলোতে পুরুষ্কার পাওয়ার স্বপ্ন দেখতাম তখন কখনও পুরুষ্কার পাইনি কিন্তু যখন পুরুষ্কার পাওয়ার স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দিয়েছি ঠিক তখন থেকেই পুরুষ্কার পাওয়া শুরু! আর তা শুরু যখন স্কুল কলেজের তারুণ্যের দিন গুলো শেষ করে গ্রাজুয়েশান করছিলাম ঠিক তখন থেকে।



১৯৯৪ সালে, বাৎসরিক ক্রীড়া ও সংস্কৃতিক আনুষ্ঠানে ধারাবাহিক গল্প বলা প্রতিযোগিয়ায় দ্বিতীয় হয়ে তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী সাবেক স্পিকার ব্যরিষ্টার জমিরুদ্দিন সরকারের হাত থেকে জীবনের প্রথম পুরুষ্কার পেয়েছিলাম। সর্বশেষ গতকাল মূল্যবান এই কিতাব খানি পুরুষ্কার হিসেবে পেয়েছি, যার সাথে আনেক এসবি, এফবি এবং টুডে বন্ধুর স্মৃতি জড়িত। কিতাব খানার অনুবাদক বন্ধুবর শ্রোদ্ধেও ওস্তাদ মুহতারাম শাইখ আব্দুল্লাহ শাহেদ এবং যার পক্ষ্য থেকে পুরুষ্কার পেয়েছি তিনিও বন্ধুবর শ্রোদ্ধেও ওস্তাদ মুহতারাম শায়খ আহমদুল্লাহ।



অনলাইন বন্ধু শ্রোদ্ধেও ওস্তাদ মুহতারাম শায়খ আহমদুল্লাহ সাহেবের ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠিত সফল ইসালামী মাহা সম্মেলন উপুলক্ষ্যে আয়োজিত কুইজ প্রতিযোগিতায় সঠিক উত্তর দাতা অসংখ্য ভাই বোনদের মধ্য থেকে হাতে গোনা কয়েকজন পুরুষ্কার প্রাপ্তদের মধ্যে আমি নাদানও একজন। মুহতারাম শায়খদের কাছে অনুরোধ রইল, সামর্থের মধ্যে থাকলে যেন সকল বিজয়িকেই পুরুষ্কৃত করা হয়। প্রয়োজনে প্রশ্নের সংখ্যা বাড়িয়ে দেয়া যেতে পারে।



উপোরক্ত প্রশ্নের নিন্মক্ত জবাব দিয়ে পুরুষ্কার পেয়েছি। বন্ধুবর ওস্তাদকে তার এহেন আয়োজনের জন্য আন্তরিক মোবারকবাদ জানিয়ে উত্তর গুলো তুলে ধরলাম। হয়ত এ থেকে ২/১টা অজানা উত্তরও জানা যেতে পারে আবার জানা উত্তরটাও আর একবার ঝালাই হয়ে পাকা পোখত ভাবে আন্তরে গেথে যেতে পারে, আর আমার উত্তরে কোন ত্রুটি থাকলে তা সংশোধনের জন্য মন্তব্যের মাধ্যমে জানানর ব্যবস্থাতো থাকলই।

ক) আক্বীদাহ সম্পর্কিতঃ

(১) লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এর সঠিক অর্থ কি? উত্তরঃ আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের যোগ্য সত্যিকারের কোন মাবুদ নেই।

(২) আমল কবুলের শর্ত কয়টি ও কি কি? উত্তরঃ ২টি (ক) এখলাসের সাথে একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে (খ) রাসূল (সঃ) এর দেখানো শরীয়তের সঠিক পদ্ধতিতে।

(৩) আল্লাহর পরিচয়ে কুরআনে একটি পূর্ণ সূরা রয়েছ। সূরাটির নাম কি? উত্তরঃ সূরা ইখলাস

(৪) আল্লাহ্‌ আমাদের কেন সৃষ্টি করেছেন? উত্তরঃ তাঁর ইবাদতের জন্য।

(৫) আল্লাহর গুণবাচক যে কোন ৩টি নাম লিখানঃ উত্তরঃ (ক) রহমান (খ) রহীম (গ) খালীক

(৬) আল্লাহ্‌ তা’য়ালা কোথায় আছেন? দলিল উল্লেখ করুনঃ উত্তরঃ আরসে আযীমা ﴿الرَّحْمَنُ عَلَى الْعَرْشِ اسْتَوَى﴾

অর্থ: ‘(তিনি আল্লাহ বলেন) পরম দয়াময় আরশের উপর সমুন্নীত রয়েছেন। [সূরা ত্বা-হা:৫] মহান

(৭) ইসলাম থেকে বের হয়ে যাওয়ার যে কোন তিনটি কারণ উল্লেখ করুন। উত্তরঃ (ক) শিরকঃ إِنَّ اللَّهَ لَا يَغْفِرُ أَن يُشْرَكَ بِهِ وَيَغْفِرُ مَا دُونَ ذَٰلِكَ لِمَن يَشَاءُ ۚ وَمَن يُشْرِكْ بِاللَّهِ فَقَدِ افْتَرَىٰ إِثْمًا عَظِيمًا﴾ সূরা নিসাঃ৪৮) আল্লাহ অবশ্যি শিরককে মাফ করেন না৷ এ ছাড়া অন্যান্য যত গোনাহর হোক না কেন তিনি যাকে ইচ্ছা মাফ করে দেন৷ যে ব্যক্তি আল্লাহর সাথে আর কাউকে শরীক করেছে সেতো এক বিরাট মিথ্যা রচনা করেছে এবং কঠিন গোনাহের কাজ করেছে৷

(খ) নবী (সঃ) এর চেয়ে অন্যের বিধানকে অগ্রাধীকার দেয়াঃ ﴿وَكَتَبْنَا عَلَيْهِمْ فِيهَا أَنَّ النَّفْسَ بِالنَّفْسِ وَالْعَيْنَ بِالْعَيْنِ وَالْأَنفَ بِالْأَنفِ وَالْأُذُنَ بِالْأُذُنِ وَالسِّنَّ بِالسِّنِّ وَالْجُرُوحَ قِصَاصٌ ۚ فَمَن تَصَدَّقَ بِهِ فَهُوَ كَفَّارَةٌ لَّهُ ۚ وَمَن لَّمْ يَحْكُم بِمَا أَنزَلَ اللَّهُ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الظَّالِمُونَ﴾

আল মায়েদাঃ ৪৫) তাওরাতে আমি ইহুদীদের জন্য এ বিধান লিখে দিয়েছিলাম যে প্রাণের বদলে প্রাণ, চোখের বদলে চোখ, নাকের বদলে নাক, কানের বদলে কান, দাঁতের বদলে দাঁত এবং সব রকমের যখমের জন্য সমপর্যায়ের বদলা৷ তারপর যে ব্যক্তি ঐ শাস্তি সাদকা করে দেবে তা তার জন্য কাফ্‌ফারায় পরিণত হবে৷ আর যারা আল্লাহর নাযিল করা আইন অনুযায়ী ফায়সালা করে না তারাই জালেম৷

(গ) রাসূল (সঃ) এর বিধানকে অবজ্ঞা করাঃ ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ كَرِهُوا مَا أَنزَلَ اللَّهُ فَأَحْبَطَ أَعْمَالَهُمْ﴾ সূরা মুহাম্মদঃ৯)কারণ আল্লাহ যে জিনিস নাযিল করেছেন তারা সে জিনিসকে অপছন্দ করেছে৷ অতএব, আল্লাহ তাদের আমলসমূহ ধ্বংস করে দিয়েছেন৷

(৮) সবচেয়ে বড় নিষিদ্ধ কাজ কোনটি? উত্তরঃ শিরক।

(৯) আল্লাহর আরশ কোথায়? ৭ম আসমানের উপরে।

(১০) যাদু শিক্ষা দেয়া, শিক্ষা করা ও কাউকে যাদু করার হুকুম কি? উত্তরঃ কুফরি النَّاسَ السِّحْرَ وَمَا أُنزِلَ عَلَى الْمَلَكَيْنِ بِبَابِلَ هَارُوتَ وَمَارُوتَ ۚ وَمَا يُعَلِّمَانِ مِنْ أَحَدٍ حَتَّىٰ يَقُولَا إِنَّمَا نَحْنُ فِتْنَةٌ فَلَا تَكْفُرْ ۖ فَيَتَعَلَّمُونَ مِنْهُمَا مَا يُفَرِّقُونَ بِهِ بَيْنَ الْمَرْءِ وَزَوْجِهِ ۚ وَمَا هُم بِضَارِّينَ بِهِ مِنْ أَحَدٍ إِلَّا بِإِذْنِ اللَّهِ ۚ وَيَتَعَلَّمُونَ مَا يَضُرُّهُمْ وَلَا يَنفَعُهُمْ ۚ وَلَقَدْ عَلِمُوا لَمَنِ اشْتَرَاهُ مَا لَهُ فِي الْآخِرَةِ مِنْ خَلَاقٍ ۚ وَلَبِئْسَ مَا شَرَوْا بِهِ أَنفُسَهُمْ ۚ لَوْ كَانُوا يَعْلَمُونَ﴾

সূরা বাকারাঃ১০২) আর এই সংগে তারা এমন সব জিনিসের অনুসরণ করাতে মেতে ওঠে, যেগুলো শয়তানরা পেশ করতো সুলাইমানী রাজত্বের নামে৷ অথচ সুলাইমান কোন দিন কুফরী করেনি৷ কুফরী করেছে সেই শয়তানরা, যারা লোকদেরকে যাদু শেখাতো৷ তারা ব্যবিলনে দুই ফেশেতা হারূত ও মারূতের ওপর যা অবতীর্ণ হয়েছির তা আয়ত্ব করার জন্য উঠে পড়ে লাগে৷ অথচ তারা(ফেরেশতারা)যখনই কাউকে এর শিক্ষা দিতো, তাকে পরিষ্কার ভাষায় এই বলে সতর্ক করে দিতোঃ দেখো, আমরা নিছক একটি পরীক্ষা মাত্র, তুমি কুফরীতে লিপ্ত হয়ো না৷ এরপরও তারা তাদের থেকে এমন জিনিস শিখতো, যা স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছিন্নতা এনে দিতো৷ একথা সুস্পষ্ট, আল্লাহর হুকুম ছাড়া এ উপায়ে তারা কাউকেও ক্ষতি করতে পারতো না৷ কিন্তু এ সত্ত্বেও তারা এমন জিনিস শিখতো যা তাদের নিজেদের জন্য লাভজনক ছিল না বরং ছিল ক্ষতিকর৷ তারা ভালো করেই জানতো, এর ক্রেতার জন্য আখেরাতে কোন অংশ নেই৷ কতই না নিকৃষ্ট জিনিসের বিনিময়ে তারা বিকিয়ে দিল নিজেদের জীবন! হায়, যদি তারা একথা জানতো

খ) আল-কুর’আন সম্পর্কিতঃ

১) পবিত্র কুরআনের সর্বশ্রেষ্ঠ্য সূরা কোনটি- যার অনুরূপ অন্য কোন সূরা রাওরাতে, যাবুরে, ইঞ্জিলে এমনকি কুরআনেও নেই?

উত্তরঃ (খ) সূরা ফাতিহা।

২) পবিত্র কুরআন কত বছরে বাযিল হয়? উত্তরঃ (খ) ২৩ বছর।

৩) পবিত্র কুরআনের কোন সূরার কত নং আয়াতে মুমিন নারী-পুরুষকে দৃষ্টি অবনত রেখে চলাফেরা করতে বলা হয়েছে? উত্তরঃ (গ) সূরা নূরের ৩০-৩১ নং আয়াত। ﴿قُل لِّلْمُؤْمِنِينَ يَغُضُّوا مِنْ أَبْصَارِهِمْ وَيَحْفَظُوا فُرُوجَهُمْ ۚ ذَٰلِكَ أَزْكَىٰ لَهُمْ ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا يَصْنَعُونَ﴾

(৩০) নবী ! মু’মিন পুরুষদের বলে দাও তারা যেন নিজেদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে ৷ এটি তাদের জন্য বেশী পবিত্র পদ্ধতি ৷ যা কিছু তারা করে আল্লাহ তা জানেন ৷

﴿وَقُل لِّلْمُؤْمِنَاتِ يَغْضُضْنَ مِنْ أَبْصَارِهِنَّ وَيَحْفَظْنَ فُرُوجَهُنَّ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا مَا ظَهَرَ مِنْهَا ۖ وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلَىٰ جُيُوبِهِنَّ ۖ وَلَا يُبْدِينَ زِينَتَهُنَّ إِلَّا لِبُعُولَتِهِنَّ أَوْ آبَائِهِنَّ أَوْ آبَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ أَبْنَائِهِنَّ أَوْ أَبْنَاءِ بُعُولَتِهِنَّ أَوْ إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي إِخْوَانِهِنَّ أَوْ بَنِي أَخَوَاتِهِنَّ أَوْ نِسَائِهِنَّ أَوْ مَا مَلَكَتْ أَيْمَانُهُنَّ أَوِ التَّابِعِينَ غَيْرِ أُولِي الْإِرْبَةِ مِنَ الرِّجَالِ أَوِ الطِّفْلِ الَّذِينَ لَمْ يَظْهَرُوا عَلَىٰ عَوْرَاتِ النِّسَاءِ ۖ وَلَا يَضْرِبْنَ بِأَرْجُلِهِنَّ لِيُعْلَمَ مَا يُخْفِينَ مِن زِينَتِهِنَّ ۚ وَتُوبُوا إِلَى اللَّهِ جَمِيعًا أَيُّهَ الْمُؤْمِنُونَ لَعَلَّكُمْ تُفْلِحُونَ﴾

(৩১) আর হে নবী! মু’মিন মহিলাদের বলে দাও তারা যেন তাদের দৃষ্টি সংযত করে রাখে এবং তাদের লজ্জাস্থানগুলোর হেফাজত করে আর তাদের সাজসজ্জা না দেখায়, যা নিজে নিজে প্রকাশ হয়ে যায় তা ছাড়া ৷ আর তারা যেন তাদের ওড়নার আঁচল দিয়ে তাদের বুক ঢেকে রাখে৷ তারা যেন তাদের সাজসজ্জা প্রকাশ না করে, তবে নিম্নোক্তদের সামনে ছাড়া স্বামী,বাপ,স্বামীর বাপ, নিজের ছেলে, স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাইয়ের ছেলে, বোনের ছেলে, নিজের মেলামেশার মেয়েদের , নিজের মালিকানাধীনদের, অধীনস্থ পুরুষদের যাদের অন্য কোন রকম উদ্দেশ্য নেই এবং এমন শিশুদের সামনে ছাড়া যারা মেয়েদের গোপন বিষয় সম্পর্কে এখনো অজ্ঞ ৷ তারা যেন নিজেদের যে সৌন্দর্য তারা লুকিয়ে রেখেছে তা লোকদের সামনে প্রকাশ করে দেবার উদ্দেশ্য সজোরে পদক্ষেপ না করে৷ হে মু’মিনগণ! তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর কাছে তাওবা করো, আশা করা যায় তোমরা সফলকাম হবে৷

৪) পবিত্র কুরআনে একজন মাত্র সাহাবীর বাম উল্লেখিত হয়েছে তার নামঃ উত্তরঃ (গ) যায়েদ বিন হারেসা (রঃ)

৫) পবিত্র কুরআনে একটি সূরা আছে যার মধ্যে মীম অক্ষরটি নাই। সেটি কোন সূরা? উত্তরঃ (গ) সূরা কাউসার।

﴿بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ إِنَّا أَعْطَيْنَاكَ الْكَوْثَرَ﴾

১) ( হে নবী ! ) আমি তোমাকে কাউসার দান করেছি৷

﴿فَصَلِّ لِرَبِّكَ وَانْحَرْ﴾

২) কাজেই তুমি নিজের রবেরই জন্য নামায পড়ো ও কুরবানী করো৷

﴿إِنَّ شَانِئَكَ هُوَ الْأَبْتَرُ﴾

৩) তোমার দুশমনই শিকড় কাটা

গ) হাদীস সম্পর্কিতঃ

১) হাদীস কাকে বলে? উত্তরঃ (ক) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কথা, কাজ ও সমর্থনকে।

২) সাহাবী কাকে বলে? উত্তরঃ (খ) যিনি নবী (সঃ)কে দেখেছেন, ঈমান এনেছেন এবং মৃত্যু পর্যন্ত অটল ছিলেন।

৩) পৃথিবীর সবচেয়ে জ্ঞানী নারী কে? উত্তরঃ (গ) আয়েশা (রাঃ)

৪) কুতুবে সিত্তাহ বা হাদীস শাস্ত্রের ৬টি কিতাব বলতে কোন কিতাবগুলোকে বুঝানো হয়? উত্তরঃ (ক) বুখারী, মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসাঈ ও ইবনে মাজাহ।

৫) কোন সাহাবী নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লাম থেকে সর্বাধিক হাদীস বর্ণনা করেন? উত্তরঃ (গ) আবু হুরাইরা (রাঃ)

ঘ) সিরাতুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লাম সম্পর্কিতঃ

১) মোহাম্মদ শব্দের অর্থ কি? উত্তরঃ (গ) প্রশংসিত

২) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লামের স্ত্রীগণের সংখ্যাঃ উত্তরঃ (গ) ১১ জন।

৩) নবী মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লামের মাতার মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স কত ছিল? উত্তরঃ (ক) ৬ বছর।

৪) নবী মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়া সাল্লামের নিকট যখন প্রথম ওহী আসে তখন তাঁর বয়স ছিলঃ উত্তরঃ (ক) ৪০ বছর।

৫) কাফের হওয়া সত্বেও কোন ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহী ওয়াসাল্লামকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা করেন? উত্তরঃ (গ) আবু তালেব।

দীর্ঘ পোস্টটি ধৈর্যের সাথে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

বিষয়: বিবিধ

২৩৩৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File