তেঁতুল সমাচার!
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৩, ০২:০১:৫৫ দুপুর
তেঁতুল দেখলে সকলের মুখেই জল আসে। যারা বলে জল আসেনা তারা মিথ্যা বলে। আলেম, মুমিন, আলীগ তথা সকল প্রাণীরই একই অবস্থা।
আলেম এবং মুমিনেরা নিজেদের কন্ট্রোল করে বৈধ পন্থায় একজনকে সঙ্গী বানায় কিন্তু আওয়ামী আর নষ্ট বামেরা নিজেদের কন্ট্রোল না করে যেখানে সেখানে ফটা ফট চার ছক্কা মেরে সেঞ্চুরী করে। ছাত্র, শিক্ষক, শিক্ষিকা, সহপাঠি, সহ কর্মী, রাজনৈতীক নেতা-নেত্রী কোন বাদ বিচার নাই শুধু সেঞ্চুরী করা চাই। সেঞ্চুরী কতে তাদের দূরে যেতে হয়না বরং সঙ্গী সাথীদের টপ টু বটম সবাইকেই অবৈধ পন্থায় তেঁতুলের জলে ফুঁচকা খাওয়ার সুযোগ করে দেয় যা ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণ হারাম। অবশ্য তারা মুখে বল্লেও কাজে কর্মে ইসলাম মানেই না তাই হালাল হারামেরও বাদ বিচার নাই।
শফি হুজুরের দোষ হল তিনি তেঁতুলকে তেঁতুল হিসেবেই মোড়কে আবৃত করে রাখতে এবং নিজেদের কন্ট্রোল করতে বলেছেন।
সবাই যদি হুজুরের কথা মত নিযেদেরকে সুন্দর মোড়কে আবৃত করে রাখে তাহলে আলীগের ছেলেরা যাদের চেতনায় ব্বন্ধু তারা সেঞ্চুরী করবে কি ভাবে? তাই তো ব্বন্ধুলীগ মাতার এত অন্তর্জালা।
সামাজিক প্রতিবন্ধকতা বা আইনের কারণে বা রূপ যৌবনের ভাটায় পতীতার যখন খদ্দেরের খড়ায় ভুগে তখন তারা নাকি কুরুচীপূর্ণ কথা বলে মুখের সাঁধ মেটায়। তেমনি শফি হুজুরের ফতোয়ায় বিচলিত হয়ে বন্ধুলীগ মাতা যখন দেহের সুখ মেটাতে পারছেনা, তখন মুখের সাঁধ মেটানর জন্য বৃদ্ধা পতীতার প্রলাপের সুরে গান ধরেছেঃ
সাঁধ না মিটিল
আশা না পুরিল
মুখের লালা মুখেই শুখায়,
জনম জনম ধরে সেঞ্চুরী করি
বিরত হবনা শফি হুজুরের কথায়?
যারা বাদ বিচার না করে দেহের ও মুখের সাঁধ মেটাতে চায় তারা সেঞ্চুরী করুক আর জাহান্নামের বাসিন্দা হোক তাতে আমাদের কিছু যায় আসেনা। আমরা শফি হুজুরের কথা মত নিজেদেরকে মোড়কাবৃত করে সব ধরণের অশ্লীলতা ও পাপ পঙ্কীলতা মুক্ত রাখব এবং আজীবন একটা সুন্দর সমাজ কায়েমের চেষ্টা করে যাব।
বিষয়: বিবিধ
১৭০০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন