যেসকল কারণে কাদের মোল্লার ফাঁসি চাই তার মধ্যে ১০টি উল্লেখ করলাম অতএব ফাঁসি চাই দিতে হবে দিয়ে দাও নইলে গদি ছেড়ে দাও। শাহাবাগ৪২০.কম

লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩, ০৮:১০:১০ রাত



আমরা যারা শাহাবাগে আন্দোলন করছি তাদের একটাই দাবী আর তাহল কাদের মোল্লার ফাঁসি। নতুন প্রজন্মের আবেগের কাছে আদালতের যুক্তি এবং সাক্ষ প্রমাণ মূল্যহীন। তারুণ্য যুক্তি মানেনা তাদের কাজ হল ভেঙ্গেচুড়ে চুড়মার করে ফেলা।

যেকারনে আদালত কাদের মোল্লার ফাঁসি দিতে পারেনি বলে জানতে পেরেছি সে কারণ গুলো ছাড়া হাজারও কারণ আছে যার কারণে কাদের মোল্লাকে একবার নয় হাজারবার ফাঁসি দেয়া যায়।

আসুন এক এক করে আপনাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে সে কারণ গুলো দেখিয়ে দেই। তবে তার আগে ট্রাইব্যুনালের অপারগতার কারণটা জেনে নেইঃ

ট্রাইব্যুনালে জনাব আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে ৬টি অভিযোগের ভিত্তিতে বিচার অনুষ্ঠিত হয়।

প্রথম চার্জটি হলো মিরপুরের মুক্তিযোদ্ধা শহীদ পল্লবকে হত্যা করাঃ

রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষী সৈয়দ শহিদুল হক মামার শোনা কথা হল, কাদের মোল্লার নির্দেশে পল্লবকে ঠাটারি বাজার থেকে ধরে এনে আক্তার গুন্ডা মিরপুরে হত্যা করেছে! আর পল্লবের ভাবি রাষ্ট্র পক্ষের সাক্ষী হয়েও বলছে তিনি পল্লবের হত্যার ব্যাপারে কাদের মোল্লার নাম কখনও শুনেন নি!

দ্বিতীয় চার্জে জনাব আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে শহীদ কবি মেহেরুন্নেসা হত্যার অভিযোগঃ

রাষ্ট্রপক্ষের-৪ নং সাক্ষী কবি কাজী রোজী বলেন, তিনি শুনেছেন কাদের মোল্লার নেতৃত্বে বিহারীরা শহীদ কবি মেহেরুন্নেসাকে হত্যা করেন। কিন্তু কাদের মোল্লা কবি মেহেরুন্নেসাকে হত্যা করেছেন কি না তিনি তা শুনেননি। এমনকি ২০১১ সালে প্রকাশিত তার লেখা ‘শহীদ কবি মেহেরুন্নেসা’ নামক বইয়ে তিনি শহীদ কবি মেহেরেুন্নেসার মৃত্যুর ব্যাপারে বিষদভাবে লিখেন কিন্তু তার বইয়ে কাদের মোল্লার নাম কোথাও উল্লেখ করেননি।

তৃতীয় চার্জে আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আইনজীবী এবং বুদ্ধিজীবী খন্দকার আবু তালেব হত্যার অভিযোগঃ

রাষ্ট্রপক্ষের-৪ নং সাক্ষী কাজী রোজী তার লেখা বই ‘শহীদ কবি মেহেরুন্নেছা’তে খন্দকার আবু তালেব হত্যার জন্য বিহারী হালিমকে দায়ী করেন। সেখানে তিনি কেন আব্দুল কাদের মোল্লার নাম উল্লেখ করেননি জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “কাদের মোল্লার ভয়ে তার নাম উল্লেখ করা হয়নি।” আইনজীবীগণ প্রশ্ন করেন, “আপনার বই প্রকাশ হয়েছে ২০১১ সালে আর আব্দুল কাদের মোল্লা গ্রেফতার হন ২০১০ সালে তাহলে তিনি কিভাবে আপনাকে ভীতি প্রদর্শন করলেন?” রাষ্ট্র পক্ষের সাক্ষী কাজী রোজি এর কোন জবাব দিতে পারেননি।

পঞ্চম চার্জে পল্লবীর আলোবদি গ্রামে হত্যাকাণ্ডের অভিযোগঃ

রাষ্ট্রপক্ষের-৬ নং সাক্ষী শফিউদ্দিন মোল্লা এবং রাষ্ট্রপক্ষের-৯ নং সাক্ষী আমির হোসেন মোল্লা। রাষ্ট্রপক্ষের-৬ নং সাক্ষী তার প্রদত্ত জবানবন্দিতে বলেছেন, ঘটনার আগে তার পুরো পরিবার প্রাণভয়ে সাভারস্থ সারুলিয়া গ্রামে চলে যায়। তিনি না গিয়ে ঘটনার দিন পার্শ্ববর্তী ঝোপ থেকে জনাব আব্দুল কাদের মোল্লাকে গুলি করতে দেখেছেন। অপরদিকে তার আপন ছোট ভাই (আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষের-৫ নং সাক্ষী)আলতাফ উদ্দিন মোল্লা বিজ্ঞ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন যে, ঘটনার পূর্বে তাদের পুরো পরিবার পালিয়ে গিয়েছিল সাভারস্থ সারুলিয়া গ্রামে এবং তার বড় ভাই শফিউদ্দিন মোল্লাও তাদের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন। সুতরাং তার ঘটনা দেখার কোনো প্রশ্নই আসে না এবং তিনি মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের-৯ নং সাক্ষী আমির হোসেন মোল্লা মিরপুর এলাকার ‘লাট ভাই’ হিসেবে পরিচিত। তিনি ২৫/০১/২০০৮ ইং তারিখে পল্লবী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যে মামলায় তিনি অভিযোগ করেছিলেন নিজামী, মুজাহিদ এবং কাদের মোল্লা আলোবদি গ্রাম আক্রমণ করে এবং ঘটনার সময় সে দুয়ারীপাড়াস্থ এক ডোবায় আশ্রয় নেয় যা আলোবদি গ্রাম থেকে ৪ মাইল দূরে অবস্থিত। অথচ ২৬/০৮/২০১২ ইং তারিখে তিনি মাননীয় ট্রাইব্যুনালে এসে বলেন ঘটনার সময় তিনি আলোবদি গ্রামে ছিলেন এবং ঘটনার সময় তিনি আব্দুল কাদের মোল্লাকে গুলি করতে দেখেছেন!

ষষ্ঠ চার্জে প্রসিকিউশন জনাব আব্দুল কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে হযরত আলী লসকর এবং তার পরিবারকে হত্যার ব্যাপারে অভিযোগঃ

মোমেনা বেগম রাষ্ট্রপক্ষের-৩ নং সাক্ষী। তিনি বলেন যে, তিনি কাদের মোল্লাকে দেখেননি। জনৈক কামাল ও আক্কাস মোল্লার কাছ থেকে শুনেছেন যে, তার বাবাকে কাদের মোল্লা হত্যা করেছে।

একই সাক্ষী মোমেনা বেগম তাদের পরিবারের সদস্যদের হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনা বিষয়ে ২০০৭ সালে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কর্তৃপক্ষের কাছে জবানবন্দী দিয়েছেন। ঘটনার বর্ণনা দিয়ে তিনি বলেছেন, ঘটনার দুই দিন আগে তিনি শ্বশুরবাড়ি চলে যাওয়ায় প্রাণে বেঁচে যান। কোর্টে বলেন, ঘটনাস্থলে তিনি উপস্থিত ছিলেন আর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে সংরক্ষিত বক্তব্যে দেখা যায় তিনি ঘটনার দুই দিন আগে শ্বশুর বাড়ি চলে যান!

জনাব আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষ থেকে তার সাক্ষী-২ সুশীল চন্দ্র মণ্ডল ট্রাইব্যুনালে এসে বলেন যে, জনাব আব্দুল কাদের মোল্লা স্বাধীনতার পুরো সময় ১৯৭২ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত ফরিদপুরের সদরপুর গ্রামে ছিলেন এবং সেখানকার ধলা মিয়া পীর সাহেবের বাড়িতে থেকে তার সন্তানদের পড়াতেন। আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষের-৩ নং সাক্ষী মোসলেম উদ্দিন আহমেদ যিনি ফরিদপুরে একটি প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ছিলেন তিনিও বলেন কাদের মোল্লা সাহেব স্বাধীনতা যুদ্ধের পুরো সময় ফরিদপুরের সদরপুরে ছিলেন এবং ধলা মিয়া পীর সাহেবের ছেলে মেয়েদের পড়াতেন এবং আব্দুল কাদের মোল্লার পক্ষের ৬ নং সাক্ষী জনাব হাফেজ এ, আই, এম লোকমান যিনি ১৯৭১ সালে শহিদুল্লাহ হলের ইমাম ছিলেন এবং যে হলে জনাব আব্দুল কাদের মোল্লা থাকতেন। তিনি বলেন যে, ৭ই মার্চের পর তিনি জনাব আব্দুল কাদের মোল্লাকে হল ছেড়ে বাড়ি চলে যেতে দেখেছিলেন এবং কাদের মোল্লা ১৯৭২ সালের শেষের দিকে বাড়ি থেকে আবার প্রত্যাবর্তন করেছিলেন।

তা যাই হোক না হোক সেটা বিচারক আর রাষ্ট্রের ব্যাপার কিন্তু আমাদের দাবী কাদের মোল্লার ফাঁসি। নিন্মলিখিত কারনে কাদের মোল্লার ফাঁসি হওয়া জরুরী।




০১) তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি হিসেবে আমরা শাহাবাগীরা এদেশে যারা ইসলামী রাজনীতি করে তাদের দেখতে চাইনা। অথচ কাদের মোল্লা ইসলামী রাষ্ট্র কায়েম করতে চায়।

০২) মিডিয়াকে ফেইজ করতে পারে এমন লোক ডানপন্থী তথা ইসলামপন্থীদের মধ্যে পাওয়া যায়না অথচ কাদের মোল্লা মিডিয়ার সামনে আমাদের সেকুলার দাবীর অসারতা প্রমাণে পারঙ্গম।

০৩)সে একজন মেধাবী ছাত্র ১৯৫৯ ও ১৯৬১ সালে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা বৃত্তি লাভ করেছে। ১৯৬৪ সালে আমিরাবাদ ফজলুল হক ইন্সিটিউট থেকে প্রথম শ্রেণীতে মাধ্যমিক পরিক্ষায় কৃতকার্য হয়েছে। রাজেন্দ্র কলেজে থেকে কৃতিত্বের সাথে ১৯৬৬ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরিক্ষায় উত্তীর্ন হয়। ১৯৬৮ সালে সে একই কলেজ থেকে বিএসসি পাশ করে। ১৯৭০ সালে সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হয় কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের কারনে ১৯৭১ সালে তার মাস্টার্স পরীক্ষা না দিয়ে ১৯৭৫ সালে তিনি সামাজিক বিজ্ঞানের শিক্ষা প্রশাসনের ডিপ্লোমায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অধিকার করে। পরে আবার ১৯৭৭ সালে শিক্ষা প্রশাসন থেকে মাস্টার্স ডিগ্রীতে প্রথম শ্রেনীতে প্রথম হয়।

০৪) মোল্লা ১৯৭৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত ঢাকার বিখ্যাত বিদ্যাপীঠ উদয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসাবে যোগদান করেন। এম,এড পরীক্ষার রেজাল্টের পরে তিনি বাংলাদেশ রাইফেলস পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক হিসাবে যোগদান দেয় এবং পরে সে একই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। পরে সে ইসলামী ফাউন্ডেশন বাংলাদেশে সংস্কৃতি কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেয়। ১৯৭৮ সালে রিসার্স স্কলার হিসাবে বাংলাদেশ ইসলামী সেন্টারে যোগ দেয়। ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত সে মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি হিসাবে ছিল। ১৯৮১ সালে মোল্লা দৈনিক সংগ্রাম পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক হিসাবে যুক্ত হয়। ১৯৮২ ও ১৯৮৩ সালে সে পরপর দুই বছর ঢাকা ইউনিয়ন অব জার্নালিস্ট (ডি ইউ জে) এর সহসভাপতি নির্বাচিত হয়।

৫)অষ্টম শ্রেণীতে অধ্যায়নকালেই সে কম্যূনিজমের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ছাত্রইউনিয়নে যোগ দেয়। ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত সে এ সংগঠনের সাথে যুক্ত থাকার পর মাওলানা মওদূদী লিখিত তাফহীমুল কুরআন পড়ে বিভ্রান্ত হয়ে ছাত্র ইউনিয়ন ছেড়ে ১৯৬৬ সালে সে ছাত্রসংঘের তৎকালিন পূর্বপাকিস্তান শাখায় যোগদান করে। ১৯৭০ সালে সে এ সংগঠনের সদস্য হয়। ছাত্রসংঘের শহিদুল্লাহ হল শাখার সভাপতি, ঢাকা বিশব্বিদ্যালয় শাখার সভাপতি, ঢাকা মহানগরী সেক্রেটারীর ও একই সাথে কেন্দ্রীয় কার্যকরী পরিষদের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।

৬) ছাত্রইউনিয়ন তাকে রাজনীতি শিখাল অথচ সে ছাত্রজীবন শেষে ১৯৭৭ সালের মে মাসে জামায়াতে যোগ দিল এবং ১৯৭৮ সালের নভেম্বর মাসে রুকন হল! গোলাম আযমের ব্যাক্তিগত সেক্রেটারি এবং ঢাকা মহানগরীর শূরা সদস্য ও কর্মপরিষদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে অল্পদিনের ব্যাবধানে সে জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিশ-এ-শূরার সদস্য হয়। ১৯৮২ সে ঢাকা মহানগরী জামায়াতের সেক্রেটারি পরবর্তীতে ঢাকা মহানগরীর নায়েব-এ-আমীর ও ১৯৮৫ সালে ঢাকা মহানগরীর আমীর এবং কেন্দ্রিয় কর্মপরিষদের সদস্য হয়।

১৯৯১ সালে কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক,২০০০ সালে তাকে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব দেয়া হয়। উক্ত দায়িত্বের পাশাপাশি আওয়ামীলীগ সরকার বিরোধী আন্দোলনে সে চার দলীয় জোটের লিয়াজো কমিটির গুরুত্বপূর্ন সদস্য হিসাবে নিয়োজিত ছিল।

৭)মোল্লাকে বিভিন্ন মেয়াদে চার চারবার জেলে যেতে হয়। আইয়ুব সরকারের নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা পালনের দায়ে ১৯৬৪ সালে প্রথমবারের মত সে বাম রাজনীতিক হিসেবে গ্রেপ্তার হয়। ১৯৭২ সালে সে আবার গ্রেপ্তার হয় কিন্তু স্থানীয় নাদান জনতার বিক্ষোভের মুখে পুলিশ তাকে স্থানীয় পুলিশ স্টেশন কাস্টোডী থেকেই ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়! জেনারেল এরশাদের শাসনের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনের কারনে আব্দুল কাদের মোল্লাকে আবারও আটক করে রাখা হয়। পরে উচ্চ আদালত তার এ আটকাদেশকে আবৈধ ঘোষণা করলে চার মাশ পরে তিনি মুক্ত হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলন করায় তৎকালীন বিএনপি সরকার ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে তাকে আটক করে।

৮) মোল্লা সক্রিয়ভাবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক সংস্থার সাথে যুক্ত। যার মধ্যে বাদশাহ ফয়সাল ইন্সটিটিউট, ইসলামিক ফাউন্ডেশন সোসাইটি ও এর স্কুল, সদরপুর মাদরাসা ও এতিমখানা, ফরিদপুর জেলার হাজিডাঙ্গি খাদেমুল ইসলাম মাদরাসা ও এতিমখানা, সাইয়্যেদ আবুল আ’লা মওদূদী একাডেমী অন্যতম। এছাড়াও মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সেক্রেটারি ছিলেন।

৯)মোল্লা দেশ বিদেশের সমসাময়িক বিষয়ের উপর কলাম ও প্রবন্ধ লিখেছে। ইসলামের বিভিন্ন দিকের উপরো তার লেখা পাওয়া যায়। তার লেখা কলাম ও প্রবন্ধ বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দৈনিক, সাপ্তাহিক, মাসিক পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়াও বস্তুবাদ, কম্যূনিজমের উপরে তার বৈজ্ঞানিক সমালোচনা শিক্ষিত মহলের কাছে সমাদৃত হয়েছে।

১০)মোল্লা ইতোমধ্যেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমন করেছেন। এরই মধ্যে তিনি সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, জাপান, সিঙ্গাপুর, পাকিস্তান ও ভারতে সফর করেছেন।

তার ফাঁসির দাবীর হাজারো কারণের মধ্যে মাত্র ১০টি কারণ উল্লেখ করলাম। এলোক জীবিত থাকলে এ দেশকে ধর্মহীন করা অত সহজ হবেনা। তাই তরুণ প্রজন্ম কোন যুক্তি শুনতে রাজি নয়।

বিষয়: রাজনীতি

১৭৪৩ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File