ইখওয়ানুল মুসলিমুন প্রমাণ করল যে পাশ্চাত্য গণতন্ত্র মানুষকে মুক্তি দিতে পারেনা।
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ১৫ আগস্ট, ২০১৩, ০১:৩০:৪৩ দুপুর
হযরত ইব্রাহীম (আঃ) বড় মূর্তীর কাধে কুঠার রেখে প্রমাণ করেছিলেন যে মূর্তীর কোন ক্ষমতা নেই। বরং এটা শক্তিহীন এক জড় পাথরের টুকরা ছাড়া আর কিছুই নয়।
হযরত মুসা (আঃ) যাদুকরদের যাদুর সাপের মোকাবেলায় নিযের লাঠি নিক্ষেপ করে প্রমাণ করেছিলেন ফেরাউনের যাদুকরেরা আল্লাহর শক্তির কাছে একেবারেই দুগ্ধপোষ্য নাকাম।
মিশরের ইখওয়ানুল মুসলিমিন প্রায় একশত বছর গণতান্ত্রীক খেলা খেলে প্রমাণ কেরে দিল যে পাশ্চাত্য গণতন্ত্র আসলে মানুষের কল্যাণের জন্য কিছুই করেনা বরং নামরুদ ফেরাউনদের ক্ষমতাই পাকাপোক্ত করে।
মূর্তীপূজারি নমরুদ যেমন ইব্রাহীম (আঃ) এর কাছে নাস্তানাবুদ হয়েছিল, মুসা (আঃ) কে মারতে গিয়ে ফেরাউন যেমনি নীল দরিয়ায় ডুবে মরেছিল তেমনি গণতন্ত্রের ফেরীওয়ালা ইঙ্গ মার্কীন ইহুদী চক্র ইখওয়ানের হাতে পরাজিত হবে ইনশা'আল্লাহ।
যুগে যুগে নবী রাসূল ও মুজাহীদেরা বাতিল শক্তির দূর্বলতাকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়ে যে ভাবে ইসলামের শ্রেষ্ঠ্যত্ব প্রমাণ করেছিলেন ঠিক একই ভাবে মিশরের মুসলমানেরা তথা ইখওয়ানুল মুসলিমুনের নেতা কর্মীরা পাশ্চাত্য গণতন্ত্রের ঝাড়িজুড়িকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ইসলামের শ্রেষ্ঠ্যত্ব প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন।
এখন শুধু বিজয়ের অপেক্ষা। মুসলমানদের বিজয়ের সময় এসে গেছে। যে দলের নেতা, নেতার স্ত্রী সন্তানেরা জীবন বাজি রেখে একত্রে যেহাদের ময়দানে অবতীর্ণ হয় এবং জীবন দেয় সে দলের বিজয় অবসম্ভাবি হয়ে যায়।
বিষয়: বিবিধ
২০৭৭ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন