আসুন ঘুরে আসি আলোকিত মানুষ গড়ার কারিগর আমাদের হুমায়ুন স্যারের নুহাশ পল্লী।
লিখেছেন লিখেছেন আবু জারীর ১৯ জানুয়ারি, ২০১৩, ০৫:৩১:২৬ বিকাল
বন্ধু আনোয়ার এলএলবি করে চলে এসেছেন সৌদি আরবে। অধুনিক এবং সংস্কৃতি মনষ্ক এই মানুষটি সব সময় নতুন কিছু করার ভাবনায় বিভোর থাকেন।
নতুন কিছুর কথা সুনলেই ছুটেযান তার অন্তর্ণিহীত তাৎপর্য খুজতে। এমন মানুষ তো আর সাহিত্যিক প্রয়াত হুমায়ুন স্যারের নিজের হাতে গড়া নুহাশ পল্লীর সৌন্দর্য অবলোকন না করে পারেন না।
যেমন ভাবা তেমন কাজ। স্ব স্বজনে নুহাশ পল্লী পরিদর্শনের জন্য যখন সবার প্রস্তুতি সম্পন্ন বাকি শুধু যাত্রা শুরু। এমতাবস্থায় একটা জরুরী কাজে আটকে গেলেন তিনি, নিজেকে মাইনাস করে বাকিদের পাঠিয়ে দিলেন। সাথে সাথে এও বলে দিলেন, তারা যেন নুহাস পল্লীর প্রতিটি পরতের ছবি তুলে নিয়ে আসে। যাতে কমপক্ষে দুধের স্বাধ আপাতত ঘোলে মেটাতে পারেন।
আপাদ মস্তক সংস্কৃতিমনা আমার এই বন্ধু নুহাশ পল্লীর আভ্যন্তরিন সৌন্দর্য দেখে তা পরিদর্শনের আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন। কিন্তু আমি নাছর বন্দা কেন তিনি আগ্রহ হারালেন তা জানতে। শেষমেস আমার পিড়াপিড়িতে তিনি নুহাশ পল্লীর কিছু ছবি আমাকে দেখালেন।
এমন সৌন্দর্যময় একটা আবাসন যেই মুসলিম সন্তান করেছেন তার সুফল যে তিনি দুনিয়া আখেরাত উভয় জাহানেই পাবেন তাতে কোন সন্দেহ নাই। কারণ মানুষ তার প্রতিটি কর্মের ফলই পেয়ে থাকেন। হোকনা তা অণু পরিমান। আর কাজটা যদি জনকল্যানমূলক হয় তাহলে তো কোন কথাই নাই।
যতদিন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট কর্ম থেকে মানুষ উপকৃত হবে ততদিন পর্যন্ত কর্তার আমলনামায় তার ফলাফল লিপিবদ্ধ হতে থাকবে।
বিষয়টা থেকে যেহেতু শিক্ষনীয় অনেক কিছু আছে তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে না পেরে বন্ধুর অনুমতি ক্রমে আপনাদের জন্য ব্লগে উপস্থাপন করলাম।
তাই আসুন একটু চক্ষু মেলিয়া দেখি প্রয়াত আমাদের হুমায়ুন স্যার জনকল্যানে কি কি করেগেছেন তার স্বপ্নের ভূবন নুহাশ পল্লীতে।
বিষয়: বিবিধ
২৮৩৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন