নিয়ন্ত্রন হীন বাজার , মূল্যহীন জীবন

লিখেছেন লিখেছেন ফেরদৌস রায়হান ০৮ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:১৭:২৪ রাত



বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বামদলগুলোর ডাকা অর্ধদিবস হরতালে সমর্থন দিয়েছে বিএনপি। বিএনপির হরতাল করার মত ক্ষমতা থাকলেও সরকারের ৈস্বরাচারী আচরন,আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মারমুখী ভূমিকা,ঘুম,জঙ্গি নাঠক এর কারনে দলের অস্থিত্ব সঙ্কট এর বিষয় মাথায় রেখে এই মুহূর্তে দলটি বড় আন্দোলনের দিগে এগোচেছনা ।

দেশের এই বৃহত্তম দলকে পঙ্গু করে রেখেছে সরকার । দ্বিতীয় বৃহত্তম দুটি দলের মধ্যে একটি জতীয় পার্টিকে বানিয়েছে তাদের পা ছাটা গোলাম । জামাত ইসলামীর উপর যুদ্বঅপরাদের ধুয়া তুলে ইসলামী ভাবদ্বারার জ্ঞানি,গুনি বুদ্বিজীবিকে ফাঁসির ফাঁদে জূলানো হয়েছে । এ যেনো অনেকটা হোয়াইট ওয়াস এর মতো ।

সাত বছরে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৮ বার : নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছে না গ্রাহক : বর্ধিত দাম এরই মধ্যে কার্যকর হচ্ছে : মূল্যবৃদ্ধিকে অযৌক্তিক বলেছেন বিশেষজ্ঞরা ।

বিদ্যুতের বর্ধিত দাম। ভোক্তা পর্যায়ে প্রায় দেড় কোটি গ্রাহকের বিল বাড়ছে। জনজীবনে বর্ধিত এই বিলের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধিতে নিম্ন এবং মধ্যবিত্তের খরচ বাড়বে। পণ্য উৎপাদন খরচ বাড়ার পাশাপাশি দামও বাড়বে।

সাধারন গ্রাহকদের বার্ষিক সরাসরি খরচ বাড়বে ১৭শ’ কোটি টাকা। এই অর্থ বিতরণকারী কোম্পানি-সংস্থাগুলোর কোষাগারে যাবে জনগণের পকেট থেকে।

অভিবাবক হীন জাতি,কথা বলার যেনো কেউ নেই । ২টাকা ৫০ পয়সার ইউনি করা হয়েছে ১১/১২টাকা । ২৫০টাকার দুই চুলার গ্যস এর মূল্য বাড়িয়ে করা হয়েছে ৯৫০টাকা । চাল এর মূল্য কেজি ৭০টাকা । পিঁয়াজ ১০০ টাকা । সকল জিনিসের মূল্য সাধারণ মানুষে ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে । কারণ নিয়ম নীতি বহির্ভূত ভ্যাট টেক্স বসিয়ে সরকারের মন্ত্রী,এমপি,বড় নেতা,পাতি,মজারীরা লুটেপুটে খাছে । সরকারী কর্মচারী-কর্মকর্তার বেতন-ভাতা আট থেকে দশগুণ বাড়ানো হয়েছে । কিন্তূ হাজার হাজার শূন্য পদে নিয়োগ দিছে না সরকার ।

সাধারন মানুষ যাবে কোথায় । এ যেনো এক নীরব হাহাকার । অস্থির বাজার । অস্থির জনজীবন । অস্থির আইন শৃঙ্খলা,বিচার ব্যবস্তা ।

এ প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের অভিমত । বিদ্যমান বাস্তবতায় বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি নয়, কমানো যায়। এরপরও মূল্য বৃদ্ধি শুধু অযৌক্তিকই নয় বরংস্বেচ্ছাচারিতাও।

ভোক্তা পর্যায়ের পাশাপাশি বিতরণকারী সংস্থা- কোম্পানি পর্যায়েও বিদ্যুতের পাইকারি দাম বেড়েছে। যদিও বিদ্যুতের খুচরা দাম বাড়ানো হলেও পাইকারি দাম বাড়েনি বলে ঘোষনা দিয়েছিল এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।

এবারে দেড় কোটি গ্র্াহকের বিদ্যুৎ বিল বাড়ছে। এদিকে সব শ্রেণির গ্রাহকদের জন্য খুচরা পর্যায়ে বিদুতের দাম বাড়ায় জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেনন অর্থনীতিবিদ, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ, ব্যবসায়ী এবং ভোক্তা অধিকার আন্দোলনের কর্মীরা। তারা বলছেন, গত সাত বছরে বিদ্যুতের দাম আট বার বাড়লেও নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্পন্ন বিদ্যুত পাচ্ছেন না সাধারন গ্রাহকরা বরং গ্রাহরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হলেও সরকার বেশি দামে উৎপাদনের সুযোগ গুলো ক্রয় করছে। এরপর ঘনঘন বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের মতই বারবার বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হচ্ছে। নিম্নআয় এবং মধ্যবিত্তের খরচ বাড়বে। শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতে দামবৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি। ক্ষুদ্রশিল্প, বাণিজ্যিক ও শিল্প বিদ্যুতের দাম বাড়ায় পণ্য উৎপাদন খরচ বাড়বে। ফলে একদিকে বাণিজ্যিক খরচ বাড়বে অন্যদিকে বিভিন্ন ধরণের পণ্যের দামবৃদ্ধিও ঘটবে।

সরকার কমদক্ষ এবং বেসরকারি রেন্টাল বিদ্যুতে গ্যাস দিয়ে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ বাড়াচ্ছে। অথচ পিডিবির বিদ্যুকেন্দ্রগুলো গ্যাসের অভাবে অপেক্ষাকৃত কম খরচের বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না। ওই গ্যাস পিডিবি পেলে কম খরচে বিদ্যুত উৎপাদন করা যায়। প্রভাবশালী ও ব্যবসায়ীদের একটি গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে জনগণের রক্ত চুষে খেতে আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। বিশ্ব বাজারে তেলের দাম কমলেও লুটপাট করতে আমাদের এখানে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। ভোটারবিহীন সরকারের লুটপাট নীতির বহিঃপ্রকাশ বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। বাংলাদেশ এনার্জি বিশেষজ্ঞদের অভিমত কমিশন (বিইআরসি) দেশটাকে গিলে খেতেই রক্তচোষা সরকার উন্মত্ত হয়ে পড়েছে। ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজারসহ সমস্ত অর্থনীতিক খাতকে তিলে তিলে খেয়ে তাদের স্বাদ মিটেনি। তাই বার বার গ্যাস বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে গরীবের রক্ত পান করাটাই যেন তাদের মূখ্য উদ্দেশ্য।

এর আগে গত মার্চে সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে গ্যাসের দাম বাড়িয়েছে সরকার। এর আগে ২০১০ সাল থেকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় বছরে পাইকারি পর্যায়ে ছয়বার এবং খুচরা পর্যায়ে সাতবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। শুধুমাত্র লুটপাটের জন্যই গরীবের সর্বশেষ সম্বলটুকু আত্মসাৎ করে সরকার আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ালো।

সাধারন গ্রাহকদের বার্ষিক সরাসরি খরচ বাড়বে এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা। এই অর্থ বিতরণকারী কোম্পানি-সংস্থাগুলোর কোষাগারে যাবে জনগণের পকেট থেকে। বিদ্যুৎনির্ভর গ্রাহকদের সরাসরি ব্যয় বাড়বে শিল্প কারখানায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে । বিদ্যুতের দাম এবার সবচেয়ে বেশি বাড়ানো হয়েছে শিল্প ও বাণিজ্যখাতে। কিছুদিন পর পর গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি অনিশ্চয়তা তৈরি করে বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) এর গবেষণায় বলা হয় । খাতওয়ারি দেখা যাবে ৭ থেকে ১৫ শতাংশ ব্যয় বেড়ে যাবে। চালসহ নিত্যপণ্যের চড়া দামে এমনিতেই নাভিশ্বাস ভোক্তাদের। আর এই মুহূর্তে বিদ্যুতের বাড়তি দাম তাদের ফেলবে আরো ভোগান্তিতে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে বরং একে যৌক্তিক পর্যায়ে নেয়া জরুরী ।বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির প্রতিবাদে বামদলগুলোর ডাকা অর্ধদিবস হরতালে সমর্থন দিয়েছে বিএনপি। বিএনপির হরতাল করার মত ক্ষমতা থাকলেও সরকারের ৈস্বরাচারী আচরন,আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মারমুখী ভূমিকা,ঘুম,জঙ্গি নাঠক এর কারনে দলের অস্থিত্ব সঙ্কট এর বিষয় মাথায় রেখে এই মুহূর্তে দলটি বড় আন্দোলনের দিগে এগোচেছনা ।

দেশের এই বৃহত্তম দলকে পঙ্গু করে রেখেছে সরকার । দ্বিতীয় বৃহত্তম দুটি দলের মধ্যে একটি জতীয় পার্টিকে বানিয়েছে তাদের পা ছাটা গোলাম । জামাত ইসলামীর উপর যুদ্বঅপরাদের ধুয়া তুলে ইসলামী ভাবদ্বারার জ্ঞানি,গুনি বুদ্বিজীবিকে ফাঁসির ফাঁদে জূলানো হয়েছে । এ যেনো অনেকটা হোয়াইট ওয়াস এর মতো ।

সাত বছরে বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৮ বার : নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্পন্ন বিদ্যুৎ পাচ্ছে না গ্রাহক : বর্ধিত দাম এরই মধ্যে কার্যকর হচ্ছে : মূল্যবৃদ্ধিকে অযৌক্তিক বলেছেন বিশেষজ্ঞরা ।

বিদ্যুতের বর্ধিত দাম। ভোক্তা পর্যায়ে প্রায় দেড় কোটি গ্রাহকের বিল বাড়ছে। জনজীবনে বর্ধিত এই বিলের নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধিতে নিম্ন এবং মধ্যবিত্তের খরচ বাড়বে। পণ্য উৎপাদন খরচ বাড়ার পাশাপাশি দামও বাড়বে।

সাধারন গ্রাহকদের বার্ষিক সরাসরি খরচ বাড়বে ১৭শ’ কোটি টাকা। এই অর্থ বিতরণকারী কোম্পানি-সংস্থাগুলোর কোষাগারে যাবে জনগণের পকেট থেকে।

অভিবাবক হীন জাতি,কথা বলার যেনো কেউ নেই । ২টাকা ৫০ পয়সার ইউনি করা হয়েছে ১১/১২টাকা । ২৫০টাকার দুই চুলার গ্যস এর মূল্য বাড়িয়ে করা হয়েছে ৯৫০টাকা । চাল এর মূল্য কেজি ৭০টাকা । পিঁয়াজ ১০০ টাকা । সকল জিনিসের মূল্য সাধারণ মানুষে ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে । কারণ নিয়ম নীতি বহির্ভূত ভ্যাট টেক্স বসিয়ে সরকারের মন্ত্রী,এমপি,বড় নেতা,পাতি,মজারীরা লুটেপুটে খাছে । সরকারী কর্মচারী-কর্মকর্তার বেতন-ভাতা আট থেকে দশগুণ বাড়ানো হয়েছে । কিন্তূ হাজার হাজার শূন্য পদে নিয়োগ দিছে না সরকার ।

সাধারন মানুষ যাবে কোথায় । এ যেনো এক নীরব হাহাকার । অস্থির বাজার । অস্থির জনজীবন । অস্থির আইন শৃঙ্খলা,বিচার ব্যবস্তা ।

এ প্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের অভিমত । বিদ্যমান বাস্তবতায় বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধি নয়, কমানো যায়। এরপরও মূল্য বৃদ্ধি শুধু অযৌক্তিকই নয় বরংস্বেচ্ছাচারিতাও।

ভোক্তা পর্যায়ের পাশাপাশি বিতরণকারী সংস্থা- কোম্পানি পর্যায়েও বিদ্যুতের পাইকারি দাম বেড়েছে। যদিও বিদ্যুতের খুচরা দাম বাড়ানো হলেও পাইকারি দাম বাড়েনি বলে ঘোষনা দিয়েছিল এ খাতের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)।

এবারে দেড় কোটি গ্র্াহকের বিদ্যুৎ বিল বাড়ছে। এদিকে সব শ্রেণির গ্রাহকদের জন্য খুচরা পর্যায়ে বিদুতের দাম বাড়ায় জনজীবনে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেনন অর্থনীতিবিদ, জ্বালানি বিশেষজ্ঞ, ব্যবসায়ী এবং ভোক্তা অধিকার আন্দোলনের কর্মীরা। তারা বলছেন, গত সাত বছরে বিদ্যুতের দাম আট বার বাড়লেও নিরবচ্ছিন্ন ও মানসম্পন্ন বিদ্যুত পাচ্ছেন না সাধারন গ্রাহকরা বরং গ্রাহরা বিভিন্ন ভাবে হয়রানীর শিকার হচ্ছেন। কম খরচে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হলেও সরকার বেশি দামে উৎপাদনের সুযোগ গুলো ক্রয় করছে। এরপর ঘনঘন বিদ্যুতের লোডশেডিংয়ের মতই বারবার বিদ্যুতের দাম বাড়াতে হচ্ছে। নিম্নআয় এবং মধ্যবিত্তের খরচ বাড়বে। শিল্প ও বাণিজ্যিক খাতে দামবৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি। ক্ষুদ্রশিল্প, বাণিজ্যিক ও শিল্প বিদ্যুতের দাম বাড়ায় পণ্য উৎপাদন খরচ বাড়বে। ফলে একদিকে বাণিজ্যিক খরচ বাড়বে অন্যদিকে বিভিন্ন ধরণের পণ্যের দামবৃদ্ধিও ঘটবে।

সরকার কমদক্ষ এবং বেসরকারি রেন্টাল বিদ্যুতে গ্যাস দিয়ে বিদ্যুতের উৎপাদন খরচ বাড়াচ্ছে। অথচ পিডিবির বিদ্যুকেন্দ্রগুলো গ্যাসের অভাবে অপেক্ষাকৃত কম খরচের বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছে না। ওই গ্যাস পিডিবি পেলে কম খরচে বিদ্যুত উৎপাদন করা যায়। প্রভাবশালী ও ব্যবসায়ীদের একটি গোষ্ঠীর স্বার্থ রক্ষা করতে গিয়ে জনগণের রক্ত চুষে খেতে আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। বিশ্ব বাজারে তেলের দাম কমলেও লুটপাট করতে আমাদের এখানে বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। ভোটারবিহীন সরকারের লুটপাট নীতির বহিঃপ্রকাশ বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত। বাংলাদেশ এনার্জি বিশেষজ্ঞদের অভিমত কমিশন (বিইআরসি) দেশটাকে গিলে খেতেই রক্তচোষা সরকার উন্মত্ত হয়ে পড়েছে। ব্যাংক, বীমা, শেয়ারবাজারসহ সমস্ত অর্থনীতিক খাতকে তিলে তিলে খেয়ে তাদের স্বাদ মিটেনি। তাই বার বার গ্যাস বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে গরীবের রক্ত পান করাটাই যেন তাদের মূখ্য উদ্দেশ্য।

এর আগে গত মার্চে সম্পূর্ণ অযৌক্তিকভাবে গ্যাসের দাম বাড়িয়েছে সরকার। এর আগে ২০১০ সাল থেকে ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় বছরে পাইকারি পর্যায়ে ছয়বার এবং খুচরা পর্যায়ে সাতবার বিদ্যুতের দাম বাড়ানো হয়েছে। শুধুমাত্র লুটপাটের জন্যই গরীবের সর্বশেষ সম্বলটুকু আত্মসাৎ করে সরকার আবারও বিদ্যুতের দাম বাড়ালো।

সাধারন গ্রাহকদের বার্ষিক সরাসরি খরচ বাড়বে এক হাজার ৭০০ কোটি টাকা। এই অর্থ বিতরণকারী কোম্পানি-সংস্থাগুলোর কোষাগারে যাবে জনগণের পকেট থেকে। বিদ্যুৎনির্ভর গ্রাহকদের সরাসরি ব্যয় বাড়বে শিল্প কারখানায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে । বিদ্যুতের দাম এবার সবচেয়ে বেশি বাড়ানো হয়েছে শিল্প ও বাণিজ্যখাতে। কিছুদিন পর পর গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধি অনিশ্চয়তা তৈরি করে বলে মনে করেন উদ্যোক্তারা।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ (সিপিডি) এর গবেষণায় বলা হয় । খাতওয়ারি দেখা যাবে ৭ থেকে ১৫ শতাংশ ব্যয় বেড়ে যাবে। চালসহ নিত্যপণ্যের চড়া দামে এমনিতেই নাভিশ্বাস ভোক্তাদের। আর এই মুহূর্তে বিদ্যুতের বাড়তি দাম তাদের ফেলবে আরো ভোগান্তিতে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বিদ্যুতের দাম না বাড়িয়ে বরং একে যৌক্তিক পর্যায়ে নেয়া জরুরী ।

বিষয়: বিবিধ

৫৪৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File