ছাত্রলীগ নেতা কর্তৃক এমসি কলেজের মেয়ে খুন। ছাত্রলীগের সন্ত্রাস বেড়েই যাচ্ছে, তবুও এরা জঙ্গি নয়, স্বাধীনতার স্বপক্ষের সৈনিক।
লিখেছেন লিখেছেন দাবী আদায়ের বালক ০৪ অক্টোবর, ২০১৬, ০১:৩৭:৫৬ দুপুর
খাদিজা আক্তার নার্গিস
নির্ঘাত জঙ্গী ছিল! তা না
হলে কেউ এভাবে পর্দা করে!
এভাবে স্যার জাফরের
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের
সোনার ছেলের সম্ভোগের
প্রস্তাব ফিরিয়ে দেয়! ঠিকই
করেছে সোনার ছেলে বদরুল
আলম। সবার সামনে চেতনায়
উজ্জিবিত হয়ে কুপিয়েছে
নার্গিসকে। 'ছাগু'টার জান
কত শক্ত দেখেছেন! তারপরও
মরেনি, আশঙ্কাজনক অবস্থায়
বেঁচে আছে! আরেক 'জঙ্গী-ছাগু'
আবার সেটা ভিডিও করে
ইন্টারনেটে ছেড়ে
দিয়েছে! সোনার ছেলে আর
সোনার প্রতিষ্ঠানের কতবড়
বদনাম হয়ে গেল ভাবুন দেখি
একবার! এখন তো লোক
দেখানো হলেও সোনার
ছেলেটাকে জেলে পাঠাতে
হবে। সমস্যা নেই, সেখানে ও
জামাই আদরেই থাকবে;
যেমনটা লক্ষীপুরের কসাই
তাহেরপূত্র বিপ্লব আছে।
তারপর পরিস্থিতি একটু শান্ত
হলেই ওকে মুক্তি দেয়া হবে।
২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারী
সিলেটের ওসমানী
মেডিকেল কলেজের
তৌহিদকে সোনার ছেলে
সৌমেন দে পিটিয়ে,
কুপিয়ে খুন করার পরও কিন্তু
সৌমেনকে কয়েকদিনের জন্য
জেলে পাঠানো হয়েছিল।
তারপর পরিস্থিতি একটু
ঠাণ্ডা হবার পরই তাকে
ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
সিলেটেরই এক ব্যবসায়ী মো.
আক্তার হোসেন ওরফে
রাহুলকে গলা কেটে হত্যা
করে লাশ ড্রেনে ফেলে
দেওয়ার নৃশংস ঘটনায় ক্লোজড
সার্কিট ক্যামেরার (সিসি)
দৃশ্য দেখে সোনার ছেলে
অভিজিৎ দাস ও পিংকু চন্দ্র
দাসকে সনাক্ত করা হয়েছিল।
তাদেরও কোন সমস্যা হয়নি।
কাজেই বদরুলেরও কোন সমস্যা
হবে না।
ওহ! উইমেন চ্যাপ্টার,
নারীবাদী সংগঠন, খুশি
কবির বা সুলতানা
কামালদের নিয়ে টেনশন
করছেন! উনারাও তো
চেতনারই লোক। একটা জঙ্গী
মেয়ে একটি সোনার ছেলের
সম্ভোগ প্রস্তাব ফিরিয়ে
দেবার কারণে কোপ খাবার
ঘটনায় উনারা খোব বেশি
একটা ট্যা-ফো করবেন না।
একটু আধটু ট্যা-ফো তো করতেই
হয়, 'নারী অধিকার' এর কথা
বলে বিদেশ থেকে আনা
টাকাগুলো হালাল করতে
হবে না?
বিষয়: বিবিধ
৯৯৮ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন