জীবন দেওয়া ভিন্ন কিছু বাস্তব গল্পের শিরনাম এক নজরে
লিখেছেন লিখেছেন আমি আল বদর বলছি ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৭:১৯:১৪ সন্ধ্যা
চকবাজারে..
১. গর্ভবতী স্ত্রী নামতে পারেননি; তাই স্বামীও নামেননি! ফলাফল গর্ভের সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু!
হয়তো স্বামী স্ত্রী বাচ্চার নাম নির্ধারণ করে রেখেছিল, কিন্ত সন্তান জন্ম নেওয়ার আগেই বাবা মায়ের বিদায় নিয়েছে পৃথিবী থেকে
২. চার বন্ধু আড্ডা দিচ্ছিলেন প্রতিদিনের মতো। চারটি মাথার পোড়া খুলি পড়ে আছে!
ওরা ভেবেছিল আড্ডা দিয়ে বাসায় ফিরবে, নয়তো ওরা কালকে কি করবে সেটার পরিকল্পনা করছিল, কে জানতো তাদের মধ্যে। যে একটু পরেই ওরা মারা যাবে আগুনে পুড়ে
৩. বাবার কাছে সন্তান বিরিয়ানি খেতে চেয়েছে! বাবা বিরিয়ানি নিয়ে ফিরে এসে এখনো পাননি সন্তানকে!
সন্তানের আবদার একজন হতভাগা বাবার পূরণ করা হয়নি আর।
৪. জমজ সন্তানদের বয়স ১ বছরের মতো। মর্গে বাবাকে খুঁজতেছে!
পৃথিবীর সবচেয়ে কস্টদায়ক কাজ হলো, নিজের বাবার মৃত্যু দেহো খুজা, ওরা তো এখনও অবুঝ রয়েছে কিছু জানে না ওদের বাবার কি হয়েছে ৫. দুই ভাইয়ের জড়াজড়ি করা লাশ আলাদা করা যাচ্ছেনা। আলাদা করার পর তাদের বুকে জড়িয়ে ধরা শিশুর লাশ। শিশুকে বাচাঁনোর শেষ। চেষ্টা করছিলেন দুই ভাই।
মরার আগ পর্য্যন্ত শেষ চেষ্টা করে গিয়েছে দুই ভাই। কে জানে সেই মুহূর্ত কত কঠিন ছিল,
৬. ছেলে নর্থসাউথ এ পড়ে; সন্তানের লাশ চাচ্ছে তার মা। একটু মাংসের দলা হলেও চলবে। তিনি শেষবার বুকে জড়িয়ে ধরবেন। ইস একজন মায়ের কাছে সবচেয়ে কস্টের বেপার হলো, নিজের সন্তানের লাশ চাওয়া
৭. মৃত ভাইয়ের লাশ শনাক্ত করে বাবাকে ফোন দিয়ে বলছে ভাইয়ের লাশ পাবার কথা।
এই গুলি গল্প নয় বাস্তব, নিজের ভাইয়ের লাশ খুজে পেয়ে জন্মদাতা পিতাকে জানানোর সেই মুহূর্ত কতটুকু সুখের কতটুকু কস্টের একটু ভেবে দেখুন তো.........
১. গর্ভবতী স্ত্রী নামতে পারেননি; তাই স্বামীও নামেননি! ফলাফল গর্ভের সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু!
হয়তো স্বামী স্ত্রী বাচ্চার নাম নির্ধারণ করে রেখেছিল, কিন্ত সন্তান জন্ম নেওয়ার আগেই বাবা মায়ের বিদায় নিয়েছে পৃথিবী থেকে
২. চার বন্ধু আড্ডা দিচ্ছিলেন প্রতিদিনের মতো। চারটি মাথার পোড়া খুলি পড়ে আছে!
ওরা ভেবেছিল আড্ডা দিয়ে বাসায় ফিরবে, নয়তো ওরা কালকে কি করবে সেটার পরিকল্পনা করছিল, কে জানতো তাদের মধ্যে। যে একটু পরেই ওরা মারা যাবে আগুনে পুড়ে
৩. বাবার কাছে সন্তান বিরিয়ানি খেতে চেয়েছে! বাবা বিরিয়ানি নিয়ে ফিরে এসে এখনো পাননি সন্তানকে!
সন্তানের আবদার একজন হতভাগা বাবার পূরণ করা হয়নি আর।
৪. জমজ সন্তানদের বয়স ১ বছরের মতো। মর্গে বাবাকে খুঁজতেছে!
পৃথিবীর সবচেয়ে কস্টদায়ক কাজ হলো, নিজের বাবার মৃত্যু দেহো খুজা,
ওরা তো এখনও অবুঝ রয়েছে কিছু জানে না ওদের বাবার কি হয়েছে
৫. দুই ভাইয়ের জড়াজড়ি করা লাশ আলাদা করা যাচ্ছেনা। আলাদা করার পর তাদের বুকে জড়িয়ে ধরা শিশুর লাশ। শিশুকে বাচাঁনোর শেষ। চেষ্টা করছিলেন দুই ভাই।
মরার আগ পর্য্যন্ত শেষ চেষ্টা করে গিয়েছে দুই ভাই। কে জানে সেই মুহূর্ত কত কঠিন ছিল,
৬. ছেলে নর্থসাউথ এ পড়ে; সন্তানের লাশ চাচ্ছে তার মা। একটু মাংসের দলা হলেও চলবে। তিনি শেষবার বুকে জড়িয়ে ধরবেন।
ইস একজন মায়ের কাছে সবচেয়ে কস্টের বেপার হলো, নিজের সন্তানের লাশ চাওয়া
৭. মৃত ভাইয়ের লাশ শনাক্ত করে বাবাকে ফোন দিয়ে বলছে ভাইয়ের লাশ পাবার কথা।
এই গুলি গল্প নয় বাস্তব, নিজের ভাইয়ের লাশ খুজে পেয়ে জন্মদাতা পিতাকে জানানোর সেই মুহূর্ত কতটুকু সুখের কতটুকু কস্টের একটু ভেবে দেখুন তো.........
বিষয়: বিবিধ
৬৫৬ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
পুরনো ঢাকাকে বুল ডোজার দিয়ে ভেঙ্গে নতুন করে গড়ে তোলার জন্য পুরনো ঢাকার অধিবাসীদেরই অনেক আগেই এগিয়ে আসা উচিত ছিল। এদের ফালতু সেন্টিমেন্টাল মনমানসিকতার জন্য এরা সাফার করবে আরও। নিমতলীর ঘটনা থেকে শিক্ষা হয় নি মাথামোটাদের।
আসলে জাতে তো আমরা বাঙালী! এইজন্য সবকিছু সহজে নিয়ে নেই
মন্তব্য করতে লগইন করুন