বধিরকে গান শুনিয়ে লাভ কি?

লিখেছেন লিখেছেন মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ১৬ মে, ২০১৬, ১২:৫২:৩৬ দুপুর

আমাদের বিবেক অন্ধ হয়ে গেছে, সত্য মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে পারি না। শিশু থেকে পৌঢ় কেউই আমাদের থেকে রেহাই পাচ্ছে না। পাগলের পাগলামী উঠলে যা হয় তা আমাদের সর্বক্ষণই হয়। কোন অন্যায় চোখে পড়ে না, কোন অত্যাচার আমাদের গায়ে লাগে না। হাজার মণ পাথরের নিচে চাপা পড়েও আমরা একটু হাসতে চেষ্টা করছি, সত্যিই আমাদের ধৈর্য্য গুণ প্রশংসনীয় হয়ে উঠছে দিনে দিনে। চারদিকে কেবল অনাচার, পাপে সয়লাভ ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্রের প্রতিটি কাঠামোতে। কিন্তু কারো কোন মাথা ব্যথা নেই, যেন হিন্দি গানের শব্দ থেকে বাঁচতে কানে হেডফোন লাগিয়ে তাসবীহ টিপছে সবাই।

অদ্ভুদ! মানুষের সহ্য গুণ, আবেগ অনুভূতি। সামান্য মোবাাইলের টাচ নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য কেঁদে বুক ভাসাই কিন্তু দেশ ভারতীয় মহাসাগরে তলিয়ে গেলেও সামান্য আফসোস করতেও দেখি না কাউকে। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংশ হয়ে গেলো আন্দোলন দূরের কথা কেউ একটু হা-হুতাশও করলো না । অর্থব্যবস্থা ধ্বংশ হলো, কয়েকজনের আত্মহত্যার মধ্যেই সেটা সীমাবদ্ধ থাকলো। রিয়েল এস্টেটের মালিকরা এখন ঋণের ভয়ে তাবলীগের চিল্লা দিয়ে বেড়াচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা নাজুক তার জন্য বিডি নিউজ ৪২০ মার্কা পত্রিকা দেখলেও কিছুটা অনুমান করা যায়। যোগাযোগ ব্যবস্থা ধ্বংশ হয়ে গেছে, কোথা কোন নিয়ন্ত্রন নেই। বিডিয়ার ধ্বংশ হলো, গামের্ন্টস শিল্প বন্ধ হতে থাকলো, কৃষিতে কোন সুখবর নাই। আইন এখন অপরাধ আর অপরাধীর দায়মুক্তির মূল হাতিয়ার। খুন, ধর্ষণ, চুরি ছিনতাই এখন একটি বিশেষ দলের মৌলিক অধিকারে পরিণত হয়েছে।

তবুও আমরা চুপ! মনে হয় কোন অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিবেকের গলা চেপে ধরে আছে। কার কাছে চাইবো, কাকে বলবো, কার জন্য বলবো? সবইতো লুটেরা আর চাটুকারের দল। সব অন্ধ হয়ে গেছে, এরা নিজেরা পথ চলতে পারেনা অন্যকে পথ দেখাবে কি করে? তবুও আশায় আছি, "গোবরে যদি একটা পদ্ম ফুল ফোটে"। আর সে সম্ভাবনা না থাকলে এবার জীবন্ত মরা মানুষগুলো সত্যিই মারা যাবে। আল্লাহ রহম করো।

আমাদের বিবেক অন্ধ হয়ে গেছে, সত্য মিথ্যার মধ্যে পার্থক্য করতে পারি না। শিশু থেকে পৌঢ় কেউই আমাদের থেকে রেহাই পাচ্ছে না। পাগলের পাগলামী উঠলে যা হয় তা আমাদের সর্বক্ষণই হয়। কোন অন্যায় চোখে পড়ে না, কোন অত্যাচার আমাদের গায়ে লাগে না। হাজার মণ পাথরের নিচে চাপা পড়েও আমরা একটু হাসতে চেষ্টা করছি, সত্যিই আমাদের ধৈর্য্য গুণ প্রশংসনীয় হয়ে উঠছে দিনে দিনে। চারদিকে কেবল অনাচার, পাপে সয়লাভ ব্যক্তি থেকে রাষ্ট্রের প্রতিটি কাঠামোতে। কিন্তু কারো কোন মাথা ব্যথা নেই, যেন হিন্দি গানের শব্দ থেকে বাঁচতে কানে হেডফোন লাগিয়ে তাসবীহ টিপছে সবাই।

অদ্ভুদ! মানুষের সহ্য গুণ, আবেগ অনুভূতি। সামান্য মোবাাইলের টাচ নষ্ট হয়ে যাওয়ার জন্য কেঁদে বুক ভাসাই কিন্তু দেশ ভারতীয় মহাসাগরে তলিয়ে গেলেও সামান্য আফসোস করতেও দেখি না কাউকে। শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংশ হয়ে গেলো আন্দোলন দূরের কথা কেউ একটু হা-হুতাশও করলো না । অর্থব্যবস্থা ধ্বংশ হলো, কয়েকজনের আত্মহত্যার মধ্যেই সেটা সীমাবদ্ধ থাকলো। রিয়েল এস্টেটের মালিকরা এখন ঋণের ভয়ে তাবলীগের চিল্লা দিয়ে বেড়াচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি কতটা নাজুক তার জন্য বিডি নিউজ ৪২০ মার্কা পত্রিকা দেখলেও কিছুটা অনুমান করা যায়। যোগাযোগ ব্যবস্থা ধ্বংশ হয়ে গেছে, কোথা কোন নিয়ন্ত্রন নেই। বিডিয়ার ধ্বংশ হলো, গামের্ন্টস শিল্প বন্ধ হতে থাকলো, কৃষিতে কোন সুখবর নাই। আইন এখন অপরাধ আর অপরাধীর দায়মুক্তির মূল হাতিয়ার। খুন, ধর্ষণ, চুরি ছিনতাই এখন একটি বিশেষ দলের মৌলিক অধিকারে পরিণত হয়েছে।

তবুও আমরা চুপ! মনে হয় কোন অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিবেকের গলা চেপে ধরে আছে। কার কাছে চাইবো, কাকে বলবো, কার জন্য বলবো? সবইতো লুটেরা আর চাটুকারের দল। সব অন্ধ হয়ে গেছে, এরা নিজেরা পথ চলতে পারেনা অন্যকে পথ দেখাবে কি করে? তবুও আশায় আছি, "গোবরে যদি একটা পদ্ম ফুল ফোটে"। আর সে সম্ভাবনা না থাকলে এবার জীবন্ত মরা মানুষগুলো সত্যিই মারা যাবে। আল্লাহ রহম করো।

বিষয়: বিবিধ

১০৬৯ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File