পুলিশের অভিযান গ্রেপ্তার সাড়ে তিন হাজার. জঙ্গি ৪০ জন...

লিখেছেন লিখেছেন অন্তিম পথের যাত্রী ১২ জুন, ২০১৬, ০৮:৪৫:৫০ রাত

সারাদেশে এ পর্যন্ত গ্রেপ্তার ৩ হাজার +

চমকে গেলেন নাতো.!

ইরাক ইরান সিরিয়া সোমালিয়া বা মধ্যপ্রাচ্যের.

কোন দেশের সংবাদ শিরোনাম হলে হয়তো.

চমকে যেতেন না.।

আমি লজ্জিত, আমি আমার আর আমার পরিবারের

নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।

যেখানে গুম আর প্রকাশ্যে খুন হয়।

বাদ যায়না দেশের সৎ নির্ভিক পুলিশ সদস্যে র

প্রিয়তমা স্ত্রীও।

দেশের জন্য জীবন বিলানো সেনা কর্তার মা..

অনাথ আস্রমের ঐ নিঃস্বার্থ পুরোহিত।

তাদের প্রতি একটু সহানুভুতি ছাড়া কিছুই করার নেই

আমার।

সত্য বলতে আজ আমরা ব্যর্থতার

ভারে নূহ্য হয়ে পড়া দেশে বাস করছি.।

সব ব্যার্থ,

পুলিশ ডিবি. এনএসআই, ডিজিএফআই.

র্যাব।

তার অন্যতম কারন..

সহজ সরল মানুষগুলো কে.

রাজনীতির ছত্রছায়ায়

জজ মিয়া বানানো টাযে বড্ড সহজ.।

আর না চমকেই বা যাবেন কোথায়.?

এটি আমাদের দেশের হলুদ গণমাধ্যম এর শিরোনাম।

মনে রাখবেন হলদে খামের ভেতরেই মূল চিঠি

থাকে..

হয়তো তা আর বুঝার বাকি থাকবে না.

গ্রেপ্তার এর সংখ্যা কত হতে পারে..!

যা আমাদের জন্য একেবারেই বেমানান।

বলতে গেলে কথাগুলো সব হয়তো তিতা হয়ে যাবে.।

কি আর করা.

তাই বলে কি লিখতেও পারবো না...!

অবশ্য কথা নাও বলা যেত.।

যদি আমার দেশের অর্থনীতি, রাজনৈতিক.

সামাজিক শান্তির পুকুরে,

আমাকে গলা সমান ডুবিয়ে রাখা হত।

মাথা পেতে নিতে কোন দ্বিধা থাকতো না.

চীন তার জলন্ত প্রমাণ

চীনা নাগরিক দের কর্মসংস্থান আর অর্থনৈতিক

কাঠামোর ভীত.।

আমরা এবং বাংলাদেশ এর কথা বললে। যেন দুই

প্রান্তের দুই মেরু. হতে পারে কথা বলার অধিকার

দেওয়া হয়নি তাদের.।

তবে অর্থনীতিক এবং সামাজিক স্বচ্ছলতার

স্বপ্নের জগতে তাদের বসবাস.

কিন্তু আমরা...??????

বলে কয়ে সাড়াশি অভিযান.

মাত্র ২৪ ঘন্টায় ১১শ।

থানা পর্যন্ত নিলেই.

নানা মামলার অজ্ঞাত নামা আসামির.

ফিগার টা ছোট হয়ে আসে.

নতুন নামের ভিড়ে।

বর্তমান অবস্থায় তার অপরাদ.

সে কথিত গণতন্ত্রের চর্চা করে.

অন্য কোন প্লাট ফর্মে।

বা

বাঙ্গালীর ঐতিহ্যবাহী পান্জাবি গায়ে জড়ালে।

বা ধর্মিয় শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে,

ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলাতে।

বাহ!

চমৎকার.

রাজনীতির মিষ্টি ফল।

সাপ ও মারা গেলো লঠিও ভাঙ্গলো না..

আর এর মাধ্যমে চলে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থা গুলোর

সদস্যদের আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ হওয়ার

প্রতিযোগিতা ।.

তার উপরে ঈদের বাজার...!!!

স্বাধীনতা পরবর্তী স্বাধীনতা বিরোধী দের দমন.

এ যদি হয় গণগ্রেপ্তার এর কারন.

আমি অবশ্যই কথা বলার অধিকার হারাবো.।

এরা যদি হয় দেশাদ্রোহী তাও আমার মস্তক নত.

বর্তমান অবস্থা আদৌ কি তা..!!

এতো সত্তর এর দশক নয়.

জুম্মল্যান্ড বা সেনা বিদ্রোহ এর মত

ক্ষমতা দখল বা দেশ ভাঙ্গার মোহড়া ও নয়.।

আর যদি হয় বাকশাল. বা একদলীয় শাসন ব্যাবস্থা.

তা অবশ্য আমি মানি.।।

কিন্তু তা আজ বড্ড অবেলায়।

যা প্রয়োজন ছিলো

স্বাধীনতা পরবর্তী ৮০ র দশক পর্যন্ত।

তাহলে এই অপরাধী দের কে এত দিন বাইরে রাখার

মানে কি....

বর্তমান প্রশাসনের ঘটনা গুলোয় মনে হচ্ছে.

দেশটা যেন দেশাদ্রোহী দের আতুর ঘর....

বিষয়: বিবিধ

১০১৮ বার পঠিত, ১ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

371868
১৩ জুন ২০১৬ রাত ০৮:২১
শেখের পোলা লিখেছেন : কারণ মুজিব কোট ব্যবহর না করা। এ অন্যায়েই গ্রেফতার কা হচ্ছে।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File