সরকারি ভবন নির্মাণে লোহার বদলে ব্যাবহার করা হচ্ছে বাঁশ!না জাতিকে বাঁশ দেওয়া হচ্ছে এটাই বুঝাতে চেয়েছেন ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান।
লিখেছেন লিখেছেন জীবরাইলের ডানা ১০ এপ্রিল, ২০১৬, ০৩:০৫:৫৩ রাত
জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের নির্মাণাধীন দুই কোটি টাকার ভবনের ঢালাইয়ে রডের পরিবর্তে বাঁশের চটা আর খোয়ার বদলে সুরকি দিয়ে চলছে কাজ। এ ভবনের অধিকাংশ কাজ হয়েছে রাতের আঁধারে।
সরকারি গুরুত্বপূর্ণ এ ভবনের কাজে পুকুর চুরির বিষয়টি এলাকাবাসী ধরে ফেললে তোপের মুখে পড়ে বৃহস্পতিবার থেকে এ ভবন তৈরির কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন কৃষি অধিদফতরের কর্মকর্তারা।
জেলার দর্শনায় স্থলবন্দরের উদ্ভিদ কার্যালয়ের জন্য দর্শনা পৌরসভার পাশে ৩ হাজার সাতশ ৫০ বর্গফুট আয়তনের একটি আধুনিক মানের ল্যাবরেটরি ও অফিস ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
গত ১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে এ কাজের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. হামিদুর রহমান।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ফাইটো স্যানিটরি ক্যাপাসিটি শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের আওতায় প্রায় দুই কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে এ ভবনটি।এ ভবনটি নির্মাণে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ফার্মগেটের জয় ইন্টারন্যাশনালের সত্বাধীকারি মনির সিং। ইতোমধ্যো ভবনটির প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে।এদিকে গত বুধবার বিকেলে কাজ চলাকালীন এলাকাবাসী দেখতে পায় ভয়াবহ এক ব্যাপার।
ভবনের গুরুত্বপূর্ণ ঢালাই কাজে রডের পরিবর্তে বাঁশের চটা দেয়া।আর খোয়ার বদলে সুরকি দিয়ে কাজ করা হচ্ছে।এসময় এলাকাবাসীরা প্রতিবাদ করলে কাজ ফেলে গা ঢাকা দেয় উপস্থিত প্রকৌশলীসহ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার ও শ্রমিকরা। একে একে বেরিয়ে আসে ভয়াবহ চিত্র। এলাকাবাসীরা জানান এ ভবনের অধিকাংশ কাজ করা হয়েছে রাতের আঁধারে।
এ ভবন নির্মাণে পুকুরচুরির বিষয়টি ক্যামেরায় ধরা পড়লে এক পর্যায়ে এ কাজের দেখভাল করার দ্বায়িত্বে নিয়োজিত উপ-সহকারী প্রকৗশলী সুব্রত বিশ্বাস বিষয়টি স্বীকার করেন।
এদিকে এলাকাবাসীর তোপের মুখে বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাস্থলে এসে এ ভবন নির্মাণ কাজ সাময়িক বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা।
এ বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. হামিদুর রহমানের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, বিষয়টি জানতে পেরে তিনি কাজ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন। ঢাকা থেকে উচ্চ পর্যায়ের টিম পাঠানো হবে। তদন্ত করে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।
জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের নির্মাণাধীন দুই কোটি টাকার ভবনের ঢালাইয়ে রডের পরিবর্তে বাঁশের চটা আর খোয়ার বদলে সুরকি দিয়ে চলছে কাজ। এ ভবনের অধিকাংশ কাজ হয়েছে রাতের আঁধারে।
সরকারি গুরুত্বপূর্ণ এ ভবনের কাজে পুকুর চুরির বিষয়টি এলাকাবাসী ধরে ফেললে তোপের মুখে পড়ে বৃহস্পতিবার থেকে এ ভবন তৈরির কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন কৃষি অধিদফতরের কর্মকর্তারা।
জেলার দর্শনায় স্থলবন্দরের উদ্ভিদ কার্যালয়ের জন্য দর্শনা পৌরসভার পাশে ৩ হাজার সাতশ ৫০ বর্গফুট আয়তনের একটি আধুনিক মানের ল্যাবরেটরি ও অফিস ভবন নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
গত ১ ডিসেম্বর ২০১৫ তারিখে এ কাজের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. হামিদুর রহমান।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের ফাইটো স্যানিটরি ক্যাপাসিটি শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের আওতায় প্রায় দুই কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত হচ্ছে এ ভবনটি।এ ভবনটি নির্মাণে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা ফার্মগেটের জয় ইন্টারন্যাশনালের সত্বাধীকারি মনির সিং। ইতোমধ্যো ভবনটির প্রায় ৭০ ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে।এদিকে গত বুধবার বিকেলে কাজ চলাকালীন এলাকাবাসী দেখতে পায় ভয়াবহ এক ব্যাপার।
ভবনের গুরুত্বপূর্ণ ঢালাই কাজে রডের পরিবর্তে বাঁশের চটা দেয়া।আর খোয়ার বদলে সুরকি দিয়ে কাজ করা হচ্ছে।এসময় এলাকাবাসীরা প্রতিবাদ করলে কাজ ফেলে গা ঢাকা দেয় উপস্থিত প্রকৌশলীসহ ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার ও শ্রমিকরা। একে একে বেরিয়ে আসে ভয়াবহ চিত্র। এলাকাবাসীরা জানান এ ভবনের অধিকাংশ কাজ করা হয়েছে রাতের আঁধারে।
এ ভবন নির্মাণে পুকুরচুরির বিষয়টি ক্যামেরায় ধরা পড়লে এক পর্যায়ে এ কাজের দেখভাল করার দ্বায়িত্বে নিয়োজিত উপ-সহকারী প্রকৗশলী সুব্রত বিশ্বাস বিষয়টি স্বীকার করেন।
এদিকে এলাকাবাসীর তোপের মুখে বৃহস্পতিবার সকালে ঘটনাস্থলে এসে এ ভবন নির্মাণ কাজ সাময়িক বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা।
এ বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. হামিদুর রহমানের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, বিষয়টি জানতে পেরে তিনি কাজ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন। ঢাকা থেকে উচ্চ পর্যায়ের টিম পাঠানো হবে। তদন্ত করে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনা হবে।
বিষয়: বিবিধ
১২৬৫ বার পঠিত, ৪ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
পাকিস্তানিরা খাইছে ২৪ বছর (শত শত বিলিয়ন) ।
আর অতি সম্প্রতি -
হলমার্কের ৪ হাজার কোটি, বিসমিল্লাহ গ্রুপের ১২শ কোট,
থার্মেক্সের ৮শ কোটি, ব্যাসিক ব্যাংকের ৫ হাজার কোটি,
বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮শ কোটি, তিতাসের ৩ হাজার কোটি,
ডেস্টিনির সাড়ে ৩ হাজার কোট্ শেয়ার বাজারের ১৫ হাজার কোটি টাকা লুট হওনের পর ও আমরা বাইচ্চা রইছি ।
পদ্মা সেতু বানাইতাছি । মাইন্সে হুদাই কয় আম্রা গরীব ।
চোরে চোরে দেশ সয়লাব ।
মোগো টাহা ফেরত দেবেন কবে ?
সাধে কি আর বাংলাদেশ দূর্নীতিতে পর পর ৫ বার বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ? এদের লাগাতার চোখ ধাঁধানো পারফরমেন্সে বিশ্ববাসী বিষ্ময়ে বিমুঢ় হচ্ছে প্রতি নিয়ত ।
মন্তব্য করতে লগইন করুন