পাবত্য চট্টগ্রাম কি ২য় ফিলিস্তান

লিখেছেন লিখেছেন জীবরাইলের ডানা ০৩ এপ্রিল, ২০১৬, ০৬:৩৯:৫৫ সন্ধ্যা





বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাংশের ১৩১৮৪ বর্গ কিলোমিটার পাহাড়ী এলাকা জুড়ে তিন জেলার (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান) সমন্বয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের অবস্থান। যেখানে বাঙালীসহ আনুমানিক ১৪টি ক্ষুদ্র নৃতাত্তিক উপজাতি বাস করে। জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাঙালী ও পাহাড়ী উপজাতিদের সংখ্যা প্রায় সমান। এই অঞ্চল নিয়ে এত আলোচনা, সমালোচনা, পর্যালোচনা সবকিছুর মূলে রয়েছে তার প্রাকৃতিক সম্পদ এবং ভারতীয় উপমহাদেশের ভূ-রাজনৈতিক ভাবে অত্যন্ত গুরুত্ববহ সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত বলে। পার্বত্য এলাকায় বর্তমানে চলমান ভয়ংকর পরিস্থিতি আলোচনার আগে এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সম্পদের প্রাচূর্যতা সম্বন্ধে ধারণা না দিলে তার প্রতি অবিচার করা হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পদ সম্ভাবনার এক বিপুল ভাণ্ডার। যেখানে ভূমি সম্পদের প্রাচূর্যতা, মূল্যবান ফলজ, বনজ এবং অনাবিস্কৃত খনিজ সম্পদের বিপুল সমাহার। এখানকার অব্যাহত পানি সম্পদকে ব্যবহার করে একদিকে যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের সিংহভাগ বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব তেমনি আরেক দিকে প্রায় ৪০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত কাপ্তাই হ্রদ থেকে বিপুল পরিমাণ মৎস সম্পদ আহরণ করা সম্ভব। এই হ্রদ থেকে বর্তমানে ১০০০০টন মাছ আহরণ করা হলেও বিশেষজ্ঞদের মতে, বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে এখানে যদি মাছ চাষ করা হয় তবে এর চেয়ে ১০গুণ বেশি মাছ আহরণ করা সম্ভব। এছাড়া বনজ সম্পদ ও মূল্যবান ফলজ সম্পদের বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবে না।

পাঠকের অভিমত

পার্বত্য চট্টগ্রামের খনিজ সম্পদের প্রায় পুরোটাই এখন পর্যন্ত অনাবিস্কৃত রয়ে গেলেও এ অঞ্চলের বর্তমান ভূ-তাত্ত্বিক অবস্থা ও পরিস্থিতি প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ তেল, চুনা পাথর, কঠিন শিলা প্রভৃতি মূল্যবান খনিজ সম্পদের সম্ভাবনাকে জানান দেয়। যে পরিমাণ খনিজ সম্পদ আছে তার পূর্ণ ব্যবহার করতে পারলে এবং পরিকল্পিত শিল্পায়ন ও নগরায়নের মাধ্যমে পার্বত্য এলাকাকে একটি তাইপে, হংকং, কাতার এর মত সমৃদ্ধশালী অঞ্চলে পরিণত করা যাবে।

পর্যটন শিল্পের কথা যদি চিন্তা করি তবে বলতে হয়, পার্বত্য এলাকার এমন কোন জায়গা নেই যেটা পর্যটকদের আকর্ষণ করবে না। ঢেউ খেলানো পাহাড় সাথে ঝর্ণার মিশ্রণ, উচু হ্রদ, নিরিবিলি নৈসর্গিক পরিবেশ কার না মন টানে। আমরা দেখেছি পর্যটন শিল্পকে পূঁজি করে পৃথিবীর বিভিন্ন বড় বড় শহর যেমন ব্রাজিলের রাজধানীসহ প্রায় পুরো দেশটির বেশির ভাগ অঞ্চল আধুনিকতার সর্বোচ্চ মহিমায় গড়ে উঠেছে। বর্তমানে আর সবকিছু বাদ দিলেও শুধুমাত্র এ শিল্পকে কাজে লাগালে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের ধারাবাহিকতাকে তরান্বিত করা সম্ভব।

উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এই বিপুল সম্পদ রাশির সার্বিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন করে বিশ্বের দরবারে একটি অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা সময়ের ব্যপার মাত্র। আর এই সম্ভাবনাকে সামনে রেখে যদি ছোট্ট অঞ্চলটিকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করা যায় তবে এই অঞ্চলই হয়ে উঠবে ভারত ও পাকিস্তানের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সুতিকাগার। একটু বিশ্লেষণ করলেই আমরা এর যথার্থ উত্তর খুজে পাব। একটি দেশকে দখল করতে হলে তার আভ্যন্তরীণ শৃংখলাকে ধ্বংস করতে হবে। এই থিওরীকে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামে কার্যত বিদেশী এনজিওগুলো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।

বাঙালী ও পাহাড়ীদের মধ্যে নিত্য হানাহানি মূলত এই এনজিও গুলোর ষড়যন্ত্রের ফল। উপজাতিদের মধ্যে বিভিন্ন সচেতনতা মূলক প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের আড়ালে মূলত তাদেরকে বাঙালীদের বিরুদ্ধে উস্কে দিচ্ছে। বাঙালীদের সেটলার আখ্যা দিয়ে এই অঞ্চল থেকে তাদের উৎখাত করে পশ্চিমাদের পরিকল্পিত এজেন্ডা বাস্তবায়নই এনজিওগুলোর মূল লক্ষ্য। আর অন্যদিকে উপজাতি নৃ-তাত্ত্বিক গোষ্ঠিদের আদিবাসি স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে দেশে বিদেশে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা আদিবাসি স্বীকৃতি পেলেই পশ্চিমারা অনায়াসে এখানে হস্তক্ষেপ করতে পারবে।

আসল কথা হচ্ছে, এনজিওগুলো চায় না এখানে না বাঙালী থাকুক না উপজাতি। এরা এখন উপজাতিদের দাবি আদায়ের কথা বললেও মূলত: খৃস্টান মিশনারীর কাজকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়দের তথ্য মতে, বান্দরবানের উপজাতিদের কয়েকটি গোষ্ঠির শতকরা প্রায় ৩০ভাগ লোককে খৃষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। এবং এই হার রাঙামাটিতে একটু কম হলেও এক্ষেত্রে খাগড়াছড়ি কোন অংশে পিছিয়ে নেই।

কেন এই ধর্মান্তকরণ? আমাদের সচেতন সুশীল সমাজ কি কখনো ভেবেছে? তাহলে কি আমরা ধরে নিতে পারি যে, এনজিওগুলো একদিকে বাঙালী ও পাহাড়ীদের মধ্যে নিত্য হানাহানি লাগিয়ে রেখেছে আর অপরদিকে ধর্মান্তরিত করার কাজ অব্যাহত রেখেছে। যেহেতু বাঙালীরা ধর্মান্তরিত হয় না তাই তারা তিন পার্বত্য জেলাকে জুম্মল্যান্ড নাম দিয়ে আলাদা ভূখন্ড ও স্বতন্ত্র পতাকা তৈরীর মাধ্যমে বাঙালী উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রের বীজ বপন করে চলেছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান অস্থিরতাকে আরো বেশি উ

বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাংশের ১৩১৮৪ বর্গ কিলোমিটার পাহাড়ী এলাকা জুড়ে তিন জেলার (রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান) সমন্বয়ে পার্বত্য চট্টগ্রামের অবস্থান। যেখানে বাঙালীসহ আনুমানিক ১৪টি ক্ষুদ্র নৃতাত্তিক উপজাতি বাস করে। জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাঙালী ও পাহাড়ী উপজাতিদের সংখ্যা প্রায় সমান। এই অঞ্চল নিয়ে এত আলোচনা, সমালোচনা, পর্যালোচনা সবকিছুর মূলে রয়েছে তার প্রাকৃতিক সম্পদ এবং ভারতীয় উপমহাদেশের ভূ-রাজনৈতিক ভাবে অত্যন্ত গুরুত্ববহ সমৃদ্ধ এলাকা হিসেবে চিহ্নিত বলে। পার্বত্য এলাকায় বর্তমানে চলমান ভয়ংকর পরিস্থিতি আলোচনার আগে এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও সম্পদের প্রাচূর্যতা সম্বন্ধে ধারণা না দিলে তার প্রতি অবিচার করা হবে।

পার্বত্য চট্টগ্রাম বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ সম্পদ সম্ভাবনার এক বিপুল ভাণ্ডার। যেখানে ভূমি সম্পদের প্রাচূর্যতা, মূল্যবান ফলজ, বনজ এবং অনাবিস্কৃত খনিজ সম্পদের বিপুল সমাহার। এখানকার অব্যাহত পানি সম্পদকে ব্যবহার করে একদিকে যেমন বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের সিংহভাগ বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব তেমনি আরেক দিকে প্রায় ৪০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত কাপ্তাই হ্রদ থেকে বিপুল পরিমাণ মৎস সম্পদ আহরণ করা সম্ভব। এই হ্রদ থেকে বর্তমানে ১০০০০টন মাছ আহরণ করা হলেও বিশেষজ্ঞদের মতে, বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে এখানে যদি মাছ চাষ করা হয় তবে এর চেয়ে ১০গুণ বেশি মাছ আহরণ করা সম্ভব। এছাড়া বনজ সম্পদ ও মূল্যবান ফলজ সম্পদের বর্ণনা দিয়ে শেষ করা যাবে না।

পাঠকের অভিমত

পার্বত্য চট্টগ্রামের খনিজ সম্পদের প্রায় পুরোটাই এখন পর্যন্ত অনাবিস্কৃত রয়ে গেলেও এ অঞ্চলের বর্তমান ভূ-তাত্ত্বিক অবস্থা ও পরিস্থিতি প্রাকৃতিক গ্যাস, খনিজ তেল, চুনা পাথর, কঠিন শিলা প্রভৃতি মূল্যবান খনিজ সম্পদের সম্ভাবনাকে জানান দেয়। যে পরিমাণ খনিজ সম্পদ আছে তার পূর্ণ ব্যবহার করতে পারলে এবং পরিকল্পিত শিল্পায়ন ও নগরায়নের মাধ্যমে পার্বত্য এলাকাকে একটি তাইপে, হংকং, কাতার এর মত সমৃদ্ধশালী অঞ্চলে পরিণত করা যাবে।

পর্যটন শিল্পের কথা যদি চিন্তা করি তবে বলতে হয়, পার্বত্য এলাকার এমন কোন জায়গা নেই যেটা পর্যটকদের আকর্ষণ করবে না। ঢেউ খেলানো পাহাড় সাথে ঝর্ণার মিশ্রণ, উচু হ্রদ, নিরিবিলি নৈসর্গিক পরিবেশ কার না মন টানে। আমরা দেখেছি পর্যটন শিল্পকে পূঁজি করে পৃথিবীর বিভিন্ন বড় বড় শহর যেমন ব্রাজিলের রাজধানীসহ প্রায় পুরো দেশটির বেশির ভাগ অঞ্চল আধুনিকতার সর্বোচ্চ মহিমায় গড়ে উঠেছে। বর্তমানে আর সবকিছু বাদ দিলেও শুধুমাত্র এ শিল্পকে কাজে লাগালে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নের ধারাবাহিকতাকে তরান্বিত করা সম্ভব।

উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এই বিপুল সম্পদ রাশির সার্বিক ক্ষেত্রে উন্নয়ন করে বিশ্বের দরবারে একটি অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী অঞ্চল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা সময়ের ব্যপার মাত্র। আর এই সম্ভাবনাকে সামনে রেখে যদি ছোট্ট অঞ্চলটিকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করা যায় তবে এই অঞ্চলই হয়ে উঠবে ভারত ও পাকিস্তানের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সুতিকাগার। একটু বিশ্লেষণ করলেই আমরা এর যথার্থ উত্তর খুজে পাব। একটি দেশকে দখল করতে হলে তার আভ্যন্তরীণ শৃংখলাকে ধ্বংস করতে হবে। এই থিওরীকে সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামে কার্যত বিদেশী এনজিওগুলো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে।

বাঙালী ও পাহাড়ীদের মধ্যে নিত্য হানাহানি মূলত এই এনজিও গুলোর ষড়যন্ত্রের ফল। উপজাতিদের মধ্যে বিভিন্ন সচেতনতা মূলক প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের আড়ালে মূলত তাদেরকে বাঙালীদের বিরুদ্ধে উস্কে দিচ্ছে। বাঙালীদের সেটলার আখ্যা দিয়ে এই অঞ্চল থেকে তাদের উৎখাত করে পশ্চিমাদের পরিকল্পিত এজেন্ডা বাস্তবায়নই এনজিওগুলোর মূল লক্ষ্য। আর অন্যদিকে উপজাতি নৃ-তাত্ত্বিক গোষ্ঠিদের আদিবাসি স্বীকৃতি আদায়ের লক্ষ্যে দেশে বিদেশে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। কারণ তারা আদিবাসি স্বীকৃতি পেলেই পশ্চিমারা অনায়াসে এখানে হস্তক্ষেপ করতে পারবে।

আসল কথা হচ্ছে, এনজিওগুলো চায় না এখানে না বাঙালী থাকুক না উপজাতি। এরা এখন উপজাতিদের দাবি আদায়ের কথা বললেও মূলত: খৃস্টান মিশনারীর কাজকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়দের তথ্য মতে, বান্দরবানের উপজাতিদের কয়েকটি গোষ্ঠির শতকরা প্রায় ৩০ভাগ লোককে খৃষ্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। এবং এই হার রাঙামাটিতে একটু কম হলেও এক্ষেত্রে খাগড়াছড়ি কোন অংশে পিছিয়ে নেই।

কেন এই ধর্মান্তকরণ? আমাদের সচেতন সুশীল সমাজ কি কখনো ভেবেছে? তাহলে কি আমরা ধরে নিতে পারি যে, এনজিওগুলো একদিকে বাঙালী ও পাহাড়ীদের মধ্যে নিত্য হানাহানি লাগিয়ে রেখেছে আর অপরদিকে ধর্মান্তরিত করার কাজ অব্যাহত রেখেছে। যেহেতু বাঙালীরা ধর্মান্তরিত হয় না তাই তারা তিন পার্বত্য জেলাকে জুম্মল্যান্ড নাম দিয়ে আলাদা ভূখন্ড ও স্বতন্ত্র পতাকা তৈরীর মাধ্যমে বাঙালী উচ্ছেদ করার ষড়যন্ত্রের বীজ বপন করে চলেছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে চলমান অস্থিরতাকে আরো বেশি উ

বিষয়: বিবিধ

১৪০৩ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

364558
০৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০৮:২৮
শেখের পোলা লিখেছেন : লেখাটি দুবার এসে গেছে৷ দেশতো এখন অনেক উন্নত বলা হচ্ছে, অতএব, এন জিও দেরকে কেন বহিষ্কার করা হচ্ছে না বুঝিনা৷ সরকারও কি তাই চায়!ধন্যবাদ৷
০৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০৯:০৪
302401
আবু সাইফ লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ..

২য় ফিলিস্তিন নয়- ওটা ২য় ইজরাইল হতে যাচ্ছে, বর্তমান সরকার এজন্য চুক্তিবদ্ধ বলা যায়! এবং তার ক্ষমতার অদৃশ্য শক্তিটাও সেখানেই!

এ সরকারের বিরুদ্ধে বিদেশীরা যা বলছে সবই "আইওয়াশ"!
364563
০৩ এপ্রিল ২০১৬ রাত ০৮:৪৮
আকবার১ লিখেছেন : খৃষ্টান মিশনারী এক ধরনে সরকার কায়েম
করে বসে আছে। যে কোন সময় বিদ্রো করে করবে।খৃস্টান মিশনারীর কাজকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে সরকার ।
আপনার সাথে একমত।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File