ভার্চুয়ালে আমি
লিখেছেন লিখেছেন আরোহি হাছান ২৯ জানুয়ারি, ২০১৬, ০১:৪৪:৩৫ রাত
সেই শুরু ২০০৯ সাল থেকে..
তখন নতুন মোবাইল কিনেছিলাম, আমার মোবাইল দিয়ে পরিচিত এক ভাই তার I'd লগিন করে, কয়েকদিন তার I'd ব্যবহার করার পর এক বন্ধুর মামাতো ভাইকে দিয়ে নিজের নামে আইডি খুলি।
আমার লাস্ট নাম দেশ প্রেমীক হাসান ভাই, হয়তো অনেকেই চিনবেন।
এই ভার্চুয়ালে কে কিরকম তা আমার ভালো করেই জানা আছে।
২০০৯ থেকে আমার সবসময় লিখা হতো রাজনীতি আর নিজের ব্যক্তিগত নিয়ে।
তার মাঝে কখনো পেইজ, কখনো গ্রুপ, কখনো ইভেন্ট, কখনো ফেইক আইডি, কখনো ফেমাস হবার ধান্ধা, কখনো হ্যাকিং, কখনো বা ওয়েভসাইট ডিজাইন করেই আমার সময় যেতো।
ওয়েভসাইটের পথে অনেক টাকা ইনকাম করতাম সাইট ডিজাইন করে।
২০০৯থেকে ২০১৪পর্যন্ত এই ভাবেই গেছে।
অক্টোবর ২০১৪আমি দেশ ছেড়ে কাশেমপুর কারাগারে চলে আসি ^_^ মানে বিদেশ।
মেলবোর্ন ক্রিকেট নিয়ে যখন ভারত & আইসিসি বিডি ক্রিকেট নিয়ে ষড়যন্ত্র করে তখন ভারত বিরোধী অনেক লিখা লিখেছি।
ভারতবর্ষ আমার দেশ ভারত বিরোধীরা আমার শত্রু এই নামে একটা পেইজ থেকে আমাদের দেশকে নিয়মিত কটাক্ষ করা হতো।
তখন আমি মিলিটারি কয়েকটা গ্রুপেও এক্টিব ছিলাম।
মিলিটারি সমগ্র অস্ত্র বিমান নিয়ে আলোচনা সমালোচনা হতো।
সেই মিলিটারি গ্রুপে দেশ বিরোধী পেইজগুলো ব্যান করার জন্য শেয়ার করতো।
সেখানে আমি নিয়মিত রিপোর্টার ছিলাম।
এরপর ভারতীয়রা তাদের অনেকগুলো পেইজ সহ Cht-Jummaland নামে একটা পেইজে আমার আইডি শেয়ার করে।
Cht-Jummaland হচ্ছে আমাদের দেশকে ষড়যন্ত্র করে ভেঙ্গে দেয়ার চক্রান্ত চলছিলো তখন।
পার্বত্য অঞ্চলকে জুম্মাল্যান্ড নামে দেশ গঠনের ষড়যন্ত্র করেছিলো ত্রিপুরার মন্ত্রী প্রধান & পার্বত্য চাকমাদের প্রধান সন্তু লারমা।
চাকমা জাতিরা স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করছিলো, সেখানে সবসময় সেনাবাহিনী মোতায়েন ছিলো, এখনো আছে তবে আগের মতো না।
এই দুই পেইজের গ্রুপে প্রায় সময় আমার প্রমাণ সহ ভালোমন্দ কমেন্ট থাকতো।
তখন তারা সবাই মিলে আমার আইডি স্পাম করে হ্যাক করে দেয়, আইডি আমি এখনো রিকোভার করতে পারি কিন্তু করবোনা।
আইডি হ্যাক হয়ে যাবার এক মাস পর এই আইডিতে এক্টিব হই।
এই আইডির নাম ছিলো দেশ যখন ভারত মুখি।
নাম চেঞ্জ করে আমার রিয়েল নাম দেই।
নতুন একটা পেইজ খুলি ট্রাজেডি ফিলখানা সেনাবাহিনী হত্যার বিচার চেয়ে।
কিছুদিনপর আমার পেইজে কাজ করার জন্য অনেক মিলিটারি আর্মি অফিসারের সাথ অনেক ভাল সম্পর্ক তৈরি হয়।
ক্যাপ্টেন মারুফ রাজু, বাংলাদেশ ফ্রিডম পার্টি চেয়ারম্যান দেওয়ান ইসলাম, সভাপতি শাহিন সহ দানব কিছু ব্যক্তি।
যদিও আমার পেইজে আমি এখন এতো বেশী পোষ্ট করিনা।
তবে আমার এই পেইজ সহ অন্যান্য পেইজগুলোতে এখনো তারা নিয়মিত এক্টিব।
এরমাঝে আমরা কিছু মিলিটারি গ্রুপের এডমিন মিলে একটা চ্যাট গ্রুপ খুলি।
সেখানে অনেকেই মিলিটারি না হলেও মিলিটারি সমগ্র বিষয়ে এক্টিব ছিলো।
কোন দেশের সাময়িক বাহিনী কতো শক্তিশালী, কার কি ক্ষেপা অস্ত্র যুদ্ধ বিমান আছে এই নিয়েই আলোচনা হতো।
আমাদের মাঝে একজন ছিলেন বড় ভাই তিনি চিটাগাং এর কোনো এক পদে আছেন আর্মি অফিসার।
নাম বলতে চাইনা যখন আরকান আর্মির বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হয় পুরো অভিযানে তিনি ছিলেন।
বাংলাদেশ যখন ৬৮০কোটি টাকার ইয়াক যুদ্ধ বিমান ক্রয় করে, তখন জিয়া হাসান নামে এক ব্যাক্তি এ নিয়ে স্ট্যাটাস দেয়, এই দেশকে এতো বড় সাহস কে দিয়েছে এতো টাকার যুদ্ধ বিমান কিনার জন্য।
উনার স্ট্যাটাস লিঙ্কঃ https://goo.gl/3NzG1B
সেখানে অনেক মিলিটারি এক্টিব তরুণ উনাকে নেতিবাচক মন্তব্য করে।
আমাদের চ্যাট+গ্রুপে উনার আইডি শেয়ার করার পর আমরা সবাই উনাকে কমেন্ট করি।
আমিও একটা কমেন্ট দেই, তার কিছুক্ষণ পর উনি আমাকে ফ্রেন্ড রিকু দিয়ে Hi লিখে ইনবক্স করেন।
আমি উনার রিপ্লে না দিয়ে উনাকে আমাদের মিলিটারি চ্যাট গ্রুপে এড করি।
সেখানে উনার স্ট্যাটাস এর লিখিতভাবে বরাবর করে সবাই জবাব দেয়।
উনি গ্রুপ থেকে লিভ নিয়ে আমাকে ইনবক্স করে বলে এটাও দেশ প্রমীকের ধাপ, এগিয়ে যাও।
তার কিছুদিন পর আমি ঐ চ্যাট গ্রুপ থেকে বেড় হয়ে যাই, আমাদের মাঝে ধন্ধ সৃষ্টি হয়।
তবে সেই গ্রুপ এখনো আছে বা গ্রুপের সবাই আমার ফ্রেন্ড লিস্টেও আছে।
গ্রুপ থেকে লিভ নেয়ার পর আমি একলা হয়ে যাই।
আমার এলাকার এক ছোট ভাইয়ের আইডি ভ্যারিফাই* হয়, তার আইডি খুলে দিয়ে লগিন করার পর দেখি তার রিলেটিভ একটা মেয়ের সাথে চ্যাট করে।
মেয়েটাদের ওইখানে, ছোটর ফ্যামিলিরা থাকে।
আমি তার আইডি থেকে ফাজলামি করে চ্যাট করি।
এরপর তার সাথে আমার আইডি থেকে নিয়মিত চ্যাট হয়।
আমি অচেনা কোনো মেয়ের সাথে চ্যাট করিনা, এই অভ্যাস আমার নেই একমাত্র এই মেয়েটিই আমার প্রথম, নাম তার রিয়া।
রিয়া আর আমার দুরত্ব দুটো মানচিত্রে একটি দেশ, অনেক দূর।
এইভাবে চ্যাটে করে অনেকদিন যাবার পর তার সাথে হঠাৎ একদিন ঝগড়া হয়, ব্লক দেয়া নেয়া সব হয়ে যায়।
তাকে নিয়ে একটা গল্প লিখি, নামঃ গল্প হলেও সত্য।
গল্প জগতে আমি সেই প্রথম, সাথে ব্লগেওঃ
স্বদেশ গ্রুপে গল্পটি দেয়ার পর রেডিওমুন্না পেইজে দেয়ার জন্য গালিব ভাইকে ইনবক্সে পাঠাই, তিনি পেইজে দিয়ে আমাকে রাইটার গ্রুপে এড করে নেন।
আমার এই আইডি তখন গ্রুপে এড ছিলোনা।
এই আইডিতে সেইদিন থেকে কাল্পনিক চরিত্রের গল্প লিখা শুরু করি।
একটা লিখা টাইমলাইনে দুই তিনদিন রাখলে আর ভালো লাগেনা, তখন হাইড করে দিতাম।
প্রায় কয়েকমাস পর ডিসেম্বর মাসে একটা ফটো এলবাম খুলে সেই এলবামে আমার কিছু গল্প রাখি।
এরমাঝে ৭পর্বের একটা, ৪পর্বের একটা।
আরও একটা পর্বের গল্পঃ ৪পর্ব লিখা শেষ, পর্ব আরও বড় করবো এই জন্য পোষ্ট দেয়া হচ্ছেনা।
তবে আমার এখন আর কোনো কিছু লিখতে ইচ্ছে করেনা।
প্রোফাইলটাকে আমি নিজেই বিরক্তিকর বানিয়ে দিলাম।
আরও অনেকগুলো গল্প আমার টাইমলাইনে অনলি মি হয়ে আছে, পোষ্ট দেয়া হয়নি কখনো।
কিছুদিন আগেই সেই রিয়া নামের মেয়েটির আইডি ব্যান হয়ে যায়।
নতুন আইডি খুললে আমাকে আবার রিকু দেয়।
আগের মতো না হলেও তার সাথে এখন আবার চ্যাট হয়।
যদিও গতকাল বলেছে আগামী মাসে তার Angagement তাকে কসম বলতে বলেছি সে কসম বলেনি তার মানে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
যেদিন গালিব ভাই আমার গল্পটি পেইজে দেয় তার কয়েকদিন পর নয়ন চ্যাটার্জির অফিসিয়াল গ্রুপে আমাকে এড করা হয়।
কে বা কারা করছে তা জানিনা।
নয়ন চ্যাটার্জিকে সবাই চিনবেন, খুবই প্রমাণ সহ যুক্তিবাদী লেখক, এক কথায় নাস্তিকদের জম।
সেই গ্রুপে মোট মেম্বার ছিলো ১৫০+, কখনো নয়ন চ্যাটার্জি নামের কারো আইডি দেখিনি, গ্রুপের একজন এডমিন ছিলো তার পোষ্টও কখনো পাইনি।
তবে অর্ধেক আইডির প্রোফাইল নাম ছিলো হিন্দু নামে।
সবার কাজ ছিলো অনলাইন, গুগোল, উইকিপিডিয়া, থেকে প্রমাণ সহ নাস্তিক বিরোধী লিঙ্ক তৈরী করে স্ট্যাটাস সাজানো।
গ্রুপে স্ট্যাটাস পোষ্ট দেয়ার পর নয়নের পেইজে সহ আরো অনেক পেইজে কে বা কারা নয়নের নামে কার্টেসী দিয়ে পোষ্ট করে দিতো।
নয়ন চ্যাটার্জি যখন নামধারী ফেমাস হয়ে যায়, তার কিছুদিন পর পেইজ হ্যাক হয়, পেইজ রিকোভার করলে আবার হ্যাক করে দেয়।
হঠাৎ একইদিন আমাকে গ্রুপ থেকে রিমুভ দেয়া হয়, তার কিছুদিন পর গ্রুপও আর খুঁজে পাইনি।
তবে নয়ন এখন দুই পেইজ নিয়ে কাজ করে।
এই পেইজগুলোর গ্রুপ কি আছে না নেই তা জানিনা, ১:- Noyon chatterjee official ২:- নয়ন চ্যাটার্জি।
নয়ন চ্যাটার্জি আসলে কে?
এই পোষ্ট পেয়েছিলাম অনেক আগে তবে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যে. লিঙ্কঃ https://goo.gl/0X2oqc
তাদের সাথে থাকতে থাকতে নিজেও গুগোল প্লাস সহ ৪-৫টা ব্লগিং করি।
নিজেকে সবসময় লুকিয়ে রাখতে চেষ্টা করি।
কিছু সুজাকে বুঝিয়েছিলাম আমি ভার্চুয়ালে, ২দিন, ২মাস, ২বছর etc. এই নিয়ে তারা এখন বিতর্কিত।
কেউ কেউ আমার সামনে সাধু আর আমার পিছনে আমার জন্য বাঁশ তৈরী করতেছে। আমার ঠিকানা আমার নাম্বার খুঁজতেছে।
তারা সবার সাথে ভালোও থাকতে চায়, যার কাছে যায় তার হয়ে যায়।
গত ৪-৫দিন আবালগিরী দেখানোর মূল কারণ তাদের জন্যই।
আমি গ্রুপ থেকে লিভ নেয়ার পর কেও একজন কিছু স্কিনশর্ট দেয় সেখানে এইসব তেল মারা পাবলিকদের কাণ্ড দেখে মাথা খারাপ হয়ে যায়।
যাই হোক এক ভাই সেইদিন আমাকে কপিবাজ বলার পর খোদারকসম দিয়ে বলছিলাম যদি আমার টাইমলাইনে ১ বা ২টি কমান ছাড়া কোনো কপি গল্প পাওয়া যায় তাহলে আমি আর ফেসবুকে আসবোনা।
উনি পেয়েছে কি'না তা জানিনা, এই ফেসবুকের কারণে আমার চোঁখ দুটো আজ অন্ধ হয়ে আসছে।
রাতে ঘুমোতে গেলে চোঁখে অনেক সমস্যা হয়, প্রচুর ব্যথা করে।
এই মুহূর্তে ফেসবুক বন্ধ করা আমার জন্য খুবই প্রয়োজন।
যদিও ছাড়তে পারবোনা তবে আগের মতো আর এক্টিব থাকবোনা।
লিখালিখি আমার জন্য না, আলোচনা সমালোচনা আমার জন্য না, যদি পাড়ি পাঠক হয়ে থাকবো, বর্তমানে পাঠকের খুবই অভাব।
সময় কাটানোর জন্য আমার আরো একটা উপায় আছে, সেটা হলো বই পড়ে।
নেশা যখন কেটে যায় তখন সব কিছু উধাও হয়ে যায়।
উপরের সবকিছুই আমার একধরণের নেশা থেকে হয়েছে।
লিখালিখি টাও নেশা, এখন বড় নেশা হচ্ছে বই পড়া, সময় ফেলেই আমি বই নিয়ে বসে থাকি। এই পথেই সময় ব্যয় করবো এখন।
যে আবালগিরী ফেসবুকে লাগিয়েছি জানিনা তা কবে সমাপ্তি হবে।
এই আবালের ফল আমাকে ৫০বছর পর হলেও ভোগ করতে হবে।
একসময় আমার এবাউটে লিখা ছিলো, এখনো অনলি মি হয়ে আছে কে? কবে? কখন? কোথায়? কিভাবে? আমি সর্বদাই গেঞ্জাম সৃষ্টকারী।
কিছু আবালী নিজে থেকে
কিছু বাধ্য হয়ে করতে হলো কিচ্ছু করার নেই
আর কিছু আমাকে বিভ্রান্ত করার জন্য।
কোনো এক মা কাঁদো কাঁদো গলায় বলেছিলেন পাকিস্তানীদের অত্যাচার আর সহ্য হয়না।
তখন বাঙ্গালীদের মাথায় ভূত চাপে আমরা স্বাধীনতা চাই।
এই কাঁদো কাঁদো গলায় কেউ যদি আমার হাতে Ak-47 তুলে দিয়ে বলে নিজেকে উড়িয়ে দিতে।
তখন আমি এই কাঁদো কাঁদো গলার কাছে অসহায় হয়ে যাবো, পিছু পিড়ে আর তাকাবোনা।
এটাই হয়তো আমার বড় দুর্বলতা।
কেউ একজন বলেছিলেন ভুল করে ক্ষমা ছাওয়া নির্বোদের কাজ।
একজন ফাঁশীর আসামীকেও ক্ষমা ছাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়।
স্বয়ং আল্লাহ্ নিজেও বলেছেন,যেহেতু ভুলেই ভুল করেছি সেহেতু ক্ষমা ছাইতে।
ফেসবুকে আজ থেকে যেসব কাজ আমার জন্য নিষেধ করলামঃ
-কারো সাথে চ্যাট করবোনা, অতি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে নক দিবোনা।
-কেও রিকুয়েস্ট দিলে কনফার্ম করবোনা, কাউকে ভালো লাগলে See First দিয়ে ফলো করে রাখবো।
-কারো স্ট্যাটাস ভালো না লাগলে কোনো মন্তব্য করবোনা।
-কারো সাথে কোনো বিষয় নিয়ে তর্ক করবোনা।
-কাউকে নিয়ে সমালোচনা করবোনা।
-সমালোচনাকারীদের থেকে ৩৬মাইল দূরে থাকবো।
-আবালীয় ধরণের লিখা লিখবোনা।
আমার লিস্টে এড নেই এমন এক মেয়ে প্রায় সময় আমার ভালোমন্দ নিয়ে মতামত দেয়। সেইদিনের স্ট্যাটাসের পর তিনি ইনবক্স করে বলেনঃ
নিজের লেখার প্রতি আস্হা রাখেন।ছোটবাচ্চাদের মতো রাগ না দেখিয়ে লেখায় মন দেন।আর প্রবচনটা মনে রাখবেন,পথিক পথের জন্য নয়,পথ পথিকের জন্য।
টাইপিং করেই যাচ্ছি, ২য় বার আর পড়ে দেখিনি, বানানে ভুল থাকতে পারে।
যারা আমার নাম্বার খুঁজতেছেন, আমার পাসপোর্ট, সিপিয়ার কার্ড দিয়ে এক্টিব করা আমার নাম্বার ***********
আর আমিতো এখন দেশে নেই ঠিকানা কোনো একসময় দিয়ে দিবো।
আমার একটা ছবি কমেন্ট বক্সেও দিলাম।
বিষয়: বিবিধ
১৫৩০ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন