গাদ্দাফীর মৃত্যুতে এখনো কাঁদে গানার তরুণরা!
লিখেছেন লিখেছেন জগ মগ ০৬ ডিসেম্বর, ২০১৫, ০১:৫০:২৯ দুপুর
২০১১ সালে পতন হয় লিবিয়ার শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফী। সেসময় গাদ্দাফীর মৃত্যুতে লিবিয়া জুড়ে আনন্দ মিছিল এবং উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন অনেকে। কিন্তু লিবিয়ার এই নেতার পতন ও মৃত্যু নিয়ে এখনো দু:খ প্রকাশ করে চোখের জল ফেলছে ছোট্ট দেশ গানার অনেক অধিবাসী। গানার উত্তরে এমনকি একটি লিবিয়া প্রেমী কমিউনিটিও আছে। এই প্রেমের মুলে অবশ্য আছে অর্থ। লিবিয়াতে কাজ করে টাকা পয়সা উপার্জন করে সফল হয়েছেন এমন কিছু মানুষের দেখা মিলল গানায়। তাদের একজন করিম মোহামেদ। তিনি বলছেন, “গাদ্দাফির সময় লিবিয়ায় সবাই সুখি ছিল। মার্কিন মুলুকেও মানুষ রাস্তায় ঘুমায় কিন্তু লিবিয়াতে তা ছিল না।” গাদ্দাফির পতনের আগে তিন বছর লিবিয়াতে দর্জির কাজ করেছেন মোহামেদ। সেখান থেকে উপার্জন করা অর্থ দিয়ে দেশে বানিয়েছেন ছয় বেডরুমের বাড়ি। সেখানে তিন সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন। করিম মোহামেদের মতো গাদ্দাফি প্রেমী আরও খুঁজে পাওয়া গেলো গানার উত্তরের শহর লিবিয়া কোয়ার্টারে। স্থানীয়ভাবে মানুষজন শহরটিকে এই নামেই ডাকেন। এই শহরের সবাই গাদ্দাফির সময়ে লিবিয়াতে অর্থ উপার্জন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। গাদ্দাফির গুনে মুগ্ধ আর একজন ইলিয়াস ইয়াহিয়া বলছেন, “তাকে মেরে কি লাভ হলও? সমস্যা দুর হওয়ার বদলে তা তো আরও শক্তপোক্ত হয়েছে” এ শহরে একটাও ভাঙাচোরা ঘরের দেখা মেলে না। তবে শহরের অধিবাসীরা বলছেন, গাদ্দাফির পতন ও মৃত্যুর পর থেকে শহরে নতুন করে আর কোন দামি বাড়িঘর ওঠেনি। বরং অনেক অসমাপ্ত ভবন এখন চোখে পড়ে। গানার তরুণরা আর লিবিয়ায় কাজ পান না। বেকারত্বও বেড়েছে অনেক। গাদ্দাফির মৃত্যুর সাথে সাথে গানার অনেক তরুণের আশারও যেন মৃত্যু হলওওফলগলফ ২০১১ সালে পতন হয় লিবিয়ার শাসক মুয়াম্মার গাদ্দাফী। সেসময় গাদ্দাফীর মৃত্যুতে লিবিয়া জুড়ে আনন্দ মিছিল এবং উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন অনেকে। কিন্তু লিবিয়ার এই নেতার পতন ও মৃত্যু নিয়ে এখনো দু:খ প্রকাশ করে চোখের জল ফেলছে ছোট্ট দেশ গানার অনেক অধিবাসী। গানার উত্তরে এমনকি একটি লিবিয়া প্রেমী কমিউনিটিও আছে। এই প্রেমের মুলে অবশ্য আছে অর্থ। লিবিয়াতে কাজ করে টাকা পয়সা উপার্জন করে সফল হয়েছেন এমন কিছু মানুষের দেখা মিলল গানায়। তাদের একজন করিম মোহামেদ। তিনি বলছেন, “গাদ্দাফির সময় লিবিয়ায় সবাই সুখি ছিল। মার্কিন মুলুকেও মানুষ রাস্তায় ঘুমায় কিন্তু লিবিয়াতে তা ছিল না।” গাদ্দাফির পতনের আগে তিন বছর লিবিয়াতে দর্জির কাজ করেছেন মোহামেদ। সেখান থেকে উপার্জন করা অর্থ দিয়ে দেশে বানিয়েছেন ছয় বেডরুমের বাড়ি। সেখানে তিন সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন। করিম মোহামেদের মতো গাদ্দাফি প্রেমী আরও খুঁজে পাওয়া গেলো গানার উত্তরের শহর লিবিয়া কোয়ার্টারে। স্থানীয়ভাবে মানুষজন শহরটিকে এই নামেই ডাকেন। এই শহরের সবাই গাদ্দাফির সময়ে লিবিয়াতে অর্থ উপার্জন করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। গাদ্দাফির গুনে মুগ্ধ আর একজন ইলিয়াস ইয়াহিয়া বলছেন, “তাকে মেরে কি লাভ হলও? সমস্যা দুর হওয়ার বদলে তা তো আরও শক্তপোক্ত হয়েছে” এ শহরে একটাও ভাঙাচোরা ঘরের দেখা মেলে না। তবে শহরের অধিবাসীরা বলছেন, গাদ্দাফির পতন ও মৃত্যুর পর থেকে শহরে নতুন করে আর কোন দামি বাড়িঘর ওঠেনি। বরং অনেক অসমাপ্ত ভবন এখন চোখে পড়ে। গানার তরুণরা আর লিবিয়ায় কাজ পান না। বেকারত্বও বেড়েছে অনেক। গাদ্দাফির মৃত্যুর সাথে সাথে গানার অনেক তরুণের আশারও যেন মৃত্যু হলও
বিষয়: বিবিধ
৯৭০ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন