পর্দা না মানায় আজ এই হত্যা ধর্ষন খুন্ হচ্ছে।
লিখেছেন লিখেছেন হারেছ উদ্দিন ১৪ নভেম্বর, ২০১৬, ০৭:৩৮:১৪ সন্ধ্যা
তনুরা কেন হত্যার শিকার, খাদিজাদের কেন আহত করা হচ্ছে ,দায়ী কে??
,
আল্লাহর পক্ষথেকে যে নিয়ম, আইন কানুন মানুষের জন্য দেওয়া হয়েছে সেগুলি মানলে ইবাদত হবে, আখেরাতে মুক্তি পাবে বেহেস্তে যাবে।
তার সাথে সাথে দুনিয়ার কল্যানও যে নগদ পাওয়া যাবে, এই অনুভুূতির আজ অভাব। যারা ইসলামের প্রতিষ্টিত ধারক বাহক তারা কৃপণতা করে মানুষকে সেগুলি সে ভাবে বুঝানো থেকে নিরব, তা কেনো এর আসল কারনও অজানা।
পর্দা করা শরিয়তে ফরজ করেছে, গায়ের মহররাম যারা আছেন তাদের থেকে আড়ালে থাকা, এতে আখেরাতে মুক্তি পাওয়া যাবে। কিন্তু দুনিয়ায় যে কল্যান নিহিত আছে সেটা কি কম গুরুত্বের?
একজন পুরুষ এবং নারী একই রক্তে মাংসের গড়া হলেও শারীরিক গঠন এবংআকর্ষন ভিন্ন করে আল্লাহ তৈরী করেছেন।একে অপরের প্রতি আকর্ষিত হবেই এটা আল্লাহর দেওয়া উপাদান এতে কারও হাত নাই, তাই এই আকর্ষন থেকে আগেই সতর্কতার জন্য পর্দা ফরজ করেছেন।
নারী এবংপুরুষের অবৈধ মিলন যাতে না হয়, সামাজিক অবক্ষয় রোধ করার জন্য বৈধ পদ্ধতি নির্ধারন করেছেন বিবাহের মাধ্যমে মিলনে।
এই পর্দাকে না মানার কারনে আজ সমাজে এই বিপর্যয়, ধর্ষন, প্রেমের ডাকে সারা না দিলে কুপিয়ে আহত করা, একসাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলবে, আলাপ হাসি ঠাট্টাা করবে, আর যখন চাহিদা পূরণের আহবানে সারা না দেয় তখন এই অপহরন, ধর্ষন খুন হচ্ছে।
আমাদের সমাজের কিছু তথাকথিত বুদ্ধিজীবি আছেন যারা এই গুুলিকে আধুনিক শিক্ষা, প্রগতির নামে উসকানী দিচ্ছে যার স্বরুপ দেখছি অহরহ।
এই কয়েক মাসে তনু, খাজিদা সহ কয়েটা মেয়ে আক্রান্ত হয়েছে এখনও হচ্ছে কিন্তু থামানোর কোন আশা ভরষা নাই।
এই গুলি আরো বাড়িয়ে দেওয়া জন্য চেষ্টা চলছে, সম্ভ্রান্ত পরিবারের মেয়েরা যখন পর্দা করে কলেজ ভার্সিটিতে যায় তখন তাদের বাঁধা দেওয়া হয় বহিষ্কার করা হয়।
সমাজের এই নীচু মনা বিরোধীরা এর জন্য দায়ী, যারা এসব সংগঠিত করার পরিবেশ তৈরিতে নিয়োজিত।
তাদের মা,বোন, মেয়ে যদি কখনও এমন পরিস্থিতির স্বীকার হয় হয়তোবা আঘাত তাদেরও লাগবে।
তারা পর্দা প্রথা ভেঙ্গে নারী পুরুষকে অবাধে মিলা মিশার জন্য যতটুকু করছে এর সামান্যতম চেষ্টাও আজকের সমাজের প্রতিষ্টিত ইসলামের ধারক বাহকরা করছেন না।
বরঞ্চ তাদের সাথে একাত্ব হয়ে স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করছে, আর প্রকৃত ভাতে এই সমাজ পরিবর্তনের যারা চেষ্টা করছে তাদের পিছনে ঐক্যবদ্ধ হয়ে লেগে তাদের নিঃশেষ করার জন্য চেষ্টা করছে।
তাই যা হবার তাই হচ্ছে, এই বিপর্যয় থেকে বাঁচতে হলে, আল্লাহর পক্ষথেকে নারী এবং পুরুষের হেফাজতের জন্য এই সমাজ কে ধর্ষন ব্যভিচার মুক্ত করার জন্য যে পর্দার আইন দিয়েছেন তা অবশ্যই মানতে হবে এর কোন বিকল্প নাই।
আল্লাহ আমাদের বুঝার তৌফিক দিন
বিষয়: বিবিধ
১০১৪ বার পঠিত, ১১ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
পর্দার পাশাপাশি কঠিন ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয়ত ব্যাপারটাতে লাগাম টানতে পারবে।
পর্দা তো শুধু মেয়ের না পুরুষেরও পর্দা করতে বলা হয়েছে তাদের দৃষ্টিকে নত করতে বলা হয়েছে।
নারী পুরুষ উভয়ের পর্দার প্রয়োজন এবং ফরজ।
পর্দা তো শুধু মেয়ের না পুরুষেরও পর্দা করতে বলা হয়েছে তাদের দৃষ্টিকে নত করতে বলা হয়েছে।
নারী পুরুষ উভয়ের পর্দার প্রয়োজন এবং ফরজ।
হারেছ উদ্দিন লিখেছেন : পর্দা তো শুধু মেয়ের না পুরুষেরও পর্দা করতে বলা হয়েছে তাদের দৃষ্টিকে নত করতে বলা হয়েছে।
নারী পুরুষ উভয়ের পর্দার প্রয়োজন এবং ফরজ।
নারী পুরুষ উভয়ের পর্দার প্রয়োজন এবং ফরজ।
ভালো লাগলো / অনেক ধন্যবাদ /
পর্দা তো শুধু মেয়ের না পুরুষেরও পর্দা করতে বলা হয়েছে তাদের দৃষ্টিকে নত করতে বলা হয়েছে।
নারী পুরুষ উভয়ের পর্দার প্রয়োজন এবং ফরজ। Agreed with you brother
মন্তব্য করতে লগইন করুন