রোজা ক্ষুদা এবং অভুক্তের অনুভুতি জাগ্রত করে।
লিখেছেন লিখেছেন হারেছ উদ্দিন ২৫ জুন, ২০১৬, ০৩:৩৫:৪৪ রাত
রোজার আরেক শিক্ষা হল দরিদ্রদের প্রতি সহানুভুতি জাগ্রত করা।
,
একবার কি ভেবে দেখেছি আমরা, সেহেরির সময় আমরা কত ভাল ভাল খাবার খাই। মাছ, মাংশ, দুধকলা আরও কতকি। মাত্র কয়েক ঘন্টা রোজা পালন করব সেজন্য, আমাদের দেশে সর্ব উচ্ছ ১৪- ১৫ ঘন্টা বা আরও একটু বেশী হতে পারে।
ভাবুন তো এতখাবার খাওয়াার পরেও দুপুরের পর আমাদের কি অবস্থা হয় ক্ষিদার জ্বালায় অস্থির মাথা গরম। শরীর দুর্বল,পা চলে না।(সবার এমন নাও হতে পারে)
ঘরির কাঁটার প্রতি নজর রাখি কখন ইফতারের সময় আসবে।
ইফতারের সময় কত রোকমারী ইফতারী কত ঠান্ডা খাই অন্তরকে শান্ত করার জন্য।
আমরা ১৪- ১৫ ঘন্টা উপবাস থেকে যদি এই অবস্থা হয় তাহলে যারা ১/২দিন বা ৩/৪ দিনও না খেয়ে থাকে তাদের কি অবস্থা? ওরা সামান্য একমুটু ভাত দু' চারটা টাকার জন্য যখন হাত পাতে তখন দুর দুর করে তাড়িয়ে দেই।
যদিও বা কিছু দেই অনেক শুনিয়ে, কিন্তু তাদের অবস্থা বুঝার মত মানষিকতা নাই।
তাদের ২/৩দিন না খেয়ে থাকার যন্ত্রনা আমাদের কে এই রোজা শিখিয়ে দেয় তাদের প্রতি যাদের সম্পদ আছে তাদের দায়িত্ব কি।
আল্লাহ আমাদের সবাইকে এই শিক্ষা নেওয়ার তৌফিক দিন।
বিষয়: বিবিধ
৯৯৮ বার পঠিত, ৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন