পর্দা করা প্রতিটি নর-নারীর জন্য ফরজ, পর্দাই পারে এই অশ্লিল সমাজকে রক্ষা করতে।
লিখেছেন লিখেছেন হারেছ উদ্দিন ১২ নভেম্বর, ২০১৫, ০৭:৪৮:১০ সন্ধ্যা
# নারী পুরুষ পরস্পর পর্দাকরা ফরজ। এবং আকর্ষনীয় আওয়াজে কথা বলতেও নিষেধ।
আল্লাহ নারী এবং পুরুষকে আলাদা ভাবে তৈরী করেছেন। যদিও বাহ্যত একিই ধরনের রক্তে মাংশে গড়া। একের প্রতি অন্যের আকর্ষন শক্তির উপাধান আলাদা।
এই সৃষ্টির পার্থক্য কি আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ভালোই জানেন। তাই সমাজ কে অসামাজিক কাজ থেকে হেফাজত করার জন্যই পর্দা ফরজ করেছেন। চিন্তা করলে মুলত নারী জাতিকে তার নিজকে সুরক্ষার জন্য পর্দা করা উচিত।
আজ সে নারীরাই সর্বক্ষেত্রে ব্যক্তিস্বাধীনতা সমঅধিকারের নামে অর্ধোলঙ্গ হয়ে সর্বক্ষেত্রে চলাফেরা করছে। এর নাম নাকি প্রগতিবাদী সমাজ।
এর ফলশ্রুতিতেই আজ ঐশির মত মেয়ে নষ্ট হয়ে তার মাবাকে হত্যা করতে পর্যযন্ত কন্টাবোধ করে নাই। বেপর্দা চলার কারনেই স্কুল, কলেজ, ইউভার্সিটিতে ইভটিজিং এর স্বীকার হচ্ছে।
আজ যদি কোরআন কে মেনে চলতো পর্দামেনে নিজের মর্যাদা নিয়ে নিজে চিন্তা করতো তাহলে এমন হতোনা। ইভটিজিংয়ে যারা আক্রান্ত তারা ঐ বেহায়াপনা যারা করে তাদের সাথে তাল মেলানোর বদলা পাচ্ছে।
আজ ভয়াবহ ধর্ষন ইভটিজিং থেকে বাঁচার একমাত্র পথ পর্দা। যারা আজ পর্দা নিয়ে নাক চিটকাও তারা একবার এই পর্দার আড়ালে এনে দেখ অবশ্যই তোমাদের ভুল ভাংবে।
নিজেকে নিজে ধর্ষন আর ইভটিজিংয়ের সামনে বেপর্দা হয়ে উপস্থাপন নাকরে দেখ, এতসাহস কেউ পাবেনা,। পর্দা কখনও প্রগতি বিরোধী নয়। আজকের প্রগতির নামে যা হচ্ছে তা বেলেল্লাপনা বেহায়াপনা ছাড়া কিছুই না।
সুতরাং আল্লাহ সৃষ্টি করে যে আইন দিয়েছেন প্রগতির নামে তুচ্ছ নাকরে এইপথে এগিয়ে আসলে এই অসুস্থ সমাজ ঘুরে দাঁড়াতে পারে। তাহলেই বন্ধহবে ধর্ষনের ভয়াবহ কার্য্যক্রম।
আল্লাহ সবাইকে এই সহজ বিষয় গুলি বুঝার তৌফিক দিন, এই সমাজকে হেফাজত করুন। "আমিন"
বিষয়: বিবিধ
১০৯৬ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন