পাকিস্তানকে তখন সমর্থন করা মানবতাবিরোধী অপরাধ নয়’ -খন্দকার মাহবুব হোসেন

লিখেছেন লিখেছেন saifu islam ০৮ জানুয়ারি, ২০১৬, ০৭:৫২:০৫ সন্ধ্যা

কারণ সেফ হোমে রেখে সাক্ষীকে দিনের পর দিন শিখিয়ে পড়িয়ে আদালতে সাক্ষ্য দেয়া হয়েছে। বিচারকদের ওই সাক্ষীর ওপর নির্ভর করে বিচারবিবেচনা করতে হয়েছে।ট্রাইব্যুনালের রায়ে বলা হয়েছে, তিনি একজন ইসলামিক স্কলার, ভদ্র ও বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তি। এই বিষয়গুলো বিবেচনায় নিয়েই আমরা সাজা কমাতে বলেছিলাম। সাজা কমানোর কথা বলার অর্থ এই নয় যে তিনি অপরাধী।আপিল বিভাগের রায় ঘোষণার পর গতকঅল বুধবার সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতির কক্ষে একব্রিফিংয়ে তিনি একথা বলেন।খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, আমরা আদালতে যুক্তিতর্ক তুলে ধরেছি। আদালত ট্রাইব্যুনালের রায় বহাল রেখেছে। আইনজীবী হিসেবে রায় মেনে নিতে হবে।তিনি বলেন, রায় পর্যালোচনার পর মতিউর রহমান নিজামী সিদ্ধান্ত নিবেন তিনি কি করবেন। তিনি চাইলে রিভিউ আবেদন করতে পারেন। তিনি রিভিউ আবেদন করারপরামর্শ দিলে আমরা অবশ্যই রিভিউ আবেদন দায়ের করবো। কিন্তু এর আগে জামায়াতে ইসলামীর যে সব নেতারা রিভিউ আবেদনকরেছেন, তারা ন্যায় বিচার পাননি। নিজামী সাহেব যে সিদ্ধান্তই নিবেন, তার ভিত্তিতে আমরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিব।খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, একাত্তরে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়া মানেই মানবতাবিরোধী অপরাধ করা নয়। সে সময় যারা মূল অপরাধী ছিলেন তাদের তালিকা করে আমরা বিচারের দাবি জানিয়েছি। কিন্তু সেই ১৯৫ জন মূল অপরাধীদের ক্ষমা করে দিয়ে এখন অন্যদের বিচার করা হচ্ছে।,সেফ হোমে শেখানো-পড়ানো সাক্ষী দিয়ে বিচার হয়েছে॥ পাকিস্তানকে তখন সমর্থন করা মানবতাবিরোধী অপরাধ নয়’ -খন্দকার মাহবুব হোসেন

বিষয়: বিবিধ

১০১০ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

356478
০৮ জানুয়ারি ২০১৬ রাত ০৮:০১
শেখের পোলা লিখেছেন : কালের চক্রে একদিন এমনও আসতে পারে যেদিন আজকের চেতনাধারীরাও দেশের দুশমন বিবেচিত হতে পারেন৷ তাদেরও বিচার সেফ হোমের তোতা পাখিদের সাক্ষে হতে পারে৷ আল্লাহই ভাল জানেন৷৷
356496
০৮ জানুয়ারি ২০১৬ রাত ০৯:৫৮
দুষ্টু পোলা লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ পিলাচ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File