হত্যা ধর্ষন ডাকাতি মানুষের নিত্য দিনের সাথী।
লিখেছেন লিখেছেন সুমন আহমেদ ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ০৮:০৭:৩৪ রাত
# হত্যা ধর্ষন ডাকাতি আজ মানুষের নিত্য দিনের আতঙ্ক।
,
,
মানুষের আজ জান মাল ইজ্জতের কোন নিরাপত্তা নাই। মানুষ কার কাছে বিচার চাইবে? সে জায়গা টুকু নাই। বেশি কিছু বলতে গেলে লাশ হয়ে যেতে হয় কবরে।
সাম্প্রতিক কালে এটাই প্রতিয়মান হচ্ছে। ডাকাতি করতে এসে হত্যা করে মাল লুট করে নিয়ে যাচ্চে। বলার বা প্রতিবাদ করার কিউ নাই। আইন শৃঙ্খলার এতো অবনতি বিচার দেওয়ার জায়গা নাই।
ছেলের সামনে মাকে ধর্ষন করা হল, এর চাইতে মর্মান্তিক ঘঠনা আর কি হতে পারে? নিজে প্রতিবাদ করার ক্ষমতা নাই, কিন্তু এটা মানুষের খুবই ক্ষুব্ধ হওয়ার বিষয় কেউ সহ্যকরার মত নয়।
এই অনৈতিক অবিচারের প্রতিবাদ করার জন্য এলাকার মানুষ এগিয়ে এসে গুলি খেয়ে মরতে হলো। আমরা কোথায় বাসকরছি? এখনও সমাজে একে অন্যের আপদে বিপদে ঝাপিয়ে পরে এটাই সমাজবদ্ধ জীবনের হক্।
কিন্তু না, প্রতিবাদ করা বা একে অন্যের সম্মান ইজ্জত রক্ষার্থে , সমাজবদ্ধ জীবনের হক্ আদায় করতে এগিয়ে এলে প্রান দিতে হবে। এতে কেউ কাওকে সাহায্যের হাত বাড়াবে না বা এগিয়ে আসবেনা।
এভাবেই সমাজ কাটামো আজ ভেঙ্গে পরার হুমকির সন্মুখীন। যে ভাবে নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যাচ্ছে মানুষের জমি-জমা ঘরবাড়ী চেয়ে চেয়ে দেখা ছাড়া আরকিছু করার নাই।ঠিক তেমনি আজ সমাজ কাঠামোর অবস্থা।
যদিও কাগজে লিখিত গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ,গনতান্
ত্রিক দেশ, আসলে কি তাই? তাহলে এমন কেন হবে? বাকস্বাধীনতা টুকু কেরে নেওয়া হচ্ছে?দেশ পরিচালনা কারীরা চিৎকার দিয়ে বলে, দেশ আগের চাইতে আইন শৃঙ্খলা ভাল।
আজ এই বিপর্যয়ে কারন একটাই আল্লহর কে ভয় করা থেকে সরে যাওয়া। আমরা পরকালে বিচারের দিনকে বিশ্বাস করছি না।যদি করা হত তাহলে ছেলের সামনে মাকে ধর্ষন করতোনা।
নিজের ঘরে মা বোন আছে ভাবতো, তবে যতই আললাহ কে অস্বীকার করো না কেন তিনি তো আছেন, থাকবেন।আললাহ এর বদলা নেবেন, এটাই চির সত্য।
সুতরাং শান্তি পেতে হলে সমাজের সবাইকে ঐক্য বদ্ধ হয়ে আল্লাহর পথে ফিরে আসতে হবে। কারন শান্তির পথ একমাত্র আল্লাহ প্রদত্ত্ব আর কারও ক্ষমতা নাই,কোন বিধান ও নাই শান্তি দেওয়ার জন্য।
এই মহা সত্যটা বুঝার তৌফিক আল্লাহ আমাদের দান করুন, সবাই যেন সঠিক পথে ফিরে আসি। আর যারা এই বিপথ গামী তাদের হেদয়াত দান করুন।
বিষয়: বিবিধ
১০৫৬ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন