দাজ্জাল এখন কি অবস্থায় আছে জীবিত নাকি এখনো তার জন্মঈ হয়নি?

লিখেছেন লিখেছেন আলিম হায়দার চৌধুরী অনিক ২২ মার্চ, ২০১৬, ১২:৩৯:২৮ রাত

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।

শান্তি বর্ষিত হোক হযরত মুহাম্মদ সঃ এর প্রতি এবং খোলাফাই রাশেদিন আশয়ারে মুবাশশেরাসহ সকল সাহাবগণের প্রতি।

আমাদের মুসলিমগণের আক্বীদাগত বিশ্বাস থেকে আমরা সবাই জানি কিয়ামাহ বা পৃথিবী ধ্বংস বা মহাপ্রলয় একদিন সংঘটিত হবে । এর নিদর্শনগুলো মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত ছোট নিদর্শন এবং বৃহত্তম নিদর্শন।

আজকে যে বিষয়টি নিয়ে লেখার ইচ্ছা হলো তা হল দাজ্জাল বা মিথ্যা মসীহ সম্পর্কে। দাজ্জাল সম্পর্কে মূলত মুসলিমগণ একটি প্রাথমিক জ্ঞান ছোট বেলা থেকেই পেয়ে থাকে যখন পরিবারগুলোতে কিয়ামাহ বা মহাপ্রলয় সম্পর্কে যখন আলোচনা হয়ে থাকে।

দাজ্জাল আসলে কি? এই নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে যার মধ্যে এ সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা অনেকের লেখায় এসেছে এবং অনেকের লেখায় আসেনি। কিছু লেখায় সহীহ হাদীসের অপব্যাখ্যা করা হয়েছে মারাত্মকভাবে।

দাজ্জালের আগমণ সম্পর্কে একটি সহীহ হাদীসের উল্লেখ করা বাধ্যতামূলক মনে করছি।

"আবু খায়সামা যুহায়র ইবনু হারব ,ইসহাক ইবনু ইবরাহীম ও ইবনু আবু উমার মাক্কী (রহঃ) হুযায়ফা ইবনু আসীদ আল গিফারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন,একদা আমরা আলোচনা করছিলাম।এমতাবস্হায় রাসূল সঃ আমাদের নিকটআসলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন তোমরা কি নিয়ে আলোচনা করছো? জবাবে তাঁরা বললেন -আমরা কিয়ামাহ সম্পর্কে আলোচনা করছি। একথা শুনে বললেনঃ কিয়ামাহ কায়িম হবে না যতক্ষণ পর্যন্ত না তোমরা দশটি বিশেষ নিদর্শন দেখবে ।অতঃপর তিনি ধোঁয়া,দাজ্জাল,দাব্বাতুল আরদ,পশ্চিম দিগন্ত হতে সূর্য উদিত হওয়া,হযরত ঈসা মাসীহ আ এর আগমণ,ইয়াজুজ মাজুজ এবং তিনবার ভূমি ধ্বস,প্রাচ্যে ভূমিধ্বস ,পাশ্চাত্যে ভূমিধ্বস ,আরব উপদ্বীপে ভূমিধ্বস এবং সর্বশেষ ইয়েমেন থেকে হাঁকিয়ে হাশরের ময়দানের দিকে তাড়নাকারী বিশাল অগ্নি।

সহীহ মুসলিম-অধ্যায়ঃ ফিতনা সমূহ ও কিয়ামাহর নিদর্শনাবলী-হাদীস নঃ ৭০২১ হাদীসের মানঃ সহীহ। তাহলে দেখা যাচ্ছে দাজ্জাল হল বৃহত্তম নিদর্শনগুলোর মধ্যে দ্বিতীয়।

"মূল বিষয়ে আসি-

রাসূল সঃ এর যুগেও দাজ্জাল ছিলো এখনো সে জীবিত অবস্হায়ই আছে।

এর জন্যে আমরা মানদন্ড হিসেবে একটি সহীহ হাদীস উল্লেখ করছি ।আব্দুল ওয়ারিস ইবনু আব্দুল সামাদ ইবনু আব্দুল ওয়ারিস ও হাজ্জাজ ইবনু শাইর (রহ) আমির ইবনু শারাহীল শাবী (রহ) থেকে বর্ণিত,

তিনি যাহহাক ইবনু কায়েসের বোন ফাতিমা বিনত কায়স (রা) কে জিজ্ঞেস করলেন,

যে সমন্ত মহিলাগণ প্রথমে হিজরত করেছিলেন,তিনি তাদের অন্যতম।

তিনি বলেন,আপনি,রাসূল (সঃ) থেকে যে হাদীস শুনেছেন,অন্যের দিকে সম্ভোধন করা ব্যতিরেকে,এমন একটি হাদীস আপনি আমার নিকট বর্ণনা করুন।

তিনি বললেন,আচ্ছা,তুমি যদি শুনতে চাও,তবে অবশ্যই আমি বর্ণনা করবো।

সে বলল,হ্যাঁ আপনি বর্ণনা করুন।

তিনি বললেন,আমি ইবনু মুগীরাকে বিবাহ করেছি।তখন তিনি কুরাইশী যুবকদের উত্তম ব্যক্তি ছিলেন।রাসূল সঃ এর সাথে প্রথম যুদ্ধে শরীক হয়েই তিনি শহীদ হন।

আমি বিধবা হবার পর আব্দুল রহমান ইবনু আউফ রাঃ আমার নিকট বিবাহের পয়গাম পাঠান।

পয়গাম পাঠান রাসূল সঃ এর আরো কতিপয় সাহাবী।

রাসূল সঃ নিজেও তাঁর আযাদকৃত গোলাম উসামা ইবনু যাইদের জন্যে পয়গাম পাঠান।

রাসূল সঃ এর এ হাদীস টি আমি পূর্বেই শুনেছিলাম যে তিনি বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আমাকে ভালোবাসে সে যেন উসামাকেও ভালোবাসে।

ফাতিমা রা বলেন রাসূল সঃ এ ব্যাপারে আমার সাথে আলোচনা করার পর আমি তাকে বলেছি,

আমার বিষয়টি আপনার এখতিয়ারে ছেড়ে দিলাম।

আপনি যার সাথে ইচ্ছা আমাকে বিবাহ দেন।অতপর তিনি বললেন তুমি উম্মে শারীকের নিকট চলে যাও।

উম্মে শারীক একজন আনসারী বিত্তশালী মহিলা ছিলেন।আল্লাহর পথে সে অধিক ব্যয় করে এবং তাঁর নিকট অধক অতিথি আসে।একথা শুনে আমি বললাম আমি তাই করব।তখন তিনি বললেন, তুমি উম্মে শারীকের নিকট যেয়ো না।কারণ উম্মে শারীক অধিক আপ্যায়নকারী মহিলা এবং আমি এটাও পছন্দ করি না যে, তোমরা উড়না পড়ে যাক বা তোমার পায়ের গোছা হতে কাপড় খসে যাক আর লোকেরা তোমার শরীরের এমন স্হান দেখে নিক যা তুমি কখনো পছন্দ করো না।

তবে তুমি তোমরা চাচাতো ভাই আব্দুল্লাহ ইবনু মাকতুমের নিকট চলে যাও।

তিনি বনী ফিহরের এক ব্যক্তি।

ফিহর কুরাইশ এরই একটি শাখা গোত্র।

ফাতিমা যে খান্দানের লোক তিনিও সে খান্দানেরই মানুষ।

আমি তার নিকট চলে গেলাম।

অতপর আমার ইদ্দত পূর্ণ হলে আমি জনৈক আহবানকারীর আওয়াজ শুনতে পেলাম।বস্তুত তিনি রাসূল সঃ কর্তৃক নির্ধারিত আহবানকারী ছিলেন।

তিনি এ মর্মে আহবান করেছিলেন যে সালাতের উদ্দেশ্যে তোমরা একত্রিত হও।

অতপর আমি মসজিদের দিকে রওয়ানা হলাম এবং রাসূল সঃ এর সাথে সালাত আদায় করলাম।তিনি বলেন,কাওমের পেছনে যে কাতারে মহিলাগণ ছিলেন আমি সে কাতারেই ছিলাম।

রাসূল সঃ নামাযান্তে হাসিমুখে মিম্বরে বসে গেলেন।অতপর বললেন আমি তোমরা কি জান আমি কি জন্যে তোমাদেরকে একত্রিত করেছি?

সাহাবগণ বললেন আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভালো জানেন।তিনি বললেন আল্লাহর কসম!

আমি তোমাদেরকে কোনো আশা বা ভীতি প্রদর্শনের জন্য একত্রিত করিনি।

তবে আমি তোমাদেরকে কেবল এ জন্যে একত্রিত করেছি যে তামীমদারী রাঃ প্রথমে খ্রীস্টান ছিল।

সে আমার নিকট এসে বাইআত গ্রহণ করেছে এবং ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত হয়েছে।

সে আমার কাছে এমন একটি কাহিনী বর্ণনা করেছে যা দ্বারা আমার সেই বর্ণার সত্যায়ন হয়ে যায়, যা আমি দাজ্জাল সম্পর্কে তোমাদের শ্রুতিগোচর করেছিলাম।সে আমাকে বলেছে যে,

একবার সে লখম ও জুযাম গোত্রের ত্রিশজন লোকসহ একটি সামুদ্রিক নৌকাতে আরোহন করেছিলেন।সামুদ্রিক তুফান এক মাস পর্যন্ত তাদেরকে নিয়ে খেলা করতে থাকে ।

অতপর সূর্যাস্তের সময় তারা সমুদ্রের এক দ্বীপে আশ্রয় গ্রহণ করে।এরপর তারা ছোট ছোট নৌকায় বসে ঐ দ্বীপে প্রবেশ করে দ্বীপে নামতেই জন্তুর মত একটি জিনিস তাদের দৃষ্টিগোচর হল।তার সমগ্র দেহ লোমে আবৃত ছিলো।লোমের কারণে তার আগা পাছা চেনা যাচ্ছিলো না।

লোকেরা তাকে বলল,হতভাগা তুই কে?

সে বললো,আমি (জাসসাসা) দাজ্জালের গুপ্তচর।লোকেরা বলল গুপ্তচর আবার কি?সে বললো লোক সকল!ঐ যে গীর্জা দেখা যায় সেখানে চল।সেখানে এক ব্যক্তি অধীর আগ্রহে তোমাদের অপেক্ষা করছে।

তামীমদারী রা বলেন তার মুখে এক ব্যক্তির কথা শুনে আমরা ভীত ছিলাম যে,সে আবার শয়তান তো নয়!আমরা দ্রুত হেটে গীর্জাতে প্রবেশ করতেঃ এক বিশালদেহী ব্যক্তিকে দেখতে পেলাম

ইতিপূর্বে এমন আমরা আর কখোনো দেখিনি।লোহাপ শিকলে বাধা অবস্হায় দুই পায়ের মধ্যে দিয়ে তার উভয় হাত ঘাড়ের সাথে মিলানো।আমরা তাকে বললাম তোর সর্বনাশ হোক তুই কে?সে বলল, তোমরা তো আমার সন্ধান তো পেয়ে গেছ।

এখন তোমরা বল তোমাদের পরিচয় কি?

তারা বললো আমরা হচ্ছি আরবের বাসিন্দা।আমরা সমুদ্রে নৌকায় চড়ে ভ্রমণ করছিলাম।আমরা সমুদ্রকে উত্তাল তরঙ্গে উদ্বেলিত অবস্হায় পেয়েছি।

এক মাস পর্যন্ত ঝড়ের কবলে থেকে আমরা তোমার এ দ্বীপে এসে পৌঁছেছি।

অতপর ছোট ছোট নৌকা করে এ দ্বীপে আমরা প্রবেশ করেছি।

এখানে আমরা একটি সর্বাঙ্গে লোমে আবৃত জন্তুকে দেখতে পেয়েছি। লোমের আধিক্যের কারণে আমরা তার আগা পাছা চিহ্নিত করতে পারছিলাম না।

আমরা তাকে বলেছি তোর সর্বনাশ হোক তুই কে? সে বলেছে সে নাকি দাজ্জালের গুপ্তচর॥আমরা বললাম গুপ্তচর আবার কি?

তখন সে বলেছে ঐ গীর্জা দেখা যায় তোমরা সেখানে চলো।সেখানে এক ব্যক্তি অধীর আগ্রহে তোমাদের জন্যে প্রহর গুনছে।তাই দ্রুত তোর কাছে এসে গেছি।

আমরা তার কথায় পড়েছি না জানি এ আবার কোন জীন ভূত কিনা?অতপর সে বলল,তোমরা আমাকে বাইসানের খেজুর বাগানের খবর বল।আমরা বললাম এর কোন বিষয়টি সম্পর্কে তুই সংবাদ জানতে চাচ্ছিস?সে বলল বাইসানের খেজুর বাগানে ফল আসে কিনা, এ সম্পর্কে আমি তোমাদের জিজ্ঞেস করছি। তাকে আমরা বললাম হ্যাঁ আছে।সে বলল সেদিন নিকটেই যেদিন এগুলোতে ফল ধরবে না।

অতপর সে বললো আচ্ছা তিবরিয়া সমুদ্রে সম্পর্কে কিছু বল।

আমরা বললাম,তিবিরিয়া সমুদ্রের কি বিষয়ে সম্পর্কে তুই জানতে চাচ্ছিস?

সে বলল,এর মধ্যে পানি আছে কি?

তারা বলল হ্যাঁ সেখানে বহু পানি আছে। অতপর সে বলল সেদিন বেশী দূরে নয়,যখন এ সাগরে পানি থাকবে না।

সে আবার বলল, যুগার এর ঝর্ণা সম্পর্কে তোমরা আমাকে অবহিত কর।

তারা বলল তুই এর কি সম্পর্কে আমাদেরকে জিজ্ঞেস করতে চাচ্ছিস?

সে বলল এর ঝর্ণাতে পানি আছে কি

এবং এ জনপদের লোকেরা তাদের ক্ষেতে এ ঝর্ণার পানি দেয় কি?

আমরা বললাম হ্যাঁ এর মধ্যে অনেক পানি আছে এবং জনপদের লোকেরা সেখান হতে ক্ষেতে পানি দেয়।সে পুনরায় বলল,তোমরা আমাকে উম্মীদের নবী সঃ সম্পর্কে সংবাদ দাও।সে এখন কি করছে? তারা বলল, তিনি মক্কা থেকে হিজরত করে মদীনায় চলে এসেছেন।সে জিজ্ঞেস করল,আরবের লোকেরা কি তাঁর সাথে যুদ্ধ করেছে কি? আমরা বললাম হ্যাঁ করেছে। সে বলল,সে তাদের সাথে কিরূপ আচরণ করেছে?আমরা তাকে বললাম যে,তিনি আরবের পার্শবর্তী এলাকায় জয়ী হয়েছেন এবং তারা তাঁর বশ্যতা স্বীকার করে নিয়েছে।সে বলল, এ কি হয়েই গেছে ?আমরা বললাম হ্যাঁ।সে বলল বশ্যতা স্বীকার করে নেয়াই জনগণের জন্যে মঙ্গলজনক ছিল। এখন আমি নিজের সম্পর্কে তোমাদেরকে বলছি, আমিই মাসীহ দাজ্জাল। অতি সত্তরই আমি এখান থেকে বাহিরে যাবার অনুমতি পেয়ে যাবো। বাহিরে গিয়ে আমি সমগ্র প্রদক্ষিণ করবো। চল্লিশ দিনের ভেতর এমন কোনো জনপদ থাকবে না,যেখানে আমি প্রবেশ না করবো।তবে মক্কা ও তায়িব্যা এ দুটি স্হানে আমার প্রবেশ নিষিদ্ধ। যখন আমি এ দুটির কোনো একটিতে প্রবেশের ইচ্ছা করব, তখন এক ফেরেশতা উন্মুক্ত তরবারি হস্তে সামনে এসে আমাকে বাধা দিবে । এ দুটি স্হানের সকল রাস্তায় ফেরেশতাদের পাহারা থাকবে।বর্ণনাকারী বলেন, তখন রাসূল সঃ তাঁর ছড়ি দ্বারা মিম্বরে আঘাত করে বললেন,এই হচ্ছে তায়িব্যা,এই হচ্ছে তায়িব্যা,এই হচ্ছে তায়িব্যা। অর্থ্যাত্‍তায়িব্যা অর্থ এই মদীনা সাবধান!আমি কি এ কথাটি তোমাদের ইতিপূর্বে তোমাদেরকে বলিনি?তখন লোকেরা বলল হ্যাঁ আপনি বলেছেন।

রাসূল সঃ বললেন তামীমদারী রা এর কথাটি আমার খুবই পছন্দ হয়েছে।যেহেতু তা সামঞ্জস্যপূর্ণ আমার ঐ বর্ণনার যা আমি তোমাদেরকে দাজ্জাল মদীনা ও মক্কা সম্পর্কে ইতিপূর্বে বলেছি।

তিনি আরো বললেন ,সিরিয়া সাগরে অথবা ইয়েমেন সাগরে বরং পূর্ব দিকে পূর্ব দিকে পূর্ব দিকে রয়েছে। এসময় তিনি স্বীয় হস্তদ্বারা পূর্ব দিকে ইশারাও করলেন।

সহীহ মুসলিম- অধ্যায়ঃ ফিতনাসমূহ ও কিয়ামতের নিদর্শনাবলী-হাদীসঃ ৭১১৯-ইসলামিক ফাউন্ডেশন

হাদীসের মান সহীহ

এতে প্রমাণ হচ্ছে দাজ্জাল রাসূল সঃ এর যুগেও ছিল৩ এখনো আছে এবং সে এখনো জীবিতই আছে।

আল্লাহ আমাদের সকল ফেত্না থেকে রহ্মা করুন এবং ফেত্নায় পতিত হবার আগেই বেশি বেশি আমল করার তওফিক দান করুন। আমিন।

বিষয়: বিবিধ

১৯৬৩ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

363237
২২ মার্চ ২০১৬ সকাল ০৬:১৬
শেখের পোলা লিখেছেন : আমিন৷
২৩ মার্চ ২০১৬ রাত ০১:৫২
301212
আলিম হায়দার চৌধুরী অনিক লিখেছেন : আমিন
;Winking
363241
২২ মার্চ ২০১৬ সকাল ১০:২৪
এন্টি পয়জন লিখেছেন : আপনি গুগলে Secret society অথবা illuminati লিখে সার্চ করে দেখেন।দাজ্জালের বর্তমান কাযক্রম জানতে পারবেন।
363279
২২ মার্চ ২০১৬ বিকাল ০৪:১৮
কুয়েত থেকে লিখেছেন : লেখাটি খুবই ভালো লাগলো দাজ্জাল রাসূল (সাঃ) এর যুগেও ছিল এখনো আছে এবং সে এখনো জীবিতই আছে।আল্লাহ আমাদের সকল ফেত্না থেকে রহ্মা করুন ধন্যবাদ আপনাকে
২৩ মার্চ ২০১৬ রাত ০১:৫১
301211
আলিম হায়দার চৌধুরী অনিক লিখেছেন : আমিন
363285
২২ মার্চ ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:৪৫
শফিউর রহমান লিখেছেন : থ্যাঙ্কস।
২৩ মার্চ ২০১৬ রাত ০১:৫১
301210
আলিম হায়দার চৌধুরী অনিক লিখেছেন : ;Winking

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File