আল কোরআনের অলৌকিকত্ব সম্পর্কে অমুসলিম পন্ডিতদের সাক্ষ্য।
লিখেছেন লিখেছেন আলিম হায়দার চৌধুরী অনিক ২০ আগস্ট, ২০১৫, ০১:২৩:৪০ দুপুর
আল কোরআনের অলৌকিকত্ব সম্পর্কে অমুসলিম পন্ডিতদের সাক্ষ্য।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
অনেকদিন পর একটা ভালো পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত এবং শুকরিয়া আল্লাহপাকের দরবারে। আলহামদুলিল্লাহ।
খ্রিস্টীয় এবং ইহুদী পন্ডিতগণঃ এসব বক্তব্য ঐ সব লোকের জন্য যাদের নিকট কোনো বক্তব্য ততক্ষণ পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য হয় না যতক্ষণ পর্যন্ত তা ইউরোপ আমেরিকার পন্ডিতগণদের নিকট গ্রহণযোগ্য ও সম্পৃক্ত না হয়।যাহোক এসব বক্তব্য (যিকরা মিসর) প্রথম খন্ডের ৩২৭ থেকে ৩৩৩ পৃষ্ঠা থেকে নেওয়া হয়েছে।
ক্যাম্ব্রীজ এনসাইক্লোপিডিয়াঃ কোরআন জুলুম মিথ্যা ধোঁকা শাস্তি গীবত লোভ অতিরিক্ত খরচ হারাম কাজ খিয়ানত বা বিশ্বাঘাতকতা এবং কুধারণাকে খুবই বড় অপরাধ হিসেবে বর্ণনা করেছে এবং এটাই তাঁর বড় সৌন্দর্য।
ড.গুস্তাভলিবান ফ্রান্সিসীঃ কোরআন হৃদয়ের মধ্যে এমন জীবন্ত এবং শক্তিশালী বিশ্বাসের জোশ সৃষ্টি করে যে এর মধ্যে সন্দেহের কোনো অবকাশ থাকে না।
স্যার উইলিয়াম ম্যুরঃ কোরআন প্রকৃতি ও সৃষ্টিকুলের প্রমাণাদির দ্বারা আল্লাহকে সর্বোচ্চ শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে এবং মানবমন্ডলীকে আল্লাহর আনুগত্য এবং শোকের গুজারির দিকে ঝুঁকিয়ে দিয়েছে।
প্রফেসর এডওয়ার্ড জী. ব্রাউন এম এঃ যখনই কোরআনের ওপর চিন্তা করি এবং এর বুঝ ও অর্থ বুঝার চেষ্টা করি ,আমার হৃদয়ে এর মর্যাদা ও আসন বেড়ে যায়।কিন্তু জিন্দাবেস্তা (যা প্রফেসর সাহেবের ধর্মীয় পুস্তক) এর অধ্যয়নে এমন অবস্হার সৃষ্টি করে যে, সময় জ্ঞান অথবা ভাষা বিশ্লেষণ অথবা এ ধরণের কোনো উদ্দেশ্য পড়লে তবীয়তের (স্বভাব/প্রকৃতির) মধ্যে বিরক্তির উদ্রেক করে এবং সমস্যার সৃষ্টি করে।
মিস্টার ইমানুয়েল ডি ইনশঃ কোরআনের আলো ইউরোপে ঐ সময় পর্যন্ত পড়তে থাকে যতক্ষণ তারিকী মহাসাগর থাকে এবং এর দ্বারা গ্রিকের মৃত বিবেক ও জ্ঞান জীবিত হয়।
ড.জনসনঃ কোরআন মাজীদের উদ্দেশ্যবলী এমন উপযোগী ও সাধারণের বোধগম্য যে, পৃথিবী সেগুলোকে সহজেই গ্রহণ করে ,আমাদের চিন্তা ভাবনার ওপর আফসোস যে, আমাদের দেখে দেখেও দুনিয়া এ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
প্রফেসর রলিন্ডা এ নিকোলসনঃ কোরআনের প্রভাবে আরবি ভাষা সারা ইসলামী দুনিয়ার মর্যাদাপূর্ণ ভাষায় পরিণত হয়েছে এবং কোরআন মেয়েদের জীবন্ত পূঁতে ফেলার পদ্ধতিকে শেষ করে দিয়েছে।
মিস্টার এইচ এস লিডারঃ কোরআনের শিক্ষায় দর্শন ও বিজ্ঞানের প্রকাশ ঘটে এবং এতদূর পর্যন্ত উন্নতি লাভ করে যে,নিজ যুগের ইউরোপীয় বড় বড় রাজ্যের শিক্ষাও বিজ্ঞান থেকে বেড়ে যায়।
মিস্টার আই ডি মারীলঃ ইসলামের শক্তি সামর্থ্য কোরআনের মধ্যেই কোরআন হলো মৌলিক জ্ঞান ও অধিকারের রক্ষক।
জ্যাঁ জ্যাক রুশো ,জার্মানী দার্শনিকঃ যখন নবী করীম (স) এর মুখে কোনো বিধর্মী কোরআন শুনতেন,তখন ব্যাকুল হয়ে সিজদায় পড়ে যেতেন এবং মুসলমান হয়ে যেতেন।
থিওডোর নোলডীকীঃ কোরআন লোকদের আগ্রহ ও প্রশিক্ষণের দ্বারা বাতিল উপাস্যদের দিক থেকে ফিরিয়ে এক খোদার ইবাদাতের দিকে দাওয়াত দেয়।কোরআন মাজীদের মধ্যে বর্তমান এবং আগামীর নাম,জ্ঞান এবং বিভিন্ন বিষয়ের উল্লেখ আছে,
মিস্টার স্ট্যানলি লেইনপুলঃ কোরআনে সব কিছু আছে যা একটি বড় ধর্মে থাকা উচিত এবং একজন বুজুর্গ লোক হযরত মোহাম্মদ (স) এর মধ্যে ছিলো।
মিস্টার জে টি বুটানীঃ কোরআন অসীম ও অসংখ্য লোকদের বিশ্বাস এবং চাল চলনের ওপর প্রকৃত প্রভাব ফেলেছে এবং বৈজ্ঞানিক পৃথিবী কোরআনের প্রয়োজনকে আরো প্রকাশ করে দিয়েছে।
এইচ জি ওয়েলসঃ কোরআন মুসলমানদের এমন ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ করে রেখেছে,যা বংশ এবং ভাষার পার্থক্যের অনুসরণ করে না।
পাদরী ওয়ালারশন ডি ডিঃ কোরআনের ধর্ম ,নিরাপত্তা ও শান্তির ধর্ম।
মিস্টার বসুরথ ইসমথঃ হযরত মূহাম্মদ (স) এর দাবি এই যে,কোরআন তার স্বাধীন এবং স্হায়ী মোজেযা এবং আমি স্বীকার করি যে , বাস্তবে এটা এক মোজেযা।
গড ফ্রি হেঙ্গিসঃ কোরআন অপরিচিত লোকের বন্ধু ও দুশ্চিন্তা দূরকারী ,বয়স্ক লোকদের ওপর অবিচার সব ক্ষেত্রে অবদমন করেছে।
মিস্টার রিচার্ডসনঃ গোলামীর অপচ্ছন্দনীয় নিয়ম দূর করার জন্য হিন্দু শাস্ত্রকে কোরআন দ্বারা পরিবর্তন করা দরকার( হিন্দু ধর্মীয় কিতাবগুলো যেমন বেদের স্হানে যদি কোরআন মাজীদের শিক্ষা দেয়া যায় তাহলে গোলামী শেষ হয়ে যেতো)।
ডীম স্টেনলিঃ কোরআনের শিক্ষা উত্তম এবং মানুষের মগজের ওপর দাগ কেটে যায়।
মেজর লিউনাডংঃ কোরআনের শিক্ষা সর্বোত্তম এবং মানব সমাজে অংকিত হয়ে যায়।
আখবার নীরায়েস্টঃ যদি আমরা কোরআনের মহত্ত্ব ও মর্যাদা এবং সৌন্দর্য ও সুগন্ধিকে অস্বীকার করি তাহলে আমরা জ্ঞান ও বিবেকশুণ্য হয়ে যাবো।
স্যার এডওয়াডং ডেনিসন রস সি আই এঃ কোরআন মাজীদ এ কথার উপযুক্ত যে, ইউরোপের প্রতি প্রান্তে মধ্যে পড়া হবে।
ড.চার্টেনঃ কোরআনের আলোড়ন হৃদয়গ্রাহী,সংক্ষিপ্ত ও অল্প কথায় অনেক বুঝায় এবং এটা আল্লাহর স্মরণ ক্ষুরধার পদ্ধতিতে করে।
মিস্টার আরহন্ড ভিহারেটঃ কোরআন মুসলমানদের যুদ্ধপদ্ধতি শিখার সহমর্মিতা, কল্যাণ ও সমবেদনা কোরআন ঐ প্রাকৃতিক নিয়ম পেশ করে যা বিজ্ঞানের ক্রমবর্ধমান উন্নতিকে রোধ করে না।
ডাক্তার মরিস ফ্রান্সিসীঃ কোরআনের সবচেয়ে বড় পরিচয় তার বাগ্মিতা ও সুস্পষ্টতা। উদ্দেশ্যর সৌন্দর্য ও লক্ষ্যের সুন্দর পদ্ধতির দিক দিয়ে কোরআনকে সব আসমানী কিতাবের ওপর মর্যাদা দিতে হয়।
মিস্টার লুডলফ কারমালঃ কোরআনে বিশ্বাস ও চরিত্রের পরিপূর্ণ বন্ধন ও বিধান বর্তমান। প্রশস্ত গণতন্ত্র সঠিক পথ ও হেদায়াত,ন্যায় ও আদালত , প্রশিক্ষণ এবং অর্থ , দরিদ্রের সাহায্য ও উন্নতির সর্বোচ্চ পদ্ধতি মওজুদ আছে এবং এ সব বক্তব্যের ভিত্তি আল্লাহ তায়ালা সত্তার ওপর বিশ্বাসের।
জর্জ সেলঃ কোরআন কারীম নিঃসন্দেহে আরবী ভাষার সর্বোত্তম এবং সবচেয়ে নির্ভযোগ্য কিতাব।কোনো মানুষ এমন অলৌকিকগ্রন্ত্র লিখতে পারেন না এবং এটা মৃতকে জীবিত করার চাইতেও বড় অলৌকিক।
রিওনার্ড জি এম রডওয়েলঃ কোরআনের শিক্ষায় মূর্তিপূজা দূর করে ,স্বর্গ এবং পৃথিবীর শিক দূর করে,আল্লাহর ইবাদাত প্রতিষ্ঠা করে,সন্তান হত্যা করার কুপ্রথাম চিরতরে বন্ধ করে।
আর্যু রন্ড মাক্সওয়েল কং: কোরআন ঐশী বাণীর সমষ্টি।এতে ইসলামের নিয়ামবলী বিধান এবং চারিত্রিক প্রশিক্ষণ এবং দৈনন্দিন কার্যাবলীর সাথে সম্পৃক্ত নির্দেশনা রয়েছে এ দিক দিয়ে খ্রিস্টবাদের ওপর ইসলামের শ্রেষ্ঠত্ব এই যে, এর ধর্মীয় শিক্ষা এবং রাষ্ট্রীয় বিধানের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।
মসিয়ে ডাগিন ক্ল্যাফিল ফ্রান্সিঃ কোরআন শুধু ধর্মীয় নীতিমালা এবং রাষ্ট্রীয় বিধানের সমষ্টিই নয় বরং এর মধ্যে সামাজিক বিধানও রয়েছে যা মানবজীবনের জন্য সার্বক্ষণিক উপকারী।
ডায়োন পোটঃ কোরআন মুসলমানদের সামগ্রিক বিধান। সামাজিক ,রাষ্ট্রীয়,ব্যবসায়িক,সামরিক,বিচারিক এবং ফৌজদারি সব আচরণ এর মধ্য রয়েছে। এ সত্ত্বেও এটি একটি ধর্মীয় পুস্তক। এটা সব জিনিসকে সুশৃঙ্খল বানিয়েছে।
প্রফেসর কার্লাইলঃ আমার দৃষ্টিতে কোরআনে সর্ব প্রথম নিষ্ঠা ও সততা রয়েছে এবং সত্য তো এটাই যে, যদি কোনো ভাল জিনিষ সৃষ্টি হয়ে থাকে তাহলে এ থেকেই হয়েছে।
কোন্ট হেজরী তিকাসরীঃ কোরআন দেখে হতবুদ্ধি হতে হয় যে, এ ধরনের বক্তব্য এমন এক ব্যক্তির মুখ থেকে কিভাবে নিঃসৃত হলো যিনি সম্পূর্ণ নিরক্ষর ছিলেন।
ডক্টর গীবনঃ কোরআন একত্ববাদের সবচেয়ে বড় সাক্ষ্য।একত্ববাদী কোনো দার্শনিকের যদি কোনো ধর্ম গ্রহণ করতে হয় তাহলে তা ইসলাম।যারা পৃথিবীতে কোরআনের উপমা মিলবেনা।
আলকেস লাওয়াযু ফ্রান্সি দার্শনিকঃ কোরআনের আলো এবং বিজ্ঞানময় কিতাব। এর মধ্যে কোনো সন্দেহ নেই যে, তা এমন এক ব্যক্তীর ওপর অবতীর্ণ হয় যে,যিনি সত্যই নবী ছিলেন এবং আল্লাহ তাঁকে প্রেরণ করে ছিলেন।নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারগুলোর মধ্যে এমন বিষয়াবলী যাদের সমাধান আমরা জ্ঞানের বিজ্ঞানের জোরে করেছি, এসব বিশ্লেষণ ও দৃষ্টিভঙ্গিতে এমন কোনো কথা উল্লেখ নেই যা কুরআনী বিশ্লেষণের পরিপন্হী।আমরা খ্রিস্টানগণ,খ্রিস্টবাদের জ্ঞান বিজ্ঞানে অগ্রসর বানানোর জন্য আমরা এ পর্যন্ত যতখানি অগ্রসর হয়েছি ইসলাম এবং কোরআনে এগুলো পূর্ব থেকেই আছে এবং পূর্ণভাবেই আছে।
মসিয়ো সিড ফ্রান্সীঃ ইসলামকে যে লোক পাশবিক ধর্ম বলে,সে কোরআনের শিক্ষা দেখে নি, যার প্রভাবে আরবিদের খারাপ এবং দুষ্ট অভ্যাসগুলোর আকৃতি পাল্টে গিয়েছিলো।
মসিয়ো কাস্টন কারঃ পৃথিবী থেকে যদি কোরআনের হুকুমত চলে যায়,তাহলে পৃথিবীর নিরাপত্তা কখনোই টিকে থাকবেনা।
একিম ডি বুলফ জার্মানঃ কোরআন পরিচ্ছন্নতা,অপবিত্রতা ও পাক বিষয়ে এমন শিক্ষা দিয়েছে যে ,যদি তার ওপর আমল করা যায়, তবে রোগের জীবাণু সবই ধ্বংস হয়ে যাবে।
মিস্টার রূডুলঃ যতই আমি এ কিতাবকে উল্টে পাল্টে করে দেখি,এই পরিমাণ প্রথম অধ্যয়নে অনাকাঙ্খিত নতুন নতুন রঙে রঞ্জিত হই। কিন্তু হঠাত্ আমাকে ধাঁধায় ফেলে দেয়,হয়রান করে দেয়,সর্বশেষ আমাকে সম্মান করতে বাধ্য করে।
এর বর্ণনা পদ্ধতি এর বিষয়াবলী ও উদ্দেশ্যর পবিত্রতা বিরাট মর্যাদা ও ভয়ানক।এর উদ্দেশ্য চূড়া পর্যন্ত পৌঁছে যায়।উদ্দেশ্য এই কিতাব প্রত্যেক যুগে প্রত্যেকের ওপর জোর প্রভাব দেখায়।
গ্যেটেঃ আমি এই কিতাবের যতই নিকটবর্তী হই অর্থ্যাত্ এর ওপর বেশি বেশি চিন্তা ভাবনা করি তা এতো পরিমাণ দুরুর খেন্তি যায় অর্থ্যাত্ খুব উঁচু মনে হয়,তা ধীরে ধীরে আচ্ছন্ন করে, অতঃপর আশ্চর্য করে দেয়,খুশির আমেজের আন্দোলনও দেয়, সর্বশেষ তাঁকে সম্মান করিয়ে ছাড়ে।এভাবে এ কিতাব সব দৃষ্টিকে সম্মান করিয়ে ছাড়ে,এভাবে এ কিতাব সব দৃষ্টিতে সর্বদা প্রচন্ড প্রভাব ফেলে।
পপুলার ইনসাইক্লোপিডিয়াঃ কোরআনের ভাষা আরবি ,খুবই স্পষ্ট উঁচুমানের এর রচনার সৌন্দর্য একে আজ পর্যন্ত দৃষ্টান্ত ও উপমাহীন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এ ছাড়াও এর বিধানগুলো এ পরিমাণ জ্ঞান প্রজ্ঞা ও স্বভাব প্রকৃতি অনুযায়ী যে,যদি মানুষ তাকে গভীর দৃষ্টিতে দেখে ,তবে সে পবিত্র জীবন যাপন করে বাধ্য হয়।
এডমন্ড বারকঃইসলামী বিধান কোরআন মাজীদ বাদশাহ থেকে নিচু প্রকারের একটি রাখালেরও সাহায্যকারী ।এটা এমন এক বিধান যা এক জ্ঞান সীমার আওত্তায় বিজ্ঞ আইনের ওপর ব্যাপ্ত।যার দৃষ্টান্ত দুনিয়ায় আর নেই।
বাবা গুরু নানকঃ তাওরাত যাবুর ইঞ্জিল এবং বেদ ইত্যাদি পড়ে দেখলাম কোরআনই হলো গ্রহণযোগ্য এবং হৃদয়ের প্রশান্তিদায়ক কিতাব যা আমার নজরে এলো।যদি সত্য চাও তাহলে সত্য এবং ঈমানের কিতাব যার তিলাওয়াতের দ্বারা হৃদয় বাগ বাগ (আনন্দে ভরপুর )হয়ে যায়, তা কোরআন শরীফই।
বাবা ভূপেন্দ্রনাথ বসুঃ তেরশত বছর পরে (এ কথা বাবা ভূপেন্দ্র আজ থেকে দেড়শত বছর পূর্বে লিখেছেন) এ কোরআন শিক্ষার এই প্রভাব বর্তমানে আছে যে,এক দীনহীন মুসলমান হবার পর বড় বড় বংশীয় মুসলমানদের সমতা দাবি করতে পারে।
বাবু বিপেন চন্দ্র পালঃ কোরআনের শিক্ষার মধ্যে হিন্দুদের মতো জাত পাতের পার্থক্য নেই,কাউকে শুধু বংশমর্যাদা এবং সম্পদশালীর ভিত্তির ওপর বড় ও মনে করা হয় না।
মিসেস সরোজিনী নাইডুঃ কোরআন কারীম অমুসলামনদের থেকে অগোঁড়ামি এবং উদারতার শিক্ষা দেয়। দুনিয়া এর অনুসরণের দ্বারা ভালো অবস্হায় ফিরে যেতে পারে।
মহাত্মা গান্ধিঃ কোরআনকে ঐশী কিতাব মেনে নিতে আমার মধ্যে অনুপরিমাণ চিন্তার প্রয়োজন নেই।
এতেই কি প্রমাণিত হয় সৃষ্টিকর্তা মহান আল্লাহপাক?
এরপরেও কি সংশয় থাকে যে কোরআনই একমাত্র ঐশী গ্রন্ত্র?
এতেও কি অস্বীকার করা যায় যে ইসলামই একমাত্র শ্রেষ্ঠ ধর্ম এবং মানবতার একমাত্র সমাধান?
এতেও কি বিশ্বাস আনবেনা তোমরা যারা অস্বীকার করো হযরত মোহাম্মদ (স) আল্লাহর প্রেরিত সকল মানবের জন্য মুক্তির দূত?
আল্লাহ সুবানুতায়ালার কাছে পাপ থেকে মুক্তি চাই এবং সকলের জন্য হেদায়াত প্রার্থণা করি।
সবাইকে আল্লাহপাক ভালো রাখুন।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ।
বিষয়: বিবিধ
১৮৭৩ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার তরীতে উঠতে চাই
আলহামদুলিল্লাহ
মন্তব্য এর জন্য ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন