মুখবই থেকে পাওয়া
লিখেছেন লিখেছেন নাবিক ১০ আগস্ট, ২০১৫, ০৪:০০:০১ বিকাল
.
নিচের গল্পটা পড়লে চোখের পানি আর ধরে রাখতে পারবেন না। দুঃখের চোটে নাকের পানি আর চক্ষের পানি এক হয়া যাইবো.....
.
.
.
.
.
একদিন ১টা মেয়ে আরেকটা মেয়ের profile পছন্দ করে ফেলে এবং রিকোয়েস্ট পাঠায়..
.
.
.
.
.
-সেদিন রাতে অন্য মেয়েটি সেই মেয়েটার রিকোয়েস্ট এ্যাক্সেপ্ট করে..
.
.
.
.
.
-সেই রাতেই তারা পরস্পর পরিচিত হয়,অনেক কথা হয়..
.
.
.
.
.
-এরপর তারা প্রতিদিন নিজেদের সমস্যা,এবং অন্যান্য কথাবার্তা পরস্পরের কাছে শেয়ার করতে থাকে..
.
.
.
.
.
-তারা নিজেদের অনেক গোপন কথাও একে অপরের সাথে শেয়ার করতে থাকে..
.
.
.
.
.
-একদিন তারা একে অপরের ফোন নাম্বার চাইলো কথা বলার জন্য..
.
.
.
.
.
-দুজন দুজনকে ফোন নং দিলো..
.
.
.
.
.
-ফোন দেয়ার পর তারা দেখতে পেলো তারা দুজনেই ছেলে.
.
.
২) মাইক্রোসফটের চেয়ারম্যান বিল গেটস; তুরস্কের নতুন অফিসের জন্য একজন কাবিল এমপ্লয়ি খুঁজছেন। প্রায় ২০,০০০ আবেদনপত্র জমা পরল
এই ২০,০০০ জনের মধ্যে, ‘তরফদার’ নামের এক বাংলাদেশীও আছেন।
বিল গেটস, ২০,০০০ আবেদনকারীকেই এক সাথে একটা বড় হল রুমে ডাকলেন।
…বিল গেটস বললেন, এখানে যারা ‘জাভা প্রোগ্রামিং’ পারেন, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ২০,০০০ এর মধ্যে ১০,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, আমি বরং থেকেই যাই এখানে… হারানোর তো কিছু নাই আমার…আর ‘জাভা প্রোগ্রামিং’ এমন কি জিনিষ!! চাকরিটা পেলে, দুই দিনে না’হয় শিখে নিব। দাড়িয়েই থাকি বরং
বিল গেটস এবার বললেন, এখানে যাদের ‘নেটওয়ার্কিং এ দক্ষতা আছে, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ১০,০০০ এর মধ্যে ৫,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব এবারো থেকে গেলেন আর মনে মনে ভাবলেন, ‘নেটওয়ার্কিং’ আর এমন কি জিনিষ!! চাকরিটা পেলে, দুই দিনের মামলা এটা!
বিল গেটস এবার বললেন, এখানে যাদের ‘ইউন্ডোজ ও ইউনিক্সএ দক্ষতা আছে’, শুধু তারা থাকবেন। বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ৫,০০০ এর মধ্যে ৩,০০০ জন হল ত্যাগ করলেন। তরফদার সাহেব মনে মনে ভাবলেন, ব্যাপার না… চাকরিটা পেলে, দুই দিনে শর্ট কোর্স করে নিব।
বিল গেটস এবার বললেন, যারা তুরস্কের ভাষা ফ্লুয়েন্টলি বলতে পারেন… তারা থাকবেন… আর বাকিরা, দয়া করে আসতে পারেন। ২,০০০ এর মধ্যে ১,৯৯৮ জন হল ত্যাগ করলেন… দুইজন দাড়িয়ে রইলেন; একজন আমাদের সেই তরফদার আর তার সাথে আরেক ভদ্রলোক
বিল গেটস বললেন, “গুড, তোমরা দুইজন আমাদের সকল ক্রায়টেরিয়া ফুলফিল করেছো। তোমাদের এখন আমি টেস্ট নিব। তবে তার আগে তোমরা দুইজন একে অপরের সাথে তুরস্কের ভাষায় কিছু কথা বলতো দেখি”
তরফদার সাহেব মাথাচুলকে পাশের ভদ্রলোককে আমতা আমতা করে বাংলায় বললেন, ‘ভাইজান, কেমন আসুইন’
পাশের ভদ্রলোক দাঁত বের করে বললেন, ‘এই তো, বালাই আছি… আফনে?’
.
.
আমার মুখবই
বিষয়: বিবিধ
১৪৭০ বার পঠিত, ২২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
৫ এর ভেতর ৪ - কিভাবে বের করবেন ?
দুজনেই ছেলে আপনি জানলেন কেমন কোরে ভাইয়া তাদের মাঝের একজনকি তাহলে____
কোনো আইডিয়া তো আসেনা...
মন্তব্য করতে লগইন করুন