অসম্ভব রসের ১৮+ কৌতুক(নিজ দায়িত্বে পড়ুন....! খুব বেশি মাইন্ড করতে চাইলে প্রবেশ নিষিদ্ধ!!!

লিখেছেন লিখেছেন পুরুষের কঙ্কাল ২১ অক্টোবর, ২০১৫, ০১:১৪:২২ রাত



১. ব্যাংক এ বেশ বড় একটা লাইন। ডেস্কে বসে যে মেয়েটা টাকা ও চেক জমা নিচ্ছে সে কানে হেডফোন লাগিয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে কথা বলছে। ফাঁকে ফাঁকে কাজ করছে। লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে সবাই বিরক্ত।

একজনকে দেখে মনে হল তার বিরক্তির সীমা নাই। একটু পরপর বলছে, আর কত দাঁড়িয়ে থাকব? ভালো লাগেনা।

এক পর্যায়ে তার ধৈর্যচ্যুতি হল। সে লাইন ভেঙ্গে সবার সামনে এসে মেয়েটাকে বলল, তাড়াতাড়ি করেন। আমি সারাদিন দাঁড়িয়ে থাকতে পারব না।

মেয়েটা হেডফোন সরিয়ে বলল, লাইন ধরেন।

-বালের লাইন ধরব আমি।

-বাজে কথা বলবেন না।

- মাগী তুই আমার চেক নিবি কিনা সেটা বল।

-খবরদার। আপনি বাজে ভাষা ব্যবহার করছেন। আমি ম্যানেজারকে ডাকতে বাধ্য হব।

-কুত্তী! যা তোর ম্যানেজারকে ডাক।

মেয়েটা ম্যানেজারকে ঠিকই ডেকে আনল। ম্যানেজার এসেই বলল, খারাপ ভাষায় কথা বলছেন কেনো? এইখানে সবাই সম্ভ্রান্ত লোক। আজেবাজে লোকদের এই ব্যাংক এ কোন কাজ থাকে না। এখন বলুন আপনার সমস্যা কি?

-আমি দশ কোটি টাকার এই চেকটা জমা দিতে এসে গত দেড় ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়ে আছি।

ম্যানেজার চেকটা হাতে নিল। টাকার অঙ্ক দেখল। ছোট্ট একটা শিস দিল।

এরপর বলল,

আপনি চেক নিয়ে এসেছেন, আর এই মাগী আপনার চেক জমা নিচ্ছে না।

২. দীপ্ত দশম শ্রেনীতে পড়ুয়া মেধাবী ছাত্র। ভাল ফলাফল প্রত্যাশী দীপ্ত তাই রোজ সন্ধ্যার পর যৈবতী ম্যাডামের বাড়ীতে গিয়ে প্রাইভেট পড়ে। এক বৈশাখের সন্ধ্যায় তেমনি করে প্রাইভেট পড়তে যাওয়ার পর কাল বৈশাখী শুরু। প্রচন্ড ঝড় আর বৃষ্টি কিছুতেই থামছে না। সন্ধ্যা গড়িয়ে অনেক রাত। ঝড় কমলেও বৃষ্টি থামছে না। অবশেষে বৃষ্টিতে ভিজেই বাড়ী ফিরতে চাইলে যৈবতী ম্যাডাম না করেন। বলেন এত রাতে এইভাবে বৃষ্টি ভিজে বাড়ী ফেরার দরকার নাই। আজ রাত আমার এখানেই ঘুমিয়ে থাকো। সকালে চলে যেও। আমি তোমার মাকে ফোন করে দিচ্ছি।

দীপ্তঃ না ম্যাডাম, আমি আপনার বাসায় রাতে থাকতে পারবনা।

ম্যাডামঃ কেন? কি সমস্যা? আমি বিছানা করে দিচ্ছি তুমি খেয়ে ঘুমিয়ে পড়।

দীপ্তঃ না ম্যাডাম, রাতে অন্যের বাসায় ঘুমাতে আমার সমস্যা আছে।

ম্যাডামঃ কি সমস্যা বল শুনি।

দীপ্তঃ না ম্যাডাম, সেটা বলা যাবে না।

ম্যাডামঃ না বললে তো তোমার সমস্যার সমাধান হবে না। তুমি বল, আমি সমাধান করে দেব।

ম্যাডামের অনেক পীড়াপিড়ির পর

দীপ্তঃ ম্যাডাম, রাতে অন্য কারোর নাভিতে আংগুল না দিয়ে ঘুমালে আমার ঘুম আসেনা।

প্রিয় ছাত্রের এমন অদ্ভুত সমস্যার কথা শুনে ম্যাডাম কিছুটা বিব্রত হলেও বিচলিত না হয়ে বললেন - ঠিক আছে, রাতে তুমি আমার নাভিতে আংগুল দিয়েই ঘুমিও।

এমন আশ্বাসের ভিত্তিতে দীপ্ত সে রাত ম্যাডামের বাসায় থেকে যায়।

পরদিন সকালে গোসল সেরে মাথার চুল ঝাড়তে ঝাড়তে ম্যাডাম লজ্জাবনত মস্তকে দীপ্তকে বলছে- দীপ্ত, কাল রাতে তুমি যেটাকে নাভি মনে করে আংগুল দিয়ে ঘুমিয়েছ সেটা আসলে নাভি ছিলনা।

উত্তরে দীপ্ত বলে- ম্যাডাম, আপনি যেটাকে আংগুল মনে করছেন, সেটাও আসলে আংগুল ছিল না।

৩. বাবুর বড় বিপদ, ২৫ ইঞ্চি দীর্ঘ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গাড্ডায় পড়েছে সে। কোনও মেয়েকে সে ঠিক খুশি করতে পারে না, আবার এই আকৃতি নিয়ে তার নিজেরও নানা হাঙ্গামা। একদিন জঙ্গলে এক দরবেশ বাবার আস্তানায় ধর্ণা দিলো সে। তার সমস্যার কথা খুলে বলে কাকুতিমিনতি করে জানালো, বাবা যদি কোনোভাবে ২৫ ইঞ্চি থেকে তাকে ১০-এ নামিয়ে আনতে পারেন, সে সারাজীবন কৃতজ্ঞ থাকবে।

দরবেশবাবা মিনিট পাঁচেক চোখ বুঁজে ধ্যান করে বললেন, “এখান থেকে সোজা উত্তর দিকে বনের এভতর পাঁচশ কদম হাঁটলে একটা কুয়ো পাবি। ওখানে বাস করে এক মাদী ব্যাং, কিন্তু মানুষের জবানে কথা বলে। তাএক শুধাবি তোকে সে বিয়ে করতে চায় কি না। যদি উত্তরে না বলে, ৫ ইঞ্চি কমে যাবে। এখন যা বেটা। হক মাওলা!”

বাবু ৫০০ কদম এগিয়ে কুয়ো খুঁজে পেলো। ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, বাস্তব, একটা ব্যাং বসে। সে গলা খাঁকরে শুধালো, “ইয়ে ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”

বাবু টের পেলো, ২০-এ নেমে গেছে সে। কিন্তু এতেও অসুবিধা হবে ভেবে সে আবারো জিজ্ঞেস করলো, “ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

আবারও গম্ভীর গলায় উত্তর এলো, “না!”

বাবু ১৫-তে নেমে এলো।

উল্লসিত বাবু আবারো জিজ্ঞেস করলো, “বলি ও ব্যাংকুমারী, তুমি আমায় বিয়ে করবে?”

এবার উত্তর এলো, “এক কথা কতবার বলবো তোকে ব্যাটা হারামজাদা? না, না, না!

৪. তখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সাগরে আমেরিকা আর জাপানের যুদ্ধ জাহাজ যুদ্ধ করতেছে। হঠাত করে জাপানী জাহাজের ক্যাপ্টেন খেয়াল করলো আমেরিকার জাহাজ থেকে পানির নিচ দিয়া বেকায়দা স্টাইলে একটা মিসাইল ছুড়া হইছে। মিসাইল নির্ঘাত জাপানী জাহাজে আইসা লাগবো। মরা ছাড়া জাপানীদের আর কোনো উপায় নাই।

জাপানী ক্যাপ্টেন তার বৃদ্ধ সহকারীকে ডেকে পরিস্থিতি বুঝায় বললো।

ক্যাপ্টেন : আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো জাহাজকে মিসাইলের পথ থেকে সরিয়ে নিতে। কিন্তু সফল হওয়ার সম্ভাবনা কম। তুমি এক কাজ করো। নিচে আমাদের যেসব সৈন্য আছে তাদের কাছে যাও। তাদেরকে মিসাইলের কথা বলো না। বরং আমি চাই এই শেষ বেলায় তুমি তাদেরকে কিছুক্ষনের জন্য হাসাও। দেশপ্রেমিক ক্লান্ত সৈন্যরা যেনো জীবনের শেষ মুহুর্তেও একটু হাসতে হাসতে মরতে পারে।

বৃদ্ধ : স্যার, আপনি কোনো চিন্তা করবেন না। আমি আমার সাধ্যমত চেষ্টা করবো তাদের হাসাতে।

বৃদ্ধ সহকারী নিচে নামলো। সৈন্যরা তাকে দেখে উপরের খবর জানতে চাইলো...

বৃদ্ধ : ঊপরের খবর ভালো, নিচের(!!!) খবর আরো ভালো।

সৈন্যরা : নিচের খবর ভালো মানে?

বৃদ্ধ : আমি যদি বলি আমার নিচের "জিনিস" দিয়ে জাহাজের এই মেঝেতে বাড়ি দিলে জাহাজটা ভেঙ্গে দুই ভাগ হয়ে যাবে, তাহলে কে কে অবিশ্বাস করবে?

সৈন্যরা : হাহাহাহা...বুড়ার খায়েশ দেখো...এই বয়সে কিসব কাপঝাপ কওন লাগছে।

সৈন্যরা হাসতে হাসতে মাটিতে গড়াগড়ি খাওয়া ধরলো।

বৃদ্ধ : বিশ্বাস হয় না?....দাড়া...দেখ তাহলে মজা....

এই বলে বৃদ্ধ হাটু গেড়ে বসে তার "জিনিস" দিয়ে জাহাজের পটাতনে দিলো এক বাড়ি। ঠিক সেই সময় মিসাইল এসে জাপানী জাহাজে আঘাত করলো। জাহাজ দুই ভাগ হয়ে ডুবতে লাগলো....

সৈন্যরা সবাই মারা গেলো। কাহিনীর প্রয়োজনে বেচে রইলো শুধু ক্যাপ্টেন আর বৃদ্ধ।

ক্যাপ্টেন : তোমাকে যা করতে বলছিলাম তুমি কি তা করছো?

বৃদ্ধ : জ্বি স্যার। আমি তাদেরকে শেষ সময়ে হাসাতে সাহায্য করেছি।

ক্যাপ্টেন : কিভাবে হাসাইছো?

বৃদ্ধ সব খুলে বললো। সব শুনে ক্যাপ্টেন বললো,

ক্যাপ্টেন : ভালো কাজ দেখাইছো। আমি অনেক খুশি হইছি যে আমাদের দেশের জন্য যারা যুদ্ধ করছে তাদেরকে তুমি শেষ মুহুর্তের আনন্দটুকু দিতে পারছো। তবে পরেরবার থেকে তোমার "জিনিস" ব্যবহারে সাবধান থাকবে। কারন মিসাইল আমাদের জাহাজের পাশ কেটে গেছে।

৫. রোমেল আর তার বউ গলফ খেলা শিখতে গেছে এক পোড়খাওয়া গলফারের কাছে। প্রথমে রোমেলের পালা। কষে বলের ওপর ক্লাব চালালো সে। বল গিয়ে পড়লো ১০০ গজ দূরে।

“উঁহু, এভাবে নয়।” এদিক ওদিক মাথা নাড়লো গলফার। “এমনভাবে ক্লাবটাকে আঁকড়ে ধরুন, যেন স্ত্রীর বুক চেপে ধরেছেন।”

এই পরামর্শ কাজে লাগিয়ে ক্লাব হাঁকালো রোমেল। এবার বল গিয়ে পড়লো ৩০০ গজ দূরে। সন্তুষ্ট হয়ে এবার রোমেলের বউকে শেখাতে বসলেন গলফার।

“কিছু মনে করবেন না ম্যাডাম, ক্লাবটাকে এমনভাবে পাকড়াও করুন, যেন আপনার স্বামীর ঐ প্রত্যঙ্গটি চেপে ধরেছেন। তারপর কষে হিট করুন।”

রোমেলের বউ হিট করলো, বল গিয়ে পড়লো ১০ গজ দূরে।

গলফার বললেন, “হুম, মন্দ নয়। এবার এক কাজ করুন, ক্লাবটাকে মুখ থেকে নামিয়ে হাত দিয়ে ধরে আবার মারুন তো দেখি!”

৬. বব এলো রেস্টুরেন্টে। চিকেন এর অর্ডার করা মাত্র এসে টেবিলে পৌছল।

বব খাওয়া শুরু করবে এই সময় অয়েটার এসে বলল, স্যার । থামেন। এই ডিস আপনাকে দেয়া যাচ্ছে না।

কেনো?

জন সাহেব আমাদের নিয়মিত খদ্দের। তিনি এই ডিস খান। আজকে এইটাই শেষ ডিস। সুতরাং দয়া করে এটা নিয়ে যেতে দিন। হাউসের তরফ থেকে আপনাকে আমরা অন্য একটা ডিস ফ্রি দিচ্ছি।

জন হারামজাদা কে? সে চাইলেই আমি ডিস ফেরত দিব ক্যানো? আমি দিব না। এই চিকেন আমি খাব। জন যা পারুক করুক।

অয়েটার চলে গেলো। একটু পর এক পুলিশ অফিসার আসল। এসেই বলল, কুত্তার বাচ্চা ! আমার চিকেন দে!

বব বুঝল এর নামই জন।

সে বলল, আমার ডিস আমি খাব! কিছুতেই তোকে দিব না।

আইচ্ছা! তোকে সাবধান করে দিচ্ছি। তুই মুরগিটার যা করবি, আমিও তোর তা করমু। তুই যদি মুরগির একটা রান ছিড়স, তোর রানও আমি ছিড়মু। খবরদার! মুরগির গায়ে হাত দিবি না।

আমি মুরগির সাথে যা করমু, তুই আমার সাথে তা করবি? আইচ্ছা! দেখ শালা...এই বলেই বব মুরগির দুই পা ফাক করে, ইয়ের ভিতর দুইটা আঙ্গুল ভরে দিলো। এরপর আবার আঙ্গুল দুইটা বের করে নিজের মুখে চুষে নিল। এরপর উঠে প্যান্ট খুলল। জনের দিকে তাকিয়ে বলল, ওকে শুরু কর দেখি......

৭. জামাই বউ এসেছে ডাক্তার কাছে।

ডাক্তার বলল, কি হইছে?

বউ জামাইকে দেখিয়ে রাগী রাগী মুখে কয়, সে ত ৩০০% অক্ষম হয়ে পড়ছে।

-৩০০%? বুঝলাম না...

...-১০০% অক্ষম কিভাবে সেটা ত আইডিয়া করতেই পারছেন তাই না? এরপর শুনেন। সে তার জিহবা পুড়ে ফেলছে আর আঙ্গুল ভেঙ্গে বসে আছে।

৮. এক ছেলে, তার প্রিয়তমার বাবার কাছে প্রস্তাব দিলো যে সে মেয়েটিকে বিয়ে করতে চায়। মেয়েটার বাবা জিজ্ঞেস করলো,

: আচ্ছা তুমি কি মদ খাও? জুয়া খেলো?

: আংকেল, ওসব পরে হবে, আগে বলুন আপনি প্রস্তাবে রাজী আছেন কিনা!

৯. বুড়ো রিয়াদ সাহেব বিয়ে করেছেন এক কচি মেয়েকে। কিন্তু কয়েক হপ্তা পর দেখা গেলো, বিছানায় যত কায়দা কানুনই তিনি করেন না কেন, বউ বেচারির রাগমোচন হচ্ছে না।

রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তিনি ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। আপনারা যখন ঐসব করবেন, ছোকরা ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে আপনাদের বাতাস করবে।”

ডাক্তারের কথা কী আর ফেলা যায়? রিয়াদ সাহেব এক ষন্ডামতো ছোকরাকে ভাড়া করে বাড়ি নিয়ে গেলেন। ডাক্তারের নির্দেশমতো কাজ করেও কোন ফল পাওয়া গেলো না। চটেমটে রিয়াদ সাহেব আবার ডাক্তারের চেম্বারে হানা দিলেন।

ডাক্তার সব শুনে, সব দেখে আবারও রায় দিলেন। “এক কাজ করুন। এবার উল্টো ফ্যান্টাসি সেক্স চেষ্টা করে দেখুন। ষন্ডা কোন ছোকরাকে ভাড়া করবেন। এবার ছোকরা আপনার স্ত্রীর সাথে যখন ঐসব করবে, আপনি ন্যাংটা হয়ে দাঁড়িয়ে তালপাখা দিয়ে ওদের বাতাস করবেন।”

মরিয়া রিয়াদ সাহেব ঠিক করলেন, তথাস্তু।

এবার একেবারে হাতেনাতে ফল পাওয়া গেলো। রিয়াদ সাহেবের বউ এক উথালপাথাল রাগমোচন লাভ করলেন।

উল্লসিত রিয়াদ সাহেব ষন্ডা ছোকরার কাঁধে টোকা দিয়ে বললেন, “এবার বুঝেছো তো ছোকরা, কিভাবে ঠিকমতো বাতাস করতে হয়?”

১০. আবুল মিয়ার সাথা পাশের বাসার মিলা ভাবীর অবৈধ্য সম্পর্ক আছে।

আবুল তারে একটা বিদেশী ব্রা গিফট করছে। তার সাতদিন পর:

আবুল: তোমাকে যে বিদেশী ব্রা টা দিছিলাম সেইটা দিয়া কি করছো?

মিলা: সেটা তো রফিক নিয়া গেছে আমার কাছে থাকে।

আ: তার মানে তুমি রফিকের সাথেও xxx কর।

মি: তো তোমার কি ধারনা শুধু তোমার সাথেই।

আ: যাই হোক, রফিক সেটা দিয়া কি করছে।

মি: রফিকের সাথে আবার আইরিনের প্রেম। সে আইরিনকে গিফ্ট করছে।

আ: আইরিন সেটা দিয়া কি করছে?

মি: তা তো জানিনা। কেন, কি দরকার তোমার তা দিয়া.

আ: খুব দরকার। আজ আমার বৌ দেখি সেই ব্রাটা পইরা আছে।

১১. সেনাবাহিনীতে নিয়গের জন্য প্রার্থীদের স্বাস্থ্য পরিক্ষা করা হচ্ছে যাকে মেডিকেল চেক-আপ। সেনাবাহিনীর একজন ডাক্তার খুটিয়ে খুটিয়ে দেখছেন দরকার হলে দিগম্বর করছেন। তো একজনকে দিগম্বর করে বল্লেন এই ছোকরা তোর পাছা এত কালো কেন? তুই কি বিড়ি,সিগারেট কিছু খাস নাকি। ছোকরাও বেশ তেদড়। "কেন স্যার পাছা দিয়া কি ধোয়া বের হচ্ছে?"

১২. একজন ফাদার চার্চের জন্য কিছু টাকা তুলতে চান। তিনি বিশপকে জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে কিছু টাকা আয় করা যায় বলুন ত! চার্চে কিছু সংস্কার কাজ করা হবে। কিন্তু ফান্ডে যথেষ্ট টাকা নাই।

বিশপ বুদ্ধি দিলেন, শহরে ঘোড়ার রেস হয় প্রতি সপ্তাহে। একটা ঘোড়া কিনে সেখানে অংশ নাও।

পরের সপ্তাহেই ফাদার গেলেন ঘোড়া কিনতে। কিন্তু ঘোড়ার দাম শুনে তার চক্ষু চড়ক গাছে। বেচারা আর কিছু কিনতে না পেরে একটা গাধা কিনে নিয়ে চলে এলেন।

শহরে এসে ভাবলেন, কিনছি যখন গাধা, সেটাকেই রেসে লাগাই। কি আর এমন হবে যদি হেরে যাই।

রেসের ময়দানের সবাইকে অবাক করে দিয়ে গাধাটা ঘোড়ার রেসেই তৃতীয় হয়ে বসল। শহর জুড়ে গাধার প্রশংসা আর তার কীর্তির আলাপ হচ্ছে। পত্রিকাগুলাও পরদিন ফলাও করে খবর ছাপাল, Father'S ASS SHOWS!!!

ফাদার গাধাটাকে খুব ভালো ভালো খাবার দেয়া শুরু করলেন। পরের সপ্তাহেও রেসে অংশ নিলেন গাধা নিয়েই। এইবার তার গাধা রেসের প্রথমেই। পরদিন বিশাল ছবি সহ সংবাদপত্রের শিরোনাম- FATHER'S ASS OUT IN FRONT!!!

ফাদার আগ্রহ নিয়ে বিশপের সাথে দেখা করতে গেলেন। ফান্ডে বেশ ভালো টাকা জমা হচ্ছে গাধাটার কারনে। এদিকে গাধাটা আবার শহরের হিরো হয়ে গেছে। কিন্তু বিশপ পেপারের হেড লাইনগুলো পছন্দই করেন নাই। তিনি ফাদারকে হুকুম দিলেন, বদমাশ গাধাকে আর রেসে দিবেন না। ফাদার তাই করলেন।রেসে কভার করতে আসা সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করল গাধাটা রেসে নাই কেনো? সহজ-সরল ফাদার বলে দিলেন বিশপের নির্দেশেই এই কাজ করা হয়েছে। রেসিং ডে এর পরের দিন পেপারে আসল- BISHOP SCRATCHES FATHER'S ASS

বিশপ ত এইবার পুরা ক্ষেপা। তার কড়া নির্দেশ এলো ফাদারের কাছে। গাধাকে সরাও। ফাদার আর কি করবেন? এত শখের গাধা তার। কাছের এক সন্ন্যাসী আশ্রমে তার পরিচিত এক নান থাকেন। তিনি গাধাটা নানকে দিয়ে দিলেন। পরের দিনে পেপারে আসল, NUN HAS BEST ASS IN TOWN!!! এইবার পেপারের হেডিং দেখে বিশপ ফিট হয়ে পড়ে গেলেন। জ্ঞান ফিরে আসার পর নানকে খবর পাঠালেন, দয়া করে গাধাটা বিক্রি করে দেন।

নান তাই করলেন। নামমাত্র মূল্যে বিক্রি করে দিলেন গাধাটা। পেপারে খবর চলে আসল, NUN SELLS ASS FOR 1000 Taka.

বিশপের মাথা এইবার আউলিয়ে গেছে। পেপারগুলা যা শুরু করছে!!!! গাধাটার হাত থেকে যেভাবেই হোক মুক্তি পেতে হবে। তিনি নানকে নির্দেশ দিলেন, আপনি গাধাটা আবার কিনে নেন। এরপর সেটাকে জঙ্গলে ছেড়ে দেন। এরসাথে আমাদের চার্চের যেন কোনরূপ সম্পর্ক না থাকে। নান গাধাটা কিনে ফেরত নিলেন। তারপর বনে নিয়ে ছেড়ে দিলেন। সংবাদ সম্মেলন করে জানালেন, আমার গাধাটার সাথে চার্চের কোনরূপ সম্পর্ক আর নাই। সেটাকে মুক্ত করে দেয়া হয়েছে। কেউই আর গাধাটার মালিক নয়। পরেরদিন পেপারের হেডিং- NUN ANNOUNCES HER ASS IS WILD AND FREE.

সেইদিন সকালে হার্ট এটাকে বিশপ মারা গেলেন!

বিষয়: বিবিধ

৪১৩০ বার পঠিত, ৮ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

346618
২১ অক্টোবর ২০১৫ রাত ০১:৫৩
অবাক মুসাফীর লিখেছেন : Rolling on the Floor Rolling on the Floor
২১ অক্টোবর ২০১৫ রাত ০২:০৩
287707
পুরুষের কঙ্কাল লিখেছেন : আবার পড়ুন!!
346631
২১ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ০৮:২১
নাবিক লিখেছেন : আপনারে এখনো ব্যান করেনা ক্যারে? At Wits' End
২১ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ১০:১৪
287748
পুরুষের কঙ্কাল লিখেছেন : ♬♬♬♬♬♬♩♩♩♩♩♩♩♩♬♬♬♬♬♬♬♬♬♩♩♩♩♩
346651
২১ অক্টোবর ২০১৫ সকাল ১১:৪৬
হতভাগা লিখেছেন :
২১ অক্টোবর ২০১৫ বিকাল ০৫:১৭
287824
পুরুষের কঙ্কাল লিখেছেন :
346687
২১ অক্টোবর ২০১৫ বিকাল ০৫:৫৯
২১ অক্টোবর ২০১৫ রাত ০৮:০১
287855
পুরুষের কঙ্কাল লিখেছেন : MOney Eyes

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File