মহা মুক্তির এ দশকে মুক্তি চা্ই ও প্রতিনিধিত্বশীলতার দায়িত্ববোধে উজ্জীবিত হতে চাই
লিখেছেন লিখেছেন ওসমান গনি ১০ জুলাই, ২০১৫, ১০:০০:৪৩ রাত
নাজাতের এ শুভ দশকে প্রভু হে ক্ষমা করো মোদের।নফসানিয়াতের মর্মর যাতনায়, তাড়না আর বেদনায় বিদ্ধস্ত সকলে, ষড় রিপুর আক্রমনে ক্ষত বিক্ষত বনি আদম। হৃদয় গ্রন্থিতে লেগেছে আগুন দিয়েছে কারা, ওহে তাগুত মানুষের বেশে অবশেষে বাগে নিলে আলেম ওলামা, বুদ্ধিজীবি,রাজনীতিক,সাধারণ-অসাধারণ মানুষ,কাওকে ছাড় নি,দু একজন শুধু ব্যতিক্রম। মহা মুক্তির এ দশকে প্রভু বিপর্যস্ত নাগরিক অধিকার ফিরিয়ে দাও।নির্যাতিত মানুষের কান্নার রোল থামিয়ে দাও। মোদের হৃদয়-মনকে জাগিয়ে দাও।এখানে তোমার সাহায্যকারী পাঠাও।
হিংসা,বিদ্বেষ,হানাহানি,চোগলখোরি,গীবত ,মিথ্যাচার, পক্ষপাত, স্বজনপ্রীতি,আঞ্চলিকতার বিষবাষ্প থেকে মুক্তি দাও জাতিকে।সত্য ও শুভত্বের পথ থেকে বিচ্যুতির পরিণাম থেকে নাজাত দাও। নির্যাতিত-নিপীড়িত মুসলমানদের জালিমের হাত থেকে মুক্তি দাও।সত্য মিথ্যার দ্বন্ধে নিপতিত বিশ্বে সত্যের পক্ষে নাজাত দাও।দয়াময় সকল সীমাবদ্ধতার জন্য মোদের ক্ষমা করো। এত কিছুর পরও আমরা তোমার বান্দা,তোমার হাবিবের উম্মৎ। পরকালীণ শাস্থির ভয়ে আমরা ভীত। সবশেষে মিনতি করি পরকালে মোদের নাজাত দিও। শাস্তি দিও না।
প্রতিনিধিত্বশীলতার দায়িত্ববোধ:
যারা প্রতিনিধিত্বশীল দায়িত্বের দাবীদার তাদের আরো অনেক কাজ বাকি, এটা কি আমরা বুঝি? তারাবিতে বা অন্য সময় কুরআন পড়ি, বুঝি না কিছুই, এটি চরম বোকামি! বিদ্যুত গতিতে এ পড়া কেন জানি না। পৃথিবীতে এটি একটি মাত্র গ্রন্থ , মানূষ না বুঝে পড়ে। আমাদের কুরআন ছাড়া অন্য সব কিছুতে পারদর্শীতা আছে। ফিজিক্স পারি,কেমেষ্ট্রি পারি,অংক পারি, ভূগোল পারি, কি পারি না? শুধু পারি না শেষ আসমানি কিতাব আল কুরআন। এর চেয়ে বড় দূর্ভাগ্যের আর কি হতে পারে?
কুরআন হলো মানব জাতির রক্ষাকবচ। সত্যিই্ এ কিতাব নির্যাতিত। মনে রেখো জবাব দিতে হবে এ গাফেলতির। এটি শুধু না বুঝে মুখস্ত পড়ার জন্য দুনিয়ায় আসে নি। এর প্রতি চরম অবহেলার শাস্থি পেতে হবে আমাদের । কিন্তু আমরা বেমালুম-নির্বিঘ্ন ! বুদ্ধিহীনের দল! বঝতে চাই না কিছুই। কুচক্রীদের সাথে তাল মিলাই! অবশেষে আফসোস করা ছাড়া উপায় থাকবে কি? সাবধান! সময় থাকতেইে এই কিতাবের প্রতি বিশ্বস্ত হই, এর দাবী পূরণ করি । নইলে বাাঁচার উপায় নেই ।
বিষয়: বিবিধ
৯১২ বার পঠিত, ২ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন