“মাদরাসার সিলেবাসে যত ইসলাম বিরোধী প্রসঙ্গ-১”
লিখেছেন লিখেছেন আবু যায়দান ০২ জুলাই, ২০১৫, ০৫:২৮:২৩ বিকাল
null
শ্রেণি: ৮ম,
বই: ইংরেজি ১ম পত্র
আউজু বিল্লাহি মিনাশ শায়তনির রাজীম, বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। রব্বী যিদনী ইলমান নাফিয়া। রব্বিশ রাহলী ছদরী ওয়া-ইয়াস-সিরলী আমরী ওয়াহ-্লুল উক্ব-দাতাম মিল-লিসানী ইয়াফ-ক্বহু ক্বাওলী।
[২০১৫ সাল থেকে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড ১ম শ্রেণি থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত নতুন সিলেবাস প্রবর্তন করে। আসলে নতুন বলতে তেমন নতুন কিছু নয় বরং হুবহু স্কুলের বই। শুধু টিয়া রহমানের যায়গায় মারিয়া রহমান, প্রকাশ চন্দ্রের বদলে ফয়সাল খান জাতীয় পরিবর্তন ছাড়া তেমন কোন পরিবর্তন নেই।]
এই বইটিতে মোট ৯টি ইউনিট বা অধ্যায় রয়েছে। অধ্যায়গুলো হল,
Unit 1 Going on a foreign trip
Unit 2 Food and nutrition
Unit 3 Health and hygiene
Unit 4 Check your reference
Unit 5 Making a difference
Unit 6 A glimpse of our culture
Unit 7 Different people, different occupations
Unit 8 News! News! News!
Unit 9 Things that have changed our life
এই ৯টি ইউনিটকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্কুল ও মাদরাসার সিলেবাস বানানো হয়েছে। যেমন, ২০১৫ সালে স্কুল সিলেবাসের Unit 1 Making a difference, আর মাদরাসা সিলেবাসের Unit 1 Going on a foreign trip.
[এর সত্যতা যাচাইয়ের জন্য আপনারা এই লিংকগুলো ঘুরে আসতে পারেন। বাংলাদেশ সরকারের ই-বুক সাইট http://www.ebook.gov.bd/index.php, সরকারের জাতীয় পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃপক্ষের সাইট http://www.nctb.gov.bd/, বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষের সাইট http://www.bmeb.gov.bd/ মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃপক্ষের ফেইসবুক পেইজ https://www.facebook.com/bmebedu
এই ৯টি ইউনিটের অধীনে আছে ৫-১০টি করে লেসন। নানান বিষয় নানান প্রসংগ। ভ্রমণ, খাদ্য, স্বাস্থ্য, ডিকশনারী ব্যবহার পদ্ধতি, আমাদের সংস্কৃতি (বাংলাদেশের বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র, আউল, বাউল, ফাউল গান), বিভিন্ন পেশা (আসলে এক নারীর বুটিক হাউস খোলার কাহিনী), সংবাদ ও সংবাদ মাধ্যম (মূলত দাজ্জালি মিডিয়ার গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে), এবং শিল্পায়ন ও তথ্য প্রযুক্তির শুরু ও বর্তমান নিয়ে আলোচনা- “যা আমাদের জীবনকে বদলে দিয়েছে” বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
এখানে সমালোচনার খাতিরে সমালোচনা করা হয় নি। বইয়ের সবকিছুই খারাপ নয়। বিষয় সন্নিবেশ বিবেচনায় কিছু কিছু টপিক অত্যন্ত চমৎকার। যদিও লেখাগুলো সেক্যুলার চিন্তাধারার। আরো ইসলামাইজেশন করা সম্ভব। করা উচিৎ। করতে হবে মাদরাসাকে দ্বীনি শিক্ষা হিসেবে রাখতে চাইলে। যেমন, ভ্রমণ, খাদ্য, স্বাস্থ্য, ডিকশনারী ব্যবহার ইত্যাদি।
এখানে সেসব বিষয়কেই গুরুত্ব দিব যা সরাসরি ইসলামবিরুধি বা ইসলামের সাথে সাংঘর্ষিক। যদিও পুরো বইটিই ইসলামবিরুধি শক্তির সহায়ক গ্রন্থ বলা যায়। কারণ, ১২৬ পৃষ্ঠার বইয়ের ্প্রতিটি লেসনই সেকুলার তথা ধর্মনিরপেক্ষ দৃষ্টিকোন থেকে লেখা হয়েছে। আর এ ধরনের লেখা কখনোই ভাল মুসলিম তৈরি করবে না। সেহেতু বিস্তারিত আলোচনায় গেলাম না।
আমার কাছে সবচে বেশি এন্টিইসলামিক মনে হয়েছে Unit 5 Making a difference অধ্যায়ের প্রথম ৩টি লেসন..
Lesson 1: The beginning [Adapted from, Prothom Alo, June 17, 2005]
Lesson 2 : Flash back
Lesson 3 : Ever beautiful Shamima
Lesson 1: The beginning (ভূমিকা {শামীমা নামের এক নারীর বুটিক হাউস খোলার কাহিনীর শুরু})
There is a small village called Bhabanipur in Jhenaidah. It is a typical Bangladeshi village. People here spend their day-to-day life mostly working in the fields and doing small jobs. In this ordinary village, there lives an extraordinary woman named Shamima Akhter. Shamima’s willpower and determination have made her extraordinary. She has seen the most cruel aspect of life. But the cruelty could not defeat her spirit. She has come out as a winner, defying all the odds of life. Shamima is now 32 years old. She runs a small boutique called ‘Oikko Nari Kollayan Shangstha’ in her village. Let’s hear from Shamima, how she succeeded in setting up her boutique. (প্রথমেই শামীমার গ্রামের বাড়ি ঝিনাইদহের ভবানীপুর গ্রামটি কেমন, এর লোকজন সাধারণত কী করে তার একটা বর্ণনা দেয়া হয়। এরপর বলা হয়..// সেই সাধারণ গ্রামে এক অসাধারণ নারী বাস করে, তার নাম শামীমা। শামীমার ইচ্ছা শক্তি ও দৃঢ়তা তাকে অসাধারণ করে তোলে। জীবনের কঠিন বাস্তবতা সে ফেস করে। কিন্তু সে বাস্তবতা তাকে পরাজিত করতে পারেনি। সে বিজয়ী হয়ে আসে সেসব বাস্তবতার মোকাবেলা করে। শামীমার বয়স এখন ৩২। সে তার গ্রামে “ঐক্য নারী কল্যাণ সংস্থা” নামের একটি ছোট বুটিক হাউস চালায়। চল আমরা তার কাছ থেকেই শুনি, কিভাবে সে তার বুুটিক হাউস প্রতিষ্ঠায় সফল হয়েছিল।// স্লো পয়েজনিংয়ের ভাষা বড়ই চমৎকার )
Lesson 2 : Flash back (পিছন ফিরে দেখা)
Shamima started to tell us her story. Listening to her, we were stunned and at the same time our hearts were filled with admiration for her. It was 1995. Shamima was 15 years old. She got promoted to class 8. Shamima had all the dreams of an adolescent. She wanted to bring about a change in her life. She wanted to see happiness in her family too. She knew she could fulfill her dream by completing her education and getting a good job.
Fifteen -year old Shamima’s dreams were nipped in the bud. Her father wanted to marry her off against her will. Marrying off a girl under 18 is against the law in
Bangladesh. Shamima did not want to get married. But nobody paid any heed to her. They arranged her marriage with a man much older than her. All her tears and protests went in vain. Shamima was married off to Amirul Islam. (এই লেসনে শামীমার অতীত জীবনের স্মৃতি রোমন্থন করা হয় এবং সবচে দুর্বল জায়গাটিতে আঘাত করা হয়। {দুর্বল জায়গা এজন্য; অল্প বয়সে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া ইসলামে বৈধও নয় আবার অবৈধও নয়। বৈধ নয় কারণ,মেয়ের অমতে বিয়ে বৈধ নয় আর সাধারণত অল্প বয়সে মেয়েরা বিয়েতে অমত প্রকাশ করে ব্যাক্তিগত লজ্জা/ ভয়ের কারণে। অবৈধ নয় কারণ, বাবা-মা যে কোন বয়সে সন্তানদের বিয়ে দিতে পারে। কিন্তু দাজ্জালি ষড়যন্ত্র হল, নারীদের বিয়ে বিলম্ব করার মাধ্যমে সমাজে অনাচার, অযাচার, ব্যাভিচারের পথ উন্মুক্ত করা। কর্মক্ষম/প্রতিষ্ঠিত করার নামে সমাজে নারীকে পারিবারিক দায়িত্বের বাইরে নিয়ে এসে আদর্শ সন্তান এবং কার্যত ভবিষ্যতের আদর্শ, আত্মসচেতন মুসলিম তৈরির পথ বন্ধ করা। কিন্তু আলেম সমাজ জোড় দিয়ে সে কথা বলতে পারবে না। এজন্য এটি দুর্বল জায়গা।} শামীমার বুটিক হাউস খোলার পূর্বেকার চড়াই-উৎরাই এই লেসনে আলোচিত হয়। অল্প বয়সে তার অমত সত্ত্বেও তার বাবা তাকে বিয়ে দেয়। এই বিয়েই যেন একজন নারীর জীবনে উন্নতির একমাত্র বাধা (তাহলে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত কিভাবে উন্নতি করেছিলেন? তার বিয়ে হয়েছিল ১৬ বছর বয়সে।)। যাহোক আমরা মূল টেক্সট দেখি ..// শামীমা আমাদেরকে তার গল্প বলতে শুরু করে। তার গল্প শুনে আমরা থমকে গিয়েছিলাম এবং একই সময়ে তার প্রতি আমাদের গভীর শ্রদ্ধায় অন্তর ভরে গিয়েছিল। এটা ছিল ১৯৯৫ সাল। শামীমার বয়স তখন ১৫। সে ৮ম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়েছে। অন্য সবার মত কৈশোরের সব স্বপ্নই শামীমার ছিল। সে তার জীবনের পরিবর্তন চেয়েছিল। সে তার পরিবারকে সুখী দেখতে চেয়েছিল। সে জানত সে তার স্বপ্ন পূরণ করতে পারবে তার পড়ালেখা শেষ করে একটি চাকরি পাওয়ার মাধ্যমে।
পনের বছরের শামীমার সব স্বপ্ন অংকুরেই বিনষ্ট হয়ে যায়। তার বাবা তাকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দিতে চায়। ১৮ বছরের নিচে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া বাংলাদেশের আইনের বিরুধী (অথচ সরাসরি এটি একটি ইসলাম বিরুধি আইন)। শামীমা বিয়ে করতে চাইল না। কিন্তু কেউ তার কথা শুনল না। তার থেকে বেশি বয়সের এক লোকের সাথে তার বিয়ের আয়োজন সম্পন্ন করা হয়। (তাহলে কি সমবয়সী ছেলেকে বিয়ে করতে বলছে নারীবাদীরা?) তার সকল কান্না ও অশ্রুপাত ব্যার্থ হয়। শামীমাকে আমিরুল ইসলামের সাথে বিয়ে দেয়া হয়।// জাস্ট স্পিচলেস!
Lesson 3 : Ever beautiful Shamima (চিরসুন্দর শামীমা)
Shamima’s misery started the day she was married. Her husband was a greedy person and he used to abuse her verbally and physically. Within a few months into her marriage she had to leave her husband Amirul Islam.
Now Shamima vows to work with women, who are ill-fated like her. She has 43
female members in her organisation working for her. She trains the members herself and then provides them with work. She designs fabrics, makes block-print, brushpaint and hand-embroidered sarees. She also makes three-piece dresses for women, and fatuas for men. She sells these products in her shop and supplies them outside.
Shamima has a dream now, a dream to do something for the helpless people. She wants them to feel useful. They can live with self-respect and dignity. With this in view, she goes out looking for such people.
Shamima finished her story with a smile. Shamima has no complaints, no regrets, no grudges. All she wants to do is to bring a smile on the faces of those women who are unfortunate. Shamima wants to become a famous designer.
(বিয়ের প্রতি কিরকম বিদ্বেষ ছড়ানো হয়েছে তা দেখে বাকরুদ্ধ হয়ে গেছি! মূলত তাদের বিদ্বেষ ইসলামের বিরুদ্ধে। মূল টেক্সট…// শামীমার দুর্ভোগ শুরু হয় তার বিয়ের দিন থেকেই। তার স্বামী ছিল লোভী এবং সে তাকে মৌখিক ও শারিরীকভাবে নির্যাতন করত। বিয়ের কয়েক মাসের মধ্যেই তাকে তার স্বামী আমিরুল ইসলামকে ছাড়তে হয়েছিল।
এখন শামীমা তার মতো হতভাগ্য নারীদের সাথে কাজ করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করেছে। তার সংগঠনে ৪৩ জন নারী সদস্য রয়েছে যারা তার সাথে কাজ করছে। সে নিজেই তাদেরকে প্রশিক্ষণ দেয় এরপর তাদেরকে কাজ দেয়। সে কাপড়ে নকশা করে, ব্লক-প্রিন্ট, ব্রাশ-পেইন্ট এবং শাড়িতে হাতের কাজ করে। সে নারীদের জন্য থ্রী-পিস ও পুরুষের জন্য ফতুয়া তৈরি করে। সে তার দোকানে এই পণ্যগুলো বিক্রি করে এবং বাইরেও সরবরাহ করে।
শামীমার একটি স্বপ্ন আছে, অসহায় নারীদের জন্য কিছু করার স্বপ্ন। সে চায় তারা নিজেদেরকে উপকারী ভাবুক। তারা যেন আত্মসম্মান ও মর্যাদার সাথে বাচতে পারে। এই দৃষ্টিকোন থেকে সে এমন লোকজন খুজতে বাইরে যায়।
মুখে হাসি নিয়ে শামীমা তার গল্প শেষ করলেন। শামীমার কোন অভিযোগ, দু:খ নেই । তার স্বামী তার বাহ্যিক সৌন্দর্য নষ্ট করতে পেরেছিল কিন্তু তার মনের সৌন্দর্য নয়। সে যা করতে চায় তা হল অভাগা নারীদের মুখে হসি ফুটানো। শামীমা নামী ডিজাইনার হতে চায়।// ..ভালই সফট স্টোরি হয়েছে। মানুষের সিম্প্যাথি আদায়ের জন্য যথেষ্ট!
সবচে অবাক করা বিষয় হল, পুরো বইতে চলতি বিশ্বের ক্যারিযার অরিয়েন্টেড ৭টি লেসন আছে যার ৬টিই নারীর ক্যারিয়ার নিয়ে! বাকি যে ১টি লেসন সেখানে মূলত এক ছেলে শিশুর কম্পিউটার চালনায় বিরল প্রতিভার আলোচনা। চিন্তুা করা যায় কিরকম ভয়ংকর এক প্লান করা হয়েছে শিক্ষাব্যবস্থায়! ছেলেদের ক্যারিয়ার নিয়ে কোন লেখাই নেই! তাহলে ছেলেরা কী করবে পড়ালেখা করে?
Unit 7 Different people, different occupations এই অধ্যায়ের শিরোনাম দেখে মনে হতে পারে এখানে ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আছে। কিন্তু না! এখানকার লেসনগুলো দেখুন.. Lesson 1: Pearls! Pearls! Pearls! (এখানে প্রাচীনকালে কিভাবে প্রথম মুক্তো পাওয়া যায়, মুক্তোর গুরুত্ব,, ব্যবহার ইত্যাদি আলোচিত হয়) , Lesson 2: The Ama divers (এখানে বিংশ শতাব্দীর শরুর আগ থেকে ডুবুরীরা ঝিনুক থেকে মুক্তো সংগ্রহ করত, জাপানে এমা নামক ডুবুরীরা (এরাও নারী) কিভাবে সাগরের তল থেকে মুক্তো সংগ্রহ করে সেই গল্প), Lesson 3 : River gypsies in Bangladesh (1), Lesson 4 : River gipsies in Bangladesh (2) (এখানে বাংলাদেশের বেদে সম্প্রদায় নিয়ে গল্প ১, ২ আকারে),
Unit 8 News! News! News! এই অধ্যায়ের Lesson 3: News! News! News! (3) এ দেয়া হয়েছে আবারও এক নারীর একটি টেইলার্স দোকান খোলার কাহিনী। সে মাত্র ২৫০০টাকা নিয়ে তার ব্যবসা শুরু করে। এক পর্যায়ে সে তিনটি চাকরি একসাথে করে। একটি ডায়াগনিস্টিক সেন্টার, একটি বেসরকারি হাসপাতাল এবং তার নিজের বুটিক হাউস! (জানি না এর দ্বারা কি বুঝাতে চাইল? এগুলো কি স্বাভাবিক ব্যাপার? আমার মাথা ঘুরছে.. এটি ডেইলি স্টার থেকে নেওয়া।) মূল টেক্সট... With only 2,500 taka in her pocket, Rona Begum began her small business. She also had a sewing machine from her sister. She attended a six-month vocational training run by the Department ofYouth Development before that.
Rona’s Utsab Tailors Training and Sales Centre began in 1997.
Fifteen years later, she now owns a small production house of fashion garments.
Traditional items, block print works and embroidery are done at her production house. “Despite serious trouble in my personal life, I worked very hard to survive,” said Rona.
She supported herself by working at three places. At a time she worked at a local
diagnostic centre, at a private medical college, as well as at her own training and
boutique centre. She continued this till 2007.
“At first, I got almost no support from my family. Instead, I faced objections. But I’m happy now and busy with my business. The atmosphere at home has also changed,” said Rona.
Ms Rona has just started several more commercial projects with partners. She decided to expand business earlier. But she did not get support from any bank or financial institutions. Then she joined the Women Business Forum (WBF), Sylhet and things started to change. At present, she is the General Secretary of WBF, Sylhet.
In the last 15 years, Rona received much appreciation and a number of awards. Along with other awards, she received Jatiya Juba Padak in 2012. (adapted from The Daily Star)
একই অধ্যায়ের Lesson 5: Apply with your CV বড়ই অদ্ভুত! ৮ম শ্রেণির সার্টিফিকেট দিয়ে কোন মালি, ঝাড়–দারের চাকরি পাওয়া যায় কিনা সন্দেহ! অথচ সিভি লেখার নিয়মকানুন শেখাচ্ছে! আর এর সাথে যে টেক্সট দিয়েছে সেটি আরো বেশি অদ্ভুদ! একজন দিনমজুরের মেয়ে সে কিনা ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়? ছেলে হলে এক কথা ছিল। আর পেশাটিও ছেলেদের। মূলত এখানে বেসরকরি এনজিওপ্রীতি শিক্ষার্থীদের মনে ঢুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে। অথচ এনজিওগুলো যে কিরকম হারামী তা সচেতন মানুষ মাত্রই জানা আছে। এনজিওগুলো শুধু ইসলামবিরুধিদের মিশন নয় বরং এদেশের বাম-নাস্তিকদের কাজের ক্ষেত্র। মজার ব্যাপার হল এখানেও অনেক দুর্নীতির অভিযোগ আছে। বছর দুয়েক আগে বিখ্যাত নাট্যকার আলী যাকেরের স্ত্রী সারা যাকেরের বিরুদ্ধে এরকম একটি টাকা মেরে দেওয়া এনজিওর সাথে জড়িত থাকার নিউজ এসছিল। মূল টেক্সট... Rumi Akhter Rina, 13, is in class 8 at Prime School in Chittagong. She dreams of becoming an electrical engineer.
A daughter of a day labourer, she has never believed her dream would come true. She has never thought she could be an electrical engineer.
But an opportunity came. She took part in a six-month vocational training
programme. And that raised her hopes high.
In the evening shift, she took training in electrical and house wiring at the training
centre. The centre is run by an NGO in Bahaddarhat area of Chittagong city.
After the training, she can now install calling bells, motor connections, tube lights,
electric fans and so on.
The name of the project is "Vocational Skills Training for Urban Working Children in Bangladesh". Under this project, the NGO provides training to poor children in
Chittagong. The United Nations International Children's Emergency Fund or UNICEF is funding the project. এই লেসনের সাথেই আছে ইহুিদ-দাজ্জালি শক্তির কেন্দ্রবিন্দু ‘জাতিসংঘ’এর শিশুবিষয়ক অঙ্গসংগঠন ‘ইউনিসেফ’ এর প্রশংসামূলক সংক্ষিপত পরিচিতি (একটি ৯০ভাগ মুসলমানের দেশে দ্বীনি শিক্ষার অংশ হিসেবে!)।
আপাতত এখানেই শেষ করছি। আপনাদের কাছে অনুরুধ, আপনারাও সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে অথবা পরিচিত জনের কাছ থেকে মাদরাসার বইগুলো নিয়ে দেখুন। সংশোধনের উদ্দেশ্যে লেখালেখি শুরু করুন। সংশ্লিষ্ট শিক্ষক-অভিভাবকদের সচেতন করুন। মাদরাসার নামে, দ্বীনি শিক্ষার নামে দ্বীনবিরুধি শিক্ষা কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। বাংলার জমিনে মেনে নেওয়া হবে না।
বিষয়: বিবিধ
১৯৫৮ বার পঠিত, ৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
মন্তব্য করতে লগইন করুন