গল্পে গল্পে শিক্ষা-ক
লিখেছেন লিখেছেন জ্ঞানের কথা ১৮ অক্টোবর, ২০১৫, ০৩:৫১:৪৮ দুপুর
কবরের কাছে গিয়ে কবরবাসীকে বিপদে সাহায্য করার জন্য ফরিয়াদ জানানো জায়েজ। আমার বুজুর্গ এরকম সাহায্যকে জায়েজ করেছেন।
ইউছুফ বি আলী বলেন, জনৈক হাশেমী মেয়েলোক মদীনায় বাস করিত। তাহার কয়েকজন খাদেম তাহাকে বড় কষ্ট দিত। সে হুজুরের দরাবারে (রাসুল (সা)) ফরিয়াদ লইয়া হাজির হইল।
রওজা শরীফ হইতে আওয়াজ আসিল, তোমার জন্য কি আমার মধ্যে নিদর্শণ পাও নাই।
অর্থাৎ তুমি ছবর কর যেমন আমি ছরব করিয়াছিলাম।
মেয়েলোকটি বলে যে, এই শান্তনার বানী শুনিয়া আমার যাবতীয় দুঃখ মুছিয়া গেল ওদিকে ঐ তিনজন বদ আখলাক খাদেম মারিয়া গেল।
@@@@@
ফায়েদা:
১) কবরের কাছে বিপদের সময় কবরবাসির কাছে ফরিয়াদ করা জায়েজ।
২) কবর থেকে আওয়াজ আসলে শোনা যায়।
৩) কবরের কবর ওয়ালা মানুষকে মারতে পারে।
৪) কবরের কবরওয়ালা মানুষকে সহায্য করিতে পারে।
৫) ব্রেলভিরা কবরে চাইলে তাহা শির্ক আমরা চাইলে তাহা জায়েজ।
আরও অনেক ফায়েদা আছে, নিজের বাবা-মা মারা গেলে একবার ট্রাই করবেন। যেন কবর থেকে তারা আওয়াজ দিলে আপনি শুনতে পারেন। কমপক্ষে তারা কেমন আছে তা যেনে নিতে ভুলবেন না।
বিষয়: বিবিধ
১৬৪০ বার পঠিত, ১৩ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনি কি শুনছেন??
রওজা শরীফ হইতে আওয়াজ আসিল, তোমার জন্য কি আমার মধ্যে নিদর্শণ পাও নাই।
জনৈক বি আলী, জনৈক হাশেমী উদ্ধৃতি দিয়ে ইসলাম যদি প্রচার হয়, তাহলে সেদিন বেশী দুরে নাই যে, মানুষ বলিতে শিখিবে জনৈক রবীন্দ্রনাথ ভারতে বিদ্যা দেবতা আর জনৈক জয় বাবা বাংলাদেশের আমাম মুসলমানদের জন্য পীর হইয়া আসিয়াছিলেন......... যাক দোষ তো আপনার নয়, আপনার বাবার।
সুয়োগ পাইলে হালের বলদ পেটানোর বেত দিয়ে দুই-চারটা হুজুরের পাছায় লাগাইয়া দিবেন, কাজে আসিবে।
দেখি বাশের ঝাড় থেকে কিচু সেপটি কঞ্চি কেটে রাখার ব্যাবস্থা করি।
ভারতের আঘড়া সাধুরা লেংটা থাকে আর বাংলায় লেংটা বাবা কোন পার্থক্য নাই।
আমি কি করি বলুন? আমার বুজুর্গ বলেছেন প্রচার না করে পারা কঠিন!!
মন্তব্য করতে লগইন করুন