পন করেছি, দালালি করবোই!
লিখেছেন লিখেছেন শাহমুন নাকীব ফারাবী ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭, ০২:০৪:৪০ দুপুর
গত ৬ ফেব্রয়ারী সারাদেশে বেশ ঘটা করে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করে, ইসলামি ছাত্রশিবির। সারাদেশে র্যালি এবং শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করে ইসলামি ছাত্রশিবির। কিন্তু এমন শান্তিপূর্ণ দিবস পালন যেন সহ্য হচ্ছে না, গোয়েবলসের প্রেতআত্নাতুল্য হলুদ মিডিয়ার।
বাংলা নিউজসহ বেশ কয়েকটি নিউজ পোর্টালে নিউজ হয়, “আবারো সরব শিবির;জানে না পুলিশ”। এমন নিউজ বিগত সময়ে নিষিদ্ধ সংগঠনগুলোর ক্ষেত্রে মানানসই হলেও বাংলাদেশের সংবিধাননুসারে একটি বৈধ দলের নামে এমন নিউজ কোন সাংবাদিকতার মধ্যে পড়ে? তবে কি এটাই উৎকৃষ্ট হলুদ সাংবাদিকতা! এখন দিবালোকের মত স্পষ্ট হয়ে গেছে যে, সরকার এক মাত্র জামায়াত-শিবিরকেই তাদের বাঁধা মনে করে। অতএব, জামায়াত শিবির নিয়ে নেতিবাচক রিপোর্ট করলেই সরকারের একান্ত আস্থাভাজন হওয়া যাবে। তখন সরকারী এজেন্সিগুলো থেকে গন্ডায় গন্ডায় বিজ্ঞাপনও পাওয়া যাবে। এক ঢিলে দুই পাখি মারা হয়ে গেল। একদিকে চেতনা চর্চাও হয়ে গেল ভিন্নদিকে দারুন একটি ব্যবসাও হয়ে গেল! এখন তো এটাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় পরিনত হয়েছে। সেইসাথে মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে বড় চেতনা হচ্ছে, জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করবার সাহসী বাণী উচ্চারণ করা। এটাই এখন চেতনা! এটাই এখন সবচেয়ে উত্তম ব্যবসা।
ভিন্নদিকে সরকারী দলের ছাত্রসংগঠনের নেতা কর্মীরা দিন দিন ধর্ষনলীগে পরিণত হচ্ছে সেদিকে মিডিয়ার কোন ভ্রুক্ষেপ নেই। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের আয়াকে ধর্ষণ করতে গিয়ে উত্তম-মধ্যম খেয়ে রক্তাক্ত ও বিবস্ত্র অবস্থায় উদ্ধার শাখা ছাত্রলীগের সম্পাদক তানিম হাসান তারেকের ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। Click this link
শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেকের রক্তাক্ত ও বিবস্ত্র অবস্থার ছবি ছড়িয়ে পড়ে। দিনভর এ নিয়ে চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন মহলে আলোচনা শোনা যায়।
এরপর ওই কলেজের এক আয়া তারেকের বিরুদ্ধে সদর থানায় ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি তোজাম্মেল হক।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে সেই আয়ার বাসায় ঢুকে ধর্ষণ করতে যায় তারেক। এ সময় তার চিৎকার শুনে দুই ছেলে ও পুত্রবধূ এসে বিবস্ত্র অবস্থায় তারেককে আটক করে উত্তম মধ্যম দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন।
পরে পুলিশে খবর দিলে তারেকের শার্ট-প্যান্ট ও মোবাইল ফোনটি জব্দ করে পুলিশ।
চুয়াডাঙ্গা মাঝের পাড়ার ওহাব আলী মিস্ত্রির ছেলে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা তারেক ওই কলেজের ওই আয়াকে দীর্ঘদিন ধরে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন বলে মামলায় উল্লেখ রয়েছে।
এদিকে, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে এবং দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে তানিম হাসান তারেককে ছাত্রলীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে।
শনিবার ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস.এম জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় এবং তারেককে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম যুগান্তরকে বলেন, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের এক জরুরি সভায় শনিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তবে সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি আশিক ইকবাল স্বপন বলেছেন, সেক্রেটারি তারেককে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করেছে।
সূত্র জানায়, শুক্রবার রাতে ঘটনার পরপরই তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তিনি অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানা গেছে।
শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেকের রক্তাক্ত ও বিবস্ত্র অবস্থার ছবি ছড়িয়ে পড়ে। দিনভর এ নিয়ে চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন মহলে আলোচনা শোনা যায়।
এরপর ওই কলেজের এক আয়া তারেকের বিরুদ্ধে সদর থানায় ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি তোজাম্মেল হক।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে সেই আয়ার বাসায় ঢুকে ধর্ষণ করতে যায় তারেক। এ সময় তার চিৎকার শুনে দুই ছেলে ও পুত্রবধূ এসে বিবস্ত্র অবস্থায় তারেককে আটক করে উত্তম মধ্যম দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন।
পরে পুলিশে খবর দিলে তারেকের শার্ট-প্যান্ট ও মোবাইল ফোনটি জব্দ করে পুলিশ।
চুয়াডাঙ্গা মাঝের পাড়ার ওহাব আলী মিস্ত্রির ছেলে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা তারেক ওই কলেজের ওই আয়াকে দীর্ঘদিন ধরে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন বলে মামলায় উল্লেখ রয়েছে।
এদিকে, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে এবং দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে তানিম হাসান তারেককে ছাত্রলীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে।
শনিবার ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস.এম জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় এবং তারেককে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম যুগান্তরকে বলেন, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের এক জরুরি সভায় শনিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তবে সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি আশিক ইকবাল স্বপন বলেছেন, সেক্রেটারি তারেককে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করেছে।
সূত্র জানায়, শুক্রবার রাতে ঘটনার পরপরই তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তিনি অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানা গেছে।
শনিবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানিম হাসান তারেকের রক্তাক্ত ও বিবস্ত্র অবস্থার ছবি ছড়িয়ে পড়ে। দিনভর এ নিয়ে চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন মহলে আলোচনা শোনা যায়।
এরপর ওই কলেজের এক আয়া তারেকের বিরুদ্ধে সদর থানায় ধর্ষণ চেষ্টার মামলা করেছেন বলে জানিয়েছেন চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ওসি তোজাম্মেল হক।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে কলেজ ক্যাম্পাসে সেই আয়ার বাসায় ঢুকে ধর্ষণ করতে যায় তারেক। এ সময় তার চিৎকার শুনে দুই ছেলে ও পুত্রবধূ এসে বিবস্ত্র অবস্থায় তারেককে আটক করে উত্তম মধ্যম দিয়ে রক্তাক্ত জখম করেন।
পরে পুলিশে খবর দিলে তারেকের শার্ট-প্যান্ট ও মোবাইল ফোনটি জব্দ করে পুলিশ।
চুয়াডাঙ্গা মাঝের পাড়ার ওহাব আলী মিস্ত্রির ছেলে কলেজ ছাত্রলীগ নেতা তারেক ওই কলেজের ওই আয়াকে দীর্ঘদিন ধরে কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন বলে মামলায় উল্লেখ রয়েছে।
এদিকে, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে এবং দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের দায়ে তানিম হাসান তারেককে ছাত্রলীগ থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করেছে।
শনিবার ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস.এম জাকির হোসাইন স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয় এবং তারেককে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম যুগান্তরকে বলেন, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের এক জরুরি সভায় শনিবার এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তবে সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সভাপতি আশিক ইকবাল স্বপন বলেছেন, সেক্রেটারি তারেককে নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে ধরে নিয়ে নির্যাতন করেছে।
সূত্র জানায়, শুক্রবার রাতে ঘটনার পরপরই তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। তিনি অজ্ঞাত স্থানে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানা গেছে।
আবার ভিন্নদিকে তাদের দুই পক্ষের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধও চলে।
কিন্তু এতোসব দৃশ্যমান সন্ত্রাসী কর্মকান্ড দেখেও মিডিয়া কখনো বলে না, ধর্ষনের সেঞ্চুরিয়ান ছাত্রলীগে নেতা মানিকের উত্তরসূরীরা আবারো সজাগ হয়েছে। আবারো ধর্ষনের মত একটি নেক্কারজনক অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে, ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হবে কিনা সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার এখনই সময়। কোন পত্রিকা বলে না, ব্যাংক ডাকাতের উত্তরসূরীরা আবারো অস্ত্র নিয়ে মাঠে নেমে পড়েছে। দু’পক্ষের মধ্যে গোলাগুলি থেমে থেমে অব্যাহত রয়েছে। তাদের এই সন্ত্রাসী কর্মকান্ড জাতীয়ভাবে প্রতিহত করা হবে কিনা সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবার এখনই সময়। কিন্তু কোন পত্রিকায় এসব বলার সাহস রাখে না। কারন,বিজ্ঞাপন। এসব লিখলে বিজ্ঞাপন মিলবে না। বিজ্ঞাপন না পেলে পকেট গরম হবে না। অতএব দেশ গোল্লায় যাক। সাংবাদিকরা দালালি করেই যাবে।
বিষয়: বিবিধ
১৪৬১ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
ধন্যবাদ আপনাকে
মন্তব্য করতে লগইন করুন