লায়ন্স ক্লাব থেকে সাবধান! লায়ন আসলাম চৌধুরী "মোসাদ-র" দ্বৈত ষড়যন্ত্রের শিকার!
লিখেছেন লিখেছেন বার্তা কেন্দ্র ১৫ মে, ২০১৬, ০৮:২৬:৩১ রাত
সর্বশেষ খবর : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব লায়ন আসলাম চৌধুরী আটক।
এদেশের অনেকেই লায়ন্স ক্লাব নামের আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীদের আখড়া প্রতিষ্ঠানের শিকার। ইহুদীবাদের ষড়যন্ত্র বুঝতে হলে পড়ুন সামান্য এই অংশ। কিভাবে মিলে গেল এই বইয়ের লেখাটি। দেশের জনগণ সজাগ হোন মোসাদ-র-ষড়ন্ত্র থেকে। দেশের অনেক রাজনীতিবিদ সমাজসেবক লায়ন নামে পরিচিত। নিজের টাকা দিয়ে লায়ন নামে জন্তু হওয়ার কী দরকার?
যাক আসল কথা হলো বিএনপি যখন কাউন্সিলের পর ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে ইহুদীবাদের দোসর আ'রীগ সরকার মোসাদের সহযোগিতায় একের পর এক আঘাত হানছে। শফিক রেহমান আটক, আসলাম চৌধুরী নাটক সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ।
সচেতন মানুষ মাত্রই জানেন ইসরাইলী "মোসাদ" এবং ইন্ডিয়ান "র" এদের স্বার্থ এক এবং অভিন্ন। স্বভাবতই প্রশ্ন জাগে বিএনপি নয় আ'লীগই মোসাদের বন্ধু। মাওলানা নিজামী শাহাদাতের পর আ'লীগ এখন অনেক আন্তর্জাতিক চাপে আছে। তাই সামাল দিতে নতুন এই ইস্যু দিয়ে এখন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে চায়।মনে রাখবেন ইহুদীবাদ এবং ব্রাক্ষন্র্যবাদ একে অপরের সহযোগী। জাতীয়তাবাদী এবং ইসলামিস্টদের সহযোগী হতে পারে না। দেখুন আমাদের অর্থনীতির সম্পাদক সে একসময় তসলিমা নাসরিনের জামাই ছিল। যার পত্রিকাও ইহুদী লবিস্টের টাকায় চলত।
হাসিনা রেহানার ছেলেমেয়েরা ইহুদী-খৃষ্টানের মহিলার সাথে সংসার সংসার খেলে কার স্বার্থ রক্ষা করছে? এই প্রশ্ন তো করার অধিকার জনগণের আছে?
মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত ইয়াহুদীদের ঘৃণ্য-কৌশল :
বর্তমান বিশ্বের অনেক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক মতবাদ ইয়াহুদী পন্ডিতদের মস্তিষ্কপ্রসূত। পুঁজিবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, বস্তুবাদ, দ্বন্দ্ববাদ, জাতীয়তাবাদ প্রভৃতি ইয়াহুদী প্রভাবিত মতবাদ। ‘জুইশ অব প্রোটোকল’ নামক গ্রন্থে মুসলিম বিশ্বের বিরুদ্ধে গৃহীত কিছু কৌশল জানা যায়। ভৌগলিক এবং ভাষা ভিত্তিক জাতীয়তাবাদের মাধ্যমে মুসলিম বিশ্বের ভ্রাতৃত্ববোধ ও ঐক্য বিনষ্ট করার মাধ্যমে, অর্থলোলুপ ও চরিত্রহীন মুসলিম শাসকদের ব্যবহারের মাধ্যমে, মুসলিম দেশসমূহে বিভিন্ন দল, উপদল, মতবাদ তৈরী করার মাধ্যমে, যেমন ঃ কাদিয়ানী মতবাদ, মুতাজিলা মতবাদ, বাহাই মতবাদ ইত্যাদি। বিভিন্ন অপবাদ দিয়ে জনপ্রিয় ধর্মীয় নেতাদের চরিত্র হনন ও ঘৃণার পাত্র করা, অশ্লীলতা, পতিতাবৃত্তি, মদ, জুয়া, লটারী, নাইট ক্লাব, ফ্যাশন শো ইত্যাদির মাধ্যমে যুবসমাজকে উন্মত্ত করা, মুক্ত বাজার অর্থনীতি, পুঁজিবাদী অর্থনীতি মাধ্যমে দেশে দেশে অস্থিতিশীলতা তৈরী করে, মুসলিম দেশের সেনাবাহিনীতে অনুপ্রবেশ করে ক্ষমতা দখলে প্ররোচিত করা, সুন্দরী প্রতিযোগিতা তথা মিস ওয়ার্ল্ড, মিস ইউনিভার্স, মিস ফটোজেনিক ইত্যাদির আয়োজক দেশে দেশে সংশ্লিষ্ট ইয়াহুদী প্রতিষ্ঠানগুলো। এর মাধ্যমে নারী সমাজ বেপর্দা হচ্ছে, ধর্ষণ বেড়ে যাচ্ছে, ইভটিজিং এর ন্যায় অনৈতিক কার্যকলাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর জন্য নিয়োজিত আছে দেশে দেশে বিভিন্ন সংস্থা। যেমন :লায়ন্স ক্লাব, রোটারী ক্লাব, ফ্রি ম্যাসন লজ, কাহাল, জুইশ এজেন্সী ইত্যাদি। এদের কাজ সদস্যদের গোপন তথ্য সংগ্রহ এবং প্রয়োজনের মুহুর্তে সংস্থার স্বার্থে ব্যবহার করে ব্ল্যাক মেইলিং করা। দুঃখের বিষয় এই যে, বাংলাদেশের মুসলিম ভাইয়েরা লায়ন্স ক্লাবের মেম্বার হওয়াকে গৌরবের মনে করে। নামের পাশে লায়ন্স অমুক লিখা থাকে। এভাবে অনেকেই ইয়াহুদীদের স্বার্থে ব্যবহৃত হয়ে দেশ, জাতি ও নিজের ধ্বংস ঢেকে আনছি।
সুতরাং আসলাম চৌধুরীরা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছেন বলে সময়ে প্রমাণিত হবে। লায়ন্স ক্লাব থেকে সাবধান-মুসলমান!
০০০০০০০০০০০০০
বিষয়: বিবিধ
৩৩৯৮ বার পঠিত, ৭ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আওয়ামী লীগের নেতারা হঠাৎ করে ইসলামপ্রীতিতে মজে গেছেন । সেলিম ওসমান শিক্ষককে সাইজ করেছেন নবীজীর নামে কি একটা গাল দিয়েছে এই ফাঁদ পেতে।
উল্লেখ্য নাইমুল ইসলাম খান সম্পাদক থাকাকালে দৈনিক আমাদের সময়ের বিশেষ সংবাদদাতা ছিলো মোসাদ এজেন্ট সালাউদ্দিন শোয়েব চৌধুরী ও মার্কিন ইহুদী ড. রিচার্ড বেনকিন। সাংবাদিকতা ও সংবাদপত্রের সাথে যাদের নুন্যতম যোগাযোগ আছে তারা জানেন, কোন পত্রিকার বিশেষ সংবাদদাতা হচ্ছেন ঐ পত্রিকার অন্যতম গুরুত্বপুর্ণ একজন। আর তিনি পত্রিকার মুল পলিসির সাথে থাকেন নিবিড়ভাবে জড়িত। পত্রিকার নীতি আদর্শের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ মনমগজের এমন কোন সিনিয়র সাংবাদিককেই সাধারনত বিশেষ সংবাদদাতা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
সালাউদ্দিন শোয়েব চৌধুরী ২০০৩ সালে ২৯ নভেম্বর ইসরাইল যাওয়ার পথে জিয়া বিমান বন্দরে আটক হন। বাংলাদেশের পাসপোর্ট নিয়ে কোন নাগরিক ইসরাইল ভ্রমণ করতে পারেন না। সেই সময় ইসরাইলী গোয়েন্দা সংস্থার পক্ষে গোয়েন্দাগিরির অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয় । ১ লা ডিসেম্বর ২০০৩ ডেইলী স্টার লিখেছে-
“বিমানবন্দরে তাকে গ্রেফতার করার সময় তার কাছে একটি প্রজেক্ট প্রোফাইল পাওয়া যায়, যাতে তিনি ইসরাইলের কাছে তিনটি দৈনিক পত্রিকা যথা দৈনিক সোনালী দিন, দৈনিক রূপান্তর, দৈনিক পরিবর্তন প্রকাশের জন্য ১২ কোটি টাকা সাহায্যের আবেদন করেছিলেন। তিনি তার আবেদনে ইসরাইলী বন্ধুদের মুসলিম প্রধান দেশে মিডিয়া গড়ে তোলার জন্য আহবান জানিয়ে বলেন, কোটি কোটি ডলার খরচ করে যুদ্ধবিমান ক্রয়ের চেয়ে মিডিয়া সৃষ্টি করুন, এতে ইসরাইল বেশি লাভবান হবে। (সুত্র: ডেইলী স্টার, ০১/১২/২০০৩, (http://goo.gl/j2VkeO )
১৫ অক্টোবর ২০০৬ সালে ওয়াল স্ট্রীট জার্নাল এ সম্পর্কে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে, যার শিরোনাম ছিলো Darkness in Dhaka। সেখানে বলা হয় -
“মি. চৌধুরীকে গ্রেফতার করা হয় মূলত ইসরাইলের পক্ষাবলম্বন এবং পাসপোর্টে অনুমতি না থাকার পরেও ইসরাইল ভ্রমনের চেষ্টা করার জন্য।পত্রিকাটি মি. চৌধুরীর উদ্বৃতি দিয়ে লিখে,“আমি যখন প্রথম সাপ্তাহিক ব্লিজ প্রকাশ করি তখন সিদ্ধান্ত নেই ইহুদী খৃষ্টানদের বিরুদ্ধে বিশেষত ইসরাইলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশে যে সংঘবদ্ধ প্রচারনা চলছে তার অবসান ঘটাতে। বাংলাদেশে শুক্রবারের খুতবায় মোল্লারা মূলত জিহাদের বানী প্রচার করে এবং ইহুদী খৃষ্টানদের হত্যা করতে উদ্বুদ্ধ করে) ।
উল্লেখ্য বর্তমানে মোসাদ এজেন্ট সালাউদ্দিন শোয়েব চৌধুরী অর্থ প্রতারণার মামলায় ৪ বছর এবং রাষ্ট্রদ্রোহী মামলায় ৭ বছর কারাদণ্ড ভোগ করছে।
(http://goo.gl/weyqmN)
সালাউদ্দিন শোয়েব চৌধুরী ইসরাইল ভিত্তিক সংগঠন ইফলাক (IFLAC, international forum for literature and culture for peace) এর সদস্য এবং ইসরাইল-ইসলাম বন্ধুত্বের একজন উপদেষ্টা । সালাউদ্দীন শোয়েব চৌধুরী কিছু বাংলাদেশ বিরোধী লেখা পাবেন-
ক) https://goo.gl/RkNHLx
খ) ইসলাম ওয়াচে - https://goo.gl/Idcsgk
আসুন এবার জেনে নেই মার্কিন ইহুদী রিচার্ড বেনকিনের সাথে নাইমুলের সম্পর্ক-
সালাউদ্দীন শোয়েব চৌধুরী গ্রেফতারের পর তার জেলমুক্তির জন্য জোর লবিং চালাতে এগিয়ে আসে ইহুদী ড. রিচার্ড বেনকিন। বেনকিনের পরিচয় সম্পর্কে লেখা হয়, সে নাকি দৈনিক আমাদের সময়ের আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি। পত্রিকাটি মাঝে মধ্যেই তার বিশেষ সংবাদ পরিবেশন করতো। (http://goo.gl/HA8HUK)
উল্লেখ্য, রিচার্ড বেনকিনের পরিচালনায় http://www.interfaithstrength.com নামে চরম বাংলাদেশ বিরোধী একটি ওয়েবসাইট চালু আছে। উক্ত ওয়েবসাইটটির বিষয়বস্তু বিশ্লেষণ করলে কথিত ইহুদী মানবাধিকার কর্মীর (?) ও তার এদেশিয় সাগরেদের আসল উদ্দেশ্য সম্পর্কে আর সন্দেহের অবকাশ থাকেনা । তারা সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে এমন প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে বাংলাদেশকে একটি মৌলবাদি রাষ্ট্র এবং ইসলামী উগ্রপন্থী ও জঙ্গিবাদীদের অভয়ারন্য হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করে।
প্রথমদিকে নাইমুল তার পত্রিকায় আকার ইঙ্গিতে ইসরাইলের বিভিন্ন নিউজ হাইলাইটস করতো। ইসরাইলের ছোট-বড় কোন খবর অন্যান্য পত্রিকার আন্তর্জাতিক পাতায় স্থান হলেও কাকতালীয়ভাবে আমাদের সময়ে স্থান পেতো প্রথম বা শেষ পাতায়। ২০০৬ সালাউদ্দিন শোয়েব চৌধুরী আমাদের সময়ে লিখেছে- “বাংলাদেশ ইসরাইলকে স্বীকৃতি দিলে অনেক লাভবান হবে। বিশেষ করে কৃষি ক্ষেত্রে। ইসরাইলের সাথে সম্পর্ক হলে চল্লিশ হাজারেরোও বেশী বাংলাদেশী উচ্চশিক্ষিত তরুণ চাকরী পাবে ।”
২০০৭ শেষ দিকে ভয়াবহ সিড়র আঘাত হানার পর আমাদের সময় প্রথম পাতায় বক্স করে নিউজ ছাপে- “ইসরাইল বাংলাদেশের সিডরের ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য ত্রাণ সামগ্রী পাঠাতে চায় ।”
বিশেষভাবে উল্লেখ্য অন্য কোন মিডিয়া এই গুরুত্বপুর্ণ (!) খবরটি পায়নি ও ছাপেনি। পেলো শুধু আমাদের সময়ে ! যদিও পরে পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয় পরিস্কারভাবে জানিয়ে দেয়, “আমাদের সময়ের খবরটি ডাহা মিথ্যা।”
প্রথমদিকে আকার ইঙ্গিতে ইসরাইল-বান্ধব পত্রিকাটি ইসরাইলের পক্ষে জনমত গঠনের জন্য কাজ করলেও পরবর্তীতে প্রকাশ্য উঠে পড়ে লেগে যায় নাইমুল। ২৯ মার্চ, ২০১০ তারিখে দৈনিক আমাদের সময় একটি খবর ছাপে, যার শিরোনাম-
“বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতি দেয় ইসরায়েল, ঢাকার সঙ্গে সংলাপ চায় তেলআবিব”
৩ এপ্রিল, ২০১০ তারিখে দৈনিক আমাদের সময় ইসরাইলের পক্ষে জনমত গঠনের ধারাবাহিকতায় প্রথম পাতায় ১০ বছরের আরেকটি পুরোনো নিউজ ছাপে। ‘ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনে সচেষ্ট ছিলেন আবদুর রহমান ওয়াহিদ’ শিরোনামে প্রতিবেদনে লেখা হয়, ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্থাপনে বিশেষভাবে সচেষ্ট ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার প্রয়াত প্রেসিডেন্ট আবদুর রহমান ওয়াহিদ। এছাড়াও ইসরায়েলের সঙ্গে মুসলিম বিশ্বের সম্পকোন্নয়নে নানাভাবে চেষ্টা করেছেন তিনি। এরই অংশ হিসেবে আবদুর রহমান ওয়াহিদ কয়েক দফা ইসরায়েল সফরে যান। ১৯৯৪ সালে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজ্যাক রবিনের আমন্ত্রণে ইসরায়েল সফর করেন। এ সফরের পর দেশে তার জনপ্রিয়তা আরো বেড়ে যায়। ১৯৯৮ সালে প্রেসিডেন্ট সুহাতোর পদত্যাগের পর আবদুর রহমান ওয়াহিদ ১৯৯৯-২০০১ সাল পর্যন্ত ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ইসলামি দেশগুলোর ইসরায়েলকে স্বীকার করে নেয়া উচিত কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, অবশ্যই। কেন নয় ? ইসলামি দেশগুলোর ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পক গড়ে তোলা উচিত।
(সুত্রঃ আমাদের সময়, ৩ এপ্রিল, ২০১০)।
পাঠক দেখুন, দশ বছরের আগের একটা নিউজ আগা মাথা ছাড়াই (out of context) সম্পুর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রথম পাতায় ছাপে। একেই বলে গরজ বড়ো বালাই। ভাবখানা এমন, ইসরাইল সফর ও তার সাথে সম্পর্ক স্থাপনের প্রস্তাবের জন্য আব্দুর রহমান ওয়াহিদের যদি জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়, তাহলে হাসিনা সরকারের করলে সমস্যা কোথায়!
ইসরাইল-প্রেমী পত্রিকা ও তার সম্পাদক এসব ইসরাইল-বান্ধব খবর খামোখা ছাপছেন না। এর পিছনে যে সুদুর প্রসারি পরিকল্পনা আছে তার প্রমান পাওয়া যায় ইসরাইলের প্রভাবশালী পত্রিকা Israel Insider-এ।
ঢাকার ঐ দৈনিক পত্রিকার মিশন সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য দিয়ে ০৬ জুন ২০০৬ তারিখে Israel Insider ‘বাংলাদেশে অগ্রগতির লক্ষন (Bangladesh: signs of progress’ শিরোনামে লিখে-
Previously, the people of Bangladesh received only anti-Israeli news, and certainly nothing about the tiny openings of interfaith dialogue between Jews and Muslims. That began to change recently with the appearance of such pieces in the pages of Dhaka daily Amader Shomoy. Amader Shomoy is published in Bangladesh’s vernacular language of Bangla, and now to a limited extent in English as well
অর্থ: বাংলাদেশের মানুষ এতদিন শুধুমাত্র ইসরাইল বিরোধী সংবাদগূলোই পেত, ইয়াহুদী-মুসলমানদের আন্তধর্মীয় সংলাপের কোন খবরই পেতনা। কিন্তু সম্প্রতি এ পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে শুরু করে ঢাকার দৈনিক আমাদের সময়ে এ সম্পর্কিত কিছু সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে ।
Israel Insider আরও লিখছে, Amader Shomoy editor Nayeemul Islam Khan said that his paper was swamped with phone calls about these and other articles of Benkin’s. More surprising, the calls were overwhelmingly positive. Bangladeshis wanted to know more!
অর্থ: “আমাদের সময়ের সম্পাদক নাইমুল ইসলাম খান জানায়, ড বেনকিনের ইসরাইল সম্পর্কিত লেখাগুলো প্রকাশিত হওয়ার পর, আমাদের সময় পাঠকের কাজ থেকে অনেক অনেক টেলিফোন কল পান। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য এসব কল আশাতিতভাবে পজিটিভ। বাংলাদেশের মানুষ ইসরাইল সম্পর্কে জানতে চান !”
উপরের আলোচনা দ্বারা ক্লিয়ার যে,
বর্তমান আমাদের অর্থনীতি ও সাবেক আমাদের সময় সম্পাদক নাইমুল ইসলাম খান একজন চিহ্নিত ইসরাইলি দালাল বা এজেন্ট।
তবে লায়ন, ডগ এসব থেকে প্রকৃত মুসলমানদের দূরে থাকা উচিত। ধন্যবাদ
দুরে থাকতে হবে
ধন্যবাদ
মন্তব্য করতে লগইন করুন