বলদ ইমরান, গরুর ছাও শাহবাগি, হজ্বের দুর্ঘটনা, এবং প্রকৃত তথ্য উদঘাটন !!! (লেখকঃ নিজাম ভাই)
লিখেছেন লিখেছেন বিনো৬৯ ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৫, ১১:৫৮:১২ সকাল
হুজুররা ব্লগ দিয়ে নেট চালায়, শাহবাগের নাস্তিক বিরোধি আন্দোলনের সময় আলেম-ওলামাকে কটাক্ষ করতে ডায়লগটা জোরেশোরে প্রচার করা হয়েছিল।
শাহবাগী নাস্তিকদের নেতা ইম্রান এইডস সরকার। সে নাকি বলাগার আবার ফেবুর ভেরিফাইড একাউন্টের পাবলিক ফিগারও। তো, ইম্রান এইডস কি দিয়ে নেট চালায়?
অন্যথায় শিয়া সরবরাহকৃত বহুপূর্বের জামারাত বা শয়তানকে প্রস্তর-নিক্ষেপ স্তম্ভের পরিষ্কারকরণের ছবিকে কিভাবে ২০১৫ সালের হাজী নিহতের ঘটনায় বুলডোজার দ্বারা লাশ সরানোর ছবি বলে দাবি করল?
ইম্রান এইডস একটু সার্চ দিলেই দেখত, জামারাত এখন আর খোলা আকাশের সেই ছোট পিলারটা নাই। লক্ষ লক্ষ হাজি সাহেবানদের সুবিধার্থে ছোট পিলারকে দৈর্ঘ্য-প্রস্থে উঁচু-প্রশস্ত করে ৬ তলা বিল্ডিংয়ে পরিণত করে বিরাটকায় রাস্তা দ্বারা যাতায়াত সুবিধাসহ আমূল বদলে ফেলা হয়েছে। বলাগার ইম্রান যাচাই ছাড়াই পুরনো ছবিকে কিভাবে বর্তমান বলে পাবলিশ করল?
ছবির ট্রাক আর বুলডোজারগুলা দেখুন। অনেক পুরনো ধাঁচের, এগুলা এখন বাংলায়ও চলেনা। অত্যাধুনিক মক্কায় লক্কর-ঝক্কর ট্রাক, বুলডোজার ব্যবহার করবে এটা বলদ ইম্রানের মাথায় আসল কেমনে?
সবচে বড় কথা হল দূর্ঘটনা জামারায় ঘটেনি, ঘটেছে জামারায় যাওয়ার পথে। তাহলে লাশগুলা কি শাহবাগীরা রাস্তা হতে ট্রাকে করে জামারায় নিয়ে গেছে? এই ভুয়া পোস্টে ১০ হাজারের উপর লাইকও আছে আধুনিক শাহবাগীদের। তো এই প্রগতিশীলরা কি দিয়ে নেট চালায়?
মূলত হজ্বই সহ্য করতে পারেনা নাস্তিকেরা। এই দূর্ঘটনায় দরদ দেখিয়ে মুসলমানদের বিভক্ত করে এক ঢিলে কয়েকটা পাখি শিকার করতে চাইছে শাহবাগী নাস্তিকেরা।
★শিয়াদের সাথে মিলে পুরনো ছবি দিয়ে মুসলমানদের পবিত্র ভূখন্ড আরবের মানুষের সাথে বাকি বিশ্ব মুসলিমদের মাঝে বিভেদ, দূরত্ব বাড়ানো।
★হজ্বে গেলে দূর্ঘটনা ঘটবে, সৌদির হাতে হজ্ব নিরাপদ নয় 'ভীতি ছড়িয়ে মুসলমানদের এ পবিত্র বিধান হতে দূরে রাখা।
সুতরাং যারা ইম্রানের সাথে ভুয়া ছবি দিয়ে লাফাচ্ছেন, সাবধান হোন। নাস্তিক-শিয়া-ইয়াহুদি পরস্পর বন্ধু, মুসলমানদের চির দুশমন।
নিজেদের ঘরে কোন সমস্যা হলে নিজেরাই সমাধান করবেন। বাইরের শত্রুকে অনুপ্রবেশ করতে দিবেন না।
বিষয়: বিবিধ
১৯২৫ বার পঠিত, ১৬ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
সব ইহুদী-নাসারার ষড়যন্ত্র.....!!!
১. তারা কি দেখে না যে, আমি (মক্কা নগরীকে) একটি নিরাপদ আশ্রয়স্থল করেছি। অথচ এর চতুপার্শ্বে যারা আছে, তাদের উপর আক্রমণ করা হয়। (সুরা ২৯: ৬৭)
২. যে ব্যক্তি সেখানে (মক্কার হারাম) প্রবেশ করেছে, সে নিরাপত্তা লাভ করেছে। (সুরা ৩: ৯৭)
৩. শপথ এই নিরাপদ (মক্কা) নগরীর। (সুরা ৯৫:১-৩)
৪. আর স্মরণ করো তখনকার কথা যখন আমি এই গৃহকে (কাবা) লোকদের জন্য কেন্দ্র ও নিরাপত্তাস্থল গণ্য করেছিলাম। (সুরা ২:১২৫)
অথচ এ বছরে আল্যার নিরাপত্তা-চাদরে ঢাকা এই নগরীতে অবস্থিত আল্যার ঘর ক্কাবাতেই ক্রেন ভেঙে পড়ে মারা গেছে ১১১ জন, মিনায় শয়তানকে পাথর মারতে গিয়ে পদদলিত হয়ে মারা গেছে আরও ৭১৭ (মতান্তরে ২০০০) জন। এর আগে গত ৪০ বছরে নিরাপদ এই নগরীতে হজ্বের সময় ঘটা দুর্ঘটনাগুলোর একটি তালিকা দেখে আল্যার বাকসর্বস্বতা ও মিথ্যাচার তথা কোরানের ভুয়াত্ব সম্পর্কে নিশ্চিত হোন:
তোমরা গরুর ছাওয়েরা ত অন্যকে গালি দেওয়াকেই স্টাইল মনে কর। তাই আমি তোমার ক্ষেত্রে আমি স্টাইলটা ব্যবহার করতে পছন্দ করি।
শোন হারামজাদা, মক্কা নগরীর নিরাপত্তা সম্পর্কে যে কথা এসেছে তা সত্যিই আছে। কারণ এখানে 'মানুষের কৃতকর্মের শাস্তিস্বরূপ' কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সব মানুষকে এখানে সম্মান, দয়া ও নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে ভালবাসার নিদর্শন হিসেবে। এই নগরীর পবিত্র হারামে কোনও অপরাধীকেও শাস্তি দেওয়া হবেনা। বরং তাকে এখান থেকে বের করে শাস্তি দেওয়া হবে। প্রাকৃতিক কোনও দুর্যোগ এখানে আসবেনা এটা বলা হয়নি। বুঝছনি মালুর বিষ্টা! না বুঝলে দূরে গিয়া মর। নইলে গু খা!!!
আপনার ভুয়া আল্যা এবং লু্চ্চা নবী মোহাম্মদের চাপাবাজির দিন শেষ এটা বুঝেন তো?
অনেক দিন ধরে তো তারা ভুখা আছে
আপনি নিতিবাক্য আওড়াবেন আর আপনার লেখার উপর কুলাংগার কি লিখেছে দেখেন
আপনার ভুয়া আল্যা এবং লু্চ্চা নবী মোহাম্মদের চাপাবাজির দিন শেষ এটা বুঝেন তো?
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ লুচ্চা
মন্তব্য করতে লগইন করুন