হয়তো ফুলগুলো হারিয়ে যাব,কিন্তু বাগানটা থাকবেই।আবার সেই বাগান সুশোভিত হবে অন্য ফুল দিয়ে।
লিখেছেন লিখেছেন রাজাকারের কন্ঠস্বর ১৮ নভেম্বর, ২০১৫, ১২:২৪:৪৩ দুপুর
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মু. মুজাহিদের রিভিউ আবেদন খারিজ করে মৃত্যুদন্ড বহাল রেখেছে আদালত।
.
হয়তো তারা এভাবে একের পর এক নেতাকে ফাঁসি দিয়ে ইসলামী আন্দোলনকে শেষ করতে চায়।কিন্তু তারা যে কত পেছনে আছে তারাই জানেনা।কারন কোন ইসলামী সংগঠন ব্যক্তিকেদ্রিক গড়ে ওঠেনা।আল্লাহই এর অভিভাবকত্ব করেন।সুতরাং নেতাদের ফাসি দিয়ে জামায়াতকে নিশ্চিহ্ন করা তাদের অধরাই থেকে যাবে।
.
তবে আমাদের মাঝ থেকে যারা হারিয়ে যাচ্ছেন তাদের আমরা আর পাবনা।এ ব্যথায় হৃদয় ক্ষত বিক্ষত হচ্ছে।
কিন্তু হয়তো তাদের জন্য আল্লাহর জন্নাতের নিয়ামতরাজি অপেক্ষা করছে।আল্লাহ তাদের জান্নাতুল ফেরদৌসের মেহমান করে নিন।আমীন।
বিষয়: বিবিধ
১৪১২ বার পঠিত, ৯ টি মন্তব্য
পাঠকের মন্তব্য:
আপনার জন্য দোয়া রহিল ভাই
ধন্যবাদ।
সুরা হাজজ ৫৮.) আর যারা আল্লাহর পথে হিজরত করেছে তারপর নিহত হয়েছে বা মারা গেছে, আল্লাহ তাদেরকে ভালো জীবিকা দেবেন এবং নিশ্চয়ই আল্লাহই সবচেয়ে ভালো রিযিকদাতা।
সুরা হাজজ ৫৯.) তিনি তাদেরকে এমন জায়গায় পৌঁছিয়ে দেবেন যা তাদেরকে খুশী করে দেবে, নিঃসন্দেহে আল্লাহ সবকিছু জানেন ও পরম ধৈর্যশীল।
সুরা বাকারা ১৫৪.) আর যারা আল্লাহর পথে নিহত হয় তাদেরকে মৃত বলো না। এই ধরনের লোকেরা আসলে জীবিত। কিন্তু তাদের জীবন সম্পর্কে তোমাদের কোন চেতনা থাকে না।
মৃত্যু শব্দটি এবং এর ধারণা মানুষের মনে ভীতির সঞ্চার করে। মৃত্যুর কথা শুনে সে সাহস ও শক্তি হারিয়ে ফেলে। তাই আল্লাহর পথে শহীদদেরকে মৃত বলতে নিষেধ করা হয়েছে। কারণ তাদেরকে মৃত বললে ইসলামী দলের লোকদের জিহাদ, সংঘর্ষ ও প্রাণ উৎসর্গ করার প্রেরণা স্তব্ধ হয়ে যাবার সম্ভাবনা দেখা দেবে। এর পরিবর্তে ঈমানদারদের মনে এই চিন্তা বদ্ধমূল করতে বলা হয়েছে যে, আল্লাহর পথে যে ব্যক্তি প্রাণ দেয় সে আসলে চিরন্তন জীবন লাভ করে। এই চিন্তাটি প্রকৃত ব্যাপারের সাথে পূর্ণ সামঞ্জস্যশীলও। এ চিন্তা পোষণের ফলে সাহস ও হিম্মত তরতাজা থাকে এবং উত্তরোত্তর বেড়ে যেতেও থাকে।
মন্তব্য করতে লগইন করুন